কোটচাঁদপুর (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি
ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে ৫ম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণ ও সেই ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ইন্তি (২০) নামের এক যুবকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গতকাল মঙ্গলবার রাতে ওই ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে কোটচাঁদপুর থানায় অভিযোগ করেছেন।
ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীর বাবা বলেন, ‘‘দীর্ঘ ১০-১১ বছর যাবৎ আমি ট্রেনচালক আজিজ বিশ্বাসের বাসায় ভাড়া থাকি। নাজমুল হোসেন (মুন্না) ওই ড্রাইভারের জামাই। তিনি পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক। ইন্তি রহমান (২০) ওই পুলিশের ছেলে। দীর্ঘদিন এক বাসায় থাকার সুবাদে তাঁদের সঙ্গে সুসম্পর্ক ছিল।
‘এ সুযোগে ইন্তি আমার ৫ম শ্রেণিতে পড়ুয়া মেয়েকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণ করে। পরে মেয়েকে ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে বেশ কয়েকবার শারীরিক সম্পর্কে যেতে বাধ্য করে। ভয়ে মেয়ে এত দিন আমাকে কিছুই বলেনি। কিন্তু মঙ্গলবার রাতে ইন্তি ফেসবুকে ওই ভিডিও ছড়িয়ে দেয়।’
‘বিষয়টি আমার মামাতো বোন লিমা খাতুনের নজরে আসে। তিনি আমার স্ত্রীকে জানান। স্ত্রীর কাছ থেকে বিষয়টি জানতে পেরে আমি ওইদিন রাতেই প্রথমে স্থানীয় কাউন্সিলরের কাছে যাই। এরপর কোটচাঁদপুর থানায় গিয়ে অভিযোগ করি।’
ছাত্রীর বাবা আরও বলেন, ‘অভিযোগ পেয়ে ওই রাতেই থানার উপপরিদর্শক (এস আই) সাজ্জাদ হোসেন ও সহকারী উপরিদর্শক (এএসআই) ঘটনাস্থলে আসেন। অভিযুক্ত ইন্তিকে ধরার চেষ্টা করেন। তবে ইন্তি ঘরের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ করেছিল। পুলিশ তখন বাইরে থেকে তালা দিয়ে চলে যায়। এরপর ইন্তি ঘরের দরজা ভেঙে কৌশলে পালিয়ে গেছে।’
এ ব্যাপারে ইন্তির বাবা নাজমুল ইসলাম (মুন্না) বলেন, ‘এটা একটা সাজানো নাটক। বাদী পক্ষের সঙ্গে বিরোধ ছিল। সেই জেরে আমার ছেলেকে ফাঁসানো হচ্ছে। আমি আইনের লোক। আইন অমান্য করা ঠিক হবে না। এ কারণে আমি নিজে ছেলেকে থানায় সোপর্দ করতে যাচ্ছি। পরে সত্য মিথ্যা—পরে যা হয় হবে।’
এ বিষয়ে কোটচাঁদপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘এখনো পর্যন্ত অভিযোগ আকারে আছে। বিকেল ৫টার মধ্যে মূল আসামি হাজির না হলে, মামলাটি নথিভুক্ত করা হবে। মুরাদকে সহযোগী হিসেবে ধরা হয়েছে।’
উল্লেখ্য, গত ২৩ এপ্রিল কোটচাঁদপুর ধর্ষণের শিকার হন ৪র্থ শ্রেণির এক ছাত্রী। মেয়েটি মাঠে ঘাস কাটতে ঘাস কাটতে গেলে তাঁর ফুপা তাঁকে ধর্ষণ করে।
ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে ৫ম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণ ও সেই ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ইন্তি (২০) নামের এক যুবকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গতকাল মঙ্গলবার রাতে ওই ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে কোটচাঁদপুর থানায় অভিযোগ করেছেন।
ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীর বাবা বলেন, ‘‘দীর্ঘ ১০-১১ বছর যাবৎ আমি ট্রেনচালক আজিজ বিশ্বাসের বাসায় ভাড়া থাকি। নাজমুল হোসেন (মুন্না) ওই ড্রাইভারের জামাই। তিনি পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক। ইন্তি রহমান (২০) ওই পুলিশের ছেলে। দীর্ঘদিন এক বাসায় থাকার সুবাদে তাঁদের সঙ্গে সুসম্পর্ক ছিল।
‘এ সুযোগে ইন্তি আমার ৫ম শ্রেণিতে পড়ুয়া মেয়েকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণ করে। পরে মেয়েকে ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে বেশ কয়েকবার শারীরিক সম্পর্কে যেতে বাধ্য করে। ভয়ে মেয়ে এত দিন আমাকে কিছুই বলেনি। কিন্তু মঙ্গলবার রাতে ইন্তি ফেসবুকে ওই ভিডিও ছড়িয়ে দেয়।’
‘বিষয়টি আমার মামাতো বোন লিমা খাতুনের নজরে আসে। তিনি আমার স্ত্রীকে জানান। স্ত্রীর কাছ থেকে বিষয়টি জানতে পেরে আমি ওইদিন রাতেই প্রথমে স্থানীয় কাউন্সিলরের কাছে যাই। এরপর কোটচাঁদপুর থানায় গিয়ে অভিযোগ করি।’
ছাত্রীর বাবা আরও বলেন, ‘অভিযোগ পেয়ে ওই রাতেই থানার উপপরিদর্শক (এস আই) সাজ্জাদ হোসেন ও সহকারী উপরিদর্শক (এএসআই) ঘটনাস্থলে আসেন। অভিযুক্ত ইন্তিকে ধরার চেষ্টা করেন। তবে ইন্তি ঘরের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ করেছিল। পুলিশ তখন বাইরে থেকে তালা দিয়ে চলে যায়। এরপর ইন্তি ঘরের দরজা ভেঙে কৌশলে পালিয়ে গেছে।’
এ ব্যাপারে ইন্তির বাবা নাজমুল ইসলাম (মুন্না) বলেন, ‘এটা একটা সাজানো নাটক। বাদী পক্ষের সঙ্গে বিরোধ ছিল। সেই জেরে আমার ছেলেকে ফাঁসানো হচ্ছে। আমি আইনের লোক। আইন অমান্য করা ঠিক হবে না। এ কারণে আমি নিজে ছেলেকে থানায় সোপর্দ করতে যাচ্ছি। পরে সত্য মিথ্যা—পরে যা হয় হবে।’
এ বিষয়ে কোটচাঁদপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘এখনো পর্যন্ত অভিযোগ আকারে আছে। বিকেল ৫টার মধ্যে মূল আসামি হাজির না হলে, মামলাটি নথিভুক্ত করা হবে। মুরাদকে সহযোগী হিসেবে ধরা হয়েছে।’
উল্লেখ্য, গত ২৩ এপ্রিল কোটচাঁদপুর ধর্ষণের শিকার হন ৪র্থ শ্রেণির এক ছাত্রী। মেয়েটি মাঠে ঘাস কাটতে ঘাস কাটতে গেলে তাঁর ফুপা তাঁকে ধর্ষণ করে।
গত ১৭ বছর যে নেতা হামলা-মামলা ও গুমের শিকার হয়েছেন, তাঁর বিরুদ্ধে কটূক্তিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন এনসিপির নেতারা। এই বক্তব্যের জন্য যদি ক্ষমা না চান, তবে আমরা (ছাত্রদল) আগামীকাল সোমবার পদযাত্রা অংশ নিতে এলে তাঁদের ফেনীতে প্রবেশ করতে দেব না।’
৫ মিনিট আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনায় এ পর্যন্ত পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার চার দিন পর সুরতহাল ও ময়নাতদন্ত ছাড়াই পৃথক চারটি হত্যা মামলা করেছে পুলিশ। সবকটি মামলায় নিহত ব্যক্তিরা আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী ও দুষ্কৃতকারীদের গুলিতে নিহত হয়েছেন বলে
১৪ মিনিট আগেরাজধানীর কদমতলী থানা এলাকায় মোসাম্মাৎ ইয়াসমিন আলম ও তাঁর মেয়ে ইরিনা আলম তানহাকে খুনের দায়ে সৎছেলেসহ তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার (২০ জুলাই) ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক নার্গিস ইসলাম এ রায় দেন।
৩০ মিনিট আগেতিনি জানান, সম্পদের তথ্য গোপনের দায়ে দুদক আইনের ২৬(২) ধারায় শহীদুল আলমকে তিন বছরের কারাদণ্ড এবং ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে তাঁকে তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।
৩৪ মিনিট আগে