যশোর প্রতিনিধি
২৯০ টাকা কেজি গরুর মাংস, ৮০ টাকা কেজি পোলাও চাল, ১২০ টাকা লিটার সয়াবিন তেল আর ৪৫ টাকায় চিনি! আর এসব পণ্য কিনলে উপহার মিলছে সেমাই, কিশমিশ, বাদাম, গুঁড়ো দুধ ও মাংসের মসলা! এমনই বাজার খুলেছে যশোরের আইডিয়া সমাজকল্যাণ সংস্থা। ‘মধ্যবিত্তের ঈদ বাজার’ নাম দিয়ে এভাবেই মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তের পাশে দাঁড়িয়েছে সংস্থাটি। এখানে বাজারের মোট ১ হাজার ২৭০ টাকার পণ্য একজন ক্রেতা কিনেছেন মাত্র ৫৩৫ টাকায়।
রমজানের এক মাস সফলভাবে ‘লস প্রজেক্ট’ শেষ করার পর ঈদের আনন্দ ছড়িয়ে দিতে স্থাপন করা হয়েছে এই ঈদবাজার। আজ মঙ্গলবার থেকে যশোর শহরের খড়কি এলাকায় বসেছে ব্যতিক্রমী এই বাজার। এর আগে এ প্রজেক্টের আওতায় পবিত্র রমজান মাসে সংগঠনটি কম দামে চাল, ডাল ও তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রি করেছে। ৪৩৫টি পরিবার সপ্তাহে এক দিন করে মোট ৪ সপ্তাহ এখান থেকে পণ্য কিনতে পারবে।
আইডিয়া থেকে ঈদবাজার করতে আসা খড়কি রেললাইন এলাকার বৃদ্ধা সামেত্তা বানু বলেন, ‘গত বছর মেয়ে বাড়ি গিয়েছিলাম, তখন গরুর মাংস খাইলাম। এর মধ্যে মাঝে মধ্যে পোলট্রি খেলেও গরু খাইনি কখনো। গরু যে খাব—কেনার সামর্থ্য কই! স্বামী বছর খানিক হলো স্ট্রোক করে বিছানায় পড়ে রয়েছে। আজ আইডিয়া থেকে সাড়ে ৭০০ টাকার মাংস ২৯০ টাকায় কিনব। এই গরুর গোশত ঈদের দিন রান্না করে অসুস্থ স্বামী আর ছেলেপেলেদের খাওয়াব।’
আমেনা বেগম নামে আরেক বৃদ্ধা বলেন, ‘স্বামী নেই। ছেলেরা ঠিকমতো দেখাশোনা করে না। কবে গরুর গোশত খাইছি মনে নাই। তাও সেটা আত্মীয়র বাড়িতে। ঈদের দিন গরুর গোশত খাতি পারব। অল্প টাকায় দেচ্চে বইলে কিনতি পারিচি।’ খড়কি কবরস্থান এলাকার ভাড়াটিয়া রিকশাচালক আনোয়ারের স্ত্রী নাসিমা বেগম বললেন, ‘রমজান মাসে কম দামে চাল, তেল, চিড়ে, ছোলা কিনিছি। এখন অর্ধেকের কম দামে গরুর গোশত, পোলাও চাল পাচ্ছি। আমি আল্লার কাছে দোয়া করি, এরা যেন আরও বেশি বেশি মানষির জন্যি করতি পারে।’
নাছিমা খাতুন নামে এক ক্রেতা এই বাজার থেকে পণ্য ক্রয় করে বলেন, ‘ঈদের দিন হয়তো ব্রয়লার কিনতাম ছেলেমেয়ের জন্য। পোলাও কিংবা গরুর মাংসের কথা ভাবনায়ও আসত না। সেখানে এই সংস্থার জন্য আমরা সাধ্যের মধ্যে কতকিছু কিনতে পারলাম। এবার ঈদে আমার ছেলেমেয়েও পোলাও-মাংসের স্বাদ নিতে পারবে।’
আয়োজকেরা জানান, যশোরের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন আইডিয়া সমাজকল্যাণ সংস্থার ‘আইডিয়া-সানাবিল লস প্রোজেক্টের অধীনে ‘মধ্যবিত্তের ঈদ বাজারে’ মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত ৫৫৭টি পরিবার বাজার করতে পেরেছে। রমজান মাসব্যাপী প্রতিষ্ঠানটি ‘আইডিয়া-সানাবিল লস প্রোজেক্ট’ এর আওতায় ৫৫৭টি মধ্যবিত্ত পরিবারের কাছে নিত্যপ্রয়োজনীয় ৯টি পণ্য বাজারদরের অর্ধেক মূল্যে বিক্রি করেছে; ৪র্থ সপ্তাহে এসে ‘মধ্যবিত্তের ইদ বাজার’ এর মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হচ্ছে এই প্রকল্প।
‘মানবকল্যাণে আমরা ঠকতে চাই’-এই স্লোগানকে সামনে রেখে শিক্ষার্থীদের বসানো এই ভিন্নধর্মী এই বাজার দেখতে মঙ্গলবার দুপুরে সেখানে যান যশোরের জেলা প্রশাসক মো. তমিজুল ইসলাম খান, স্থানীয় সরকার বিভাগ যশোরের উপপরিচালক রফিকুল হাসানসহ প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ।
পরিদর্শনকালে জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান শিক্ষার্থীদের এই মহতী উদ্যোগের প্রশংসা করে বলেন, ‘মাসব্যাপী আইডিয়ার এই ভিন্নধর্মী বাজার রীতিমতো সাড়া ফেলেছে সারা দেশে। যশোরের একঝাঁক স্বেচ্ছাসেবী শিক্ষার্থী এভাবে যোগ হয়ে এই ভালো কাজ করছে। রমজানে মাসে অন্য দেশে পণ্যের দাম কমলেও আমাদের দেশে বাড়ে। এনাদের এই উদ্যোগ সেই সব ব্যবসায়ীদের জন্য অনুকরণীয়।’
আইডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান উপদেষ্টা সহকারী অধ্যাপক মো. হামিদুল হক শাহীন বলেন, ‘মধ্যবিত্তের ঈদ বাজার কোনো দান নয়, ত্রাণ নয়, বরং মধ্যবিত্তের সাধ্যের মধ্যে ক্রয়ক্ষমতা ফিরিয়ে আনার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা। রমজান মাসে মানবকল্যাণে যোগ দিয়েছিল একঝাঁক শিক্ষার্থী। সেখানে যুক্ত হয়েছিলেন নানা বিত্তবান ও মহৎ মানুষেরা। সাধ্য থাকলেও কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর লোভের শিকার হয়ে বহু মধ্যবিত্ত পরিবারের সাধ্যের বাইরে ঈদ বাজারের পণ্য সামগ্রী। আমরা চেষ্টা করেছি কিছু সংখ্যক মধ্যবিত্ত পরিবারের ঈদ আনন্দের শামিল হওয়ার এবং সারা দেশের জন্য একটি মডেল উপস্থাপনের-এভাবে সকলে মিলে ভালো থাকা যায়।’
সব মিলিয়ে মাসজুড়ে এই প্রজেক্টে প্রায় ১২ লক্ষাধিক টাকা ভর্তুকি দিয়েছে সংগঠনটি। আইডিয়া লস প্রজেক্টের সমন্বয়ক হারুণ অর রশিদ বলেন, ‘আইডিয়া শিক্ষার্থীদের দ্বারা পরিচালিত সমাজকল্যাণমূলক স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। এই প্রজেক্টের আওতায় শিক্ষার্থীরা মাসজুড়ে ‘লস’ করার উদ্দেশ্যেই নিত্যপণ্যের ব্যবসা করেছেন। অর্থাৎ তাঁরা বেশি দামে জিনিস কিনে নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তের মধ্যে কম দামে বিক্রি করেছেন।’
আইডিয়া সমাজকল্যাণ সংস্থা সাধারণ সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ‘বর্তমান বাজারে সমাজের উচ্চবিত্তদের সাধ্যের মধ্যে সব পণ্য পাওয়া গেলেও মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত মানুষ রয়েছেন বিপদে। তাঁরা না পারছেন দ্রব্যমূল্যের সঙ্গে কুলিয়ে উঠতে, না পারছেন মানুষের কাছে হাত পাততে। চক্ষুলজ্জায় তাঁদের কান্নাও লুকিয়ে রাখতে হয়। এ কারণে এমন ৫৫৭টি পরিবারের মধ্যে বাজারের অর্ধেক দামেও কম দামে গরুর মাংস, পোলাওয়ের চাল ও চিনি বিক্রি করা হয়েছে। এ ছাড়া উপহার হিসেবে ক্রেতাদের দেওয়া হয়েছে সেমাই ও মসলাসহ ৫টা পণ্য।’
২৯০ টাকা কেজি গরুর মাংস, ৮০ টাকা কেজি পোলাও চাল, ১২০ টাকা লিটার সয়াবিন তেল আর ৪৫ টাকায় চিনি! আর এসব পণ্য কিনলে উপহার মিলছে সেমাই, কিশমিশ, বাদাম, গুঁড়ো দুধ ও মাংসের মসলা! এমনই বাজার খুলেছে যশোরের আইডিয়া সমাজকল্যাণ সংস্থা। ‘মধ্যবিত্তের ঈদ বাজার’ নাম দিয়ে এভাবেই মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তের পাশে দাঁড়িয়েছে সংস্থাটি। এখানে বাজারের মোট ১ হাজার ২৭০ টাকার পণ্য একজন ক্রেতা কিনেছেন মাত্র ৫৩৫ টাকায়।
রমজানের এক মাস সফলভাবে ‘লস প্রজেক্ট’ শেষ করার পর ঈদের আনন্দ ছড়িয়ে দিতে স্থাপন করা হয়েছে এই ঈদবাজার। আজ মঙ্গলবার থেকে যশোর শহরের খড়কি এলাকায় বসেছে ব্যতিক্রমী এই বাজার। এর আগে এ প্রজেক্টের আওতায় পবিত্র রমজান মাসে সংগঠনটি কম দামে চাল, ডাল ও তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রি করেছে। ৪৩৫টি পরিবার সপ্তাহে এক দিন করে মোট ৪ সপ্তাহ এখান থেকে পণ্য কিনতে পারবে।
আইডিয়া থেকে ঈদবাজার করতে আসা খড়কি রেললাইন এলাকার বৃদ্ধা সামেত্তা বানু বলেন, ‘গত বছর মেয়ে বাড়ি গিয়েছিলাম, তখন গরুর মাংস খাইলাম। এর মধ্যে মাঝে মধ্যে পোলট্রি খেলেও গরু খাইনি কখনো। গরু যে খাব—কেনার সামর্থ্য কই! স্বামী বছর খানিক হলো স্ট্রোক করে বিছানায় পড়ে রয়েছে। আজ আইডিয়া থেকে সাড়ে ৭০০ টাকার মাংস ২৯০ টাকায় কিনব। এই গরুর গোশত ঈদের দিন রান্না করে অসুস্থ স্বামী আর ছেলেপেলেদের খাওয়াব।’
আমেনা বেগম নামে আরেক বৃদ্ধা বলেন, ‘স্বামী নেই। ছেলেরা ঠিকমতো দেখাশোনা করে না। কবে গরুর গোশত খাইছি মনে নাই। তাও সেটা আত্মীয়র বাড়িতে। ঈদের দিন গরুর গোশত খাতি পারব। অল্প টাকায় দেচ্চে বইলে কিনতি পারিচি।’ খড়কি কবরস্থান এলাকার ভাড়াটিয়া রিকশাচালক আনোয়ারের স্ত্রী নাসিমা বেগম বললেন, ‘রমজান মাসে কম দামে চাল, তেল, চিড়ে, ছোলা কিনিছি। এখন অর্ধেকের কম দামে গরুর গোশত, পোলাও চাল পাচ্ছি। আমি আল্লার কাছে দোয়া করি, এরা যেন আরও বেশি বেশি মানষির জন্যি করতি পারে।’
নাছিমা খাতুন নামে এক ক্রেতা এই বাজার থেকে পণ্য ক্রয় করে বলেন, ‘ঈদের দিন হয়তো ব্রয়লার কিনতাম ছেলেমেয়ের জন্য। পোলাও কিংবা গরুর মাংসের কথা ভাবনায়ও আসত না। সেখানে এই সংস্থার জন্য আমরা সাধ্যের মধ্যে কতকিছু কিনতে পারলাম। এবার ঈদে আমার ছেলেমেয়েও পোলাও-মাংসের স্বাদ নিতে পারবে।’
আয়োজকেরা জানান, যশোরের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন আইডিয়া সমাজকল্যাণ সংস্থার ‘আইডিয়া-সানাবিল লস প্রোজেক্টের অধীনে ‘মধ্যবিত্তের ঈদ বাজারে’ মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত ৫৫৭টি পরিবার বাজার করতে পেরেছে। রমজান মাসব্যাপী প্রতিষ্ঠানটি ‘আইডিয়া-সানাবিল লস প্রোজেক্ট’ এর আওতায় ৫৫৭টি মধ্যবিত্ত পরিবারের কাছে নিত্যপ্রয়োজনীয় ৯টি পণ্য বাজারদরের অর্ধেক মূল্যে বিক্রি করেছে; ৪র্থ সপ্তাহে এসে ‘মধ্যবিত্তের ইদ বাজার’ এর মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হচ্ছে এই প্রকল্প।
‘মানবকল্যাণে আমরা ঠকতে চাই’-এই স্লোগানকে সামনে রেখে শিক্ষার্থীদের বসানো এই ভিন্নধর্মী এই বাজার দেখতে মঙ্গলবার দুপুরে সেখানে যান যশোরের জেলা প্রশাসক মো. তমিজুল ইসলাম খান, স্থানীয় সরকার বিভাগ যশোরের উপপরিচালক রফিকুল হাসানসহ প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ।
পরিদর্শনকালে জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান শিক্ষার্থীদের এই মহতী উদ্যোগের প্রশংসা করে বলেন, ‘মাসব্যাপী আইডিয়ার এই ভিন্নধর্মী বাজার রীতিমতো সাড়া ফেলেছে সারা দেশে। যশোরের একঝাঁক স্বেচ্ছাসেবী শিক্ষার্থী এভাবে যোগ হয়ে এই ভালো কাজ করছে। রমজানে মাসে অন্য দেশে পণ্যের দাম কমলেও আমাদের দেশে বাড়ে। এনাদের এই উদ্যোগ সেই সব ব্যবসায়ীদের জন্য অনুকরণীয়।’
আইডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান উপদেষ্টা সহকারী অধ্যাপক মো. হামিদুল হক শাহীন বলেন, ‘মধ্যবিত্তের ঈদ বাজার কোনো দান নয়, ত্রাণ নয়, বরং মধ্যবিত্তের সাধ্যের মধ্যে ক্রয়ক্ষমতা ফিরিয়ে আনার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা। রমজান মাসে মানবকল্যাণে যোগ দিয়েছিল একঝাঁক শিক্ষার্থী। সেখানে যুক্ত হয়েছিলেন নানা বিত্তবান ও মহৎ মানুষেরা। সাধ্য থাকলেও কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর লোভের শিকার হয়ে বহু মধ্যবিত্ত পরিবারের সাধ্যের বাইরে ঈদ বাজারের পণ্য সামগ্রী। আমরা চেষ্টা করেছি কিছু সংখ্যক মধ্যবিত্ত পরিবারের ঈদ আনন্দের শামিল হওয়ার এবং সারা দেশের জন্য একটি মডেল উপস্থাপনের-এভাবে সকলে মিলে ভালো থাকা যায়।’
সব মিলিয়ে মাসজুড়ে এই প্রজেক্টে প্রায় ১২ লক্ষাধিক টাকা ভর্তুকি দিয়েছে সংগঠনটি। আইডিয়া লস প্রজেক্টের সমন্বয়ক হারুণ অর রশিদ বলেন, ‘আইডিয়া শিক্ষার্থীদের দ্বারা পরিচালিত সমাজকল্যাণমূলক স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। এই প্রজেক্টের আওতায় শিক্ষার্থীরা মাসজুড়ে ‘লস’ করার উদ্দেশ্যেই নিত্যপণ্যের ব্যবসা করেছেন। অর্থাৎ তাঁরা বেশি দামে জিনিস কিনে নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তের মধ্যে কম দামে বিক্রি করেছেন।’
আইডিয়া সমাজকল্যাণ সংস্থা সাধারণ সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ‘বর্তমান বাজারে সমাজের উচ্চবিত্তদের সাধ্যের মধ্যে সব পণ্য পাওয়া গেলেও মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত মানুষ রয়েছেন বিপদে। তাঁরা না পারছেন দ্রব্যমূল্যের সঙ্গে কুলিয়ে উঠতে, না পারছেন মানুষের কাছে হাত পাততে। চক্ষুলজ্জায় তাঁদের কান্নাও লুকিয়ে রাখতে হয়। এ কারণে এমন ৫৫৭টি পরিবারের মধ্যে বাজারের অর্ধেক দামেও কম দামে গরুর মাংস, পোলাওয়ের চাল ও চিনি বিক্রি করা হয়েছে। এ ছাড়া উপহার হিসেবে ক্রেতাদের দেওয়া হয়েছে সেমাই ও মসলাসহ ৫টা পণ্য।’
পুরোপুরি পাকেনি সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের হাওরের ধান। তবে অকালবন্যার শঙ্কায় ১ বৈশাখ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ধান কাটা শুরু হয়েছে। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ৩০ ভাগের বেশি জমির বোরো ফসল ঘরে তুলেছেন কৃষক।
৭ মিনিট আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার খেকুয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় বসছে পানের বাজার। খেকুয়ানী বাজারের ইজারাদার শাহ আলম শিকদার এ বাজার বসাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার রেসিডেনসিয়াল ল্যাবরেটরি কলেজে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কলেজের চেয়ারম্যানের যাচ্ছেতাই নিয়মে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। দুটি বিষয়ের মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে চলছে কলেজটির শিক্ষা কার্যক্রম।
২ ঘণ্টা আগেভারতীয় চেইন হসপিটাল ফর্টিস এসকর্টস হার্ট ইনস্টিটিউটের নাম ভাঙিয়ে শতকোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ উঠেছে এএফসি হেলথ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও কুমিল্লায় ‘ফর্টিস’ নামে চারটি শাখা
২ ঘণ্টা আগে