কখনো বাসাবাড়ির ছাদে, গাছের ডগায়, কখনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, আবার কখনো হাট-বাজারে দল বেঁধে ঘুরে বেড়াচ্ছে মুখপোড়া হনুমান। প্রায় ২৫ দিন ধরে যশোরের মনিরামপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ২০ থেকে ২৫টি হনুমানকে দল বেঁধে ঘুরে বেড়াতে দেখা যাচ্ছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বাচ্চাসহ বিলুপ্তপ্রায় হনুমানের দলকে উপজেলার টেংরামারী বাজার এলাকায় দেখা গেছে। হনুমানের দল দেখে আনন্দে তাদের পেছনে ছুটতে দেখা গেছে শিশু-কিশোরদের। এই আনন্দ থেকে বাদ পড়ছেন না বৃদ্ধরাও। কেউ আবার হনুমান দেখে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে রুটি, কলা ও বিস্কুট নিয়ে।
উপজেলার জলকর রোহিতা এলাকার স্কুলছাত্র অনিরুদ্ধ দাস জানায়, কয়েক দিন ধরে হনুমানের দল তাদের বাড়ির পাশে বাগানে গাছে গাছে ঝুলেছে। পাড়ার সবাই দল বেঁধে ওদের দেখতে এসেছে। মুখপোড়া হনুমান দলের পুরোনো আবাসস্থল যশোরের কেশবপুরে। সরকারিভাবে সেখানে তাদের জন্য খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে। রীতিমতো খাবার না পেয়ে প্রায়ই দল বেঁধে আশপাশের উপজেলায় লোকালয়ে ঢুকে পড়তে দেখা যায় হনুমানের দলকে।
টেংরামারী বাজারের ব্যবসায়ী নূর হোসেন বলেন, বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আমাদের বাজারে ১০-১২টা হনুমান ঘুরে বেড়াচ্ছে। কেশবপুর এলাকায় বৃষ্টির পানি উঠে গেছে। সেখানে টিকতে না পেরে খাবারের অভাবে হনুমানের দল গ্রামে ঢুকে পড়েছে। এদিকে হনুমান দেখে অনেকে আনন্দ পেলেও এই দলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ সবাই। হনুমান গাছের ফল, মাঠের ফসল নষ্ট করে দিচ্ছে বলে অভিযোগ অনেকের। মামুদকাটি গ্রামের ইউসুফ আলী বলেন, ‘কয়েক দিন আগে হনুমানের দল আমার বাড়ির আশপাশে অবস্থান নেয়। বাড়ির গাছে কয়েকটা ডালিম, পেয়ারাসহ অন্যান্য ফল ছিল। ওরা গাছে উঠে ডালপালা ভেঙে সব ফল নষ্ট করে দেছে। অনেকের গাছের আমড়া, লেবু খেয়ে সাবাড় করে দেচ্ছে।’
মুখপোড়া হনুমান দেখভালের দায়িত্বে থাকা কেশবপুর উপজেলা বন কর্মকর্তা হাবিবুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, কেশবপুরে ছোট-বড় প্রায় ৩৫০টি হনুমান আছে। সরকারিভাবে মাসিক তাদের খাবারের জন্য ২২ হাজার টাকা বরাদ্দ। নিয়মিত তাদের বরাদ্দের খাবার কলা, পাউরুটি ও সবজি দেওয়া হচ্ছে।
হাবিবুজ্জামান আরও বলেন, বন্যপ্রাণী হনুমান আটকে রাখা যায় না। চারদিকে পানি উঠে যাওয়ায় এখন ওরা শুকনো এলাকায় আশ্রয় নিয়েছে।
কখনো বাসাবাড়ির ছাদে, গাছের ডগায়, কখনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, আবার কখনো হাট-বাজারে দল বেঁধে ঘুরে বেড়াচ্ছে মুখপোড়া হনুমান। প্রায় ২৫ দিন ধরে যশোরের মনিরামপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ২০ থেকে ২৫টি হনুমানকে দল বেঁধে ঘুরে বেড়াতে দেখা যাচ্ছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বাচ্চাসহ বিলুপ্তপ্রায় হনুমানের দলকে উপজেলার টেংরামারী বাজার এলাকায় দেখা গেছে। হনুমানের দল দেখে আনন্দে তাদের পেছনে ছুটতে দেখা গেছে শিশু-কিশোরদের। এই আনন্দ থেকে বাদ পড়ছেন না বৃদ্ধরাও। কেউ আবার হনুমান দেখে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে রুটি, কলা ও বিস্কুট নিয়ে।
উপজেলার জলকর রোহিতা এলাকার স্কুলছাত্র অনিরুদ্ধ দাস জানায়, কয়েক দিন ধরে হনুমানের দল তাদের বাড়ির পাশে বাগানে গাছে গাছে ঝুলেছে। পাড়ার সবাই দল বেঁধে ওদের দেখতে এসেছে। মুখপোড়া হনুমান দলের পুরোনো আবাসস্থল যশোরের কেশবপুরে। সরকারিভাবে সেখানে তাদের জন্য খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে। রীতিমতো খাবার না পেয়ে প্রায়ই দল বেঁধে আশপাশের উপজেলায় লোকালয়ে ঢুকে পড়তে দেখা যায় হনুমানের দলকে।
টেংরামারী বাজারের ব্যবসায়ী নূর হোসেন বলেন, বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আমাদের বাজারে ১০-১২টা হনুমান ঘুরে বেড়াচ্ছে। কেশবপুর এলাকায় বৃষ্টির পানি উঠে গেছে। সেখানে টিকতে না পেরে খাবারের অভাবে হনুমানের দল গ্রামে ঢুকে পড়েছে। এদিকে হনুমান দেখে অনেকে আনন্দ পেলেও এই দলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ সবাই। হনুমান গাছের ফল, মাঠের ফসল নষ্ট করে দিচ্ছে বলে অভিযোগ অনেকের। মামুদকাটি গ্রামের ইউসুফ আলী বলেন, ‘কয়েক দিন আগে হনুমানের দল আমার বাড়ির আশপাশে অবস্থান নেয়। বাড়ির গাছে কয়েকটা ডালিম, পেয়ারাসহ অন্যান্য ফল ছিল। ওরা গাছে উঠে ডালপালা ভেঙে সব ফল নষ্ট করে দেছে। অনেকের গাছের আমড়া, লেবু খেয়ে সাবাড় করে দেচ্ছে।’
মুখপোড়া হনুমান দেখভালের দায়িত্বে থাকা কেশবপুর উপজেলা বন কর্মকর্তা হাবিবুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, কেশবপুরে ছোট-বড় প্রায় ৩৫০টি হনুমান আছে। সরকারিভাবে মাসিক তাদের খাবারের জন্য ২২ হাজার টাকা বরাদ্দ। নিয়মিত তাদের বরাদ্দের খাবার কলা, পাউরুটি ও সবজি দেওয়া হচ্ছে।
হাবিবুজ্জামান আরও বলেন, বন্যপ্রাণী হনুমান আটকে রাখা যায় না। চারদিকে পানি উঠে যাওয়ায় এখন ওরা শুকনো এলাকায় আশ্রয় নিয়েছে।
শাকিব খানের আলোচিত তাণ্ডব সিনেমার শো চলার সময় ময়মনসিংহ সদরের ছায়াবাণী হলে ভাঙচুর ও টাকা লুটের ঘটনা ঘটেছে। আজ শনিবার বিকেলের এ ঘটনা ঘটে। কারিগরি ত্রুটিতে শো বিঘ্নিত হলে উত্তেজিত দর্শকরা এ কাণ্ড ঘটায়। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের পর আবার শো চালু হয়।
১০ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহায় জমে উঠেছে ঢাকা ও আশেপাশের পর্যটন কেন্দ্রগুলো। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৪টার পর থেকে ধীরে ধীরে পর্যটন কেন্দ্রে দর্শনার্থীরা আশা শুরু করে দিয়েছে। কোরবানি ঈদের দিনেই দর্শনার্থীদের সংখ্যাটা কম থাকলেও সন্ধ্যার পরে লোকসমাগম বেশি হবে বলে প্রত্যাশা সংশ্লিষ্টদের। বন্ধুবান্ধব, পরিবার-পরিজন
১০ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরীকে কোরবানির বর্জ্যমুক্ত এবং একই সঙ্গে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমের সমাপ্তির ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা নগরীর দামপাড়া চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) কন্ট্রোল রুমে মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন এই ঘোষণার কথা জানান।
১০ ঘণ্টা আগেশেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলায় ডোবায় পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের মলামারি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১০ ঘণ্টা আগে