যশোর প্রতিনিধি
যশোর শহরতলির কিসমত নওয়াপাড়া এলাকায় ১৭ ঘণ্টা ধরে বিদ্যুৎ নেই। এতে ওই এলাকার বাসিন্দারা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৫টায় ঝড় শুরু হলে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। আজ বুধবার সকাল ১০টার মধ্যেও বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হয়নি।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, গতকাল ঝড় শুরু হলে যশোর-মাগুরা মহাসড়কের কিসমত নওয়াপাড়া এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এরপর ১৭ ঘণ্টার বেশি সময় অতিবাহিত হয়েছে। কিন্তু বিদ্যুৎ সরবরাহব্যবস্থা স্বাভাবিক করা হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কিসমত নওয়াপাড়া এলাকার বাসিন্দা আবুল কাসেম বলেন, ‘১৭ ঘণ্টা ধরে একটা এলাকা বিদ্যুৎহীন থাকল। কিন্তু বিদ্যুৎ বিভাগের যেন কোনো মাথাব্যথা নেই। গ্রাহক হিসেবে আমরা জানতেও পারছি না যে, কী কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। কখন বিদ্যুৎ আসবে তা-ও বিদ্যুৎ বিভাগের পক্ষ থেকে কোনো ঘোষণা নেই। বিদ্যুৎ বিভাগের জরুরি সেবা বলে কিছু আছে বলে মনে হয় না।’
বিদ্যুৎ না থাকায় বাড়ির ট্যাংকে পানি তোলা যাচ্ছে না। ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোনের চার্জ শেষ। কারও সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগ করতে পারছে না ওই এলাকার মানুষ। বিপর্যস্ত অবস্থায় রয়েছে গোটা এলাকা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির (ওজোপাডিকো) নির্বাহী প্রকৌশলী দীন মোহাম্মদ আজ সকালে বলেন, ‘ঝড়ের কারণে বিদ্যুতের একটি ট্রান্সফরমারে বিস্ফোরণ ঘটেছে। সেটা পাল্টানোর জন্য আজ সকালে একটি ট্রান্সফরমার নিয়ে গেছে বিদ্যুতের কর্মীরা।’
বিদ্যুৎ বিভাগ তো জরুরি সেবা খাতের আওতায় পড়ে, তাহলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা না নিয়ে ১৭ ঘণ্টা পরে কেন কর্মীরা ট্রান্সফরমার পাল্টাতে যাবেন—এমন প্রশ্নের সন্তোষজনক কোনো জবাব দিতে পারেননি নির্বাহী প্রকৌশলী।
যশোর শহরতলির কিসমত নওয়াপাড়া এলাকায় ১৭ ঘণ্টা ধরে বিদ্যুৎ নেই। এতে ওই এলাকার বাসিন্দারা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৫টায় ঝড় শুরু হলে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। আজ বুধবার সকাল ১০টার মধ্যেও বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হয়নি।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, গতকাল ঝড় শুরু হলে যশোর-মাগুরা মহাসড়কের কিসমত নওয়াপাড়া এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এরপর ১৭ ঘণ্টার বেশি সময় অতিবাহিত হয়েছে। কিন্তু বিদ্যুৎ সরবরাহব্যবস্থা স্বাভাবিক করা হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কিসমত নওয়াপাড়া এলাকার বাসিন্দা আবুল কাসেম বলেন, ‘১৭ ঘণ্টা ধরে একটা এলাকা বিদ্যুৎহীন থাকল। কিন্তু বিদ্যুৎ বিভাগের যেন কোনো মাথাব্যথা নেই। গ্রাহক হিসেবে আমরা জানতেও পারছি না যে, কী কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। কখন বিদ্যুৎ আসবে তা-ও বিদ্যুৎ বিভাগের পক্ষ থেকে কোনো ঘোষণা নেই। বিদ্যুৎ বিভাগের জরুরি সেবা বলে কিছু আছে বলে মনে হয় না।’
বিদ্যুৎ না থাকায় বাড়ির ট্যাংকে পানি তোলা যাচ্ছে না। ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোনের চার্জ শেষ। কারও সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগ করতে পারছে না ওই এলাকার মানুষ। বিপর্যস্ত অবস্থায় রয়েছে গোটা এলাকা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির (ওজোপাডিকো) নির্বাহী প্রকৌশলী দীন মোহাম্মদ আজ সকালে বলেন, ‘ঝড়ের কারণে বিদ্যুতের একটি ট্রান্সফরমারে বিস্ফোরণ ঘটেছে। সেটা পাল্টানোর জন্য আজ সকালে একটি ট্রান্সফরমার নিয়ে গেছে বিদ্যুতের কর্মীরা।’
বিদ্যুৎ বিভাগ তো জরুরি সেবা খাতের আওতায় পড়ে, তাহলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা না নিয়ে ১৭ ঘণ্টা পরে কেন কর্মীরা ট্রান্সফরমার পাল্টাতে যাবেন—এমন প্রশ্নের সন্তোষজনক কোনো জবাব দিতে পারেননি নির্বাহী প্রকৌশলী।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে