বাগেরহাট প্রতিনিধি
বাগেরহাটে চিতলমারী উপজেলায় এক ইজিবাইকচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। উপজেলার সন্তোষপুর গ্রামের একটি খালের তীরে পুঁতে রাখা অবস্থায় আজ রোববার ভোরে এই মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আনোয়ার মোল্লা ওরফে আনো (৪৫) নামের ওই চালককে হত্যা করে ইজিবাইক নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। চিতলমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) স্বপন চন্দ্র রায় বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
নিহত আনোয়ার মোল্লা ওরফে আনো বাগেরহাট শহরের মাঝিডাঙ্গা এলাকার সলেমান মোল্লার ছেলে। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার দুজন হলেন কচুয়া উপজেলার গজালিয়া গ্রামের মো. সজীব শেখ (২১) ও পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর উপজেলার বাকশি গ্রামের সাগর (১৯)।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার রাতে বাগেরহাট শহরের বড় বাজার থেকে যাত্রী নিয়ে চিতলমারীর উদ্দেশে রওনা দেন আনোয়ার মোল্লা । অনেক রাত হয়ে যাওয়ার পরেও বাড়ি না ফেরায় পরিবারের লোকজন খোঁজা শুরু করেন। একপর্যায়ে আনোয়ারের ইজিবাইকে লাগানো মটোলক (লোকেশন ট্র্যাকার ) ডিভাইসের মাধ্যমে ইজিবাইকটির অবস্থান জানা যায়। মটোলক ডিভাইসের টেকনিশিয়ান এনামুল আহসান তিতাশ, আনোয়ারের ভাই দেলোয়ার মোল্লাসহ কয়েকজনের সহায়তায় পুলিশ পিরোজপুর জেলার কাউখালী উপজেলার শিয়ালকাঠি চৌরাস্তা মোড় থেকে ইজিবাইকসহ মো. সজীব শেখ ও সাগরকে আটক করে। পরে এ ঘটনায় ওই রাতেই চিতলমারী থানায় এই দুজনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলা করা হয়। তাঁদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী খালের তীরে থেকে পুঁতে রাখা আনোয়ার মোল্লা ওরফে আনোর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
দেলোয়ার মোল্লা বলেন, ‘ওরা গাড়ি নিয়ে যেত, আমার ভাইকে হত্যা করল কেন? আমি এই হত্যার বিচার চাই।’
চিতলমারী থানার ওসি স্বপন চন্দ্র রায় বলেন, ‘হত্যার শিকার ইজিবাইক চালকের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য বাগেরহাট ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আসামিদের আদালতে সোপর্দের প্রস্তুতি চলছে। এ ছাড়া এ ঘটনায় আরও কেউ জড়িত আছে কি না, খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
বাগেরহাটে চিতলমারী উপজেলায় এক ইজিবাইকচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। উপজেলার সন্তোষপুর গ্রামের একটি খালের তীরে পুঁতে রাখা অবস্থায় আজ রোববার ভোরে এই মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আনোয়ার মোল্লা ওরফে আনো (৪৫) নামের ওই চালককে হত্যা করে ইজিবাইক নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। চিতলমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) স্বপন চন্দ্র রায় বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
নিহত আনোয়ার মোল্লা ওরফে আনো বাগেরহাট শহরের মাঝিডাঙ্গা এলাকার সলেমান মোল্লার ছেলে। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার দুজন হলেন কচুয়া উপজেলার গজালিয়া গ্রামের মো. সজীব শেখ (২১) ও পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর উপজেলার বাকশি গ্রামের সাগর (১৯)।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার রাতে বাগেরহাট শহরের বড় বাজার থেকে যাত্রী নিয়ে চিতলমারীর উদ্দেশে রওনা দেন আনোয়ার মোল্লা । অনেক রাত হয়ে যাওয়ার পরেও বাড়ি না ফেরায় পরিবারের লোকজন খোঁজা শুরু করেন। একপর্যায়ে আনোয়ারের ইজিবাইকে লাগানো মটোলক (লোকেশন ট্র্যাকার ) ডিভাইসের মাধ্যমে ইজিবাইকটির অবস্থান জানা যায়। মটোলক ডিভাইসের টেকনিশিয়ান এনামুল আহসান তিতাশ, আনোয়ারের ভাই দেলোয়ার মোল্লাসহ কয়েকজনের সহায়তায় পুলিশ পিরোজপুর জেলার কাউখালী উপজেলার শিয়ালকাঠি চৌরাস্তা মোড় থেকে ইজিবাইকসহ মো. সজীব শেখ ও সাগরকে আটক করে। পরে এ ঘটনায় ওই রাতেই চিতলমারী থানায় এই দুজনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলা করা হয়। তাঁদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী খালের তীরে থেকে পুঁতে রাখা আনোয়ার মোল্লা ওরফে আনোর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
দেলোয়ার মোল্লা বলেন, ‘ওরা গাড়ি নিয়ে যেত, আমার ভাইকে হত্যা করল কেন? আমি এই হত্যার বিচার চাই।’
চিতলমারী থানার ওসি স্বপন চন্দ্র রায় বলেন, ‘হত্যার শিকার ইজিবাইক চালকের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য বাগেরহাট ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আসামিদের আদালতে সোপর্দের প্রস্তুতি চলছে। এ ছাড়া এ ঘটনায় আরও কেউ জড়িত আছে কি না, খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে