প্রতিনিধি, শার্শা (যশোর)
করোনার সংক্রমণ রোধে সপ্তম ধাপে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের স্থল পথে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ ১৭ দিন বাড়িয়ে ৩১ জুলাই পর্যন্ত করা হয়েছে। এর আগে ১৪ জুলাই পর্যন্ত বেনাপোল ইমিগ্রেশনে নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল। তবে এ নিষেধাজ্ঞার মধ্যে ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাস ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ছাড়পত্র গ্রহণকারীরা শর্ত সাপেক্ষে দুই দেশের মধ্যে ভ্রমণের সুযোগ পাবেন। এ ছাড়া আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য স্বাভাবিক থাকবে।
যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হওয়ায় প্রতিদিন বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে চিকিৎসা, ব্যবসা, শিক্ষা ও ভ্রমণ ভিসায় ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে প্রায় ৮ থেকে ১০ হাজার পাসপোর্টধারী যাত্রী যাতায়াত করতেন। মহামারির কারণে নানা বিধি-নিষেধে বর্তমানে দিনে সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৭০ থেকে ৮০ জনে।
গত বছর ভারতে প্রথম করোনা সংক্রমণ শুরু হলে ১৩ মার্চ ভারত সরকার স্থলপথে বাংলাদেশের সঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করে। ২৩ মার্চ স্থল ও রেল পথে আমদানি–রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ করে দেয়। গত বছরের ৭ জুন বাণিজ্য সচল করা হয়।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে চলতি বছরে আবার সংক্রমণ বাড়ায় গত ২৩ এপ্রিল থেকে এবার বাংলাদেশ সরকার স্থলপথে প্রথমে ১৪ দিনের জন্য ভারত ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। পরে ধাপে তা বাড়ানো হয়েছে। তবে বছরের প্রথম থেকেই বিশেষ ব্যবস্থায় সচল রাখা হয়েছে আমদানি–রপ্তানি বাণিজ্য।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন ওসি আহসান হাবিব জানান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা ৩১ জুলাই পর্যন্ত বেড়েছে। এতে সাধারণ যাত্রীদের ভ্রমণের সুযোগ থাকছে না। তবে যাদের ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাস ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ছাড়পত্র আছে তাঁরা শর্তসাপেক্ষে ভ্রমণ করছেন।
তিনি আরও জানান, আজ ভারত থেকে ফিরেছেন ৭৬ জন। সপ্তাহে শনি, মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার তিন দিন ভারত থেকে ফেরা যাবে। এ ছাড়া বাংলাদেশ থেকে প্রতিদিন যাওয়া যাবে ভারতে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত খোলা ইমিগ্রেশন কার্যক্রম। ভারত থেকে যারা ফিরেছেন তাঁদের বেনাপোল ও যশোরের বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে ১৪ দিনের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।
বেনাপোল কাস্টমস হাউসের কমিশনার আজিজুর রহমান জানান, করোনা সংক্রমণ শুরুর প্রথম থেকেই স্বাস্থ্য বিধি মেনে বেনাপোল কাস্টমস হাউস সচল রেখে বাণিজ্যিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ করা হচ্ছে। তবে করোনা সংক্রমণ রোধে কাস্টমস হাউসে স্বাস্থ্য বিধি রক্ষার ওপর আরও জোরদার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
করোনার সংক্রমণ রোধে সপ্তম ধাপে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের স্থল পথে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ ১৭ দিন বাড়িয়ে ৩১ জুলাই পর্যন্ত করা হয়েছে। এর আগে ১৪ জুলাই পর্যন্ত বেনাপোল ইমিগ্রেশনে নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল। তবে এ নিষেধাজ্ঞার মধ্যে ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাস ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ছাড়পত্র গ্রহণকারীরা শর্ত সাপেক্ষে দুই দেশের মধ্যে ভ্রমণের সুযোগ পাবেন। এ ছাড়া আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য স্বাভাবিক থাকবে।
যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হওয়ায় প্রতিদিন বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে চিকিৎসা, ব্যবসা, শিক্ষা ও ভ্রমণ ভিসায় ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে প্রায় ৮ থেকে ১০ হাজার পাসপোর্টধারী যাত্রী যাতায়াত করতেন। মহামারির কারণে নানা বিধি-নিষেধে বর্তমানে দিনে সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৭০ থেকে ৮০ জনে।
গত বছর ভারতে প্রথম করোনা সংক্রমণ শুরু হলে ১৩ মার্চ ভারত সরকার স্থলপথে বাংলাদেশের সঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করে। ২৩ মার্চ স্থল ও রেল পথে আমদানি–রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ করে দেয়। গত বছরের ৭ জুন বাণিজ্য সচল করা হয়।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে চলতি বছরে আবার সংক্রমণ বাড়ায় গত ২৩ এপ্রিল থেকে এবার বাংলাদেশ সরকার স্থলপথে প্রথমে ১৪ দিনের জন্য ভারত ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। পরে ধাপে তা বাড়ানো হয়েছে। তবে বছরের প্রথম থেকেই বিশেষ ব্যবস্থায় সচল রাখা হয়েছে আমদানি–রপ্তানি বাণিজ্য।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন ওসি আহসান হাবিব জানান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা ৩১ জুলাই পর্যন্ত বেড়েছে। এতে সাধারণ যাত্রীদের ভ্রমণের সুযোগ থাকছে না। তবে যাদের ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাস ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ছাড়পত্র আছে তাঁরা শর্তসাপেক্ষে ভ্রমণ করছেন।
তিনি আরও জানান, আজ ভারত থেকে ফিরেছেন ৭৬ জন। সপ্তাহে শনি, মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার তিন দিন ভারত থেকে ফেরা যাবে। এ ছাড়া বাংলাদেশ থেকে প্রতিদিন যাওয়া যাবে ভারতে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত খোলা ইমিগ্রেশন কার্যক্রম। ভারত থেকে যারা ফিরেছেন তাঁদের বেনাপোল ও যশোরের বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে ১৪ দিনের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।
বেনাপোল কাস্টমস হাউসের কমিশনার আজিজুর রহমান জানান, করোনা সংক্রমণ শুরুর প্রথম থেকেই স্বাস্থ্য বিধি মেনে বেনাপোল কাস্টমস হাউস সচল রেখে বাণিজ্যিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ করা হচ্ছে। তবে করোনা সংক্রমণ রোধে কাস্টমস হাউসে স্বাস্থ্য বিধি রক্ষার ওপর আরও জোরদার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
৪ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
৪ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
৪ ঘণ্টা আগে