খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, প্রতিনিধি

বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ছাত্ররাজনীতিমুক্ত ও দক্ষিণাঞ্চলের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি)। প্রতিষ্ঠার পরই হয়ে ওঠে দক্ষিণবঙ্গের শিক্ষাবিস্তারের মূল কেন্দ্রবিন্দু। ২০২১ সালে এসেও যে ছাত্ররাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠা করা যায় তার একমাত্র উদাহরণ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়। দেশের অন্য সব সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যেখানে দিনের পর দিন খুন-রাহাজানি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের খবর শোনা যায়। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সেখানে সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম। প্রতিষ্ঠার ৩১ বছরেও ঘটেনি কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা বা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড। খুন হতে হয়নি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষার্থীকে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ১৯৯১ সালে পথচলা শুরু হয় এ বিদ্যাপীঠের। ১৯৮৭ সালের ৪ জানুয়ারি গেজেটে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় সরকারি সিদ্ধান্ত প্রকাশিত হয়। ১৯৯১ সালের ২৫ নভেম্বর ৪টি ডিসিপ্লিনের (বিভাগ) ৮০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করা হয়। ১০৬ একরের খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) বর্তমানে ৬টি স্কুল (অনুষদ) ও ২টি ইনস্টিটিউটের অধীনে প্রায় ৭ হাজার ছাত্রছাত্রী এবং পাঁচ শতাধিক শিক্ষক রয়েছেন। প্রতি বছর ২৯টি ডিসিপ্লিনের অধীনে শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হয়।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী ইমরান ইসলাম মামুন বলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো নিরিবিলি ক্যাম্পাস বাংলাদেশের অন্য কোথাও আছে কিনা আমি জানি না। আমি বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের দুই বছরে কখনো কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা বা সহিংসতার শিকার হইনি।
ইমরান ইসলাম মামুন আরও বলেন, এখানে শিক্ষার্থীরা রাজনীতিতে সক্রিয় না হলেও সব সময় রাজনীতি সচেতন। দাবি আদায় কিংবা অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সবক্ষেত্রেই সবাই কথা বলে বজ্রকণ্ঠে। ২০১৮ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলন ও নিরাপদ সড়ক আন্দোলন থেকে শুরু করে জিনিয়ার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের আন্দোলনে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ তার বাস্তব উদাহরণ।
খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের পাশে অবস্থিত খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের কোন ভবনের গায়ে লেখা নেই রাজনৈতিক কোন স্লোগান। নেই কোন মিছিল মিটিং। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যেখানে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের ভিত্তিতে হলে সিট পায় খুবির শিক্ষার্থীরা সেখানে হলে সিট পায় মেধার ভিত্তিতে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, যেখানে বাংলাদেশের সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রাজনীতি বিদ্যমান। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় সেখানে সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শুরু থেকেই কোন ধরনের লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতি কখনো স্থান পায়নি। আর এটা সম্ভব হয়েছে আমাদের ছাত্রদের সহায়তায়।
রেজিস্ট্রার আরও বলেন, আমি বিশ্বাস করি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ধারা অব্যাহত থাকলে একদিন বাংলাদেশের ইতিহাসে উদাহরণ হয়ে থাকবে। বর্তমান পরিস্থিতিতেও যে কীভাবে ক্যাম্পাসকে রাজনীতিমুক্ত রাখা যায় এদিক থেকে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।

বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ছাত্ররাজনীতিমুক্ত ও দক্ষিণাঞ্চলের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি)। প্রতিষ্ঠার পরই হয়ে ওঠে দক্ষিণবঙ্গের শিক্ষাবিস্তারের মূল কেন্দ্রবিন্দু। ২০২১ সালে এসেও যে ছাত্ররাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠা করা যায় তার একমাত্র উদাহরণ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়। দেশের অন্য সব সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যেখানে দিনের পর দিন খুন-রাহাজানি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের খবর শোনা যায়। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সেখানে সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম। প্রতিষ্ঠার ৩১ বছরেও ঘটেনি কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা বা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড। খুন হতে হয়নি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষার্থীকে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ১৯৯১ সালে পথচলা শুরু হয় এ বিদ্যাপীঠের। ১৯৮৭ সালের ৪ জানুয়ারি গেজেটে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় সরকারি সিদ্ধান্ত প্রকাশিত হয়। ১৯৯১ সালের ২৫ নভেম্বর ৪টি ডিসিপ্লিনের (বিভাগ) ৮০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করা হয়। ১০৬ একরের খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) বর্তমানে ৬টি স্কুল (অনুষদ) ও ২টি ইনস্টিটিউটের অধীনে প্রায় ৭ হাজার ছাত্রছাত্রী এবং পাঁচ শতাধিক শিক্ষক রয়েছেন। প্রতি বছর ২৯টি ডিসিপ্লিনের অধীনে শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হয়।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী ইমরান ইসলাম মামুন বলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো নিরিবিলি ক্যাম্পাস বাংলাদেশের অন্য কোথাও আছে কিনা আমি জানি না। আমি বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের দুই বছরে কখনো কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা বা সহিংসতার শিকার হইনি।
ইমরান ইসলাম মামুন আরও বলেন, এখানে শিক্ষার্থীরা রাজনীতিতে সক্রিয় না হলেও সব সময় রাজনীতি সচেতন। দাবি আদায় কিংবা অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সবক্ষেত্রেই সবাই কথা বলে বজ্রকণ্ঠে। ২০১৮ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলন ও নিরাপদ সড়ক আন্দোলন থেকে শুরু করে জিনিয়ার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের আন্দোলনে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ তার বাস্তব উদাহরণ।
খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের পাশে অবস্থিত খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের কোন ভবনের গায়ে লেখা নেই রাজনৈতিক কোন স্লোগান। নেই কোন মিছিল মিটিং। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যেখানে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের ভিত্তিতে হলে সিট পায় খুবির শিক্ষার্থীরা সেখানে হলে সিট পায় মেধার ভিত্তিতে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, যেখানে বাংলাদেশের সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রাজনীতি বিদ্যমান। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় সেখানে সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শুরু থেকেই কোন ধরনের লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতি কখনো স্থান পায়নি। আর এটা সম্ভব হয়েছে আমাদের ছাত্রদের সহায়তায়।
রেজিস্ট্রার আরও বলেন, আমি বিশ্বাস করি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ধারা অব্যাহত থাকলে একদিন বাংলাদেশের ইতিহাসে উদাহরণ হয়ে থাকবে। বর্তমান পরিস্থিতিতেও যে কীভাবে ক্যাম্পাসকে রাজনীতিমুক্ত রাখা যায় এদিক থেকে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।

রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে বেশ কয়েকটি সংগঠন ও গোষ্ঠী দাবি-দাওয়া আদায়ের লক্ষ্যে একযোগে কর্মসূচি শুরু করায় গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে যান চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে। যার প্রভাবে কোথাও কোথাও ব্যাপক জনভোগান্তি ও তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে।
১১ মিনিট আগে
মাঝবয়সী এক ব্যক্তি সাদা ছোট দাড়ি আর মুখভরা হাসি নিয়ে কাটছেন টাটকা যমুনার মাছ। তিনি গোলাম সরকার, এই হোটেলের মালিক। একসময় শাহজাদপুরের একটি খাবারের হোটেলে কর্মচারী ছিলেন, এখন নিজেই হোটেল দিয়েছেন। অন্যের হয়ে কাজ করা মানুষটি এখন কর্মসংস্থানের সুযোগ দিয়েছেন ২৫ জনকে।
১৭ মিনিট আগে
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় গরুচোর সন্দেহে এলাকাবাসীর পিটুনিতে তিনজন অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। ভোরে উপজেলার কাটাবাড়ী ইউনিয়নের নাসিরাবাদ গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
৪৪ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলায় এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শনিবার রাতে দুই পক্ষের মধ্যে দুই দফা পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এই হামলায় উভয় পক্ষের চারজন গুলিবিদ্ধ হন, যাঁদের মধ্যে একজন নিহত হয়েছেন এবং তিনজন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। গুলিবিদ্ধ চারজনকে রাতেই ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে বেশ কয়েকটি সংগঠন ও গোষ্ঠী দাবি-দাওয়া আদায়ের লক্ষ্যে একযোগে কর্মসূচি শুরু করায় গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে যান চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে। যার প্রভাবে কোথাও কোথাও ব্যাপক জনভোগান্তি ও তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে। এ জনভোগান্তির জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।
আজ রোববার (২ নভেম্বর) ডিএমপির ডিসি (মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশনস) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এমপিও ভুক্তির দাবিতে ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষক ঐক্যজোট, প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়সমূহের স্বীকৃতি ও এমপিও ভুক্তকরণ, স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সকল নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহ এমপিও ভুক্তকরণের দাবিতে প্রেসক্লাবের সামনে বেশ কয়েকটি সংগঠন অবস্থান করছে। এ ছাড়া চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট ও ৪৩ তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের নন-ক্যাডারে নিয়োগ প্রদানের জন্য সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন চলছে। যার ফলে যানবাহন স্বাভাবিক গতিতে চলতে পারছে না।
ডিএমপি আরও জানায়, শত বাধা ও প্রতিকূলতার মধ্যেও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ যান চলাচল স্বাভাবিক রাখার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তথাপি অনাকাঙ্ক্ষিত কারণে যানজট বৃদ্ধির ফলে যে জনভোগান্তি তৈরি হয়েছে সে জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে বেশ কয়েকটি সংগঠন ও গোষ্ঠী দাবি-দাওয়া আদায়ের লক্ষ্যে একযোগে কর্মসূচি শুরু করায় গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে যান চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে। যার প্রভাবে কোথাও কোথাও ব্যাপক জনভোগান্তি ও তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে। এ জনভোগান্তির জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।
আজ রোববার (২ নভেম্বর) ডিএমপির ডিসি (মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশনস) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এমপিও ভুক্তির দাবিতে ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষক ঐক্যজোট, প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়সমূহের স্বীকৃতি ও এমপিও ভুক্তকরণ, স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সকল নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহ এমপিও ভুক্তকরণের দাবিতে প্রেসক্লাবের সামনে বেশ কয়েকটি সংগঠন অবস্থান করছে। এ ছাড়া চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট ও ৪৩ তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের নন-ক্যাডারে নিয়োগ প্রদানের জন্য সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন চলছে। যার ফলে যানবাহন স্বাভাবিক গতিতে চলতে পারছে না।
ডিএমপি আরও জানায়, শত বাধা ও প্রতিকূলতার মধ্যেও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ যান চলাচল স্বাভাবিক রাখার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তথাপি অনাকাঙ্ক্ষিত কারণে যানজট বৃদ্ধির ফলে যে জনভোগান্তি তৈরি হয়েছে সে জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ছাত্ররাজনীতিমুক্ত ও দক্ষিণাঞ্চলের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি)। প্রতিষ্ঠার পরই হয়ে ওঠে দক্ষিণবঙ্গের শিক্ষাবিস্তারের মূল কেন্দ্রবিন্দু। ২০২১ সালে এসেও যে ছাত্ররাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠা করা যায় তার একমাত্র উদাহরণ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।
০৫ অক্টোবর ২০২১
মাঝবয়সী এক ব্যক্তি সাদা ছোট দাড়ি আর মুখভরা হাসি নিয়ে কাটছেন টাটকা যমুনার মাছ। তিনি গোলাম সরকার, এই হোটেলের মালিক। একসময় শাহজাদপুরের একটি খাবারের হোটেলে কর্মচারী ছিলেন, এখন নিজেই হোটেল দিয়েছেন। অন্যের হয়ে কাজ করা মানুষটি এখন কর্মসংস্থানের সুযোগ দিয়েছেন ২৫ জনকে।
১৭ মিনিট আগে
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় গরুচোর সন্দেহে এলাকাবাসীর পিটুনিতে তিনজন অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। ভোরে উপজেলার কাটাবাড়ী ইউনিয়নের নাসিরাবাদ গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
৪৪ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলায় এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শনিবার রাতে দুই পক্ষের মধ্যে দুই দফা পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এই হামলায় উভয় পক্ষের চারজন গুলিবিদ্ধ হন, যাঁদের মধ্যে একজন নিহত হয়েছেন এবং তিনজন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। গুলিবিদ্ধ চারজনকে রাতেই ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআব্দুল্লাহ আল মারুফ, সিরাজগঞ্জ

ঘড়ির কাঁটায় বেলা ১১টা ৫ মিনিট। রোদে ঝিলমিল করছে যমুনার পানি। পাড় ঘেঁষে কয়েক মিনিট হাঁটতেই চোখে পড়ে টিনের বড় একটি ঘর, সেখানে চলছে গোলাম হোটেল। ভেতরে ঢোকার আগেই ধোঁয়া আর মসলার গন্ধ নাকে এসে লাগে। কড়াইয়ে ফুটছে গরুর ঝোল, পাশে কেউ পেঁয়াজ কাটছেন, আবার কেউ মরিচ-আদাবাটা নিয়ে ব্যস্ত।
মাঝবয়সী এক ব্যক্তি সাদা ছোট দাড়ি আর মুখভরা হাসি নিয়ে কাটছেন টাটকা যমুনার মাছ। তিনি গোলাম সরকার, এই হোটেলের মালিক। তিনি একসময় শাহজাদপুরের একটি খাবারের হোটেলে কর্মচারী ছিলেন। এখন নিজেই হোটেল দিয়েছেন। অন্যের হয়ে কাজ করা মানুষটি এখন কর্মসংস্থানের সুযোগ দিয়েছেন ২৫ জনকে। তবু তিনি বসে থাকেন না; অন্যদের সঙ্গে হাত লাগিয়ে রান্না ও পরিবেশনের কাজও করেন।
গোলাম সরকারের বাড়ি সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুরের গোপীনাথপুরে। তিনি বলেন, ‘দুই যুগের বেশি সময় ধরে হোটেলটা চালাচ্ছি। শুরুটা হয়েছিল যমুনার মাছ দিয়ে। এখন দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ আসে শুধু এই মাছ খেতে।’
হোটেলটির অবস্থানও বেশ জমজমাট স্থানে। দক্ষিণে খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, পাশে বিশ্ববিদ্যালয় আর সামনে এগোতেই চোখে পড়ে যমুনা নদীর ঢেউ।
শুক্রবার দোকানে ঢুকতেই চোখে পড়ে পাবদা, চিংড়ি, বোয়াল, বাঘাইর, বাইম, গোচি, বাশপাতারি—সবই যমুনার তাজা মাছ। প্রতিদিন বাজার থেকে কিনে আনা হয়, রান্না হয় দুপুরে ভোজের জন্য।
দুপুর গড়াতেই হোটেলটি মানুষে ভরে যায়। কেউ বসে, কেউ দাঁড়িয়ে, কেউ আবার অপেক্ষায়। একটা সিটও খালি নেই। ঢাকা, টাঙ্গাইল, পাবনাসহ বিভিন্ন জেলা থেকে আসেন অতিথিরা শুধু একবেলা দেশি স্বাদ নেওয়ার জন্য।

ঢাকা থেকে আসা মাহফুজ ও নুর বললেন, ‘শুধু গোলামের হোটেলের মাছ খাওয়ার জন্যই এসেছি। এমন টাটকা স্বাদ এখন আর কোথাও পাওয়া যায় না।’
গোলাম সরকার বলেন, ‘শুরুটা ছিল কষ্টের। অন্যের দোকানে কাজ করতাম। তারপর ছোট করে নিজের দোকান দিই। প্রথম দিকে মানুষ কম আসত, ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে যায়।’
এখন প্রতিদিন প্রায় ৯০ কেজি গরুর মাংস বিক্রি হয়। সঙ্গে মুরগি, চিংড়ি, আইড় মাছ, বোয়াল, বাইম সবই দেদার বিক্রি চলে। দাম জানতে চাইলে তিনি জানান, মুরগি ১২০, চিংড়ি ১৫০, আইড় মাছ ২০০, বাঘাইর ৩০০, বাইম ২০০, বোয়াল ২০০ টাকা প্রতি বাটি। মাছের মুড়িঘণ্ট ১০০ টাকা করে।
গোলাম বলেন, ‘প্রতিদিন এক থেকে দেড় লাখ টাকার খাবার বিক্রি হয়। ঢাকা, টাঙ্গাইল, বগুড়াসহ সব জায়গা থেকে মানুষ আসেন। তাঁদের মুখে হাসি দেখলে মনে হয় পরিশ্রম সার্থক।’
যমুনার হাওয়ায় মিশে যায় মাছের ঝোলের গন্ধ। নদীর ওপারে সূর্য ধীরে ধীরে ঝিমিয়ে পড়ছে, গোলামের হোটেলে তখনো ভিড় দেখা যায়। এই স্বাদ, এই গল্প একবার যার মনে ছোঁয়া দেয়; সে আর ভুলতে পারে না।

ঘড়ির কাঁটায় বেলা ১১টা ৫ মিনিট। রোদে ঝিলমিল করছে যমুনার পানি। পাড় ঘেঁষে কয়েক মিনিট হাঁটতেই চোখে পড়ে টিনের বড় একটি ঘর, সেখানে চলছে গোলাম হোটেল। ভেতরে ঢোকার আগেই ধোঁয়া আর মসলার গন্ধ নাকে এসে লাগে। কড়াইয়ে ফুটছে গরুর ঝোল, পাশে কেউ পেঁয়াজ কাটছেন, আবার কেউ মরিচ-আদাবাটা নিয়ে ব্যস্ত।
মাঝবয়সী এক ব্যক্তি সাদা ছোট দাড়ি আর মুখভরা হাসি নিয়ে কাটছেন টাটকা যমুনার মাছ। তিনি গোলাম সরকার, এই হোটেলের মালিক। তিনি একসময় শাহজাদপুরের একটি খাবারের হোটেলে কর্মচারী ছিলেন। এখন নিজেই হোটেল দিয়েছেন। অন্যের হয়ে কাজ করা মানুষটি এখন কর্মসংস্থানের সুযোগ দিয়েছেন ২৫ জনকে। তবু তিনি বসে থাকেন না; অন্যদের সঙ্গে হাত লাগিয়ে রান্না ও পরিবেশনের কাজও করেন।
গোলাম সরকারের বাড়ি সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুরের গোপীনাথপুরে। তিনি বলেন, ‘দুই যুগের বেশি সময় ধরে হোটেলটা চালাচ্ছি। শুরুটা হয়েছিল যমুনার মাছ দিয়ে। এখন দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ আসে শুধু এই মাছ খেতে।’
হোটেলটির অবস্থানও বেশ জমজমাট স্থানে। দক্ষিণে খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, পাশে বিশ্ববিদ্যালয় আর সামনে এগোতেই চোখে পড়ে যমুনা নদীর ঢেউ।
শুক্রবার দোকানে ঢুকতেই চোখে পড়ে পাবদা, চিংড়ি, বোয়াল, বাঘাইর, বাইম, গোচি, বাশপাতারি—সবই যমুনার তাজা মাছ। প্রতিদিন বাজার থেকে কিনে আনা হয়, রান্না হয় দুপুরে ভোজের জন্য।
দুপুর গড়াতেই হোটেলটি মানুষে ভরে যায়। কেউ বসে, কেউ দাঁড়িয়ে, কেউ আবার অপেক্ষায়। একটা সিটও খালি নেই। ঢাকা, টাঙ্গাইল, পাবনাসহ বিভিন্ন জেলা থেকে আসেন অতিথিরা শুধু একবেলা দেশি স্বাদ নেওয়ার জন্য।

ঢাকা থেকে আসা মাহফুজ ও নুর বললেন, ‘শুধু গোলামের হোটেলের মাছ খাওয়ার জন্যই এসেছি। এমন টাটকা স্বাদ এখন আর কোথাও পাওয়া যায় না।’
গোলাম সরকার বলেন, ‘শুরুটা ছিল কষ্টের। অন্যের দোকানে কাজ করতাম। তারপর ছোট করে নিজের দোকান দিই। প্রথম দিকে মানুষ কম আসত, ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে যায়।’
এখন প্রতিদিন প্রায় ৯০ কেজি গরুর মাংস বিক্রি হয়। সঙ্গে মুরগি, চিংড়ি, আইড় মাছ, বোয়াল, বাইম সবই দেদার বিক্রি চলে। দাম জানতে চাইলে তিনি জানান, মুরগি ১২০, চিংড়ি ১৫০, আইড় মাছ ২০০, বাঘাইর ৩০০, বাইম ২০০, বোয়াল ২০০ টাকা প্রতি বাটি। মাছের মুড়িঘণ্ট ১০০ টাকা করে।
গোলাম বলেন, ‘প্রতিদিন এক থেকে দেড় লাখ টাকার খাবার বিক্রি হয়। ঢাকা, টাঙ্গাইল, বগুড়াসহ সব জায়গা থেকে মানুষ আসেন। তাঁদের মুখে হাসি দেখলে মনে হয় পরিশ্রম সার্থক।’
যমুনার হাওয়ায় মিশে যায় মাছের ঝোলের গন্ধ। নদীর ওপারে সূর্য ধীরে ধীরে ঝিমিয়ে পড়ছে, গোলামের হোটেলে তখনো ভিড় দেখা যায়। এই স্বাদ, এই গল্প একবার যার মনে ছোঁয়া দেয়; সে আর ভুলতে পারে না।

বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ছাত্ররাজনীতিমুক্ত ও দক্ষিণাঞ্চলের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি)। প্রতিষ্ঠার পরই হয়ে ওঠে দক্ষিণবঙ্গের শিক্ষাবিস্তারের মূল কেন্দ্রবিন্দু। ২০২১ সালে এসেও যে ছাত্ররাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠা করা যায় তার একমাত্র উদাহরণ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।
০৫ অক্টোবর ২০২১
রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে বেশ কয়েকটি সংগঠন ও গোষ্ঠী দাবি-দাওয়া আদায়ের লক্ষ্যে একযোগে কর্মসূচি শুরু করায় গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে যান চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে। যার প্রভাবে কোথাও কোথাও ব্যাপক জনভোগান্তি ও তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে।
১১ মিনিট আগে
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় গরুচোর সন্দেহে এলাকাবাসীর পিটুনিতে তিনজন অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। ভোরে উপজেলার কাটাবাড়ী ইউনিয়নের নাসিরাবাদ গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
৪৪ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলায় এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শনিবার রাতে দুই পক্ষের মধ্যে দুই দফা পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এই হামলায় উভয় পক্ষের চারজন গুলিবিদ্ধ হন, যাঁদের মধ্যে একজন নিহত হয়েছেন এবং তিনজন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। গুলিবিদ্ধ চারজনকে রাতেই ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধা প্রতিনিধি

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় গরুচোর সন্দেহে এলাকাবাসীর পিটুনিতে তিনজন অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার ভোরে উপজেলার কাটাবাড়ী ইউনিয়নের নাসিরাবাদ গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বুলবুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
ওসি বুলবুল ইসলামের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, শনিবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে নাসিরাবাদ গ্রামের আব্দুস ছালামের গোয়ালঘর থেকে ওই তিন ব্যক্তি তিনটি গরু নিয়ে যাচ্ছিলেন। টের পেয়ে এলাকাবাসী তাঁদের ধাওয়া করে। ধাওয়ার মুখে প্রাণ বাঁচাতে তাঁরা ওই গ্রামের একটি পুকুরে লাফ দেন। সেখান থেকে তুলে নিয়ে গ্রামবাসী তাঁদের পিটুনি দিলে ঘটনাস্থলেই দুজন মারা যান।
ওসি আরও বলেন, খবর পেয়ে ভোর সাড়ে ৪টায় পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দুজনের লাশ উদ্ধার করে এবং অপর একজনকে গুরুতর অবস্থায় গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠায়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ সকালে তাঁর মৃত্যু হয়।

নিহত তিনজনের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, এই ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় গরুচোর সন্দেহে এলাকাবাসীর পিটুনিতে তিনজন অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার ভোরে উপজেলার কাটাবাড়ী ইউনিয়নের নাসিরাবাদ গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বুলবুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
ওসি বুলবুল ইসলামের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, শনিবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে নাসিরাবাদ গ্রামের আব্দুস ছালামের গোয়ালঘর থেকে ওই তিন ব্যক্তি তিনটি গরু নিয়ে যাচ্ছিলেন। টের পেয়ে এলাকাবাসী তাঁদের ধাওয়া করে। ধাওয়ার মুখে প্রাণ বাঁচাতে তাঁরা ওই গ্রামের একটি পুকুরে লাফ দেন। সেখান থেকে তুলে নিয়ে গ্রামবাসী তাঁদের পিটুনি দিলে ঘটনাস্থলেই দুজন মারা যান।
ওসি আরও বলেন, খবর পেয়ে ভোর সাড়ে ৪টায় পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দুজনের লাশ উদ্ধার করে এবং অপর একজনকে গুরুতর অবস্থায় গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠায়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ সকালে তাঁর মৃত্যু হয়।

নিহত তিনজনের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, এই ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ছাত্ররাজনীতিমুক্ত ও দক্ষিণাঞ্চলের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি)। প্রতিষ্ঠার পরই হয়ে ওঠে দক্ষিণবঙ্গের শিক্ষাবিস্তারের মূল কেন্দ্রবিন্দু। ২০২১ সালে এসেও যে ছাত্ররাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠা করা যায় তার একমাত্র উদাহরণ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।
০৫ অক্টোবর ২০২১
রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে বেশ কয়েকটি সংগঠন ও গোষ্ঠী দাবি-দাওয়া আদায়ের লক্ষ্যে একযোগে কর্মসূচি শুরু করায় গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে যান চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে। যার প্রভাবে কোথাও কোথাও ব্যাপক জনভোগান্তি ও তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে।
১১ মিনিট আগে
মাঝবয়সী এক ব্যক্তি সাদা ছোট দাড়ি আর মুখভরা হাসি নিয়ে কাটছেন টাটকা যমুনার মাছ। তিনি গোলাম সরকার, এই হোটেলের মালিক। একসময় শাহজাদপুরের একটি খাবারের হোটেলে কর্মচারী ছিলেন, এখন নিজেই হোটেল দিয়েছেন। অন্যের হয়ে কাজ করা মানুষটি এখন কর্মসংস্থানের সুযোগ দিয়েছেন ২৫ জনকে।
১৭ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলায় এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শনিবার রাতে দুই পক্ষের মধ্যে দুই দফা পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এই হামলায় উভয় পক্ষের চারজন গুলিবিদ্ধ হন, যাঁদের মধ্যে একজন নিহত হয়েছেন এবং তিনজন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। গুলিবিদ্ধ চারজনকে রাতেই ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলায় এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শনিবার রাতে দুই পক্ষের মধ্যে দুই দফা পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এই হামলায় উভয় পক্ষের চারজন গুলিবিদ্ধ হন, যাঁদের মধ্যে একজন নিহত হয়েছেন এবং তিনজন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। গুলিবিদ্ধ চারজনকে রাতেই ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
নিহত ব্যক্তির নাম শিপন মিয়া (৩০)। তিনি স্থানীয় মোন্নাফ মিয়ার ছেলে। এই ঘটনার পর এক পক্ষের লোকজন প্রতিপক্ষের বাড়িঘরে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করেছে বলে জানা গেছে। এলাকায় নতুন করে সংঘাত ও হামলার আশঙ্কায় চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাত আনুমানিক ৯টার দিকে নবীনগর উপজেলার বড়িকান্দি ইউনিয়নের বড়িকান্দি গণি শাহ মাজার বাজারে একটি স্থানীয় হোটেলে এলাকার কুখ্যাত ডাকাত মোন্নাফ মিয়া ওরফে মনেকের ছেলে শিপন মিয়া আড্ডা দিচ্ছিলেন। ওই সময় একদল অস্ত্রধারী লোক হোটেলটিতে গুলি করতে থাকে। এতে শিপন মিয়া (৩০) এবং হোটেলের দুই কর্মচারী ইয়াছিন (২০) ও নূর আলম (১৮) গুলিবিদ্ধ হন।
মনেক ডাকাতের ছেলে শিপন গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর তাঁর গ্রাম নূরজাহানপুরে ছড়িয়ে পড়লে মনেকের নেতৃত্বে বিক্ষুব্ধ লোকজন সশস্ত্র অবস্থায় গণি শাহ মাজারের অদূরে তালতলায় গিয়ে স্থানীয় এমরান হোসেন মাস্টারের অফিসে হামলা চালায়। এ সময় মনেকের সশস্ত্র লোকজনের ছোড়া গুলিতে এমরান মাস্টার (৩৮) গুলিবিদ্ধ হন।
এমরান মাস্টার ঢাকায় কর্মরত পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) বিল্লাল হোসেনের ছোট ভাই। তিনি পার্শ্ববর্তী শ্যামগ্রাম মোহিনী কিশোর উচ্চবিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। এমরান মাস্টারের বাড়ি বড়িকান্দি ইউনিয়নের থোল্লাকান্দি গ্রামে। বিক্ষুব্ধ সশস্ত্র লোকজন এরপর থোল্লাকান্দি গ্রামে হামলা চালিয়ে একাধিক বাড়িঘর ভাঙচুর করে।
এদিকে গুলিবিদ্ধ চারজনকে রাতেই ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে মনেক ডাকাতের ছেলে শিপন সকালে মারা যান ও হোটেল কর্মচারী ইয়াছিনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে এলাকাবাসী জানিয়েছেন।
এলাকার একাধিক সূত্র জানায়, এলাকায় একক আধিপত্য বিস্তার নিয়ে মোন্নাফ মিয়া ও তাঁর ছেলে শিপনের সঙ্গে থোল্লাকান্দি গ্রামের আরাফাতের নেতৃত্বে থাকা সশস্ত্র লোকজনের দীর্ঘদিন ধরে দ্বন্দ্ব চলছিল। আরাফাত থোল্লাকান্দি গ্রামের এমরান হোসেন মাস্টারের জ্ঞাতিগোষ্ঠীর একজন। এই আধিপত্যের দ্বন্দ্বই পাল্টাপাল্টি হামলার মূল কারণ বলে স্থানীয় বাসিন্দারা মনে করছেন।
হামলার খবর পেয়ে রাতেই জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীনগর সার্কেল) পিয়াস বসাক এবং নবীনগর থানার ওসি শাহীনূর ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশ ঘটনাস্থলে ছুটে যায়।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পিয়াস বসাক বলেন, ‘ঘটনাস্থলে প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে ধারণা করা হচ্ছে, কোনো ডাকাতির ভাগাভাগি নিয়ে এই ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাটির তদন্ত চলছে।’

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলায় এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শনিবার রাতে দুই পক্ষের মধ্যে দুই দফা পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এই হামলায় উভয় পক্ষের চারজন গুলিবিদ্ধ হন, যাঁদের মধ্যে একজন নিহত হয়েছেন এবং তিনজন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। গুলিবিদ্ধ চারজনকে রাতেই ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
নিহত ব্যক্তির নাম শিপন মিয়া (৩০)। তিনি স্থানীয় মোন্নাফ মিয়ার ছেলে। এই ঘটনার পর এক পক্ষের লোকজন প্রতিপক্ষের বাড়িঘরে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করেছে বলে জানা গেছে। এলাকায় নতুন করে সংঘাত ও হামলার আশঙ্কায় চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাত আনুমানিক ৯টার দিকে নবীনগর উপজেলার বড়িকান্দি ইউনিয়নের বড়িকান্দি গণি শাহ মাজার বাজারে একটি স্থানীয় হোটেলে এলাকার কুখ্যাত ডাকাত মোন্নাফ মিয়া ওরফে মনেকের ছেলে শিপন মিয়া আড্ডা দিচ্ছিলেন। ওই সময় একদল অস্ত্রধারী লোক হোটেলটিতে গুলি করতে থাকে। এতে শিপন মিয়া (৩০) এবং হোটেলের দুই কর্মচারী ইয়াছিন (২০) ও নূর আলম (১৮) গুলিবিদ্ধ হন।
মনেক ডাকাতের ছেলে শিপন গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর তাঁর গ্রাম নূরজাহানপুরে ছড়িয়ে পড়লে মনেকের নেতৃত্বে বিক্ষুব্ধ লোকজন সশস্ত্র অবস্থায় গণি শাহ মাজারের অদূরে তালতলায় গিয়ে স্থানীয় এমরান হোসেন মাস্টারের অফিসে হামলা চালায়। এ সময় মনেকের সশস্ত্র লোকজনের ছোড়া গুলিতে এমরান মাস্টার (৩৮) গুলিবিদ্ধ হন।
এমরান মাস্টার ঢাকায় কর্মরত পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) বিল্লাল হোসেনের ছোট ভাই। তিনি পার্শ্ববর্তী শ্যামগ্রাম মোহিনী কিশোর উচ্চবিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। এমরান মাস্টারের বাড়ি বড়িকান্দি ইউনিয়নের থোল্লাকান্দি গ্রামে। বিক্ষুব্ধ সশস্ত্র লোকজন এরপর থোল্লাকান্দি গ্রামে হামলা চালিয়ে একাধিক বাড়িঘর ভাঙচুর করে।
এদিকে গুলিবিদ্ধ চারজনকে রাতেই ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে মনেক ডাকাতের ছেলে শিপন সকালে মারা যান ও হোটেল কর্মচারী ইয়াছিনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে এলাকাবাসী জানিয়েছেন।
এলাকার একাধিক সূত্র জানায়, এলাকায় একক আধিপত্য বিস্তার নিয়ে মোন্নাফ মিয়া ও তাঁর ছেলে শিপনের সঙ্গে থোল্লাকান্দি গ্রামের আরাফাতের নেতৃত্বে থাকা সশস্ত্র লোকজনের দীর্ঘদিন ধরে দ্বন্দ্ব চলছিল। আরাফাত থোল্লাকান্দি গ্রামের এমরান হোসেন মাস্টারের জ্ঞাতিগোষ্ঠীর একজন। এই আধিপত্যের দ্বন্দ্বই পাল্টাপাল্টি হামলার মূল কারণ বলে স্থানীয় বাসিন্দারা মনে করছেন।
হামলার খবর পেয়ে রাতেই জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীনগর সার্কেল) পিয়াস বসাক এবং নবীনগর থানার ওসি শাহীনূর ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশ ঘটনাস্থলে ছুটে যায়।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পিয়াস বসাক বলেন, ‘ঘটনাস্থলে প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে ধারণা করা হচ্ছে, কোনো ডাকাতির ভাগাভাগি নিয়ে এই ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাটির তদন্ত চলছে।’

বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ছাত্ররাজনীতিমুক্ত ও দক্ষিণাঞ্চলের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি)। প্রতিষ্ঠার পরই হয়ে ওঠে দক্ষিণবঙ্গের শিক্ষাবিস্তারের মূল কেন্দ্রবিন্দু। ২০২১ সালে এসেও যে ছাত্ররাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠা করা যায় তার একমাত্র উদাহরণ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।
০৫ অক্টোবর ২০২১
রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে বেশ কয়েকটি সংগঠন ও গোষ্ঠী দাবি-দাওয়া আদায়ের লক্ষ্যে একযোগে কর্মসূচি শুরু করায় গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে যান চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে। যার প্রভাবে কোথাও কোথাও ব্যাপক জনভোগান্তি ও তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে।
১১ মিনিট আগে
মাঝবয়সী এক ব্যক্তি সাদা ছোট দাড়ি আর মুখভরা হাসি নিয়ে কাটছেন টাটকা যমুনার মাছ। তিনি গোলাম সরকার, এই হোটেলের মালিক। একসময় শাহজাদপুরের একটি খাবারের হোটেলে কর্মচারী ছিলেন, এখন নিজেই হোটেল দিয়েছেন। অন্যের হয়ে কাজ করা মানুষটি এখন কর্মসংস্থানের সুযোগ দিয়েছেন ২৫ জনকে।
১৭ মিনিট আগে
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় গরুচোর সন্দেহে এলাকাবাসীর পিটুনিতে তিনজন অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। ভোরে উপজেলার কাটাবাড়ী ইউনিয়নের নাসিরাবাদ গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
৪৪ মিনিট আগে