চৌগাছা (যশোর) প্রতিনিধি
যশোর শহরের ‘যশোর আবাসিক হোটেল’-এ পুলিশ অভিযান চালিয়ে অপহৃত এক যুবককে উদ্ধার করেছে। গতকাল মঙ্গলবার রাত ১০টায় এএসপি বেলাল হোসাইনের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে সনু নামের এক অপহৃত যুবককে উদ্ধার করা হয়। সনু শহরের ডোমপট্টির বিনোদের ছেলে। তিনি জেস টাওয়ারের একটি দোকানের কর্মচারী। এ সময় হোটেল ম্যানেজার মজনুকে আটক করে পুলিশ।
সনুর মা ও মামা জানান, সনু মঙ্গলবার সকাল ১০টায় বের হন। এরপর থেকে তাঁর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানায় অভিযোগ করেন তাঁরা। এর মধ্যে মোবাইল ফোনে তাঁদের কাছে কল করে ২৫ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। তাঁরা দাবি করেন, সুমন নামের এক যুবকের নেতৃত্বে সনুকে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করা হয়। পরে বিষয়টি পুলিশকে জানান তাঁরা।
পরে পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে জানতে পারে ভুক্তভোগী সনু শহরের দড়াটানার যশোর আবাসিক হোটেলে অবস্থান করছেন। তাৎক্ষণিক কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম ও গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুপন কুমার সরকারের নেতৃত্বে একটি টিম ওই হোটেলে অভিযান চালায়। হোটেলের একটি কক্ষে তালাবদ্ধ অবস্থায় সনুকে দেখতে পান তাঁরা। পরে তালা খুলে তাঁকে উদ্ধার করে পুলিশ। একই সঙ্গে হোটেল ম্যানেজার মজনুকে আটক করা হয়।
সনু পুলিশকে জানান, তাঁকে সুমনসহ কয়েকজন হোটেলে এনে ব্যাপক মারধর করে টাকা দাবি করেন।
এ বিষয়ে যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (‘ক’ সার্কেল) বেলাল হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অপহরণের খবর শুনেই পুলিশের একাধিক টিম কাজ শুরু করে। সর্বশেষ জানা যায়, যশোর হোটেলে সনুকে রাখা হয়েছে। পরে অভিযান চালিয়ে তাঁকে উদ্ধার করা হয়। বিষয়টি নিয়ে অধিকতর তদন্ত চলছে।’
যশোর শহরের ‘যশোর আবাসিক হোটেল’-এ পুলিশ অভিযান চালিয়ে অপহৃত এক যুবককে উদ্ধার করেছে। গতকাল মঙ্গলবার রাত ১০টায় এএসপি বেলাল হোসাইনের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে সনু নামের এক অপহৃত যুবককে উদ্ধার করা হয়। সনু শহরের ডোমপট্টির বিনোদের ছেলে। তিনি জেস টাওয়ারের একটি দোকানের কর্মচারী। এ সময় হোটেল ম্যানেজার মজনুকে আটক করে পুলিশ।
সনুর মা ও মামা জানান, সনু মঙ্গলবার সকাল ১০টায় বের হন। এরপর থেকে তাঁর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানায় অভিযোগ করেন তাঁরা। এর মধ্যে মোবাইল ফোনে তাঁদের কাছে কল করে ২৫ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। তাঁরা দাবি করেন, সুমন নামের এক যুবকের নেতৃত্বে সনুকে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করা হয়। পরে বিষয়টি পুলিশকে জানান তাঁরা।
পরে পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে জানতে পারে ভুক্তভোগী সনু শহরের দড়াটানার যশোর আবাসিক হোটেলে অবস্থান করছেন। তাৎক্ষণিক কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম ও গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুপন কুমার সরকারের নেতৃত্বে একটি টিম ওই হোটেলে অভিযান চালায়। হোটেলের একটি কক্ষে তালাবদ্ধ অবস্থায় সনুকে দেখতে পান তাঁরা। পরে তালা খুলে তাঁকে উদ্ধার করে পুলিশ। একই সঙ্গে হোটেল ম্যানেজার মজনুকে আটক করা হয়।
সনু পুলিশকে জানান, তাঁকে সুমনসহ কয়েকজন হোটেলে এনে ব্যাপক মারধর করে টাকা দাবি করেন।
এ বিষয়ে যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (‘ক’ সার্কেল) বেলাল হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অপহরণের খবর শুনেই পুলিশের একাধিক টিম কাজ শুরু করে। সর্বশেষ জানা যায়, যশোর হোটেলে সনুকে রাখা হয়েছে। পরে অভিযান চালিয়ে তাঁকে উদ্ধার করা হয়। বিষয়টি নিয়ে অধিকতর তদন্ত চলছে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে