ইবি প্রতিনিধি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) কমিউনিকেশন অ্যান্ড মাল্টিমিডিয়া জার্নালিজম বিভাগের শিক্ষক তন্ময় সাহা জয়ের বিরুদ্ধে ‘গণহত্যার সমর্থনকারী’ হিসেবে অপপ্রচারের অভিযোগে ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। শিক্ষার্থীরা দ্রুত তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান।
আজ শনিবার দুপুরে বিভাগের শিক্ষার্থীরা মীর মশাররফ হোসেন ভবন থেকে মিছিল শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। এরপর প্রধান ফটকে গিয়ে মানববন্ধন করেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত বুধবার রাতে ‘সাধারণ শিক্ষার্থী’ ব্যানারে তন্ময় সাহার নাম ও ছবি ব্যবহার করে তাঁকে ‘গণহত্যার সমর্থনকারী’ হিসেবে ক্যাম্পাসে ব্যানার লাগানো হয়। এ ধরনের প্রচারকে ভিত্তিহীন ও ষড়যন্ত্র হিসেবে আখ্যায়িত করে শিক্ষার্থীরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করে।
এ সময় মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা ‘জেগেছে রে জেগেছে ছাত্রসমাজ, লেগেছে রক্তে আগুন’ এবং ‘তন্ময় স্যারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার মানি না, মানবো না’ বলে স্লোগান দেয়।
এ সময় কমিউনিকেশন অ্যান্ড মাল্টিমিডিয়া জার্নালিজম বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী কানিজ ফাতেমা অবনী বলেন, ‘আমাদের শিক্ষকের নামে এ ধরনের অপপ্রচার মেনে নেওয়া যায় না। যদি কারও কোনো অভিযোগ থাকে, তবে তা প্রমাণসহ সামনে আসা উচিত। স্যার যে আন্দোলনের বিপক্ষে ছিলেন, এমন কোনো প্রমাণ নেই। বরং তাঁর সমর্থনের অনেক প্রমাণ রয়েছে।’
তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ইসতিয়াক আহমেদ হিমেল বলেন, ‘এই অপপ্রচার সম্পূর্ণভাবে ষড়যন্ত্রমূলক। তন্ময় স্যার সবসময় আমাদের সমর্থন করেছেন এবং পাশে ছিলেন। আমরা দোষীদের শাস্তির দাবিতে প্রশাসনের দ্রুত পদক্ষেপ চাই।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) কমিউনিকেশন অ্যান্ড মাল্টিমিডিয়া জার্নালিজম বিভাগের শিক্ষক তন্ময় সাহা জয়ের বিরুদ্ধে ‘গণহত্যার সমর্থনকারী’ হিসেবে অপপ্রচারের অভিযোগে ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। শিক্ষার্থীরা দ্রুত তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান।
আজ শনিবার দুপুরে বিভাগের শিক্ষার্থীরা মীর মশাররফ হোসেন ভবন থেকে মিছিল শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। এরপর প্রধান ফটকে গিয়ে মানববন্ধন করেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত বুধবার রাতে ‘সাধারণ শিক্ষার্থী’ ব্যানারে তন্ময় সাহার নাম ও ছবি ব্যবহার করে তাঁকে ‘গণহত্যার সমর্থনকারী’ হিসেবে ক্যাম্পাসে ব্যানার লাগানো হয়। এ ধরনের প্রচারকে ভিত্তিহীন ও ষড়যন্ত্র হিসেবে আখ্যায়িত করে শিক্ষার্থীরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করে।
এ সময় মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা ‘জেগেছে রে জেগেছে ছাত্রসমাজ, লেগেছে রক্তে আগুন’ এবং ‘তন্ময় স্যারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার মানি না, মানবো না’ বলে স্লোগান দেয়।
এ সময় কমিউনিকেশন অ্যান্ড মাল্টিমিডিয়া জার্নালিজম বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী কানিজ ফাতেমা অবনী বলেন, ‘আমাদের শিক্ষকের নামে এ ধরনের অপপ্রচার মেনে নেওয়া যায় না। যদি কারও কোনো অভিযোগ থাকে, তবে তা প্রমাণসহ সামনে আসা উচিত। স্যার যে আন্দোলনের বিপক্ষে ছিলেন, এমন কোনো প্রমাণ নেই। বরং তাঁর সমর্থনের অনেক প্রমাণ রয়েছে।’
তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ইসতিয়াক আহমেদ হিমেল বলেন, ‘এই অপপ্রচার সম্পূর্ণভাবে ষড়যন্ত্রমূলক। তন্ময় স্যার সবসময় আমাদের সমর্থন করেছেন এবং পাশে ছিলেন। আমরা দোষীদের শাস্তির দাবিতে প্রশাসনের দ্রুত পদক্ষেপ চাই।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে এক কারখানার দুই শ্রমিককে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে মুক্তপণ দাবি করে অপহরণকারীরা। অপহরণকারীদের মুক্তিপণ দাবির ফোন পেয়েই এক মা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। অপহরণকারীরা দুজনকে তুলে নিয়ে বেদম মারধর করে বাড়িতে মুক্তিপণ দাবি করে ফোন দেয়। সন্তান অপহরণের শিকার এমন খবর পেয়ে এক নারী (মা) মারা গেল
১৪ মিনিট আগেবিশ্ব হিজাব দিবস উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) প্রথমবারের মতো ‘হিজাব র্যালি’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দুপুরে ক্যাম্পাসের ভিসি চত্বর থেকে র্যালিটি শুরু হয়। টিএসসি হয়ে রাসেল টাওয়ার ঘুরে আবারও রাজু ভাস্কর্যে গিয়ে এটি শেষ হয়। এরপর সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ হয়।
৩৩ মিনিট আগেঅবৈধপথে ইতালি যাওয়ার কথা বলে লিবিয়ায় নিয়ে গিয়ে ফরিদপুরের দুই যুবককে হত্যার ঘটনায় বেরিয়ে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। পরিবারের অভিযোগ, ইতালি যাওয়ার জন্য প্রত্যেক পরিবার দালাল চক্রকে ১৬ লাখ টাকা দেয়। কিন্তু সেই টাকা লিবিয়ার মাফিয়াদের দেওয়া হয়নি বলে তাঁরা ক্ষিপ্ত হয়ে হত্যা করে। হত্যার বিষয়টি ধামাচাপা দিতে বা
৪৩ মিনিট আগেকাগজ দিয়ে পরিবেশবান্ধব কলম তৈরির পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন বরগুনার আমতলী উপজেলার এক শিক্ষার্থী। তাঁর নাম মো. আমিরুল ইসলাম। তিনি উপজেলার সেকান্দারখালী গ্রামের মো. মনিরুল ইসলামের ছেলে এবং আমতলী এমইউ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। জানা গেছে, প্লাস্টিকের ব্যবহার কমাতে শিক্ষার্থী আমিরুল এই উদ্যোগ নিয়েছেন। ক
১ ঘণ্টা আগে