প্রতিনিধি, খুলনা
খুলনা বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৩৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৭৯৩ জন। এ নিয়ে খুলনা বিভাগে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ২ হাজার ৩৬৯ জনের। আক্রান্ত হয়েছেন ৯২ হাজর ৩৬১ জন।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের দপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে খুলনা ও কুষ্টিয়ায় সর্বোচ্চ ৮ জন করে মারা গেছেন। এ ছাড়া যশোরে ৭ জন; ঝিনাইদহে ৫ জন; চুয়াডাঙ্গায় ২ জন; বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, নড়াইল ও মেহেরপুরে ১ জন করে মারা গেছে।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জেলাভিত্তিক করোনা সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় খুলনা জেলায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৬৬ জনের। এ পর্যন্ত জেলায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ২৩ হাজার ৬৩১ জনের। মারা গেছেন ৬২০ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১৭ হাজার ৩৯ জন। বাগেরহাটে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ৪১ জনের। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ৫ হাজার ৯৪১ জনের। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১২২ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ২০৮ জন। সাতক্ষীরায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৪৯ জন। জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৫ হাজার ৬২২ জন এবং মারা গেছেন ৮৫ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৪ হাজার ৩৩১ জন। ২৪ ঘণ্টায় যশোরে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১৪২ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৮ হাজার ৬৩১ জনের। মোট মারা গেছেন ৩৪১ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১৩ হাজার ৮৬৩ জন।
২৪ ঘণ্টায় নড়াইলে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ২০ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ৪ হাজার ৭৮ জনের। মারা গেছেন ৯২ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৩ হাজার ২৫৮ জন। মাগুরায় নতুন করে ৫৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ৩ হাজার ২৮ জনের। মারা গেছেন ৬৭ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৮৬৮ জন। ঝিনাইদহে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৭৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ৭ হাজার ৪৮৮ জনের। মোট মারা গেছেন ১৯৯ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৪ হাজার ৭২৩ জন। কুষ্টিয়ায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১৪৭ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৪ হাজার ১৯৭ জনের। মারা গেছেন মোট ৫৪৮ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১০ হাজার ৫৭৫ জন। চুয়াডাঙ্গায় গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত হয়েছেন ৪৩ জন। এ পর্যন্ত করোনা শনাক্ত হয়েছে মোট ৫ হাজার ৯৯৪ জনের। মারা গেছেন ১৫৯ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৩ হাজার ৯০৩ জন। মেহেরপুরে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৫৫ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৭৫১ জন। মারা গেছেন ১৩৬ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৩ হাজার ৩ জন।
খুলনা বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৩৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৭৯৩ জন। এ নিয়ে খুলনা বিভাগে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ২ হাজার ৩৬৯ জনের। আক্রান্ত হয়েছেন ৯২ হাজর ৩৬১ জন।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের দপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে খুলনা ও কুষ্টিয়ায় সর্বোচ্চ ৮ জন করে মারা গেছেন। এ ছাড়া যশোরে ৭ জন; ঝিনাইদহে ৫ জন; চুয়াডাঙ্গায় ২ জন; বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, নড়াইল ও মেহেরপুরে ১ জন করে মারা গেছে।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জেলাভিত্তিক করোনা সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় খুলনা জেলায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৬৬ জনের। এ পর্যন্ত জেলায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ২৩ হাজার ৬৩১ জনের। মারা গেছেন ৬২০ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১৭ হাজার ৩৯ জন। বাগেরহাটে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ৪১ জনের। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ৫ হাজার ৯৪১ জনের। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১২২ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ২০৮ জন। সাতক্ষীরায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৪৯ জন। জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৫ হাজার ৬২২ জন এবং মারা গেছেন ৮৫ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৪ হাজার ৩৩১ জন। ২৪ ঘণ্টায় যশোরে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১৪২ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৮ হাজার ৬৩১ জনের। মোট মারা গেছেন ৩৪১ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১৩ হাজার ৮৬৩ জন।
২৪ ঘণ্টায় নড়াইলে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ২০ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ৪ হাজার ৭৮ জনের। মারা গেছেন ৯২ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৩ হাজার ২৫৮ জন। মাগুরায় নতুন করে ৫৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ৩ হাজার ২৮ জনের। মারা গেছেন ৬৭ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৮৬৮ জন। ঝিনাইদহে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৭৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ৭ হাজার ৪৮৮ জনের। মোট মারা গেছেন ১৯৯ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৪ হাজার ৭২৩ জন। কুষ্টিয়ায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১৪৭ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৪ হাজার ১৯৭ জনের। মারা গেছেন মোট ৫৪৮ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১০ হাজার ৫৭৫ জন। চুয়াডাঙ্গায় গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত হয়েছেন ৪৩ জন। এ পর্যন্ত করোনা শনাক্ত হয়েছে মোট ৫ হাজার ৯৯৪ জনের। মারা গেছেন ১৫৯ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৩ হাজার ৯০৩ জন। মেহেরপুরে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৫৫ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৭৫১ জন। মারা গেছেন ১৩৬ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৩ হাজার ৩ জন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে