কালীগঞ্জ (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার কালীগঞ্জে গাছে গাছে আমের গুটি শোভা পেলেও বৃষ্টি না হওয়ায় চিন্তায় পড়েছেনের বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীরা। সেই সঙ্গে দেখা দিয়েছে উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা। আম বিশেষ অর্থকরী ফসল হিসেবে বিবেচিত হলেও আবহাওয়া অনুকূলে না থাকায় আম ব্যবসায়ীদের মুখে রয়েছে চিন্তার ছাপ।
উপজেলার বিষ্ণুপুর, কৃষ্ণনগর, চাম্পাফুল, মৌতলা, রতনপুর, মথুরেশপুর, নলতা, তারালীসহ বেশ কয়েকটি ইউনিয়নের আমবাগান ঘুরে দেখা গেছে, গাছে গাছে বের হওয়া আমের গুটি বড় হচ্ছে। তবে বৃষ্টি না হওয়ায় আমের গুটির স্বাভাবিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। অনেক জায়গায় গুটি ঝরে পড়ছে, যা আমচাষিদের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সাইফুল ইসলাম নামে এক আমচাষি বলেন, এ বছর নতুন গাছগুলোতে আমের গুটি মোটামুটি এসেছে। কিন্তু পুরোনো গাছগুলোতে মুকুল নেই বললেই চলে। যেসব গাছে গুটি ধরেছে, সেগুলোও বৃষ্টি না হওয়ার কারণে ঝরে পড়ছে। যদি এ বছর বৃষ্টি না হয়, তাহলে আমের সব গুটি ঝরে যেতে পারে।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ ইকবাল আহমেদ বলেন, এখন পর্যন্ত গাছ ও আমের অবস্থা ভালো আছে। গাছগুলোতে যতটুকু মুকুল ছিল এবং আমের গুটি এসেছে, তা চোখে পড়ার মতো। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছর আমের বাম্পার ফলন হবে। তবে ভালো ফলনের জন্য বৃষ্টি হওয়াটা জরুরি। বৃষ্টি না হলে আম উৎপাদন ব্যাহত হতে পারে।
সাতক্ষীরার কালীগঞ্জে গাছে গাছে আমের গুটি শোভা পেলেও বৃষ্টি না হওয়ায় চিন্তায় পড়েছেনের বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীরা। সেই সঙ্গে দেখা দিয়েছে উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা। আম বিশেষ অর্থকরী ফসল হিসেবে বিবেচিত হলেও আবহাওয়া অনুকূলে না থাকায় আম ব্যবসায়ীদের মুখে রয়েছে চিন্তার ছাপ।
উপজেলার বিষ্ণুপুর, কৃষ্ণনগর, চাম্পাফুল, মৌতলা, রতনপুর, মথুরেশপুর, নলতা, তারালীসহ বেশ কয়েকটি ইউনিয়নের আমবাগান ঘুরে দেখা গেছে, গাছে গাছে বের হওয়া আমের গুটি বড় হচ্ছে। তবে বৃষ্টি না হওয়ায় আমের গুটির স্বাভাবিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। অনেক জায়গায় গুটি ঝরে পড়ছে, যা আমচাষিদের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সাইফুল ইসলাম নামে এক আমচাষি বলেন, এ বছর নতুন গাছগুলোতে আমের গুটি মোটামুটি এসেছে। কিন্তু পুরোনো গাছগুলোতে মুকুল নেই বললেই চলে। যেসব গাছে গুটি ধরেছে, সেগুলোও বৃষ্টি না হওয়ার কারণে ঝরে পড়ছে। যদি এ বছর বৃষ্টি না হয়, তাহলে আমের সব গুটি ঝরে যেতে পারে।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ ইকবাল আহমেদ বলেন, এখন পর্যন্ত গাছ ও আমের অবস্থা ভালো আছে। গাছগুলোতে যতটুকু মুকুল ছিল এবং আমের গুটি এসেছে, তা চোখে পড়ার মতো। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছর আমের বাম্পার ফলন হবে। তবে ভালো ফলনের জন্য বৃষ্টি হওয়াটা জরুরি। বৃষ্টি না হলে আম উৎপাদন ব্যাহত হতে পারে।
পুরোপুরি পাকেনি সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের হাওরের ধান। তবে অকালবন্যার শঙ্কায় ১ বৈশাখ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ধান কাটা শুরু হয়েছে। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ৩০ ভাগের বেশি জমির বোরো ফসল ঘরে তুলেছেন কৃষক।
৭ মিনিট আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার খেকুয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় বসছে পানের বাজার। খেকুয়ানী বাজারের ইজারাদার শাহ আলম শিকদার এ বাজার বসাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার রেসিডেনসিয়াল ল্যাবরেটরি কলেজে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কলেজের চেয়ারম্যানের যাচ্ছেতাই নিয়মে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। দুটি বিষয়ের মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে চলছে কলেজটির শিক্ষা কার্যক্রম।
২ ঘণ্টা আগেভারতীয় চেইন হসপিটাল ফর্টিস এসকর্টস হার্ট ইনস্টিটিউটের নাম ভাঙিয়ে শতকোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ উঠেছে এএফসি হেলথ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও কুমিল্লায় ‘ফর্টিস’ নামে চারটি শাখা
২ ঘণ্টা আগে