খুলনা প্রতিনিধি
খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলা হিন্দু কমিটি ঘোষণা করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ রোববার উপজেলার যোবায়েদ আলী মিলনায়তনে হিন্দু সমাবেশ ও মতবিনিময় সভায় তিনি এই কমিটি ঘোষণা করেন।
এতে বাবু কৃষ্ণ নন্দীকে সভাপতি, অধ্যক্ষ বাবু দেব প্রসাদকে সাধারণ সম্পাদক ও বাবু গৌতম মণ্ডলকে কোষাধ্যক্ষ করে ১১ সদস্যের নাম প্রকাশ করা হয়। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ১০১ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণঙ্গ কমিটি গঠন করা হবে।
এ সময় মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক বিপ্লবের পর দেশকে অর্থবহ স্থিতিশীল ও উন্নয়নের জায়গায় নিয়ে যাওয়ার জন্য বৈষম্যহীন, সাম্প্রদায়িক-সম্প্রীতির সমাজ প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন।’
উপজেলা আমির মাওলানা মোক্তার হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও জেলা আমির মাওলানা এমরান হসাইন, সহকারী সেক্রেটারি মুন্সি মঈনুল ইসলাম ও অধ্যাপক মিয়া গোলাম কুদ্দুস, জেলা কর্মপরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট আবু ইউসুফ মোল্লা ও জেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি বেলাল হোসাইন রিয়াদ।
বক্তব্য দেন উত্তর থানা আমির গাজী সাইফুল্লাহ, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা সিরাজুল ইসলাম, মাওলানা মোসলেম উদ্দিন, বাবু কৃষ্ণ নন্দী, অধ্যক্ষ দেব প্রসাদ, কানাই লাল কর্মকার, ডা. হরিদাস মণ্ডল, বাবু সদেশ হালদার, বাবু সনজিৎ রায়, বাবু প্রভাস সরকার, বাবু প্রশান্ত মণ্ডল, বুদ্ধদেব মণ্ডল, বাবু গৌতম মণ্ডল প্রমুখ। সভা পরিচালনা করেন সেক্রেটারি বি এম আলমগীর হোসেন।
খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলা হিন্দু কমিটি ঘোষণা করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ রোববার উপজেলার যোবায়েদ আলী মিলনায়তনে হিন্দু সমাবেশ ও মতবিনিময় সভায় তিনি এই কমিটি ঘোষণা করেন।
এতে বাবু কৃষ্ণ নন্দীকে সভাপতি, অধ্যক্ষ বাবু দেব প্রসাদকে সাধারণ সম্পাদক ও বাবু গৌতম মণ্ডলকে কোষাধ্যক্ষ করে ১১ সদস্যের নাম প্রকাশ করা হয়। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ১০১ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণঙ্গ কমিটি গঠন করা হবে।
এ সময় মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক বিপ্লবের পর দেশকে অর্থবহ স্থিতিশীল ও উন্নয়নের জায়গায় নিয়ে যাওয়ার জন্য বৈষম্যহীন, সাম্প্রদায়িক-সম্প্রীতির সমাজ প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন।’
উপজেলা আমির মাওলানা মোক্তার হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও জেলা আমির মাওলানা এমরান হসাইন, সহকারী সেক্রেটারি মুন্সি মঈনুল ইসলাম ও অধ্যাপক মিয়া গোলাম কুদ্দুস, জেলা কর্মপরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট আবু ইউসুফ মোল্লা ও জেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি বেলাল হোসাইন রিয়াদ।
বক্তব্য দেন উত্তর থানা আমির গাজী সাইফুল্লাহ, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা সিরাজুল ইসলাম, মাওলানা মোসলেম উদ্দিন, বাবু কৃষ্ণ নন্দী, অধ্যক্ষ দেব প্রসাদ, কানাই লাল কর্মকার, ডা. হরিদাস মণ্ডল, বাবু সদেশ হালদার, বাবু সনজিৎ রায়, বাবু প্রভাস সরকার, বাবু প্রশান্ত মণ্ডল, বুদ্ধদেব মণ্ডল, বাবু গৌতম মণ্ডল প্রমুখ। সভা পরিচালনা করেন সেক্রেটারি বি এম আলমগীর হোসেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে