বাগেরহাট প্রতিনিধি
বাগেরহাটের রামপাল উপজেলায় মাথায় আঘাত করে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে নয় বছরের এক শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার দুই দিন পর গত বুধবার (২৪ জুলাই) ওই শিশুর নানা বাদী হয়ে দুজনের নাম উল্লেখ করে রামপাল থানায় মামলা করেছেন।
এর আগে সোমবার (২২ জুলাই) বিকেলে দুই আসামি রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা রয়েছে।
আসামিরা হলেন—রামপাল উপজেলার ভোঁজপতিয়া ইউনিয়নে চান্দ্রাখালি গ্রামের আব্দুস ছালাম (৫০) ও মো. তুহিন (৪৫)।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার বিকেলে স্থানীয় এক বাড়ি থেকে আরবি পড়ে বাড়ি ফিরছিল ওই শিশু। পথিমধ্যে আব্দুস ছালাম ওই শিশুর মাথায় আঘাত করেন, এতে শিশুটি অজ্ঞান হয়ে যায়। পরে শিশুটিকে নিজের বাড়িতে নিয়ে আব্দস ছালাম ও তুহিন ধর্ষণের চেষ্টা করেন। পরে পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে ওই দিন হাসপাতালে ভর্তি করেন। তিন দিন চিকিৎসা শেষে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই শিশু বাড়ি ফিরেছে।
বাগেরহাট ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. অসীম কুমার সমাদ্দার বলেন, ‘ওই শিশুকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তার শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন রয়েছে। তার প্রয়োজনীয় আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। সে এখন শঙ্কামুক্ত।’
রামপাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোমেন দাস বলেন, শিশুর নানা বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন। আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান শুরু হয়েছে। ২২ ধারায় শিশুর জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে।
বাগেরহাটের রামপাল উপজেলায় মাথায় আঘাত করে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে নয় বছরের এক শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার দুই দিন পর গত বুধবার (২৪ জুলাই) ওই শিশুর নানা বাদী হয়ে দুজনের নাম উল্লেখ করে রামপাল থানায় মামলা করেছেন।
এর আগে সোমবার (২২ জুলাই) বিকেলে দুই আসামি রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা রয়েছে।
আসামিরা হলেন—রামপাল উপজেলার ভোঁজপতিয়া ইউনিয়নে চান্দ্রাখালি গ্রামের আব্দুস ছালাম (৫০) ও মো. তুহিন (৪৫)।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার বিকেলে স্থানীয় এক বাড়ি থেকে আরবি পড়ে বাড়ি ফিরছিল ওই শিশু। পথিমধ্যে আব্দুস ছালাম ওই শিশুর মাথায় আঘাত করেন, এতে শিশুটি অজ্ঞান হয়ে যায়। পরে শিশুটিকে নিজের বাড়িতে নিয়ে আব্দস ছালাম ও তুহিন ধর্ষণের চেষ্টা করেন। পরে পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে ওই দিন হাসপাতালে ভর্তি করেন। তিন দিন চিকিৎসা শেষে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই শিশু বাড়ি ফিরেছে।
বাগেরহাট ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. অসীম কুমার সমাদ্দার বলেন, ‘ওই শিশুকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তার শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন রয়েছে। তার প্রয়োজনীয় আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। সে এখন শঙ্কামুক্ত।’
রামপাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোমেন দাস বলেন, শিশুর নানা বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন। আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান শুরু হয়েছে। ২২ ধারায় শিশুর জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১২ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে