মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরা মেডিকেল কলেজ বন্ধের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ এবং স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবিতে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দারা মহাসড়ক অবরোধ করেছেন। আজ রোববার দুপুরে ভায়না মোড় এলাকায় এই কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হয় এবং যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়েন।
জানা গেছে, ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত মাগুরা মেডিকেল কলেজের বয়স সাত বছর। বর্তমানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৩০০। তবে দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও এখনো এর নিজস্ব ক্যাম্পাস নির্মাণ করা হয়নি। মাগুরা ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট সদর হাসপাতালের কিছু কক্ষ ব্যবহার করেই কলেজ পরিচালিত হচ্ছে। নেই নিজস্ব একাডেমিক ভবন, কোনো হোস্টেল সুবিধা নেই। ফলে শিক্ষার্থীদের নানা সমস্যার মধ্য দিয়ে তাঁদের পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হচ্ছে।
কলেজের শিক্ষার্থীরা জানান, ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত ছয়টি নতুন মেডিকেল কলেজের ভবিষ্যৎ নিয়ে নতুন করে ভাবছে বর্তমান সরকার। কারণ, এই কলেজগুলোর বেশির ভাগেরই নিজস্ব ক্যাম্পাস নেই, অবকাঠামোগত সমস্যায় জর্জরিত। এগুলো চালিয়ে যেতে সরকারকে বড় অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে। এ কারণে সরকার এই কলেজগুলো বন্ধ করে শিক্ষার্থীদের অন্য মেডিকেল কলেজে স্থানান্তরের পরিকল্পনা করছে।
এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়ে মাগুরা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নেমেছেন। তাঁরা চান, মাগুরায় মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম চালু থাকুক এবং দ্রুত স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের ব্যবস্থা নেওয়া হোক। স্থানীয় পারলা, ভায়নাসহ বেশ কিছু এলাকার বাসিন্দাও এই দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন।
তবে প্রতিবাদ করতে গিয়ে মাগুরা ঢাকা মহাসড়ক ও যশোর-খুলনা মহাসড়ক আধা ঘণ্টা অবরোধ করায় চরম ভোগান্তি পড়ে সাধারণ মানুষ। ঢাকাগামী বাসচালক মিনাজ রহমান বলেন, ‘কিছু হলেই সড়ক আটকে কর্মসূচি পালন করা হয়। দাবি তো আর আমরা পূরণ করার কেউ না, যে আমাদের এভাবে জিম্মি করে রাস্তা বন্ধ করবে। এটা নিয়ম করা উচিত। সড়ক চলবে অবাধে। দাবি দাওয়া থাকলে অন্য কোথাও করুক কেউ কিছু বলবে না।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভায়না এলাকার ট্রাফিকের একজন সার্জেন্ট বলেন, মেডিকেল কলেজের সংশ্লিষ্ট দাবিতে আন্দোলন তাদের ক্যাম্পাসেই পালন করতে পারেন। তা না করে যেখানে মানুষকে যানজটে ফেলে বিপদে ফেলা যায়, সেখানে সবাই এক হয়েছেন। কিছু হলেই সড়ক বিশেষ করে মহাসড়ক অবরোধ করাটা খুব বাজে বিষয় হয়ে গেছে। আন্দোলন-সংগ্রামের জায়গা রাস্তায় নয়, সংশ্লিষ্ট দপ্তরে হওয়া উচিত। সাধারণ মানুষের কষ্ট দিয়ে দাবি আদায় করা ন্যায্য হতে পারে না।
মাগুরা মেডিকেল কলেজ বন্ধের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ এবং স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবিতে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দারা মহাসড়ক অবরোধ করেছেন। আজ রোববার দুপুরে ভায়না মোড় এলাকায় এই কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হয় এবং যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়েন।
জানা গেছে, ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত মাগুরা মেডিকেল কলেজের বয়স সাত বছর। বর্তমানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৩০০। তবে দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও এখনো এর নিজস্ব ক্যাম্পাস নির্মাণ করা হয়নি। মাগুরা ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট সদর হাসপাতালের কিছু কক্ষ ব্যবহার করেই কলেজ পরিচালিত হচ্ছে। নেই নিজস্ব একাডেমিক ভবন, কোনো হোস্টেল সুবিধা নেই। ফলে শিক্ষার্থীদের নানা সমস্যার মধ্য দিয়ে তাঁদের পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হচ্ছে।
কলেজের শিক্ষার্থীরা জানান, ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত ছয়টি নতুন মেডিকেল কলেজের ভবিষ্যৎ নিয়ে নতুন করে ভাবছে বর্তমান সরকার। কারণ, এই কলেজগুলোর বেশির ভাগেরই নিজস্ব ক্যাম্পাস নেই, অবকাঠামোগত সমস্যায় জর্জরিত। এগুলো চালিয়ে যেতে সরকারকে বড় অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে। এ কারণে সরকার এই কলেজগুলো বন্ধ করে শিক্ষার্থীদের অন্য মেডিকেল কলেজে স্থানান্তরের পরিকল্পনা করছে।
এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়ে মাগুরা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নেমেছেন। তাঁরা চান, মাগুরায় মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম চালু থাকুক এবং দ্রুত স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের ব্যবস্থা নেওয়া হোক। স্থানীয় পারলা, ভায়নাসহ বেশ কিছু এলাকার বাসিন্দাও এই দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন।
তবে প্রতিবাদ করতে গিয়ে মাগুরা ঢাকা মহাসড়ক ও যশোর-খুলনা মহাসড়ক আধা ঘণ্টা অবরোধ করায় চরম ভোগান্তি পড়ে সাধারণ মানুষ। ঢাকাগামী বাসচালক মিনাজ রহমান বলেন, ‘কিছু হলেই সড়ক আটকে কর্মসূচি পালন করা হয়। দাবি তো আর আমরা পূরণ করার কেউ না, যে আমাদের এভাবে জিম্মি করে রাস্তা বন্ধ করবে। এটা নিয়ম করা উচিত। সড়ক চলবে অবাধে। দাবি দাওয়া থাকলে অন্য কোথাও করুক কেউ কিছু বলবে না।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভায়না এলাকার ট্রাফিকের একজন সার্জেন্ট বলেন, মেডিকেল কলেজের সংশ্লিষ্ট দাবিতে আন্দোলন তাদের ক্যাম্পাসেই পালন করতে পারেন। তা না করে যেখানে মানুষকে যানজটে ফেলে বিপদে ফেলা যায়, সেখানে সবাই এক হয়েছেন। কিছু হলেই সড়ক বিশেষ করে মহাসড়ক অবরোধ করাটা খুব বাজে বিষয় হয়ে গেছে। আন্দোলন-সংগ্রামের জায়গা রাস্তায় নয়, সংশ্লিষ্ট দপ্তরে হওয়া উচিত। সাধারণ মানুষের কষ্ট দিয়ে দাবি আদায় করা ন্যায্য হতে পারে না।
চট্টগ্রামে মোহরায় ছিনতাইকারী সন্দেহে ইকবাল হোসেন রুবেল (৩৫) নামে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল শুক্রবার (২৫ জুলাই) ভোর ৬টায় নগরীর চান্দগাঁও থানার মোহরা এলাকায় ছাফা মোতালেব সিটি করপোরেশন কলেজের ভেতর এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। এ ঘটনায় আজ শনিবার সকালে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। চান্দগাঁও থানার
৯ মিনিট আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে ‘জয় বাংলা’ বলে মিছিল করে টিকটক ভিডিও বানানোর সময় আটক ১২ জনের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাতে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলাটি হয়।
২১ মিনিট আগেকুমিল্লা জেলার দাউদকান্দির গৌরীপুর বাসস্ট্যান্ডে ২৩ মামলার আসামি মো. আল-মামুন ওরফে মামুন সম্রাট খুন হওয়ার খবরে ওই এলাকায় মিষ্টি বিতরণ করেছে কিছু লোক। আজ শনিবার সকালে দাউদকান্দি উপজেলার গৌরীপুর বাজার ও বাসস্ট্যান্ডে লোকজনের মধ্যে তাঁরা এ মিষ্টি বিতরণ করেন।
৩৬ মিনিট আগেউত্তরায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের দিয়াবাড়ি ক্যাম্পাস আরও দুই দিন বন্ধ থাকবে। তবে অন্যান্য ক্যাম্পাসে আগামীকাল রোববার (২৭ জুলাই) থেকে শ্রেণিকার্যক্রম শুরু হবে।
৪০ মিনিট আগে