মো. খায়রুল ইসলাম, গৌরনদী (বরিশাল)
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
বরিশাল সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে মহাসড়কের এই ২৩ কিলোমিটার অংশের দুই পাশ ছয় ফুট সম্প্রসারণে ৪৮ কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়া হয়। বাস্তবায়ন করে এমএম বিল্ডার্স। কাজ শেষ হয় ২০১৮ সালের ৩০ জুন। পরে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মহাসড়কের এই অংশ সংস্কারের জন্য প্রায় ৫০ কোটি টাকার কাজ পায় এমএসএএমপিজেভি লিমিটেড নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সড়কের অধিকাংশ স্থানে ছোট-বড় গর্ত। অনেক স্থানে রাস্তা ফুলে ও ফেটে কার্পেটিং উঠে গেছে। কোথাও কোথাও বিশাল অংশ দেবে আছে। খানাখন্দের ভয়াবহ অবস্থা দেখা গেছে গৌরনদীর বাসস্ট্যান্ড এলাকায়। সড়কের বড় বড় গর্তগুলো ইট ও বালু দিয়ে ভরাট করা হয়েছে; কিন্তু তা উঠে যাচ্ছে। কোথাও কোথাও বৃষ্টির পানি জমে থাকায় গর্ত দেখা যায় না। সেখানে মোটরসাইকেল, অটোরিকশাসহ ছোট যান পড়ে দুর্ঘটনা ঘটছে।
তারাকুপি গ্রামের মজিবর সরদার, নীলখোলা গ্রামের সরোয়ার হোসেন, হরিসোনা গ্রামের মুন্না আকনসহ কয়েকজন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কার করার কাজ শেষ হতে না হতেই সড়কটি খানাখন্দে ভরে গেছে। তাঁদের অভিযোগ, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অনিয়ম ও সংশ্লিষ্টদের দুর্নীতির কারণে সড়কটি এমন বেহাল।
এই সড়কে নিয়মিত বাস চালানো বেলাল হোসেন জানান, ভুরঘাটা থেকে জয়শ্রী পর্যন্ত সড়কটিতে এখন ভোগান্তির শেষ নেই। প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা ঘটছে। এটি এখন মৃত্যুকূপে পরিণত হয়েছে। কাভার্ড ভ্যানের চালক হারুন হাওলাদার বলেন, ‘প্রতিনিয়ত ঢাকা থেকে বরিশালে মালামাল বহন করি। রাস্তার যে অবস্থা, সব সময় আতঙ্কে থাকি, কখন যে দুর্ঘটনা ঘটে জীবনটা হারাই। আমাদের পেটের তাগিদে গাড়ি চালাতে হয়, তাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালাই। সরকারের কাছে অনুরোধ, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সড়কটি সংস্কার করা হোক।’
এ নিয়ে কথা হলে ঠিকাদারের এক প্রতিনিধি নাম প্রকাশ না করার শর্তে দাবি করেন, অতিবৃষ্টির কারণে এ দুরবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
যোগাযোগ করা হলে বরিশাল সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নাজমুল ইসলাম জানান, তাঁরা দুর্ভোগ লাঘবে সড়কের গর্ত ভরাট করছেন। তিনি বলেন, ‘চলমান সংস্কারকাজ আমাদের বিভাগের মাধ্যমে করছি। প্রতিনিয়ত শ্রমিকেরা চারটি গাড়িতে করে একযোগে চার গ্রুপে কাজ করছে। কিন্তু বর্ষার কারণে সমগ্র সড়কটিতে খানাখন্দ ও গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।’
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
বরিশাল সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে মহাসড়কের এই ২৩ কিলোমিটার অংশের দুই পাশ ছয় ফুট সম্প্রসারণে ৪৮ কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়া হয়। বাস্তবায়ন করে এমএম বিল্ডার্স। কাজ শেষ হয় ২০১৮ সালের ৩০ জুন। পরে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মহাসড়কের এই অংশ সংস্কারের জন্য প্রায় ৫০ কোটি টাকার কাজ পায় এমএসএএমপিজেভি লিমিটেড নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সড়কের অধিকাংশ স্থানে ছোট-বড় গর্ত। অনেক স্থানে রাস্তা ফুলে ও ফেটে কার্পেটিং উঠে গেছে। কোথাও কোথাও বিশাল অংশ দেবে আছে। খানাখন্দের ভয়াবহ অবস্থা দেখা গেছে গৌরনদীর বাসস্ট্যান্ড এলাকায়। সড়কের বড় বড় গর্তগুলো ইট ও বালু দিয়ে ভরাট করা হয়েছে; কিন্তু তা উঠে যাচ্ছে। কোথাও কোথাও বৃষ্টির পানি জমে থাকায় গর্ত দেখা যায় না। সেখানে মোটরসাইকেল, অটোরিকশাসহ ছোট যান পড়ে দুর্ঘটনা ঘটছে।
তারাকুপি গ্রামের মজিবর সরদার, নীলখোলা গ্রামের সরোয়ার হোসেন, হরিসোনা গ্রামের মুন্না আকনসহ কয়েকজন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কার করার কাজ শেষ হতে না হতেই সড়কটি খানাখন্দে ভরে গেছে। তাঁদের অভিযোগ, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অনিয়ম ও সংশ্লিষ্টদের দুর্নীতির কারণে সড়কটি এমন বেহাল।
এই সড়কে নিয়মিত বাস চালানো বেলাল হোসেন জানান, ভুরঘাটা থেকে জয়শ্রী পর্যন্ত সড়কটিতে এখন ভোগান্তির শেষ নেই। প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা ঘটছে। এটি এখন মৃত্যুকূপে পরিণত হয়েছে। কাভার্ড ভ্যানের চালক হারুন হাওলাদার বলেন, ‘প্রতিনিয়ত ঢাকা থেকে বরিশালে মালামাল বহন করি। রাস্তার যে অবস্থা, সব সময় আতঙ্কে থাকি, কখন যে দুর্ঘটনা ঘটে জীবনটা হারাই। আমাদের পেটের তাগিদে গাড়ি চালাতে হয়, তাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালাই। সরকারের কাছে অনুরোধ, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সড়কটি সংস্কার করা হোক।’
এ নিয়ে কথা হলে ঠিকাদারের এক প্রতিনিধি নাম প্রকাশ না করার শর্তে দাবি করেন, অতিবৃষ্টির কারণে এ দুরবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
যোগাযোগ করা হলে বরিশাল সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নাজমুল ইসলাম জানান, তাঁরা দুর্ভোগ লাঘবে সড়কের গর্ত ভরাট করছেন। তিনি বলেন, ‘চলমান সংস্কারকাজ আমাদের বিভাগের মাধ্যমে করছি। প্রতিনিয়ত শ্রমিকেরা চারটি গাড়িতে করে একযোগে চার গ্রুপে কাজ করছে। কিন্তু বর্ষার কারণে সমগ্র সড়কটিতে খানাখন্দ ও গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।’
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
২ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
২ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
৩ ঘণ্টা আগে