মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরা জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রলীগের মধ্যকার গত বুধবারের সংঘর্ষের ঘটনায় এক অস্ত্রধারী যুবকের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছিল। তিন দিন পর সেই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে সদর থানার পুলিশ। গতকাল শনিবার রাত ১০টার দিকে সদরের আলোকদিয়া এলাকা থেকে জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতির করা এক মামলায় শাহিন খান (২৫) নামের ওই যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সেকেন্দার আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ওসি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওই সংঘর্ষের পর বৃহস্পতিবার ভয়ভীতি প্রদর্শন, দাঙ্গা বাধানোর অভিযোগে একটি মামলা করেন জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি বারিউল ইসলাম রিয়াদ। মামলায় বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ভীতি সৃষ্টি ও হত্যার উদ্দেশ্যে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাতের অভিযোগে তিন শতাধিক ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে, যার মধ্যে ১০৫ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এদের মধ্যে জেলা বিএনপি, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতারা রয়েছেন।
ওসি আরও জানান, এই মামলায় প্রথম গ্রেপ্তার হয়েছেন শাহিন খান। এই অস্ত্রধারী যুবকের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। শাহিন এই মামলায় ৯০ নম্বর আসামি। তাঁর বাবার নাম লুৎফর রহমান। বাড়ি শহরের স্টেডিয়াম পাড়ায়।
সদর থানর পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আশরাফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শাহিনের রাজনৈতিক পরিচয় সম্পর্কে কোনো কাগজ পাইনি আমরা। তবে যত দূর জেনেছি, ছাত্রলীগের একটি কমিটিতে তিনি ছিলেন। পরে ওই কমিটি শৃঙ্খলাভঙ্গের কারণে বিলুপ্ত হয়।’
তবে বিএনপি এই মামলা নিয়ে শনিবার দুপুরে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, এটা হয়রানিমূলক মামলা। অস্ত্রধারী শাহিন একজন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা। জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলী আহম্মদ ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিএনপি উল্লেখ করে, মামলার ৯০ নম্বর আসামি শাহীন মাগুরা আদর্শ কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক। তাঁকে সেদিন আগ্নেয়াস্ত্র থেকে গুলি ছুড়তে দেখা গেছে। শাহীন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গেই ছিলেন।
এদিকে জেলা ছাত্রলীগের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাবেক নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ২০১৭ সালের ২৯ এপ্রিল মাগুরা আদর্শ কলেজের আংশিক কমিটি ঘোষণা করেন জেলা ছাত্রলীগের তখনকার সভাপতি শেখ রেজাউল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক মীর মেহেদী হাসান। সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে ওই কমিটিতে নাম ছিল শাহীনের। আদর্শ কলেজের ওই কমিটির সভাপতি ছিলেন নাজমুল হুদা অমি আর সাধারণ সম্পাদক ছিলেন জাহিদ হোসেন। পরে ওই কমিটি শৃঙ্খলাভঙ্গের কারণে বিলুপ্ত হয়।
মাগুরা জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রলীগের মধ্যকার গত বুধবারের সংঘর্ষের ঘটনায় এক অস্ত্রধারী যুবকের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছিল। তিন দিন পর সেই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে সদর থানার পুলিশ। গতকাল শনিবার রাত ১০টার দিকে সদরের আলোকদিয়া এলাকা থেকে জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতির করা এক মামলায় শাহিন খান (২৫) নামের ওই যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সেকেন্দার আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ওসি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওই সংঘর্ষের পর বৃহস্পতিবার ভয়ভীতি প্রদর্শন, দাঙ্গা বাধানোর অভিযোগে একটি মামলা করেন জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি বারিউল ইসলাম রিয়াদ। মামলায় বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ভীতি সৃষ্টি ও হত্যার উদ্দেশ্যে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাতের অভিযোগে তিন শতাধিক ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে, যার মধ্যে ১০৫ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এদের মধ্যে জেলা বিএনপি, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতারা রয়েছেন।
ওসি আরও জানান, এই মামলায় প্রথম গ্রেপ্তার হয়েছেন শাহিন খান। এই অস্ত্রধারী যুবকের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। শাহিন এই মামলায় ৯০ নম্বর আসামি। তাঁর বাবার নাম লুৎফর রহমান। বাড়ি শহরের স্টেডিয়াম পাড়ায়।
সদর থানর পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আশরাফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শাহিনের রাজনৈতিক পরিচয় সম্পর্কে কোনো কাগজ পাইনি আমরা। তবে যত দূর জেনেছি, ছাত্রলীগের একটি কমিটিতে তিনি ছিলেন। পরে ওই কমিটি শৃঙ্খলাভঙ্গের কারণে বিলুপ্ত হয়।’
তবে বিএনপি এই মামলা নিয়ে শনিবার দুপুরে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, এটা হয়রানিমূলক মামলা। অস্ত্রধারী শাহিন একজন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা। জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলী আহম্মদ ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিএনপি উল্লেখ করে, মামলার ৯০ নম্বর আসামি শাহীন মাগুরা আদর্শ কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক। তাঁকে সেদিন আগ্নেয়াস্ত্র থেকে গুলি ছুড়তে দেখা গেছে। শাহীন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গেই ছিলেন।
এদিকে জেলা ছাত্রলীগের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাবেক নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ২০১৭ সালের ২৯ এপ্রিল মাগুরা আদর্শ কলেজের আংশিক কমিটি ঘোষণা করেন জেলা ছাত্রলীগের তখনকার সভাপতি শেখ রেজাউল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক মীর মেহেদী হাসান। সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে ওই কমিটিতে নাম ছিল শাহীনের। আদর্শ কলেজের ওই কমিটির সভাপতি ছিলেন নাজমুল হুদা অমি আর সাধারণ সম্পাদক ছিলেন জাহিদ হোসেন। পরে ওই কমিটি শৃঙ্খলাভঙ্গের কারণে বিলুপ্ত হয়।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
৫ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
৫ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
৫ ঘণ্টা আগে