গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনীতে গরমে নাকাল জনজীবন। এর সঙ্গে বাড়তে শুরু করেছে বিভিন্ন রোগ। জ্বর, ডায়রিয়া, নিউমোনিয়াসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। এর মধ্যে শিশুদের সংখ্যা বেশি। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে শয্যার তুলনায় দ্বিগুণ রোগী ভর্তি রয়েছে। চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
আজ মঙ্গলবার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা গেছে, অন্য সময়ের তুলনায় এখন রোগী বেশি। শিশু ওয়ার্ডের মেঝে, বারান্দা-সবখানেই রোগী। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিসংখ্যানবিদ মো. মনিরুল ইসলাম জানান, ৫০ শয্যার এ হাসপাতালে বর্তমানে শিশুসহ মোট ১১০ রোগী ভর্তি রয়েছে। দু-তিনজন নিউমোনিয়ার রোগী আছে।
বাচ্চার চিকিৎসার জন্য স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসা মুস্তাফিজুর রহমান নামের একজন বলেন, ‘প্রচণ্ড ভ্যাপসা গরম পড়ছে। গরমের কারণে মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ছে। আমার শিশু অসুস্থ। সর্দি-জ্বর নিয়ে হাসপাতালে এসেছি। বড়দের চেয়ে শিশু রোগী বেশি দেখা যাচ্ছে। উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে রোগী আসছে। অতিরিক্ত ভিড়ের কারণে টিকিটের জন্য দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে।’
আরেক অভিভাবক মো. জুয়েল রানা বলেন, ‘আমার ছোট শিশু গরমে অসুস্থ হয়ে পড়েছে। তাই হাসপাতালে নিয়ে এসেছি। অনেকে সর্দি-জ্বর, ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। এখানে বেডের সংখ্যা কম কিন্তু রোগী অনেক বেশি।’
স্থানীয় পল্লিচিকিৎসক মো. কামরুল ইসলাম জানান, তাঁদের কাছেও প্রতিদিন রোগী আসছে। যাদের অধিকাংশ শিশু। বড়রাও আসছেন সর্দি-জ্বর নিয়ে।
এ নিয়ে কথা হলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সুপ্রভা রানী আজকের পত্রিকাকে জানান, ৫০ শয্যার হাসপাতাল ১১০ রোগী ভর্তি রয়েছে। শিশু রোগী বেশি। রোগী বেশি হওয়ায় সেবা দিতে একটু হিমশিম খেতে হচ্ছে। তিনি গরমে অপ্রয়োজনে বাইরে বের না হওয়ার পরামর্শ দেন।
মেহেরপুরের গাংনীতে গরমে নাকাল জনজীবন। এর সঙ্গে বাড়তে শুরু করেছে বিভিন্ন রোগ। জ্বর, ডায়রিয়া, নিউমোনিয়াসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। এর মধ্যে শিশুদের সংখ্যা বেশি। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে শয্যার তুলনায় দ্বিগুণ রোগী ভর্তি রয়েছে। চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
আজ মঙ্গলবার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা গেছে, অন্য সময়ের তুলনায় এখন রোগী বেশি। শিশু ওয়ার্ডের মেঝে, বারান্দা-সবখানেই রোগী। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিসংখ্যানবিদ মো. মনিরুল ইসলাম জানান, ৫০ শয্যার এ হাসপাতালে বর্তমানে শিশুসহ মোট ১১০ রোগী ভর্তি রয়েছে। দু-তিনজন নিউমোনিয়ার রোগী আছে।
বাচ্চার চিকিৎসার জন্য স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসা মুস্তাফিজুর রহমান নামের একজন বলেন, ‘প্রচণ্ড ভ্যাপসা গরম পড়ছে। গরমের কারণে মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ছে। আমার শিশু অসুস্থ। সর্দি-জ্বর নিয়ে হাসপাতালে এসেছি। বড়দের চেয়ে শিশু রোগী বেশি দেখা যাচ্ছে। উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে রোগী আসছে। অতিরিক্ত ভিড়ের কারণে টিকিটের জন্য দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে।’
আরেক অভিভাবক মো. জুয়েল রানা বলেন, ‘আমার ছোট শিশু গরমে অসুস্থ হয়ে পড়েছে। তাই হাসপাতালে নিয়ে এসেছি। অনেকে সর্দি-জ্বর, ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। এখানে বেডের সংখ্যা কম কিন্তু রোগী অনেক বেশি।’
স্থানীয় পল্লিচিকিৎসক মো. কামরুল ইসলাম জানান, তাঁদের কাছেও প্রতিদিন রোগী আসছে। যাদের অধিকাংশ শিশু। বড়রাও আসছেন সর্দি-জ্বর নিয়ে।
এ নিয়ে কথা হলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সুপ্রভা রানী আজকের পত্রিকাকে জানান, ৫০ শয্যার হাসপাতাল ১১০ রোগী ভর্তি রয়েছে। শিশু রোগী বেশি। রোগী বেশি হওয়ায় সেবা দিতে একটু হিমশিম খেতে হচ্ছে। তিনি গরমে অপ্রয়োজনে বাইরে বের না হওয়ার পরামর্শ দেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজসংলগ্ন নড়াই খাল যেন মশার কারখানায় পরিণত হয়েছে। খালটির স্থির পানিতে সারা বছরই চোখে পড়ে মশার লার্ভা। নিকটবর্তী জিরানি খালেরও একই দশা। এতে খাল দুটি হয়ে উঠছে ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও মশাবাহিত অন্যান্য রোগ বিস্তারের উৎস। মশার উৎপাতে অতিষ্ঠ এ দুটি খালসংলগ্ন বনশ্রী, আফতাবনগর ও নন্দীপাড়া
৬ মিনিট আগেমৎস্য ও বন্য প্রাণীর প্রজনন, বংশ বৃদ্ধি ও বিচরণ কার্যক্রমের সুরক্ষার জন্য ১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত টানা তিন মাস বনজীবীদের সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা চলছে। কিন্তু এই সময়ে থেমে নেই হরিণশিকারিরা। তাঁরা নানা কৌশলে বন থেকে হরিণ শিকার করে লোকালয়ে এনে মাংস বিক্রি করছেন চড়া দামে। চোরা শিকারিদের দৌরাত্ম
৩১ মিনিট আগেবগুড়ায় প্রতিবছর কমছে অর্থকরী ফসল পাট চাষ। গত চার বছরে জেলায় প্রায় সাড়ে ৩ হাজার হেক্টর জমিতে পাট চাষ কমেছে। কৃষকেরা বলছেন, খরচ বেশি আর দাম কম পাওয়ায় পাট চাষে তাঁদের আগ্রহ কমছে। অন্যদিকে কৃষি বিভাগ বলছে, উন্মুক্ত জলাশয় কমে যাওয়ার কারণে পাট জাগ দেওয়া প্রধান সমস্যা। যার কারণে পাট চাষ প্রতিবছর কমে
৩৪ মিনিট আগেরাজধানী ঢাকায় বর্তমানে চলা প্রায় ২৫ হাজার সিএনজিচালিত অটোরিকশার মধ্যে অন্তত ৫ হাজার অবৈধ। বৈধ রেজিস্ট্রেশন, রুট পারমিটসহ দরকারি কাগজপত্র ছাড়াই এগুলো চলছে। ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) এক সাম্প্রতিক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। এই প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি ডিটিসিএতে এক সভায় রাজধানীতে বৈধ সিএনজিচালি
৩৯ মিনিট আগে