চিতলমারী (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
বাগেরহাটের চিতলমারীতে ‘মোবাইল ফাইল পার্টির’ খপ্পরে পড়ে সর্বস্ব খুইয়েছেন এক মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। ওই পার্টির সদস্যরা তাঁকে কৌশলে বাসায় ডেকে নিয়ে বিবস্ত্র করে আপত্তিকর ছবি তুলেছেন। এ সময় তাঁরা শিক্ষককে লাঞ্ছিত করে ৬টি ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর রেখে ৫ লাখ টাকা দাবি করে ছেড়ে দেয়।
পরে ওই শিক্ষক ন্যায় বিচারের আশায় উপজেলা চেয়ারম্যান ও নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত আবেদন করেন। উপজেলা চেয়ারম্যান অশোক কুমার বড়াল বিষয়টি মাসিক আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভায় উত্থাপন করে ওই চক্রের সদস্যদের আইনগত শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। গত ১৭ জানুয়ারি উপজেলা মাসিক আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভার রেজুলেশনে এ সব তথ্য উঠে এসেছে।
ভুক্তভোগী ওই শিক্ষক পিরোজপুরের নাজিপুর উপজেলার একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। তাঁর করা লিখিত অভিযোগপত্রের মাধ্যমে জানা গেছে, সম্প্রতি বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার রতনপুর এলাকার একটি পরিবারের সঙ্গে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তাঁর পরিচয় হয়। পরিচয়ের সূত্র ধরে ওই পরিবারটি তাঁকে গত ১১ জানুয়ারি বাড়িতে ডেকে নেয়। ডেকে নিয়ে ওই চক্রের আরও ৬ সদস্য প্রধান শিক্ষককে জিম্মি করে ফেলে। এ সময় ‘মোবাইল পার্টির’ সদস্যরা তাঁর কাছে থাকা নগদ টাকা ও মোবাইল সেট এবং চাবির গোছা ছিনিয়ে নেয়। পরে তাঁরা শিক্ষককে বিবস্ত্র করে আপত্তিকর ছবি তোলে এবং ৬টি ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর রেখে ৫ লাখ টাকা দাবি করে ছেড়ে দেয়।
মোবাইলে কথা হয় ভুক্তভোগী ওই প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে। তিনি জানান, এ ঘটনায় তিনি ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছেন। তিনি এখনো তাঁর মোবাইল ফোন ও চাবির গোছা ফেরত পাওয়ার আশায় আছেন।
চিতলমারী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. বাবুল হোসেন খান বলেন, ওই চক্রটি এ ধরনের কাজ করেই চলছে। এখনই ওদের দমন করা উচিত। না হলে সামনে বড় ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে।
চিতলমারী উপজেলা চেয়ারম্যান অশোক কুমার বড়াল সাংবাদিকদের বলেন, এটি একটি সংঘ বদ্ধ চক্রের দ্বারা সংঘটিত হয়েছে। বিষয় গুলি তদন্ত করে আইনগত শাস্তির আওতায় আনা উচিত। কেননা এর সঙ্গে এলাকার সম্মান জড়িত।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাইয়েদা ফয়জুন্নেছা বলেন, ওই প্রধান শিক্ষকের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিষটির ব্যবস্থা নিতে ওসিকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
চিতলমারী থানার পরিদর্শক (ওসি) এএইচএম কামরুজ্জামান খান বলেন, বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। ওই প্রধান শিক্ষককে মামলার জন্য বারবার অভিযোগ দিতে বলছি। তিনি তা দিচ্ছেন না। অপরদিকে ওই চক্রটিকে ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে। ওরা এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে।
বাগেরহাটের চিতলমারীতে ‘মোবাইল ফাইল পার্টির’ খপ্পরে পড়ে সর্বস্ব খুইয়েছেন এক মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। ওই পার্টির সদস্যরা তাঁকে কৌশলে বাসায় ডেকে নিয়ে বিবস্ত্র করে আপত্তিকর ছবি তুলেছেন। এ সময় তাঁরা শিক্ষককে লাঞ্ছিত করে ৬টি ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর রেখে ৫ লাখ টাকা দাবি করে ছেড়ে দেয়।
পরে ওই শিক্ষক ন্যায় বিচারের আশায় উপজেলা চেয়ারম্যান ও নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত আবেদন করেন। উপজেলা চেয়ারম্যান অশোক কুমার বড়াল বিষয়টি মাসিক আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভায় উত্থাপন করে ওই চক্রের সদস্যদের আইনগত শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। গত ১৭ জানুয়ারি উপজেলা মাসিক আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভার রেজুলেশনে এ সব তথ্য উঠে এসেছে।
ভুক্তভোগী ওই শিক্ষক পিরোজপুরের নাজিপুর উপজেলার একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। তাঁর করা লিখিত অভিযোগপত্রের মাধ্যমে জানা গেছে, সম্প্রতি বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার রতনপুর এলাকার একটি পরিবারের সঙ্গে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তাঁর পরিচয় হয়। পরিচয়ের সূত্র ধরে ওই পরিবারটি তাঁকে গত ১১ জানুয়ারি বাড়িতে ডেকে নেয়। ডেকে নিয়ে ওই চক্রের আরও ৬ সদস্য প্রধান শিক্ষককে জিম্মি করে ফেলে। এ সময় ‘মোবাইল পার্টির’ সদস্যরা তাঁর কাছে থাকা নগদ টাকা ও মোবাইল সেট এবং চাবির গোছা ছিনিয়ে নেয়। পরে তাঁরা শিক্ষককে বিবস্ত্র করে আপত্তিকর ছবি তোলে এবং ৬টি ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর রেখে ৫ লাখ টাকা দাবি করে ছেড়ে দেয়।
মোবাইলে কথা হয় ভুক্তভোগী ওই প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে। তিনি জানান, এ ঘটনায় তিনি ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছেন। তিনি এখনো তাঁর মোবাইল ফোন ও চাবির গোছা ফেরত পাওয়ার আশায় আছেন।
চিতলমারী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. বাবুল হোসেন খান বলেন, ওই চক্রটি এ ধরনের কাজ করেই চলছে। এখনই ওদের দমন করা উচিত। না হলে সামনে বড় ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে।
চিতলমারী উপজেলা চেয়ারম্যান অশোক কুমার বড়াল সাংবাদিকদের বলেন, এটি একটি সংঘ বদ্ধ চক্রের দ্বারা সংঘটিত হয়েছে। বিষয় গুলি তদন্ত করে আইনগত শাস্তির আওতায় আনা উচিত। কেননা এর সঙ্গে এলাকার সম্মান জড়িত।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাইয়েদা ফয়জুন্নেছা বলেন, ওই প্রধান শিক্ষকের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিষটির ব্যবস্থা নিতে ওসিকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
চিতলমারী থানার পরিদর্শক (ওসি) এএইচএম কামরুজ্জামান খান বলেন, বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। ওই প্রধান শিক্ষককে মামলার জন্য বারবার অভিযোগ দিতে বলছি। তিনি তা দিচ্ছেন না। অপরদিকে ওই চক্রটিকে ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে। ওরা এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে।
‘কপোতাক্ষ নদের জলাবদ্ধতা দূরীকরণ’ (দ্বিতীয় পর্যায়) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাধ্যমে হরিহর নদ পুনঃখনন কাজ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অথচ নীতিমালা অনুযায়ী যথাযথ উল্লম্ব-অনুভূমিক জায়গা না রেখে হরিহর নদের ওপর যশোর সদর উপজেলার গোয়ালদাহ বাজারে আরেকটি অপরিকল্পিত সেতু নির্মাণ করছে স্
৩৯ মিনিট আগেগাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মজুত থাকা সরকারি বিপুল ওষুধ নষ্ট হয়ে গেছে। সময়মতো রোগীদের মাঝে বিতরণ না করায় ওষুধগুলোর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে বলে জানা গেছে। এতে সরকারি সম্পদের ক্ষতি হয়েছে; একই সঙ্গে সরকারি সেবা থেকে বঞ্চিত হয়েছে হাজারো রোগী।
৪২ মিনিট আগেঢাকা রোড ট্রাফিক সেফটি প্রজেক্টের (ডিআরএসপি) আওতায় ‘নিরাপদ পথচারী পারাপারে পাইলট প্রকল্প’ বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) সহযোগিতায় পাইলট প্রকল্পটি রোববার (২০ এপ্রিল ২০২৫) থেকে শুরু হয়ে ৮ মে পর্যন্ত চলবে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর তেজগাঁও থানাধীন কারওয়ান বাজারের কাঁচামাল ব্যবসায়ী আলাল উদ্দিন হত্যার চাঞ্চল্যকর ঘটনায় জড়িত মূল দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির তেজগাঁও থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. শামীম হোসেন (২৮) ও মো. ইয়াসিন আরাফাত ওরফে মুরগি ইয়াসিন (২১)।
২ ঘণ্টা আগে