মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
ঈদের পরদিন উপজেলার বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে দর্শনার্থীদের ভিড় দেখা গেছে। কোরবানির ঈদের দিন নানা ব্যস্ততার কারণে যাঁরা ঘুরতে বের হতে পারেননি তাঁরা আজ বেরিয়েছেন। পরিবার, বন্ধুবান্ধব নিয়ে প্রকৃতির সান্নিধ্যে সুন্দর সময় উপভোগ করছেন তাঁরা। আজ সোমবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি, শেখ হাসিনা সেতু ও উপজেলা পরিষদ চত্বর ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলায় সরকারি বা বেসরকারি উদ্যোগে গড়ে ওঠেনি কোনো বিনোদন কেন্দ্র। তাই শত ব্যস্ততার মাঝে একটু অবসর পেলেই রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ির সৌন্দর্য উপভোগ করতে ছুটে যান দর্শনার্থীরা। বিভিন্ন উৎসবে বিনোদনপ্রেমী ও দর্শনার্থীদের মিলনমেলায় পরিণত হয় উপজেলার রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি, শেখ হাসিনা সেতু ও মধুমতি নদীর পাড়।
এবার ঈদুল আজহার ছুটিতে পরিবারের সদস্য ও প্রিয়জনদের সঙ্গে সময় কাটাতে রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়িতে দর্শনার্থীদের ভিড় বেড়েছে।
তবে দর্শনার্থীদের অভিযোগ ছিল অনেক। রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়িতে পৌঁছানোর মূল ফটক উন্মুক্ত ছিল। তবে কাচারি ঘরের লোহার গেটে ছিল তালা ঝোলানো। এতে দর্শনার্থীরা অসন্তোষ প্রকাশ করেন।
সীতারাম রায়ের স্থাপনা সংরক্ষণ, সংস্কার ও দর্শনার্থীদের জন্য মনোরম পর্যটন স্পট গড়ে তোলার জন্য সম্প্রতি একটি বড় প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। নতুন আঙিকে রং তুলিতে কাচারি বাড়ির সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
শেখ হাসিনা সেতু ও রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি এলাকা ঘুরে দেখা যায়, মুক্ত পরিবেশে ঈদ আনন্দ উপভোগ করতে দূর-দূরান্ত থেকে অনেকেই ছুটে এসেছেন। পরিবার, বন্ধু-বান্ধব, প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে ব্যস্ত সবাই। কেউবা নিজের ফোনে প্রিয় জনের ছবি তুলতে ব্যস্ত। সেতু এলাকায় ব্রিজের নিচে বসেছে বাহারি খাবারের দোকান। চটপটি, ফুচকা ও আচারের দোকানগুলোতে উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা যায়। তাছাড়া সেতু এলাকায় নগরদোলা ছিল অন্যতম আকর্ষণ।
ঘুরতে আসা দর্শনার্থী কামরুন নাহার সনি জানান, মহম্মদপুরে এলে এই সেতু ও মধুমতি নদীর পাড়ে তাকে আসতেই হবে। অন্যদিকে রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়িতে না এলে তার বেড়ানো অপূর্ণাঙ্গ থেকে যায়। অন্য কোনো বিনোদন কেন্দ্র না থাকায় এটি তার খুব পছন্দের।
স্থানীয় ফুচকা বিক্রেতা লিটন মিয়া বলেন, যেকোনো উৎসবে সেতুতে আর নদী পাড়ে দর্শনার্থীদের প্রচুর মানুষের ভিড় থাকে। এতে তার বিক্রি তুলনামূলক বেশিই হয়। যদি কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয় না থাকে।
সাপ্তাহিক মহম্মদপুর বার্তার সম্পাদক সালাহউদ্দীন আহমেদ মিলটন বলেন, বিনোদন মানুষের সুন্দর জীবনের সহায়ক। কিন্তু দুঃখের বিষয় এ উপজেলার তিন লাখ মানুষের জন্য বিনোদনের কোনো ব্যবস্থা নেই। কোনো বিনোদন কেন্দ্র না থাকায় মধুমতি নদীর ওপর এ সেতুতে সৌন্দর্য উপলব্ধি করতে বিনোদপ্রেমীরা আসেন।
ঈদের পরদিন উপজেলার বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে দর্শনার্থীদের ভিড় দেখা গেছে। কোরবানির ঈদের দিন নানা ব্যস্ততার কারণে যাঁরা ঘুরতে বের হতে পারেননি তাঁরা আজ বেরিয়েছেন। পরিবার, বন্ধুবান্ধব নিয়ে প্রকৃতির সান্নিধ্যে সুন্দর সময় উপভোগ করছেন তাঁরা। আজ সোমবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি, শেখ হাসিনা সেতু ও উপজেলা পরিষদ চত্বর ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলায় সরকারি বা বেসরকারি উদ্যোগে গড়ে ওঠেনি কোনো বিনোদন কেন্দ্র। তাই শত ব্যস্ততার মাঝে একটু অবসর পেলেই রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ির সৌন্দর্য উপভোগ করতে ছুটে যান দর্শনার্থীরা। বিভিন্ন উৎসবে বিনোদনপ্রেমী ও দর্শনার্থীদের মিলনমেলায় পরিণত হয় উপজেলার রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি, শেখ হাসিনা সেতু ও মধুমতি নদীর পাড়।
এবার ঈদুল আজহার ছুটিতে পরিবারের সদস্য ও প্রিয়জনদের সঙ্গে সময় কাটাতে রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়িতে দর্শনার্থীদের ভিড় বেড়েছে।
তবে দর্শনার্থীদের অভিযোগ ছিল অনেক। রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়িতে পৌঁছানোর মূল ফটক উন্মুক্ত ছিল। তবে কাচারি ঘরের লোহার গেটে ছিল তালা ঝোলানো। এতে দর্শনার্থীরা অসন্তোষ প্রকাশ করেন।
সীতারাম রায়ের স্থাপনা সংরক্ষণ, সংস্কার ও দর্শনার্থীদের জন্য মনোরম পর্যটন স্পট গড়ে তোলার জন্য সম্প্রতি একটি বড় প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। নতুন আঙিকে রং তুলিতে কাচারি বাড়ির সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
শেখ হাসিনা সেতু ও রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়ি এলাকা ঘুরে দেখা যায়, মুক্ত পরিবেশে ঈদ আনন্দ উপভোগ করতে দূর-দূরান্ত থেকে অনেকেই ছুটে এসেছেন। পরিবার, বন্ধু-বান্ধব, প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে ব্যস্ত সবাই। কেউবা নিজের ফোনে প্রিয় জনের ছবি তুলতে ব্যস্ত। সেতু এলাকায় ব্রিজের নিচে বসেছে বাহারি খাবারের দোকান। চটপটি, ফুচকা ও আচারের দোকানগুলোতে উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা যায়। তাছাড়া সেতু এলাকায় নগরদোলা ছিল অন্যতম আকর্ষণ।
ঘুরতে আসা দর্শনার্থী কামরুন নাহার সনি জানান, মহম্মদপুরে এলে এই সেতু ও মধুমতি নদীর পাড়ে তাকে আসতেই হবে। অন্যদিকে রাজা সীতারাম রায়ের কাচারি বাড়িতে না এলে তার বেড়ানো অপূর্ণাঙ্গ থেকে যায়। অন্য কোনো বিনোদন কেন্দ্র না থাকায় এটি তার খুব পছন্দের।
স্থানীয় ফুচকা বিক্রেতা লিটন মিয়া বলেন, যেকোনো উৎসবে সেতুতে আর নদী পাড়ে দর্শনার্থীদের প্রচুর মানুষের ভিড় থাকে। এতে তার বিক্রি তুলনামূলক বেশিই হয়। যদি কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয় না থাকে।
সাপ্তাহিক মহম্মদপুর বার্তার সম্পাদক সালাহউদ্দীন আহমেদ মিলটন বলেন, বিনোদন মানুষের সুন্দর জীবনের সহায়ক। কিন্তু দুঃখের বিষয় এ উপজেলার তিন লাখ মানুষের জন্য বিনোদনের কোনো ব্যবস্থা নেই। কোনো বিনোদন কেন্দ্র না থাকায় মধুমতি নদীর ওপর এ সেতুতে সৌন্দর্য উপলব্ধি করতে বিনোদপ্রেমীরা আসেন।
সিলেটের গোয়াইনঘাটে মিষ্টির দোকানে এক ব্যবসায়ীর অর্ধগলিত ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার জাফলংয়ের মামার বাজার মন্দিরসংলগ্ন এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত ব্যবসায়ীর নাম রাজীব সরকার (৩০)। তিনি নেত্রকোনার খালিয়াজুরী উপজেলার জয়কৃষ্ণ সরকারের ছেলে।
১০ মিনিট আগেরাজধানীর প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল কর্মী জাহিদুল ইসলাম পারভেজকে ছুরিকাঘাত করে হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা। মানববন্ধন থেকে তাঁরা হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছেন।
১২ মিনিট আগেসুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজে দাবি না মানা পর্যন্ত একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য শাটডাউন কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার সকাল ৯টায় সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজের প্রশাসনিক ও একাডেমি ভবনের ফটকে তালা দিয়ে রক্তাক্ত প্রতীকী অ্যাপ্রোন ঝুলিয়ে দেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
২০ মিনিট আগেদিনাজপুরের বীরগঞ্জে এক যুবক তাঁর স্ত্রীকে খোলা তালাক দিয়ে ১০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল করেছেন। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। প্রায় এক বছরের স্বামী–স্ত্রীর দাম্পত্য কলহ থেকে মুক্তি পাওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল করেছেন বলে দাবি আব্দুর রহিমের ছেলে মো. সোহাগ ইসলামের।
২৩ মিনিট আগে