কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি
গত দুই দিনের টানা বৃষ্টিতে কেশবপুর পৌরসভার বিভিন্ন অঞ্চল তৃতীয়বারের মতো প্লাবিত হয়েছে। পাশাপাশি কেশবপুর সদর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা জলমগ্ন। ডুবে গেছে আমন খেতসহ পুকুর ও মাছের ঘের। উপজেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হরিহর নদে স্বাভাবিক জোয়ার-ভাটা না থাকায় নদ উপচে এলাকায় পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আজ রোববার বিকেলে পৌরসভার মধ্যকুল তেলপাম্প এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়ায় এলাকার মানুষ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র অন্যত্র নিয়ে যাচ্ছেন। এ এলাকার বাবলুর রহমান বলেন, রোববার বাড়ির ভেতর পানি ঢুকে হাঁটু সমান হয়েছে। তলিয়ে গেছে ওই এলাকার শেখপাড়া।
কেশবপুর সদর ইউনিয়নের মূলগ্রামের কৃষক রুহুল আমিন বলেন, বলধালি বিলের প্রায় দেড় বিঘা জমির আমন ধান তলিয়ে গেছে। ওই বিলের একাধিক কৃষকের আমন খেতসহ মাছের ঘের ডুবে গেছে।
মধ্যকুল গ্রামের আব্দুর রহিম বলেন, তার মাছের ঘের ভেসে গিয়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এ এলাকায় অনেকের পুকুর তলিয়ে গেছে।
শহরের কাঁচা বাজার আড়তের সভাপতি মশিয়ার রহমান বলেন, বাজারের ভেতর পানি ঢুকে যাওয়ায় ব্যবসায় ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। মালামাল আনা-নেওয়া করতে বিপাকে পড়ছেন ব্যবসায়ীরা।
কেশবপুর পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন বলেন, পৌরসভার অধিকাংশ ওয়ার্ডেই পানি ঢুকে পড়েছে। টানা বৃষ্টি ও হরিহর নদের উপচে পড়া পানির কারণে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। জলাবদ্ধতার কারণে হাজারো মানুষ বিপাকে পড়েছে।
গত দুই দিনের টানা বৃষ্টিতে কেশবপুর পৌরসভার বিভিন্ন অঞ্চল তৃতীয়বারের মতো প্লাবিত হয়েছে। পাশাপাশি কেশবপুর সদর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা জলমগ্ন। ডুবে গেছে আমন খেতসহ পুকুর ও মাছের ঘের। উপজেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হরিহর নদে স্বাভাবিক জোয়ার-ভাটা না থাকায় নদ উপচে এলাকায় পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আজ রোববার বিকেলে পৌরসভার মধ্যকুল তেলপাম্প এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়ায় এলাকার মানুষ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র অন্যত্র নিয়ে যাচ্ছেন। এ এলাকার বাবলুর রহমান বলেন, রোববার বাড়ির ভেতর পানি ঢুকে হাঁটু সমান হয়েছে। তলিয়ে গেছে ওই এলাকার শেখপাড়া।
কেশবপুর সদর ইউনিয়নের মূলগ্রামের কৃষক রুহুল আমিন বলেন, বলধালি বিলের প্রায় দেড় বিঘা জমির আমন ধান তলিয়ে গেছে। ওই বিলের একাধিক কৃষকের আমন খেতসহ মাছের ঘের ডুবে গেছে।
মধ্যকুল গ্রামের আব্দুর রহিম বলেন, তার মাছের ঘের ভেসে গিয়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এ এলাকায় অনেকের পুকুর তলিয়ে গেছে।
শহরের কাঁচা বাজার আড়তের সভাপতি মশিয়ার রহমান বলেন, বাজারের ভেতর পানি ঢুকে যাওয়ায় ব্যবসায় ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। মালামাল আনা-নেওয়া করতে বিপাকে পড়ছেন ব্যবসায়ীরা।
কেশবপুর পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন বলেন, পৌরসভার অধিকাংশ ওয়ার্ডেই পানি ঢুকে পড়েছে। টানা বৃষ্টি ও হরিহর নদের উপচে পড়া পানির কারণে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। জলাবদ্ধতার কারণে হাজারো মানুষ বিপাকে পড়েছে।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৮ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে