যশোর প্রতিনিধি
যশোর শহরের বেজপাড়া এলাকায় ফারহানা পারভীন উর্মি (২৯) নামের এক তরুণীকে মাথায় আঘাত ও শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় নিহতের ভাই ফয়েজ রাজ্জাক ফারদিন ও মা আইরিন পারভীনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁরা পুলিশের কাছে এই হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে যশোর কোতোয়ালি থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে ফারহানা হত্যাকাণ্ডের বিভিন্ন তথ্য জানায় পুলিশ। এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুয়েল ইমরান জানান, নিহত ফারহানা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলায় মা ও ভাইয়ের সঙ্গে যশোর শহরের বেজপাড়ার রাসেল চত্বর এলাকায় একটি ভাড়া বাড়িতে থাকতেন।
পারিবারিক কলহের জেরে গত ২৫ এপ্রিল রাত ১১টার দিকে ফারহানাকে তাঁর ভাই ফারদিন শ্বাসরোধে হত্যা করেন বলে জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুয়েল। তিনি বলেন, ‘২৬ এপ্রিল বিকেলে ফারদিন ও তাঁর মা আইরিন লাশ গ্রামের বাড়ি মাগুরার শালিখায় নিয়ে যান। আত্মহত্যা করেছে বলে ফারহানাকে দাফন করার চেষ্টা করেন। নিহতের গোসলের সময় মাথায় আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়। এরপর ফারহানার চাচা রবিউল ইসলাম বিষয়টি শালিখা থানা-পুলিশকে জানান।’
শালিখা পুলিশের মাধ্যমে বিষয়টি জানার পর যশোর কোতোয়ালি থানা-পুলিশ ফারহানার লাশ উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। একই সঙ্গে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ফারহানার ভাই ও মাকে হেফাজতে নেয় পুলিশ। এরপর তাঁরা হত্যার দায় স্বীকার করলে ফারহানার চাচার দায়ের করা মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানো হয় বলে প্রেস ব্রিফিংয়ে জানানো হয়।
নিহত ফারহানা মাগুরার শালিখা উপজেলার শ্রীহট্ট গ্রামের মৃত আব্দুর রাজ্জাক মেয়ে। তাঁর ভাই ফারদিন আমেরিকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশের আইন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী।
যশোর শহরের বেজপাড়া এলাকায় ফারহানা পারভীন উর্মি (২৯) নামের এক তরুণীকে মাথায় আঘাত ও শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় নিহতের ভাই ফয়েজ রাজ্জাক ফারদিন ও মা আইরিন পারভীনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁরা পুলিশের কাছে এই হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে যশোর কোতোয়ালি থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে ফারহানা হত্যাকাণ্ডের বিভিন্ন তথ্য জানায় পুলিশ। এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুয়েল ইমরান জানান, নিহত ফারহানা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলায় মা ও ভাইয়ের সঙ্গে যশোর শহরের বেজপাড়ার রাসেল চত্বর এলাকায় একটি ভাড়া বাড়িতে থাকতেন।
পারিবারিক কলহের জেরে গত ২৫ এপ্রিল রাত ১১টার দিকে ফারহানাকে তাঁর ভাই ফারদিন শ্বাসরোধে হত্যা করেন বলে জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুয়েল। তিনি বলেন, ‘২৬ এপ্রিল বিকেলে ফারদিন ও তাঁর মা আইরিন লাশ গ্রামের বাড়ি মাগুরার শালিখায় নিয়ে যান। আত্মহত্যা করেছে বলে ফারহানাকে দাফন করার চেষ্টা করেন। নিহতের গোসলের সময় মাথায় আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়। এরপর ফারহানার চাচা রবিউল ইসলাম বিষয়টি শালিখা থানা-পুলিশকে জানান।’
শালিখা পুলিশের মাধ্যমে বিষয়টি জানার পর যশোর কোতোয়ালি থানা-পুলিশ ফারহানার লাশ উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। একই সঙ্গে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ফারহানার ভাই ও মাকে হেফাজতে নেয় পুলিশ। এরপর তাঁরা হত্যার দায় স্বীকার করলে ফারহানার চাচার দায়ের করা মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানো হয় বলে প্রেস ব্রিফিংয়ে জানানো হয়।
নিহত ফারহানা মাগুরার শালিখা উপজেলার শ্রীহট্ট গ্রামের মৃত আব্দুর রাজ্জাক মেয়ে। তাঁর ভাই ফারদিন আমেরিকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশের আইন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
১ ঘণ্টা আগে