দৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সেপটিক ট্যাংকে কাজ করতে নেমে লিটন হোসেন (৩০) নামের এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়। এ সময় ওই শ্রমিককে উদ্ধার করতে নেমে রাজন হোসেন (৩০) নামের এক যুবকও মারা যান। এদিকে রাজনকে উদ্ধার করতে গিয়ে তাঁর ছোট ভাই মিজান হোসেন (১৮) অসুস্থ হয়ে পড়েন। দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাবুবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের বাগোয়ান মধ্যপাড়া গ্রামের মোশারফ হোসেনের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা তিনজনকে উদ্ধার করে দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে দুজনকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।
নিহতরা হলেন ওই এলাকার হারান বিশ্বাসের ছেলে লিটন হোসেন এবং ইয়ারুল হোসেনের ছেলে রাজন হোসেন।
আহত মিজান বলেন, ‘সকালে বাড়ির পাশে মোশারফ হোসেনের বাড়ির সেপটিক ট্যাংকে কাজ করতে নেমে লিটন হোসেন নামের ওই শ্রমিকের শ্বাসকষ্ট শুরু হলে আমার ভাই উদ্ধার করতে নামে। পরে আমার ভাইয়েরও শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। পরে আমি ভাইকে উদ্ধার করতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ি। আমাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়। আমি এখন একটু সুস্থ।’
মথুরাপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মনোয়ার কবির মিন্টু বলেন, সেপটিক ট্যাংকে নেমে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় একজন আহত হয়েছেন।
ভেড়ামারা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার শরীফুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা এলাকাবাসীর সহায়তায় তাদের উদ্ধার করে দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পাঠিয়েছি।’
দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ইমারজেন্সিতে থাকা কর্তব্যরত চিকিৎসক আব্দুল্লাহ আল জুবায়ের বলেন, মৃত অবস্থা দুজনকে হাসপাতালে আনা হয়েছিল। আর একজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
দৌলতপুর থানার ওসি মাহাবুবুর রহমান বলেন, সেপটিক ট্যাংকে নেমে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনার এক যুবক আহত হন। নিহতদের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এখন পর্যন্ত লিখিত কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।’
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সেপটিক ট্যাংকে কাজ করতে নেমে লিটন হোসেন (৩০) নামের এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়। এ সময় ওই শ্রমিককে উদ্ধার করতে নেমে রাজন হোসেন (৩০) নামের এক যুবকও মারা যান। এদিকে রাজনকে উদ্ধার করতে গিয়ে তাঁর ছোট ভাই মিজান হোসেন (১৮) অসুস্থ হয়ে পড়েন। দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাবুবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের বাগোয়ান মধ্যপাড়া গ্রামের মোশারফ হোসেনের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা তিনজনকে উদ্ধার করে দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে দুজনকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।
নিহতরা হলেন ওই এলাকার হারান বিশ্বাসের ছেলে লিটন হোসেন এবং ইয়ারুল হোসেনের ছেলে রাজন হোসেন।
আহত মিজান বলেন, ‘সকালে বাড়ির পাশে মোশারফ হোসেনের বাড়ির সেপটিক ট্যাংকে কাজ করতে নেমে লিটন হোসেন নামের ওই শ্রমিকের শ্বাসকষ্ট শুরু হলে আমার ভাই উদ্ধার করতে নামে। পরে আমার ভাইয়েরও শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। পরে আমি ভাইকে উদ্ধার করতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ি। আমাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়। আমি এখন একটু সুস্থ।’
মথুরাপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মনোয়ার কবির মিন্টু বলেন, সেপটিক ট্যাংকে নেমে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় একজন আহত হয়েছেন।
ভেড়ামারা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার শরীফুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা এলাকাবাসীর সহায়তায় তাদের উদ্ধার করে দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পাঠিয়েছি।’
দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ইমারজেন্সিতে থাকা কর্তব্যরত চিকিৎসক আব্দুল্লাহ আল জুবায়ের বলেন, মৃত অবস্থা দুজনকে হাসপাতালে আনা হয়েছিল। আর একজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
দৌলতপুর থানার ওসি মাহাবুবুর রহমান বলেন, সেপটিক ট্যাংকে নেমে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনার এক যুবক আহত হন। নিহতদের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এখন পর্যন্ত লিখিত কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।’
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৫ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে