চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
দরজার কড়া নাড়ছে পবিত্র ঈদ। করোনার কারণে দীর্ঘ দুই বছর পর চুয়াডাঙ্গার ঈদ বাজার এখন পুরোদমে চাঙা। মূলত ১০ রোজার পর থেকেই ঈদ মার্কেটগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় শুরু হয়। এবারের ঈদ বাজারে থ্রি-পিসের দোকান, লেডিস কর্নার ও টেইলার্সগুলোতে রমজানের শুরু থেকে বেশি ভিড় দেখা গেছে।
ক্রেতারা মার্কেট থেকে কাপড় কিংবা পোশাকের কাপড় কিনে টেইলার্সের দোকানগুলোতে নিজের পছন্দ মতো পোশাক সেলাই করেন। ফলে টেইলার্সের সেলাই শ্রমিক ও মালিকদের চোখে এখন ঘুম নেই। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত সুই-সুতো আর নতুন কাপড় হাতে সময় পার করছেন সেলাই কারিগরেরা।
আজ বুধবার চুয়াডাঙ্গা শহরের বিভিন্ন মার্কেটসহ পাড়া মহল্লার ছোট ছোট সেলাইয়ের দোকানগুলোতে ঘুরে সেলাই শ্রমিকদের ব্যস্ত সময় কাটাতে দেখা যায়।
শহরের ইমার্জেন্সি রোডে অবস্থিত প্রসিদ্ধ সেলাই দোকান হৃদয় টেইলার্সের স্বত্বাধিকারী মুনছুর আলী জানান, এ বছর রমজানের শুরুর এক সপ্তাহ আগে থেকেই পোশাক তৈরির অর্ডার পাচ্ছি। তবে করোনার সংক্রমণ থাকায় গত ২ বছর তেমন ব্যবসা হয়নি। যেহেতু এবার করোনা নেই তাই অনেক বেশি অর্ডার পাওয়া যাচ্ছে। নতুন অর্ডার নেওয়া প্রায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
ইমার্জেন্সি রোডে অবস্থিত শোভা টেইলার্সের স্বত্বাধিকারী আরিফ হোসেন জানান, এবার রমজানের শুরু থেকেই ভালো অর্ডার পাচ্ছি। যেহেতু অর্ডার বেশি তাই গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করতে হচ্ছে। করোনায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে আশা করি তা কাটিয়ে উঠতে পারব।
চুয়াডাঙ্গার আবদুল্লাহ সিটির প্রজাপতি বস্ত্রালয়ের স্বত্বাধিকারী সানজিদ সিফাত বলেন, আমার দোকানে লেডিস কাস্টমার খুব বেশি। এ বছর ইন্ডিয়ান ভিনয়, হানসা, ফিরনাসহ নানান পোশাক মজুত করেছি। ইন্ডিয়ান ভিনয় ৩ হাজার ২৫০ টাকা থেকে শুরু করে ৪ হাজার ৮৫০ পর্যন্ত বিক্রি করা হচ্ছে। হানসা থ্রি-পিচ পাওয়া যাচ্ছে ৩ হাজার ৮৫০ টাকা, ইন্ডিয়ান ফিরনা ৪ হাজার ২৫০ টাকা থেকে শুরু করে ৬ হাজার ৫৫০ টাকা পর্যন্ত দামে বিক্রি করা হচ্ছে। এ ছাড়াও সুতি জয়পুরি থ্রি-পিচ ৫৮০ টাকা থেকে শুরু করে ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত দামে বিক্রি করা হচ্ছে। সুতি অ্যাম্বডারী থ্রি-পিচ ১ হাজার ৩৫০ থেকে শুরু করে ২ হাজার ৯৫০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে।
সেলাই শ্রমিক আশিক আলি বলেন, করোনার কারণে গেল দুই বছর তেমন কোনো কাজ না থাকায় পরিবার নিয়ে ঈদ করতে খুবই কষ্ট হয়েছে। এবার ঈদে কাজ অনেক বেশি থাকায় আশার আলো দেখতে পাচ্ছি।
ক্রেতা শাহানা পারভীন জানান, করোনার কারণে কয়েকটা ঈদে বাজারে তেমন আসতে না পাড়ায় কেনাকাটা করা সম্ভব হয়নি। এবার ঈদে প্রতিটা দোকানেই নতুন নতুন পোশাক পাচ্ছি। স্বাচ্ছন্দ্যে কেনাকাটা করতে পারছি। অন্যবারের তুলনায় এবার দাম একটু বেশি।
দরজার কড়া নাড়ছে পবিত্র ঈদ। করোনার কারণে দীর্ঘ দুই বছর পর চুয়াডাঙ্গার ঈদ বাজার এখন পুরোদমে চাঙা। মূলত ১০ রোজার পর থেকেই ঈদ মার্কেটগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় শুরু হয়। এবারের ঈদ বাজারে থ্রি-পিসের দোকান, লেডিস কর্নার ও টেইলার্সগুলোতে রমজানের শুরু থেকে বেশি ভিড় দেখা গেছে।
ক্রেতারা মার্কেট থেকে কাপড় কিংবা পোশাকের কাপড় কিনে টেইলার্সের দোকানগুলোতে নিজের পছন্দ মতো পোশাক সেলাই করেন। ফলে টেইলার্সের সেলাই শ্রমিক ও মালিকদের চোখে এখন ঘুম নেই। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত সুই-সুতো আর নতুন কাপড় হাতে সময় পার করছেন সেলাই কারিগরেরা।
আজ বুধবার চুয়াডাঙ্গা শহরের বিভিন্ন মার্কেটসহ পাড়া মহল্লার ছোট ছোট সেলাইয়ের দোকানগুলোতে ঘুরে সেলাই শ্রমিকদের ব্যস্ত সময় কাটাতে দেখা যায়।
শহরের ইমার্জেন্সি রোডে অবস্থিত প্রসিদ্ধ সেলাই দোকান হৃদয় টেইলার্সের স্বত্বাধিকারী মুনছুর আলী জানান, এ বছর রমজানের শুরুর এক সপ্তাহ আগে থেকেই পোশাক তৈরির অর্ডার পাচ্ছি। তবে করোনার সংক্রমণ থাকায় গত ২ বছর তেমন ব্যবসা হয়নি। যেহেতু এবার করোনা নেই তাই অনেক বেশি অর্ডার পাওয়া যাচ্ছে। নতুন অর্ডার নেওয়া প্রায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
ইমার্জেন্সি রোডে অবস্থিত শোভা টেইলার্সের স্বত্বাধিকারী আরিফ হোসেন জানান, এবার রমজানের শুরু থেকেই ভালো অর্ডার পাচ্ছি। যেহেতু অর্ডার বেশি তাই গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করতে হচ্ছে। করোনায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে আশা করি তা কাটিয়ে উঠতে পারব।
চুয়াডাঙ্গার আবদুল্লাহ সিটির প্রজাপতি বস্ত্রালয়ের স্বত্বাধিকারী সানজিদ সিফাত বলেন, আমার দোকানে লেডিস কাস্টমার খুব বেশি। এ বছর ইন্ডিয়ান ভিনয়, হানসা, ফিরনাসহ নানান পোশাক মজুত করেছি। ইন্ডিয়ান ভিনয় ৩ হাজার ২৫০ টাকা থেকে শুরু করে ৪ হাজার ৮৫০ পর্যন্ত বিক্রি করা হচ্ছে। হানসা থ্রি-পিচ পাওয়া যাচ্ছে ৩ হাজার ৮৫০ টাকা, ইন্ডিয়ান ফিরনা ৪ হাজার ২৫০ টাকা থেকে শুরু করে ৬ হাজার ৫৫০ টাকা পর্যন্ত দামে বিক্রি করা হচ্ছে। এ ছাড়াও সুতি জয়পুরি থ্রি-পিচ ৫৮০ টাকা থেকে শুরু করে ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত দামে বিক্রি করা হচ্ছে। সুতি অ্যাম্বডারী থ্রি-পিচ ১ হাজার ৩৫০ থেকে শুরু করে ২ হাজার ৯৫০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে।
সেলাই শ্রমিক আশিক আলি বলেন, করোনার কারণে গেল দুই বছর তেমন কোনো কাজ না থাকায় পরিবার নিয়ে ঈদ করতে খুবই কষ্ট হয়েছে। এবার ঈদে কাজ অনেক বেশি থাকায় আশার আলো দেখতে পাচ্ছি।
ক্রেতা শাহানা পারভীন জানান, করোনার কারণে কয়েকটা ঈদে বাজারে তেমন আসতে না পাড়ায় কেনাকাটা করা সম্ভব হয়নি। এবার ঈদে প্রতিটা দোকানেই নতুন নতুন পোশাক পাচ্ছি। স্বাচ্ছন্দ্যে কেনাকাটা করতে পারছি। অন্যবারের তুলনায় এবার দাম একটু বেশি।
পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নতুন ভবন নির্মাণে ২০১৪ সালে প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছিল জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। প্রকল্পটির এক দশকে অর্থ বরাদ্দ ৫৪৬ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৬৫১ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। শেষ হয়েছে বর্ধিত মেয়াদও। তবু কাজ শেষ হয়নি। এতে কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে জেলা
৪০ মিনিট আগেটানা বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে উত্তরের নদ-নদীর পানি বেড়েছে; বিশেষ করে তিস্তা নদীর পানি বিভিন্ন পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করায় রংপুর বিভাগের অন্তত চার জেলায় বন্যা পরিস্থিতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ও নীলফামারীর নদীতীরবর্তী নিম্নাঞ্চল এরই মধ্যে প্লাবিত হতে শুরু করেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহী শহরের অর্ধেকের বেশি তরুণ মানসিকভাবে ভালো নেই। বিষণ্নতায় ভুগছেন তাঁরা। গবেষকেরা বলছেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের কাউনিয়ায় সারের নতুন দোকান উদ্বোধনকালে বিদ্যুতায়িত হয়ে দুজন মারা গেছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন। এর মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে