রুবায়েত হোসেন, খুবি
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) কয়েকটি ডিসিপ্লিনে সেমিনার লাইব্রেরি এবং ল্যাবরেটরির কোনোটিই নেই। কিন্তু স্নাতকোত্তরে ভর্তির সময় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ডিসিপ্লিন ভেদে এ দুই খাত কিংবা অন্তত একটি খাতের উল্লেখ করে উন্নয়ন ফি হিসেবে বিভিন্ন অঙ্কের টাকা নেওয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেশির ভাগ ডিসিপ্লিনের প্রধানেরা জানিয়েছেন শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন খাতে এ টাকা ব্যয় করা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তত ৮টি ডিসিপ্লিনে ল্যাবরেটরি এবং ৬টি ডিসিপ্লিনে সেমিনার লাইব্রেরি নেই। অথচ ল্যাবরেটরি ও সেমিনার ফি হিসেবে আদায় করা হচ্ছে তিন থেকে পাঁচ হাজার টাকা। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুস স্বাক্ষরিত ভর্তি সংক্রান্ত এক নোটিশে ২০২৩-২৪ সেশনে স্নাতকোত্তরে ভর্তির জন্য সেমিনার লাইব্রেরি বাবদ ১ হাজার এবং ল্যাবরেটরি বাবদ ৪ হাজার টাকা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা, আইন, ড্রইং অ্যান্ড পেইন্টিং, প্রিন্টমেকিং, ভাস্কর্য ডিসিপ্লিনে ল্যাবরেটরি এবং সেমিনার লাইব্রেরি কোনোটিই নেই। এদিকে বাংলা এবং ইতিহাস ও সভ্যতা ডিসিপ্লিনের সেমিনার লাইব্রেরি থাকলেও নেই ল্যাবরেটরি। অথচ ল্যাবরেটরি ও সেমিনার ফি হিসেবে ডিসিপ্লিন ভেদে আদায় করা হচ্ছে তিন থেকে পাঁচ হাজার টাকা। তবে চারুকলা স্কুলের ড্রইং অ্যান্ড পেইন্টিং, প্রিন্টমেকিং ও ভাস্কর্য ডিসিপ্লিনের সেমিনার লাইব্রেরি না থাকায় লাইব্রেরি ফি নেওয়া হয় না।
বিভিন্ন ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থীরা জানান, ভর্তির সময় সবাইকেই বড় অঙ্কের টাকা ফি দিতে হয়। সেখানে সেবা না দিয়েই টাকা নেওয়াটা জুলুম। বাস্তবে এই টাকা তাঁদের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়াও যে খাতে টাকা নেওয়া হয়, সেই সেবাই দেওয়া হয় না, তাহলে সে খাতে টাকা নেওয়ার কী দরকার?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা ডিসিপ্লিনের স্নাতকোত্তরের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমাদের ডিসিপ্লিন একটি প্রফেশনাল সাবজেক্ট হলেও এখানে প্রায়োগিক জ্ঞানের কোনো সরঞ্জাম নেই, ল্যাব এবং সেমিনার লাইব্রেরিও নাই। যেহেতু ৫ হাজার টাকা ল্যাব ও সেমিনার লাইব্রেরি ফি হিসেবে নেওয়া হয়, সেহেতু যেসব ডিসিপ্লিনে ল্যাব ও সেমিনার লাইব্রেরি নেই সেসব ডিসিপ্লিনে এসব অর্থ কোন খাতে ব্যয় হয় সেটা একটা প্রশ্নের বিষয়।’
এ বিষয়ে চারুকলা স্কুলের ডিন অধ্যাপক ড. নিহার রঞ্জন সিংহ বলেন, ‘ল্যাবরেটরি বাবদ আদায়কৃত টাকা ডিসিপ্লিনের স্টুডিওতে শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন সরঞ্জামের পেছনে ব্যয় করা হয়’।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা ডিসিপ্লিনের প্রধান সারা মনামী হোসেন বলেন, ‘সেমিনার ফি ও ল্যাবরেটরি ফি হিসেবে যে টাকা নেওয়া হয়, তা শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন খাতে ব্যয় করা হয়। যখন শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট কোনো খাতে বাজেট ঘাটতি পড়ে সেখানেও ব্যয় করা হয়। আর এসব খাতে ব্যয়ের জন্য একাডেমিক মিটিং এ বিল পাশ করে তারপর ব্যয় করা হয় এবং ব্যয়ের ভাউচার অফিসে যথাযথভাবে সংরক্ষণ করা হয়।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা ডিসিপ্লিনের প্রধান প্রসেনজিৎ তরফদার বলেন, ‘আয়কৃত টাকা শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট বিষয়াদিতে ব্যয় করা হয়। যেমন তারা যদি কোনো সেমিনার বা অন্যান্য শিক্ষা কার্যক্রম আয়োজন করে তাহলে এখান থেকে তাদের টাকা দেওয়া হয়।’
ইতিহাস ও সভ্যতা ডিসিপ্লিনের প্রধান হাফিজ আহমেদ বলেন, ‘এই টাকাটা আসলে ওরকম সেমিনারের জন্য নেওয়া হয় না। সামগ্রিক শিক্ষা সহায়ক কার্যক্রমের জন্য নেওয়া হয়। সে ক্ষেত্রে সেমিনার লাইব্রেরির বইও কেনা হয় এবং ল্যাবের জন্য টাকা জমা থাকতেছে। একটা অঙ্ক ফিক্সড ডিপোজিট করে রাখা হয়েছে ল্যাবের জন্য। এখন জায়গা সংকটের কারণে ল্যাব করা যাচ্ছে না। নতুন ভবনে গেলেই ওখানে ল্যাব করার জায়গা পাওয়া যাবে। তখন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাপ্ত বাজেটের সঙ্গে সমন্বয় করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ল্যাব করা হবে।’
আইন ডিসিপ্লিনের প্রধান তালুকদার রাসেল মাহমুদ বলেন, ‘সেমিনার লাইব্রেরি ফি থেকে প্রাপ্ত টাকা ডিসিপ্লিনের ফান্ডে জমা আছে, যদি কোনো বই বা লাইব্রেরির সরঞ্জাম কেনা হয় তবে তা কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের একটা নির্দিষ্ট জায়গায় রাখা হয়। আমাদের জায়গা সংকটের কারণে এখানে সবকিছু সেটআপ করা সম্ভব হয়নি। আর ল্যাবরেটরি ফি থেকে প্রাপ্ত টাকা থেকে প্রতিবছর মানপত্র সাবস্ক্রিপশন করতে টাকা ব্যয় করা হয় এবং মুট কোর্ট বাবদ কিছু টাকা ব্যয় করা হয়।’
খাত উল্লেখ করে শিক্ষার্থীদের থেকে টাকা নিয়ে সেই টাকা অন্য খাতে ব্যয় করা যায় কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, ‘এটি সম্পূর্ণ ডিসিপ্লিনের ব্যাপার। যে সকল ডিসিপ্লিনের ল্যাব সেমিনার নেই তাদের এ ব্যাপারে জানিয়ে দিয়েছি। ডিন এবং সংশ্লিষ্ট হেড মিটিং করে টাকা নেওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিবে।’
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) কয়েকটি ডিসিপ্লিনে সেমিনার লাইব্রেরি এবং ল্যাবরেটরির কোনোটিই নেই। কিন্তু স্নাতকোত্তরে ভর্তির সময় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ডিসিপ্লিন ভেদে এ দুই খাত কিংবা অন্তত একটি খাতের উল্লেখ করে উন্নয়ন ফি হিসেবে বিভিন্ন অঙ্কের টাকা নেওয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেশির ভাগ ডিসিপ্লিনের প্রধানেরা জানিয়েছেন শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন খাতে এ টাকা ব্যয় করা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তত ৮টি ডিসিপ্লিনে ল্যাবরেটরি এবং ৬টি ডিসিপ্লিনে সেমিনার লাইব্রেরি নেই। অথচ ল্যাবরেটরি ও সেমিনার ফি হিসেবে আদায় করা হচ্ছে তিন থেকে পাঁচ হাজার টাকা। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুস স্বাক্ষরিত ভর্তি সংক্রান্ত এক নোটিশে ২০২৩-২৪ সেশনে স্নাতকোত্তরে ভর্তির জন্য সেমিনার লাইব্রেরি বাবদ ১ হাজার এবং ল্যাবরেটরি বাবদ ৪ হাজার টাকা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা, আইন, ড্রইং অ্যান্ড পেইন্টিং, প্রিন্টমেকিং, ভাস্কর্য ডিসিপ্লিনে ল্যাবরেটরি এবং সেমিনার লাইব্রেরি কোনোটিই নেই। এদিকে বাংলা এবং ইতিহাস ও সভ্যতা ডিসিপ্লিনের সেমিনার লাইব্রেরি থাকলেও নেই ল্যাবরেটরি। অথচ ল্যাবরেটরি ও সেমিনার ফি হিসেবে ডিসিপ্লিন ভেদে আদায় করা হচ্ছে তিন থেকে পাঁচ হাজার টাকা। তবে চারুকলা স্কুলের ড্রইং অ্যান্ড পেইন্টিং, প্রিন্টমেকিং ও ভাস্কর্য ডিসিপ্লিনের সেমিনার লাইব্রেরি না থাকায় লাইব্রেরি ফি নেওয়া হয় না।
বিভিন্ন ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থীরা জানান, ভর্তির সময় সবাইকেই বড় অঙ্কের টাকা ফি দিতে হয়। সেখানে সেবা না দিয়েই টাকা নেওয়াটা জুলুম। বাস্তবে এই টাকা তাঁদের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়াও যে খাতে টাকা নেওয়া হয়, সেই সেবাই দেওয়া হয় না, তাহলে সে খাতে টাকা নেওয়ার কী দরকার?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা ডিসিপ্লিনের স্নাতকোত্তরের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমাদের ডিসিপ্লিন একটি প্রফেশনাল সাবজেক্ট হলেও এখানে প্রায়োগিক জ্ঞানের কোনো সরঞ্জাম নেই, ল্যাব এবং সেমিনার লাইব্রেরিও নাই। যেহেতু ৫ হাজার টাকা ল্যাব ও সেমিনার লাইব্রেরি ফি হিসেবে নেওয়া হয়, সেহেতু যেসব ডিসিপ্লিনে ল্যাব ও সেমিনার লাইব্রেরি নেই সেসব ডিসিপ্লিনে এসব অর্থ কোন খাতে ব্যয় হয় সেটা একটা প্রশ্নের বিষয়।’
এ বিষয়ে চারুকলা স্কুলের ডিন অধ্যাপক ড. নিহার রঞ্জন সিংহ বলেন, ‘ল্যাবরেটরি বাবদ আদায়কৃত টাকা ডিসিপ্লিনের স্টুডিওতে শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন সরঞ্জামের পেছনে ব্যয় করা হয়’।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা ডিসিপ্লিনের প্রধান সারা মনামী হোসেন বলেন, ‘সেমিনার ফি ও ল্যাবরেটরি ফি হিসেবে যে টাকা নেওয়া হয়, তা শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন খাতে ব্যয় করা হয়। যখন শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট কোনো খাতে বাজেট ঘাটতি পড়ে সেখানেও ব্যয় করা হয়। আর এসব খাতে ব্যয়ের জন্য একাডেমিক মিটিং এ বিল পাশ করে তারপর ব্যয় করা হয় এবং ব্যয়ের ভাউচার অফিসে যথাযথভাবে সংরক্ষণ করা হয়।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা ডিসিপ্লিনের প্রধান প্রসেনজিৎ তরফদার বলেন, ‘আয়কৃত টাকা শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট বিষয়াদিতে ব্যয় করা হয়। যেমন তারা যদি কোনো সেমিনার বা অন্যান্য শিক্ষা কার্যক্রম আয়োজন করে তাহলে এখান থেকে তাদের টাকা দেওয়া হয়।’
ইতিহাস ও সভ্যতা ডিসিপ্লিনের প্রধান হাফিজ আহমেদ বলেন, ‘এই টাকাটা আসলে ওরকম সেমিনারের জন্য নেওয়া হয় না। সামগ্রিক শিক্ষা সহায়ক কার্যক্রমের জন্য নেওয়া হয়। সে ক্ষেত্রে সেমিনার লাইব্রেরির বইও কেনা হয় এবং ল্যাবের জন্য টাকা জমা থাকতেছে। একটা অঙ্ক ফিক্সড ডিপোজিট করে রাখা হয়েছে ল্যাবের জন্য। এখন জায়গা সংকটের কারণে ল্যাব করা যাচ্ছে না। নতুন ভবনে গেলেই ওখানে ল্যাব করার জায়গা পাওয়া যাবে। তখন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাপ্ত বাজেটের সঙ্গে সমন্বয় করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ল্যাব করা হবে।’
আইন ডিসিপ্লিনের প্রধান তালুকদার রাসেল মাহমুদ বলেন, ‘সেমিনার লাইব্রেরি ফি থেকে প্রাপ্ত টাকা ডিসিপ্লিনের ফান্ডে জমা আছে, যদি কোনো বই বা লাইব্রেরির সরঞ্জাম কেনা হয় তবে তা কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের একটা নির্দিষ্ট জায়গায় রাখা হয়। আমাদের জায়গা সংকটের কারণে এখানে সবকিছু সেটআপ করা সম্ভব হয়নি। আর ল্যাবরেটরি ফি থেকে প্রাপ্ত টাকা থেকে প্রতিবছর মানপত্র সাবস্ক্রিপশন করতে টাকা ব্যয় করা হয় এবং মুট কোর্ট বাবদ কিছু টাকা ব্যয় করা হয়।’
খাত উল্লেখ করে শিক্ষার্থীদের থেকে টাকা নিয়ে সেই টাকা অন্য খাতে ব্যয় করা যায় কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, ‘এটি সম্পূর্ণ ডিসিপ্লিনের ব্যাপার। যে সকল ডিসিপ্লিনের ল্যাব সেমিনার নেই তাদের এ ব্যাপারে জানিয়ে দিয়েছি। ডিন এবং সংশ্লিষ্ট হেড মিটিং করে টাকা নেওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিবে।’
মাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
৩৭ মিনিট আগেটঙ্গীতে প্রথম ধাপের বিশ্ব ইজতেমায় ইয়াকুব আলী (৬০) নামের আরেক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ইজতেমা ময়দানে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে গভীর রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। ইয়াকুব আলী হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার রাধবপুর গ্রামের নওয়াব উল্লাহ ছেলে।
৩৯ মিনিট আগেরাজধানীর আদাবরে গত বৃহস্পতিবার দিনদুপুরে ছিনতাইকারীদের চাপাতির কোপে সুমন শেখ (২৬) নামে এক যুবকের হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তাঁর কাছ থেকে টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয় ছিনতাইকারীরা। ভুক্তভোগী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
৪০ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
২ ঘণ্টা আগে