মোংলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
সুন্দরবনের শিবসা নদীতে ফ্লাইঅ্যাশ (সিমেন্ট তৈরির কাঁচামাল) বোঝাই একটি কার্গো জাহাজ ডুবে গেছে। এ সময় জাহাজটিতে থাকা ১২ জন স্টাফ-কর্মচারী সাঁতরে কুলে উঠে যান। এখনো পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে শিবসা নদীর ডুবো চরে আটকে পড়ার পর তলা ফেটে জাহাজটি ডুবে যায়। বাংলাদেশ লাইটারেজ শ্রমিক ইউনিয়নের মোংলা শাখার সহসভাপতি মো. মাঈনুল হোসেন মিন্টু এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, ভারতের হলদিয়া বন্দর থেকে ১ হাজার ৪২২ মেট্রিক টন ফ্লাইঅ্যাশ বোঝাই করে ‘এম ভি গারোহেরা’ কার্গো জাহাজটি সুন্দরবনের আন্টিহারা নৌপথ দিয়ে মোংলার উদ্দেশে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে শুক্রবার বিকেল ৪টার দিকে সুন্দরবনের শিবসা নদীর (খুলনা) নলিয়ান এলাকায় পৌঁছালে জাহাজটি ডুবো চরে আটকে একদিকে কাত হয়ে যায়। পরে তলা ফেটে ঘটনাস্থালে ডুবে যায় জাহাজটি।
দুর্ঘটনাকবলিত জাহাজে থাকা ১২ জন স্টাফ-কর্মচারী সাঁতরে কুলে উঠে যান। ভারত থেকে ফ্লাইঅ্যাশ বোঝাই এ জাহাজটি মোংলা বন্দরের শিল্পাঞ্চলে অবস্থিত একটি সিমেন্ট ফ্যাক্টরিতে যাচ্ছিল। সেই সঙ্গে এই কার্গো জাহাজডুবিতে বাংলাদেশ-ভারত অভ্যন্তরীণ নৌ-প্রটোকল রুটে নৌযান চলাচল বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে বলেও জানান মাঈনুল হোসেন মিন্টু।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের হারবার মাস্টার ক্যাপ্টেন শাহীন মজিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ঘটনা যেখানে ঘটেছে সেটি মোংলা বন্দরের চ্যানেলের আওতার বাইরে। ফলে মোংলা বন্দরের জাহাজ আগমন-নির্গমনে কোনো সমস্যা নেই। আর ঘটনাটি বিআইডব্লিউ কর্তৃপক্ষ দেখভাল করবে।’
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সম্পাদক নুর আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিনিয়ত সুন্দরবনের বিভিন্ন নদীতে কয়লা, সার ও ফ্লাই অ্যাশ বোঝাই কার্গো জাহাজডুবির ঘটনা ঘটছে। এ ঘটনা সুন্দরবনের জলজ প্রাণীর জন্য মারাত্মক ঝুঁকির কারণ। এগুলো ভারী ধাতু। সুন্দরবনের পানির সঙ্গে মিশে তা প্রাণিকুলের জন্য বিপর্যয় ডেকে আনছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বারবার এ জাহাজডুবির ঘটনায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা পরিলক্ষিত হচ্ছে। এ রুটে ফিটনেসবিহীন ও সার্ভে সনদ ছাড়াই কার্গো জাহাজগুলি চলাচল করছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আরও কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।’
সুন্দরবনের শিবসা নদীতে ফ্লাইঅ্যাশ (সিমেন্ট তৈরির কাঁচামাল) বোঝাই একটি কার্গো জাহাজ ডুবে গেছে। এ সময় জাহাজটিতে থাকা ১২ জন স্টাফ-কর্মচারী সাঁতরে কুলে উঠে যান। এখনো পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে শিবসা নদীর ডুবো চরে আটকে পড়ার পর তলা ফেটে জাহাজটি ডুবে যায়। বাংলাদেশ লাইটারেজ শ্রমিক ইউনিয়নের মোংলা শাখার সহসভাপতি মো. মাঈনুল হোসেন মিন্টু এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, ভারতের হলদিয়া বন্দর থেকে ১ হাজার ৪২২ মেট্রিক টন ফ্লাইঅ্যাশ বোঝাই করে ‘এম ভি গারোহেরা’ কার্গো জাহাজটি সুন্দরবনের আন্টিহারা নৌপথ দিয়ে মোংলার উদ্দেশে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে শুক্রবার বিকেল ৪টার দিকে সুন্দরবনের শিবসা নদীর (খুলনা) নলিয়ান এলাকায় পৌঁছালে জাহাজটি ডুবো চরে আটকে একদিকে কাত হয়ে যায়। পরে তলা ফেটে ঘটনাস্থালে ডুবে যায় জাহাজটি।
দুর্ঘটনাকবলিত জাহাজে থাকা ১২ জন স্টাফ-কর্মচারী সাঁতরে কুলে উঠে যান। ভারত থেকে ফ্লাইঅ্যাশ বোঝাই এ জাহাজটি মোংলা বন্দরের শিল্পাঞ্চলে অবস্থিত একটি সিমেন্ট ফ্যাক্টরিতে যাচ্ছিল। সেই সঙ্গে এই কার্গো জাহাজডুবিতে বাংলাদেশ-ভারত অভ্যন্তরীণ নৌ-প্রটোকল রুটে নৌযান চলাচল বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে বলেও জানান মাঈনুল হোসেন মিন্টু।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের হারবার মাস্টার ক্যাপ্টেন শাহীন মজিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ঘটনা যেখানে ঘটেছে সেটি মোংলা বন্দরের চ্যানেলের আওতার বাইরে। ফলে মোংলা বন্দরের জাহাজ আগমন-নির্গমনে কোনো সমস্যা নেই। আর ঘটনাটি বিআইডব্লিউ কর্তৃপক্ষ দেখভাল করবে।’
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সম্পাদক নুর আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিনিয়ত সুন্দরবনের বিভিন্ন নদীতে কয়লা, সার ও ফ্লাই অ্যাশ বোঝাই কার্গো জাহাজডুবির ঘটনা ঘটছে। এ ঘটনা সুন্দরবনের জলজ প্রাণীর জন্য মারাত্মক ঝুঁকির কারণ। এগুলো ভারী ধাতু। সুন্দরবনের পানির সঙ্গে মিশে তা প্রাণিকুলের জন্য বিপর্যয় ডেকে আনছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বারবার এ জাহাজডুবির ঘটনায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা পরিলক্ষিত হচ্ছে। এ রুটে ফিটনেসবিহীন ও সার্ভে সনদ ছাড়াই কার্গো জাহাজগুলি চলাচল করছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আরও কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।’
পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নতুন ভবন নির্মাণে ২০১৪ সালে প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছিল জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। প্রকল্পটির এক দশকে অর্থ বরাদ্দ ৫৪৬ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৬৫১ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। শেষ হয়েছে বর্ধিত মেয়াদও। তবু কাজ শেষ হয়নি। এতে কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে জেলা
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে উত্তরের নদ-নদীর পানি বেড়েছে; বিশেষ করে তিস্তা নদীর পানি বিভিন্ন পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করায় রংপুর বিভাগের অন্তত চার জেলায় বন্যা পরিস্থিতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ও নীলফামারীর নদীতীরবর্তী নিম্নাঞ্চল এরই মধ্যে প্লাবিত হতে শুরু করেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহী শহরের অর্ধেকের বেশি তরুণ মানসিকভাবে ভালো নেই। বিষণ্নতায় ভুগছেন তাঁরা। গবেষকেরা বলছেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের কাউনিয়ায় সারের নতুন দোকান উদ্বোধনকালে বিদ্যুতায়িত হয়ে দুজন মারা গেছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন। এর মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগে