দেবহাটা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার দেবহাটায় স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে পারুলিয়া এলাকার শ্বশুরবাড়ি থেকে ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার ও তাঁর স্বামীকে আটক করে পুলিশ।
নিহত নারীর নাম সাইমা খাতুন (১৮)। তিনি কালীগঞ্জ উপজেলার মৌখালী গ্রামের হারুন অর রশিদের মেয়ে। আর তাঁকে হত্যার অভিযোগে আটক স্বামীর নাম তানজিম আহম্মেদ। তাঁর বাবার নাম আব্দুস সবুর। দেবহাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেখ মাহমুদ হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত সাইমা খাতুনের মা রাবেয়া খাতুন বলেন, ‘আমার মেয়ে পারুলিয়া মহিলা মাদ্রাসায় পড়াশোনা করত। পাঁচ মাস আগে ওই মাদ্রাসার পরিচালক মুফতি আব্দুস সবুর তাঁর ছেলের সঙ্গে বিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেন। এরপর উভয় পরিবারের সম্মতিতে বিয়ে হয়। পরে আমরা জানতে পারি, আমাদের দুই পরিবার তাবলিগের দুই গ্রুপের অনুসারী। এতে ঝামেলার সৃষ্টি হয়। তবে বিষয়টি পরে সমাধান হয়।’
সাইমা খাতুনের চাচা কবির হোসেন বলেন, ‘গতকাল রাত ১২টার পরে ছেলের বাবা ফোন করে মৃত্যুর বিষয় আমাদের জানান। মৃত্যুর কারণ জানতে চাইলে ডায়রিয়া রোগে মারা গেছে বলে জানায়। আমরা ওই রাতে ছেলের বাড়িতে চলে আসি। এসে মৃত্যুর কারণ নিয়ে সন্দেহ হয়। তার আগে স্থানীয় একজন জাতীয় পরিষেবা ৯৯৯-এ কল দেওয়ায় দ্রুত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।’
দেবহাটা থানার ওসি সেখ মাহমুদ হোসেন বলেন, স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামীকে আটক করা হয়। পরে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গলা টিপে হত্যার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। মেয়ের মা বাদী হয়ে মামলার দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
সাতক্ষীরার দেবহাটায় স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে পারুলিয়া এলাকার শ্বশুরবাড়ি থেকে ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার ও তাঁর স্বামীকে আটক করে পুলিশ।
নিহত নারীর নাম সাইমা খাতুন (১৮)। তিনি কালীগঞ্জ উপজেলার মৌখালী গ্রামের হারুন অর রশিদের মেয়ে। আর তাঁকে হত্যার অভিযোগে আটক স্বামীর নাম তানজিম আহম্মেদ। তাঁর বাবার নাম আব্দুস সবুর। দেবহাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেখ মাহমুদ হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত সাইমা খাতুনের মা রাবেয়া খাতুন বলেন, ‘আমার মেয়ে পারুলিয়া মহিলা মাদ্রাসায় পড়াশোনা করত। পাঁচ মাস আগে ওই মাদ্রাসার পরিচালক মুফতি আব্দুস সবুর তাঁর ছেলের সঙ্গে বিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেন। এরপর উভয় পরিবারের সম্মতিতে বিয়ে হয়। পরে আমরা জানতে পারি, আমাদের দুই পরিবার তাবলিগের দুই গ্রুপের অনুসারী। এতে ঝামেলার সৃষ্টি হয়। তবে বিষয়টি পরে সমাধান হয়।’
সাইমা খাতুনের চাচা কবির হোসেন বলেন, ‘গতকাল রাত ১২টার পরে ছেলের বাবা ফোন করে মৃত্যুর বিষয় আমাদের জানান। মৃত্যুর কারণ জানতে চাইলে ডায়রিয়া রোগে মারা গেছে বলে জানায়। আমরা ওই রাতে ছেলের বাড়িতে চলে আসি। এসে মৃত্যুর কারণ নিয়ে সন্দেহ হয়। তার আগে স্থানীয় একজন জাতীয় পরিষেবা ৯৯৯-এ কল দেওয়ায় দ্রুত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।’
দেবহাটা থানার ওসি সেখ মাহমুদ হোসেন বলেন, স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামীকে আটক করা হয়। পরে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গলা টিপে হত্যার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। মেয়ের মা বাদী হয়ে মামলার দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে