প্রতিনিধি
রামপাল (বাগেরহাট): মোংলা সমুদ্রবন্দরে ‘এমটি সি লিংক উৎসব’ নামের একটি তেলবাহী জাহাজে (ট্যাংকার) আগুন লেগে একজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার বেলা সোয়া ১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তি মো. লাল মিয়া (৫২)। তিনি ওই জাহাজের স্টাফ ছিলেন। লাল মিয়া ঢাকার পোস্তগোলা ব্যাংক কলোনির বাসিন্দা মো. শরীফ হোসেনের ছেলে।
জানা গেছে, ইঞ্জিন রুমে থাকা মো. ইয়াছিন (৫০) নামে আরেকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তার শরীরের ৯০ শতাংশ পুড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ হাসপাতালের প্রধান চিকিৎসক কর্মকর্তা মো. আব্দুল হামিদ। তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, মেঘনা পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের তেলবাহী ওই জাহাজ চট্টগ্রাম থেকে এসেছিল। জাহাজটিতে ১৯ লাখ লিটার জ্বালানি তেল ছিল। খুলনার দৌলতপুরে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের মেঘনা ডিপোতে ওই তেল খালাসের কথা ছিল। মোংলা ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের হারবার মাস্টার শেখ ফখরউদ্দিন জানান, বন্দরের নিজস্ব সার্ভিস জেটিতে নোঙর করার মুহূর্তেই তেলের ট্যাংকারটিতে আগুন ধরে যায়। এ সময় ইঞ্জিন রুমে থাকা দুই নাবিক মো. ইয়াছিন (৫০) ও মো. লাল মিয়া (৫২) অগ্নিদগ্ধ হন। তাদের বন্দর কর্তৃপক্ষের হাসপাতালে নেওয়ার সময় পথেই লাল মিয়ার মৃত্যু হয়। মো. ইয়াছিন বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন। তার অবস্থাও আশঙ্কাজনক। তেলের ট্যাংকারটির মালিক ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস বলে জানা গেছে।
রামপাল (বাগেরহাট): মোংলা সমুদ্রবন্দরে ‘এমটি সি লিংক উৎসব’ নামের একটি তেলবাহী জাহাজে (ট্যাংকার) আগুন লেগে একজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার বেলা সোয়া ১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তি মো. লাল মিয়া (৫২)। তিনি ওই জাহাজের স্টাফ ছিলেন। লাল মিয়া ঢাকার পোস্তগোলা ব্যাংক কলোনির বাসিন্দা মো. শরীফ হোসেনের ছেলে।
জানা গেছে, ইঞ্জিন রুমে থাকা মো. ইয়াছিন (৫০) নামে আরেকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তার শরীরের ৯০ শতাংশ পুড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ হাসপাতালের প্রধান চিকিৎসক কর্মকর্তা মো. আব্দুল হামিদ। তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, মেঘনা পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের তেলবাহী ওই জাহাজ চট্টগ্রাম থেকে এসেছিল। জাহাজটিতে ১৯ লাখ লিটার জ্বালানি তেল ছিল। খুলনার দৌলতপুরে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের মেঘনা ডিপোতে ওই তেল খালাসের কথা ছিল। মোংলা ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের হারবার মাস্টার শেখ ফখরউদ্দিন জানান, বন্দরের নিজস্ব সার্ভিস জেটিতে নোঙর করার মুহূর্তেই তেলের ট্যাংকারটিতে আগুন ধরে যায়। এ সময় ইঞ্জিন রুমে থাকা দুই নাবিক মো. ইয়াছিন (৫০) ও মো. লাল মিয়া (৫২) অগ্নিদগ্ধ হন। তাদের বন্দর কর্তৃপক্ষের হাসপাতালে নেওয়ার সময় পথেই লাল মিয়ার মৃত্যু হয়। মো. ইয়াছিন বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন। তার অবস্থাও আশঙ্কাজনক। তেলের ট্যাংকারটির মালিক ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস বলে জানা গেছে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে