ইবি প্রতিনিধি
চার দফা দাবিতে বিক্ষোভ করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। আজ বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় জড়ো হন শিক্ষার্থীরা। পরবর্তীকালে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন তাঁরা।
এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্রসমাজ জেগেছে; আমার ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দেব না; আমার ভাই কবরে, হাসিনা কেন বাহিরে; খুনিদের ঠিকানা, এই দেশেতে হবে না’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
শিক্ষার্থীদের চার দফা দাবিগুলো হলো শেখ হাসিনা এবং তারঁ দল ও সরকার যে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে, সেগুলোর দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন। সংখ্যালঘুদের ‘পরিকল্পিত হত্যা-ডাকাতি-লুণ্ঠনের’ মাধ্যমে গণ-অভ্যুত্থানকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টায় অংশগ্রহণ করা ব্যক্তিদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা ও সংখ্যালঘুদের ন্যায্য দাবি মেনে নেওয়া’।
প্রশাসন ও বিচার বিভাগে যাঁরা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকালে হামলা-মামলা-হত্যাযজ্ঞ বৈধতা দিয়েছেন তাঁদের দ্রুততম সময়ে অপসারণ ও নতুন সরকারে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে বিচারের আওতায় আনা এবং প্রশাসন ও বিচার বিভাগে যাঁরা এত দিন বৈষম্যের শিকার হয়েছেন, তাঁদের জন্য দ্রুততম সময়ে সুযোগের সমতা নিশ্চিত করা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ইবি সমন্বয়ক এস এম সুইট বলেন, ’২৪–এর পরাজিত শক্তি গুচ্ছ-গুচ্ছভাবে দেশে আবার অশান্তি সৃষ্টির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষক-কর্মকর্তা যদি ১৫ আগস্টে কোনো অরাজকতা সৃষ্টির চেষ্টা করে, তাহলে ছাত্রসমাজ তাদের জবাব দেবে।
চার দফা দাবিতে বিক্ষোভ করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। আজ বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় জড়ো হন শিক্ষার্থীরা। পরবর্তীকালে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন তাঁরা।
এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্রসমাজ জেগেছে; আমার ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দেব না; আমার ভাই কবরে, হাসিনা কেন বাহিরে; খুনিদের ঠিকানা, এই দেশেতে হবে না’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
শিক্ষার্থীদের চার দফা দাবিগুলো হলো শেখ হাসিনা এবং তারঁ দল ও সরকার যে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে, সেগুলোর দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন। সংখ্যালঘুদের ‘পরিকল্পিত হত্যা-ডাকাতি-লুণ্ঠনের’ মাধ্যমে গণ-অভ্যুত্থানকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টায় অংশগ্রহণ করা ব্যক্তিদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা ও সংখ্যালঘুদের ন্যায্য দাবি মেনে নেওয়া’।
প্রশাসন ও বিচার বিভাগে যাঁরা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকালে হামলা-মামলা-হত্যাযজ্ঞ বৈধতা দিয়েছেন তাঁদের দ্রুততম সময়ে অপসারণ ও নতুন সরকারে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে বিচারের আওতায় আনা এবং প্রশাসন ও বিচার বিভাগে যাঁরা এত দিন বৈষম্যের শিকার হয়েছেন, তাঁদের জন্য দ্রুততম সময়ে সুযোগের সমতা নিশ্চিত করা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ইবি সমন্বয়ক এস এম সুইট বলেন, ’২৪–এর পরাজিত শক্তি গুচ্ছ-গুচ্ছভাবে দেশে আবার অশান্তি সৃষ্টির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষক-কর্মকর্তা যদি ১৫ আগস্টে কোনো অরাজকতা সৃষ্টির চেষ্টা করে, তাহলে ছাত্রসমাজ তাদের জবাব দেবে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে