কয়রা (খুলনা) প্রতিনিধি
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে চিংড়ি মাছ শিকারের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ১৪ জেলেকে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত। আজ রোববার কয়রা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক এ আদেশ দেন।
এর আগে আজ ভোরে সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের খুলনা রেঞ্জর বানিয়াখালি স্টেশনের আওতাধীন মরজাত ও কাগা নদীতে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে বনরক্ষীরা। এ সময় তাদের কাছ থেকে পাঁচটি নৌকা, পাঁচটি জাল ও পাঁচটি ভারতীয় বিষের বোতল জব্দ করা হয়।
আটকেরা হলেন–কয়রা উপজেলার কুমারখালি গ্রামের আনার গাজীর ছেলে মো. রবিউল (৩৭), বেচপাড়া গ্রামের মৃত আমজাদ সরদারের ছেলে মো. মহব্বত আলী সরদার (৫০), উত্তর খেওনা গ্রামের মৃত ছাত্তার গাজীর ছেলে মহিদুল গাজী (৪৮), পাটনিখালি গ্রামের মৃত গফুর মোল্ল্যার ছেলে আ. ছোবহান মোল্ল্যা (৩৬), নজরুল বিশ্বাসের ছেলে মো. সাহেব আলী (২৩), খানজাহান আলীর ছেলে মো. হাফিজুল (৪৮), ফতেকাটি গ্রামের মৃত আমজেদ মোড়লের ছেলে তোফাজ্জেল (৪০), ভান্ডারপোল গ্রামের মৃত দাউদ আলী শেখের ছেলে মোস্তফা শেখ (৫০), মৃত কেয়ামুদ্দিন গাজীর ছেলে আমির আলী (৬৫), দক্ষিণ খেওনা গ্রামের মৃত এজহার সানার ছেলে কুরবান আলী সানা (৬০), মৃত বক্ত সানার ছেলের আ. সবুর সানা (৬৬), চান্নিরচক গ্রামের মৃত হাচিম সরদারের ছেলে মো. জসিম সরদার (৬৮), মৃত আবুল গাজীর ছেলে মো. শাহাদত গাজী (৩৫) ও পাইকগাছা উপজেলার গজালিয়া গ্রামের মৃত মোক্তার গাজীর ছেলে মো. মনজুরুল ইসলাম (৪২) বানিয়াখালি ফরেস্ট স্টেশনের কর্মকর্তা এ কে এম আবু সাইদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুন্দরবনে প্রবেশের নিষিদ্ধ সময়ে অভিযানে দুর থেকে ভাগ্নিকাঠি ভাড়ানি খালে একটি নৌকায় কয়েকজনকে প্রবেশ করতে দেখি। দ্রুত তাদের নৌকায় পৌঁছে সুন্দরবনে প্রবেশের কারণ জানতে চাই।
তখন তাদের কাছ থেকে জানতে পারি, কাগা নদীর খালে তাদের আরও নৌকা রাখা আছে। সেখানেই তারা মাছ শিকার করে। পরবর্তীতে কাগা নদীতে অভিযান চালিয়ে বিষ দিয়ে মাছ শিকারের প্রস্তুতিকালে ১৪ জন জেলেকে আটক করি।’
সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) আবু নাসের মহসিন হোসেন বলেন, ‘এ ব্যাপারে বন আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আটকদের কয়রা উপজেলা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে। বর্তমানে তিন মাসের জন্য সুন্দরবন থেকে সব প্রকার সম্পদ আহরণ ও পর্যটক প্রবেশ নিষিদ্ধ রয়েছে। এ সময় যারা সুন্দরবনে প্রবেশ করবে তাদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে চিংড়ি মাছ শিকারের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ১৪ জেলেকে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত। আজ রোববার কয়রা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক এ আদেশ দেন।
এর আগে আজ ভোরে সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের খুলনা রেঞ্জর বানিয়াখালি স্টেশনের আওতাধীন মরজাত ও কাগা নদীতে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে বনরক্ষীরা। এ সময় তাদের কাছ থেকে পাঁচটি নৌকা, পাঁচটি জাল ও পাঁচটি ভারতীয় বিষের বোতল জব্দ করা হয়।
আটকেরা হলেন–কয়রা উপজেলার কুমারখালি গ্রামের আনার গাজীর ছেলে মো. রবিউল (৩৭), বেচপাড়া গ্রামের মৃত আমজাদ সরদারের ছেলে মো. মহব্বত আলী সরদার (৫০), উত্তর খেওনা গ্রামের মৃত ছাত্তার গাজীর ছেলে মহিদুল গাজী (৪৮), পাটনিখালি গ্রামের মৃত গফুর মোল্ল্যার ছেলে আ. ছোবহান মোল্ল্যা (৩৬), নজরুল বিশ্বাসের ছেলে মো. সাহেব আলী (২৩), খানজাহান আলীর ছেলে মো. হাফিজুল (৪৮), ফতেকাটি গ্রামের মৃত আমজেদ মোড়লের ছেলে তোফাজ্জেল (৪০), ভান্ডারপোল গ্রামের মৃত দাউদ আলী শেখের ছেলে মোস্তফা শেখ (৫০), মৃত কেয়ামুদ্দিন গাজীর ছেলে আমির আলী (৬৫), দক্ষিণ খেওনা গ্রামের মৃত এজহার সানার ছেলে কুরবান আলী সানা (৬০), মৃত বক্ত সানার ছেলের আ. সবুর সানা (৬৬), চান্নিরচক গ্রামের মৃত হাচিম সরদারের ছেলে মো. জসিম সরদার (৬৮), মৃত আবুল গাজীর ছেলে মো. শাহাদত গাজী (৩৫) ও পাইকগাছা উপজেলার গজালিয়া গ্রামের মৃত মোক্তার গাজীর ছেলে মো. মনজুরুল ইসলাম (৪২) বানিয়াখালি ফরেস্ট স্টেশনের কর্মকর্তা এ কে এম আবু সাইদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুন্দরবনে প্রবেশের নিষিদ্ধ সময়ে অভিযানে দুর থেকে ভাগ্নিকাঠি ভাড়ানি খালে একটি নৌকায় কয়েকজনকে প্রবেশ করতে দেখি। দ্রুত তাদের নৌকায় পৌঁছে সুন্দরবনে প্রবেশের কারণ জানতে চাই।
তখন তাদের কাছ থেকে জানতে পারি, কাগা নদীর খালে তাদের আরও নৌকা রাখা আছে। সেখানেই তারা মাছ শিকার করে। পরবর্তীতে কাগা নদীতে অভিযান চালিয়ে বিষ দিয়ে মাছ শিকারের প্রস্তুতিকালে ১৪ জন জেলেকে আটক করি।’
সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) আবু নাসের মহসিন হোসেন বলেন, ‘এ ব্যাপারে বন আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আটকদের কয়রা উপজেলা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে। বর্তমানে তিন মাসের জন্য সুন্দরবন থেকে সব প্রকার সম্পদ আহরণ ও পর্যটক প্রবেশ নিষিদ্ধ রয়েছে। এ সময় যারা সুন্দরবনে প্রবেশ করবে তাদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে