বোরো মৌসুম শুরু হতে এখনো মাসখানেক বাকি। চলছে রবি মৌসুম। এরই মধ্যে সরকারনির্ধারিত দামের চেয়ে বাড়তি দামে সার কিনতে হচ্ছে কৃষকদের। প্রকারভেদে প্রতি কেজি সার ৪ থেকে ১২ টাকা বেশি দিয়ে কিনতে হচ্ছে। এতে বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন বাজারে ইউরিয়া সার ২৫-২৬ টাকা, ট্রিপল সুপার ফসফেট (টিএসপি) ৩০-৩৪ টাকা, ড্রাই অ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি) ২২-২৬ টাকা এবং মিউরেট অব পটাশ ২৪-২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। সরকারি পরিবেশকেরা কিছুটা নিয়ন্ত্রণে সার বিক্রি করলেও বাইরের খুচরা সার বিক্রেতারা ইচ্ছেমতো দাম নিচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি দপ্তরের তথ্যমতে, চলতি নভেম্বর মাসে উপজেলায় ১৫ টন ইউরিয়া, ৪ দশমিক ৮৫ টন টিএসপি, ১০ দশমিক ০৫ টন এমওপি এবং ২০ দশমিক ৮৫ টন ডিএপি বরাদ্দ এসেছে। প্রতি কেজি ইউরিয়া ও টিএসপি ২২ টাকা, এমওপি ও ডিএপি কেজি প্রতি ১৬ টাকা দরে নির্ধারণ করা হয়েছে। অন্যদিকে, চলতি মৌসুমে ২ হাজার ৪০০ হেক্টর জমিতে সরিষা, ২০০ হেক্টর জমিতে মসুর, ১ হাজার ৮২০ হেক্টর জমিতে শীতকালীন সবজি ও ৯৪ হেক্টর জমিতে ভুট্টা চাষ করা হয়েছে।
কৃষকেরা জানান, কেবল আমনের মৌসুম শেষ হয়েছে। এখন সরিষা, মসুর, ভুট্টা ও শীতকালীন সবজির মৌসুম চলছে। আমন মৌসুমে তাঁরা যে বাড়তি দামে সার কিনেছেন, এখনো সেই দামেই কিনতে হচ্ছে তাঁদের। এতে আমনে যে পরিমাণ খরচ হয়েছে, সে হিসাবে ধানের দাম পাচ্ছেন না তাঁরা। বোরো মৌসুমেও যদি এভাবে বেশি দামে সার কিনতে হয়, তাহলে তাঁরা আর ফসল ফলাতে পারবেন না। আর এভাবে সার কিনতে গিয়ে কৃষকেরা ঠকলেও উপজেলা কৃষি দপ্তর থেকে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বাজার তদারকিতেও নেই কোনো উদ্যোগ।
এ বিষয়ে খেদাপাড়া ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল কুদ্দুস বলেন, ‘কয়েক দিন আগে সরিষা বোনার সময় স্থানীয় বাজার থেকে ২৬ টাকা করে আমি ডিএপি কিনেছি।’
মশ্মিমনগর এলাকার কৃষক আব্দুস সাত্তার বলেন, ‘আমি ছয় কাঠা জমিতে সরিষা বুনিছি। খেতে ছিটানোর জন্য কাঁঠালতলা বাজার থেকে ছয় কেজি ইউরিয়া ও ছয় কেজি ডিএপি ২৫ টাকা দরে কিনিছি। এতে সারের দাম বেশি পড়ছে।’
খেদাপাড়া ইউনিয়নের সারের খুচরা পরিবেশক আলী হোসেন বলেন, এ মাসে শুধু ইউরিয়া সারের বরাদ্দ পেয়েছি। তালিকা করে কৃষকদের কাছে ন্যায্যমূল্যে বিক্রিও করা হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক খুচরা সার বিক্রেতা বলেন, ‘আমাদের ইউরিয়ার কেজি ২৪ টাকা, টিএসপি ৩১ টাকা, ডিএপি ১৯ টাকা ও পটাশ ২২ টাকায় কিনতে হচ্ছে। এ ছাড়া পরিবহন খরচও আছে। তাই দুই-চার টাকা লাভ না করলে চলব কী করে?
সারের দামের বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহীন ইসলাম বলেন, প্রমাণসহ অভিযোগ পেলে অভিযুক্ত সার বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একই সঙ্গে সামনের বোরো মৌসুমে সারের দাম নিয়ে অভিযান চালানো হবে।
বোরো মৌসুম শুরু হতে এখনো মাসখানেক বাকি। চলছে রবি মৌসুম। এরই মধ্যে সরকারনির্ধারিত দামের চেয়ে বাড়তি দামে সার কিনতে হচ্ছে কৃষকদের। প্রকারভেদে প্রতি কেজি সার ৪ থেকে ১২ টাকা বেশি দিয়ে কিনতে হচ্ছে। এতে বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন বাজারে ইউরিয়া সার ২৫-২৬ টাকা, ট্রিপল সুপার ফসফেট (টিএসপি) ৩০-৩৪ টাকা, ড্রাই অ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি) ২২-২৬ টাকা এবং মিউরেট অব পটাশ ২৪-২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। সরকারি পরিবেশকেরা কিছুটা নিয়ন্ত্রণে সার বিক্রি করলেও বাইরের খুচরা সার বিক্রেতারা ইচ্ছেমতো দাম নিচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি দপ্তরের তথ্যমতে, চলতি নভেম্বর মাসে উপজেলায় ১৫ টন ইউরিয়া, ৪ দশমিক ৮৫ টন টিএসপি, ১০ দশমিক ০৫ টন এমওপি এবং ২০ দশমিক ৮৫ টন ডিএপি বরাদ্দ এসেছে। প্রতি কেজি ইউরিয়া ও টিএসপি ২২ টাকা, এমওপি ও ডিএপি কেজি প্রতি ১৬ টাকা দরে নির্ধারণ করা হয়েছে। অন্যদিকে, চলতি মৌসুমে ২ হাজার ৪০০ হেক্টর জমিতে সরিষা, ২০০ হেক্টর জমিতে মসুর, ১ হাজার ৮২০ হেক্টর জমিতে শীতকালীন সবজি ও ৯৪ হেক্টর জমিতে ভুট্টা চাষ করা হয়েছে।
কৃষকেরা জানান, কেবল আমনের মৌসুম শেষ হয়েছে। এখন সরিষা, মসুর, ভুট্টা ও শীতকালীন সবজির মৌসুম চলছে। আমন মৌসুমে তাঁরা যে বাড়তি দামে সার কিনেছেন, এখনো সেই দামেই কিনতে হচ্ছে তাঁদের। এতে আমনে যে পরিমাণ খরচ হয়েছে, সে হিসাবে ধানের দাম পাচ্ছেন না তাঁরা। বোরো মৌসুমেও যদি এভাবে বেশি দামে সার কিনতে হয়, তাহলে তাঁরা আর ফসল ফলাতে পারবেন না। আর এভাবে সার কিনতে গিয়ে কৃষকেরা ঠকলেও উপজেলা কৃষি দপ্তর থেকে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বাজার তদারকিতেও নেই কোনো উদ্যোগ।
এ বিষয়ে খেদাপাড়া ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল কুদ্দুস বলেন, ‘কয়েক দিন আগে সরিষা বোনার সময় স্থানীয় বাজার থেকে ২৬ টাকা করে আমি ডিএপি কিনেছি।’
মশ্মিমনগর এলাকার কৃষক আব্দুস সাত্তার বলেন, ‘আমি ছয় কাঠা জমিতে সরিষা বুনিছি। খেতে ছিটানোর জন্য কাঁঠালতলা বাজার থেকে ছয় কেজি ইউরিয়া ও ছয় কেজি ডিএপি ২৫ টাকা দরে কিনিছি। এতে সারের দাম বেশি পড়ছে।’
খেদাপাড়া ইউনিয়নের সারের খুচরা পরিবেশক আলী হোসেন বলেন, এ মাসে শুধু ইউরিয়া সারের বরাদ্দ পেয়েছি। তালিকা করে কৃষকদের কাছে ন্যায্যমূল্যে বিক্রিও করা হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক খুচরা সার বিক্রেতা বলেন, ‘আমাদের ইউরিয়ার কেজি ২৪ টাকা, টিএসপি ৩১ টাকা, ডিএপি ১৯ টাকা ও পটাশ ২২ টাকায় কিনতে হচ্ছে। এ ছাড়া পরিবহন খরচও আছে। তাই দুই-চার টাকা লাভ না করলে চলব কী করে?
সারের দামের বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহীন ইসলাম বলেন, প্রমাণসহ অভিযোগ পেলে অভিযুক্ত সার বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একই সঙ্গে সামনের বোরো মৌসুমে সারের দাম নিয়ে অভিযান চালানো হবে।
সিলেট নগরীর ৪২টি ওয়ার্ডের ফুটপাত ও রাস্তা দখলমুক্ত করতে প্রতিবাদ সভা ও শোওয়া কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। আজ বুধবার (২৩ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সিলেট সিটি করপোরেশন প্রাঙ্গণে সিলেট কল্যাণ সংস্থা, সিলেট বিভাগ যুবকল্যাণ সংস্থা (সিবিযুকস) ও সিলেট প্রবাসীকল্যাণ সংস্থার যৌথ আয়োজনে এই কর্মসূচি পালন করা...
৪ মিনিট আগেমামলার প্রধান আসামি হয়েও প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতা শামীম সরকার। তিনি রাজশাহীর বাঘা উপজেলার সবেরহাট বামনডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা। আজ বুধবার পর্যন্ত তিনি আদালত থেকে কোনো ধরনের জামিন নেননি বলে জানা গেছে।
৯ মিনিট আগেকোতোয়ালি থানা সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার সকালে ঢাকার কেরানীগঞ্জ এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে পারভেজ ও জহিরুল ইসলামকে (৩৮) গ্রেপ্তার করা হয়।
১৮ মিনিট আগেবরিশাল সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চরকাউয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম ছবিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। মনিরুলকে গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে নগরের জিলা স্কুল মোড় এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২১ মিনিট আগে