কুমারখালী (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় সাপের কামড়ে এক নববধূ ও তাঁর শাশুড়ির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁদের মৃত্যু হয়। এর আগে গতকাল সোমবার রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় তাঁদের সাপে কামড় দেয়।
এ ঘটনায় মৃতরা হলেন উপজেলার জয়ন্তী হাজরা গ্রামের মামুদানীপুর গ্রামের হাবুল বাহারের স্ত্রী কামরুন্নাহার (১৮) ও তাঁর মা জয়নব বেগম (৪৮)।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জয়ন্তী হাজরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সকিব খান টিপু।
চেয়ারম্যান বলেন, রাতে নববধূর কোমরে ও শাশুড়ির হাতে কিছু একটা কামড় দেয়। সাপের কামড় সন্দেহে তাঁরা রাতভর কবিরাজ-ওঝাদের চিকিৎসা নেন। শারীরিক অবস্থার উন্নতি না হলে আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। ভর্তির কিছুক্ষণ পরে সেখানকার চিকিৎসক কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠান। পরে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় প্রথমে নববধূ এবং পরে তাঁর শাশুড়ি মারা যান।
নিহতদের পরিবার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সোমবার রাতে মামুদানীপুর গ্রামের আব্দুস ছাত্তারের পরিবারের সদস্যরা ঘুমিয়ে পড়েন। রাত ২টার দিকে নববধূ কামরুন্নাহার তাঁর স্বামীকে কোমরে কিসে যেন কামড় দিয়েছে বলে জানান। এ সময় পাশের ঘর থেকে তাঁর শাশুড়ি জয়নব বেগমও তাঁর স্বামী আব্দুস ছাত্তারকে হাতে কিসে যেন কামড় দিয়েছে বলে জানান।
এরপর রাতেই শুরু হয় গ্রামের কবিরাজ ও ওঝাদের অপচিকিৎসা। একপর্যায়ে সকাল ৬টার দিকে তাঁদের প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে ভর্তি করার কিছু সময় পর অসুস্থ নববধূ ও শাশুড়িকে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে নেওয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় আগে নববধূ ও পরে তাঁর শাশুড়ির মৃত্যু হয়। মাত্র ছয় মাস আগে মৃত জয়নব বেগমের ছোট ছেলে বাহারের সঙ্গে বিয়ে হয় কামরুন্নাহারের।
মৃত জয়নব বেগমের বড় ছেলে মুন্নাফ হোসেন জানান, রাতে প্রায় একই সময়ে তাঁর মা জয়নব ও ছোট ভাইয়ের স্ত্রী কামরুন্নাহারের হাতে ও কোমরে পোকায় কামড় দেওয়ার কথা বলে। ভোরে তাঁদের হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে কুষ্টিয়ায় পাঠানো হলে সেখানে তাঁদের মৃত্যু হয়।
খোকসা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার কামরুজ্জামান সোহেল বলেন, রোগীদের মুমূর্ষু অবস্থায় ভোরে হাসপাতালে আনা হয়। পরে সেখান থেকে কুষ্টিয়ায় পাঠানো হয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তাঁদের বিষধর সাপে কেটেছে।
কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় সাপের কামড়ে এক নববধূ ও তাঁর শাশুড়ির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁদের মৃত্যু হয়। এর আগে গতকাল সোমবার রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় তাঁদের সাপে কামড় দেয়।
এ ঘটনায় মৃতরা হলেন উপজেলার জয়ন্তী হাজরা গ্রামের মামুদানীপুর গ্রামের হাবুল বাহারের স্ত্রী কামরুন্নাহার (১৮) ও তাঁর মা জয়নব বেগম (৪৮)।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জয়ন্তী হাজরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সকিব খান টিপু।
চেয়ারম্যান বলেন, রাতে নববধূর কোমরে ও শাশুড়ির হাতে কিছু একটা কামড় দেয়। সাপের কামড় সন্দেহে তাঁরা রাতভর কবিরাজ-ওঝাদের চিকিৎসা নেন। শারীরিক অবস্থার উন্নতি না হলে আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। ভর্তির কিছুক্ষণ পরে সেখানকার চিকিৎসক কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠান। পরে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় প্রথমে নববধূ এবং পরে তাঁর শাশুড়ি মারা যান।
নিহতদের পরিবার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সোমবার রাতে মামুদানীপুর গ্রামের আব্দুস ছাত্তারের পরিবারের সদস্যরা ঘুমিয়ে পড়েন। রাত ২টার দিকে নববধূ কামরুন্নাহার তাঁর স্বামীকে কোমরে কিসে যেন কামড় দিয়েছে বলে জানান। এ সময় পাশের ঘর থেকে তাঁর শাশুড়ি জয়নব বেগমও তাঁর স্বামী আব্দুস ছাত্তারকে হাতে কিসে যেন কামড় দিয়েছে বলে জানান।
এরপর রাতেই শুরু হয় গ্রামের কবিরাজ ও ওঝাদের অপচিকিৎসা। একপর্যায়ে সকাল ৬টার দিকে তাঁদের প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে ভর্তি করার কিছু সময় পর অসুস্থ নববধূ ও শাশুড়িকে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে নেওয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় আগে নববধূ ও পরে তাঁর শাশুড়ির মৃত্যু হয়। মাত্র ছয় মাস আগে মৃত জয়নব বেগমের ছোট ছেলে বাহারের সঙ্গে বিয়ে হয় কামরুন্নাহারের।
মৃত জয়নব বেগমের বড় ছেলে মুন্নাফ হোসেন জানান, রাতে প্রায় একই সময়ে তাঁর মা জয়নব ও ছোট ভাইয়ের স্ত্রী কামরুন্নাহারের হাতে ও কোমরে পোকায় কামড় দেওয়ার কথা বলে। ভোরে তাঁদের হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে কুষ্টিয়ায় পাঠানো হলে সেখানে তাঁদের মৃত্যু হয়।
খোকসা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার কামরুজ্জামান সোহেল বলেন, রোগীদের মুমূর্ষু অবস্থায় ভোরে হাসপাতালে আনা হয়। পরে সেখান থেকে কুষ্টিয়ায় পাঠানো হয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তাঁদের বিষধর সাপে কেটেছে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৫ ঘণ্টা আগে