রুবায়েত হোসেন, খুবি

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) কয়েকটি ডিসিপ্লিনে সেমিনার লাইব্রেরি এবং ল্যাবরেটরির কোনোটিই নেই। কিন্তু স্নাতকোত্তরে ভর্তির সময় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ডিসিপ্লিন ভেদে এ দুই খাত কিংবা অন্তত একটি খাতের উল্লেখ করে উন্নয়ন ফি হিসেবে বিভিন্ন অঙ্কের টাকা নেওয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেশির ভাগ ডিসিপ্লিনের প্রধানেরা জানিয়েছেন শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন খাতে এ টাকা ব্যয় করা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তত ৮টি ডিসিপ্লিনে ল্যাবরেটরি এবং ৬টি ডিসিপ্লিনে সেমিনার লাইব্রেরি নেই। অথচ ল্যাবরেটরি ও সেমিনার ফি হিসেবে আদায় করা হচ্ছে তিন থেকে পাঁচ হাজার টাকা। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুস স্বাক্ষরিত ভর্তি সংক্রান্ত এক নোটিশে ২০২৩-২৪ সেশনে স্নাতকোত্তরে ভর্তির জন্য সেমিনার লাইব্রেরি বাবদ ১ হাজার এবং ল্যাবরেটরি বাবদ ৪ হাজার টাকা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা, আইন, ড্রইং অ্যান্ড পেইন্টিং, প্রিন্টমেকিং, ভাস্কর্য ডিসিপ্লিনে ল্যাবরেটরি এবং সেমিনার লাইব্রেরি কোনোটিই নেই। এদিকে বাংলা এবং ইতিহাস ও সভ্যতা ডিসিপ্লিনের সেমিনার লাইব্রেরি থাকলেও নেই ল্যাবরেটরি। অথচ ল্যাবরেটরি ও সেমিনার ফি হিসেবে ডিসিপ্লিন ভেদে আদায় করা হচ্ছে তিন থেকে পাঁচ হাজার টাকা। তবে চারুকলা স্কুলের ড্রইং অ্যান্ড পেইন্টিং, প্রিন্টমেকিং ও ভাস্কর্য ডিসিপ্লিনের সেমিনার লাইব্রেরি না থাকায় লাইব্রেরি ফি নেওয়া হয় না।
বিভিন্ন ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থীরা জানান, ভর্তির সময় সবাইকেই বড় অঙ্কের টাকা ফি দিতে হয়। সেখানে সেবা না দিয়েই টাকা নেওয়াটা জুলুম। বাস্তবে এই টাকা তাঁদের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়াও যে খাতে টাকা নেওয়া হয়, সেই সেবাই দেওয়া হয় না, তাহলে সে খাতে টাকা নেওয়ার কী দরকার?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা ডিসিপ্লিনের স্নাতকোত্তরের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমাদের ডিসিপ্লিন একটি প্রফেশনাল সাবজেক্ট হলেও এখানে প্রায়োগিক জ্ঞানের কোনো সরঞ্জাম নেই, ল্যাব এবং সেমিনার লাইব্রেরিও নাই। যেহেতু ৫ হাজার টাকা ল্যাব ও সেমিনার লাইব্রেরি ফি হিসেবে নেওয়া হয়, সেহেতু যেসব ডিসিপ্লিনে ল্যাব ও সেমিনার লাইব্রেরি নেই সেসব ডিসিপ্লিনে এসব অর্থ কোন খাতে ব্যয় হয় সেটা একটা প্রশ্নের বিষয়।’
এ বিষয়ে চারুকলা স্কুলের ডিন অধ্যাপক ড. নিহার রঞ্জন সিংহ বলেন, ‘ল্যাবরেটরি বাবদ আদায়কৃত টাকা ডিসিপ্লিনের স্টুডিওতে শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন সরঞ্জামের পেছনে ব্যয় করা হয়’।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা ডিসিপ্লিনের প্রধান সারা মনামী হোসেন বলেন, ‘সেমিনার ফি ও ল্যাবরেটরি ফি হিসেবে যে টাকা নেওয়া হয়, তা শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন খাতে ব্যয় করা হয়। যখন শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট কোনো খাতে বাজেট ঘাটতি পড়ে সেখানেও ব্যয় করা হয়। আর এসব খাতে ব্যয়ের জন্য একাডেমিক মিটিং এ বিল পাশ করে তারপর ব্যয় করা হয় এবং ব্যয়ের ভাউচার অফিসে যথাযথভাবে সংরক্ষণ করা হয়।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা ডিসিপ্লিনের প্রধান প্রসেনজিৎ তরফদার বলেন, ‘আয়কৃত টাকা শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট বিষয়াদিতে ব্যয় করা হয়। যেমন তারা যদি কোনো সেমিনার বা অন্যান্য শিক্ষা কার্যক্রম আয়োজন করে তাহলে এখান থেকে তাদের টাকা দেওয়া হয়।’
ইতিহাস ও সভ্যতা ডিসিপ্লিনের প্রধান হাফিজ আহমেদ বলেন, ‘এই টাকাটা আসলে ওরকম সেমিনারের জন্য নেওয়া হয় না। সামগ্রিক শিক্ষা সহায়ক কার্যক্রমের জন্য নেওয়া হয়। সে ক্ষেত্রে সেমিনার লাইব্রেরির বইও কেনা হয় এবং ল্যাবের জন্য টাকা জমা থাকতেছে। একটা অঙ্ক ফিক্সড ডিপোজিট করে রাখা হয়েছে ল্যাবের জন্য। এখন জায়গা সংকটের কারণে ল্যাব করা যাচ্ছে না। নতুন ভবনে গেলেই ওখানে ল্যাব করার জায়গা পাওয়া যাবে। তখন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাপ্ত বাজেটের সঙ্গে সমন্বয় করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ল্যাব করা হবে।’
আইন ডিসিপ্লিনের প্রধান তালুকদার রাসেল মাহমুদ বলেন, ‘সেমিনার লাইব্রেরি ফি থেকে প্রাপ্ত টাকা ডিসিপ্লিনের ফান্ডে জমা আছে, যদি কোনো বই বা লাইব্রেরির সরঞ্জাম কেনা হয় তবে তা কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের একটা নির্দিষ্ট জায়গায় রাখা হয়। আমাদের জায়গা সংকটের কারণে এখানে সবকিছু সেটআপ করা সম্ভব হয়নি। আর ল্যাবরেটরি ফি থেকে প্রাপ্ত টাকা থেকে প্রতিবছর মানপত্র সাবস্ক্রিপশন করতে টাকা ব্যয় করা হয় এবং মুট কোর্ট বাবদ কিছু টাকা ব্যয় করা হয়।’
খাত উল্লেখ করে শিক্ষার্থীদের থেকে টাকা নিয়ে সেই টাকা অন্য খাতে ব্যয় করা যায় কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, ‘এটি সম্পূর্ণ ডিসিপ্লিনের ব্যাপার। যে সকল ডিসিপ্লিনের ল্যাব সেমিনার নেই তাদের এ ব্যাপারে জানিয়ে দিয়েছি। ডিন এবং সংশ্লিষ্ট হেড মিটিং করে টাকা নেওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিবে।’

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) কয়েকটি ডিসিপ্লিনে সেমিনার লাইব্রেরি এবং ল্যাবরেটরির কোনোটিই নেই। কিন্তু স্নাতকোত্তরে ভর্তির সময় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ডিসিপ্লিন ভেদে এ দুই খাত কিংবা অন্তত একটি খাতের উল্লেখ করে উন্নয়ন ফি হিসেবে বিভিন্ন অঙ্কের টাকা নেওয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেশির ভাগ ডিসিপ্লিনের প্রধানেরা জানিয়েছেন শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন খাতে এ টাকা ব্যয় করা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তত ৮টি ডিসিপ্লিনে ল্যাবরেটরি এবং ৬টি ডিসিপ্লিনে সেমিনার লাইব্রেরি নেই। অথচ ল্যাবরেটরি ও সেমিনার ফি হিসেবে আদায় করা হচ্ছে তিন থেকে পাঁচ হাজার টাকা। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুস স্বাক্ষরিত ভর্তি সংক্রান্ত এক নোটিশে ২০২৩-২৪ সেশনে স্নাতকোত্তরে ভর্তির জন্য সেমিনার লাইব্রেরি বাবদ ১ হাজার এবং ল্যাবরেটরি বাবদ ৪ হাজার টাকা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা, আইন, ড্রইং অ্যান্ড পেইন্টিং, প্রিন্টমেকিং, ভাস্কর্য ডিসিপ্লিনে ল্যাবরেটরি এবং সেমিনার লাইব্রেরি কোনোটিই নেই। এদিকে বাংলা এবং ইতিহাস ও সভ্যতা ডিসিপ্লিনের সেমিনার লাইব্রেরি থাকলেও নেই ল্যাবরেটরি। অথচ ল্যাবরেটরি ও সেমিনার ফি হিসেবে ডিসিপ্লিন ভেদে আদায় করা হচ্ছে তিন থেকে পাঁচ হাজার টাকা। তবে চারুকলা স্কুলের ড্রইং অ্যান্ড পেইন্টিং, প্রিন্টমেকিং ও ভাস্কর্য ডিসিপ্লিনের সেমিনার লাইব্রেরি না থাকায় লাইব্রেরি ফি নেওয়া হয় না।
বিভিন্ন ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থীরা জানান, ভর্তির সময় সবাইকেই বড় অঙ্কের টাকা ফি দিতে হয়। সেখানে সেবা না দিয়েই টাকা নেওয়াটা জুলুম। বাস্তবে এই টাকা তাঁদের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়াও যে খাতে টাকা নেওয়া হয়, সেই সেবাই দেওয়া হয় না, তাহলে সে খাতে টাকা নেওয়ার কী দরকার?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা ডিসিপ্লিনের স্নাতকোত্তরের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমাদের ডিসিপ্লিন একটি প্রফেশনাল সাবজেক্ট হলেও এখানে প্রায়োগিক জ্ঞানের কোনো সরঞ্জাম নেই, ল্যাব এবং সেমিনার লাইব্রেরিও নাই। যেহেতু ৫ হাজার টাকা ল্যাব ও সেমিনার লাইব্রেরি ফি হিসেবে নেওয়া হয়, সেহেতু যেসব ডিসিপ্লিনে ল্যাব ও সেমিনার লাইব্রেরি নেই সেসব ডিসিপ্লিনে এসব অর্থ কোন খাতে ব্যয় হয় সেটা একটা প্রশ্নের বিষয়।’
এ বিষয়ে চারুকলা স্কুলের ডিন অধ্যাপক ড. নিহার রঞ্জন সিংহ বলেন, ‘ল্যাবরেটরি বাবদ আদায়কৃত টাকা ডিসিপ্লিনের স্টুডিওতে শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন সরঞ্জামের পেছনে ব্যয় করা হয়’।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা ডিসিপ্লিনের প্রধান সারা মনামী হোসেন বলেন, ‘সেমিনার ফি ও ল্যাবরেটরি ফি হিসেবে যে টাকা নেওয়া হয়, তা শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন খাতে ব্যয় করা হয়। যখন শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট কোনো খাতে বাজেট ঘাটতি পড়ে সেখানেও ব্যয় করা হয়। আর এসব খাতে ব্যয়ের জন্য একাডেমিক মিটিং এ বিল পাশ করে তারপর ব্যয় করা হয় এবং ব্যয়ের ভাউচার অফিসে যথাযথভাবে সংরক্ষণ করা হয়।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা ডিসিপ্লিনের প্রধান প্রসেনজিৎ তরফদার বলেন, ‘আয়কৃত টাকা শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট বিষয়াদিতে ব্যয় করা হয়। যেমন তারা যদি কোনো সেমিনার বা অন্যান্য শিক্ষা কার্যক্রম আয়োজন করে তাহলে এখান থেকে তাদের টাকা দেওয়া হয়।’
ইতিহাস ও সভ্যতা ডিসিপ্লিনের প্রধান হাফিজ আহমেদ বলেন, ‘এই টাকাটা আসলে ওরকম সেমিনারের জন্য নেওয়া হয় না। সামগ্রিক শিক্ষা সহায়ক কার্যক্রমের জন্য নেওয়া হয়। সে ক্ষেত্রে সেমিনার লাইব্রেরির বইও কেনা হয় এবং ল্যাবের জন্য টাকা জমা থাকতেছে। একটা অঙ্ক ফিক্সড ডিপোজিট করে রাখা হয়েছে ল্যাবের জন্য। এখন জায়গা সংকটের কারণে ল্যাব করা যাচ্ছে না। নতুন ভবনে গেলেই ওখানে ল্যাব করার জায়গা পাওয়া যাবে। তখন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাপ্ত বাজেটের সঙ্গে সমন্বয় করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ল্যাব করা হবে।’
আইন ডিসিপ্লিনের প্রধান তালুকদার রাসেল মাহমুদ বলেন, ‘সেমিনার লাইব্রেরি ফি থেকে প্রাপ্ত টাকা ডিসিপ্লিনের ফান্ডে জমা আছে, যদি কোনো বই বা লাইব্রেরির সরঞ্জাম কেনা হয় তবে তা কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের একটা নির্দিষ্ট জায়গায় রাখা হয়। আমাদের জায়গা সংকটের কারণে এখানে সবকিছু সেটআপ করা সম্ভব হয়নি। আর ল্যাবরেটরি ফি থেকে প্রাপ্ত টাকা থেকে প্রতিবছর মানপত্র সাবস্ক্রিপশন করতে টাকা ব্যয় করা হয় এবং মুট কোর্ট বাবদ কিছু টাকা ব্যয় করা হয়।’
খাত উল্লেখ করে শিক্ষার্থীদের থেকে টাকা নিয়ে সেই টাকা অন্য খাতে ব্যয় করা যায় কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, ‘এটি সম্পূর্ণ ডিসিপ্লিনের ব্যাপার। যে সকল ডিসিপ্লিনের ল্যাব সেমিনার নেই তাদের এ ব্যাপারে জানিয়ে দিয়েছি। ডিন এবং সংশ্লিষ্ট হেড মিটিং করে টাকা নেওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিবে।’

নাটোরের বড়াইগ্রামে অজ্ঞাতপরিচয় (৭০) এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকালে নাটোর-পাবনা মহাসড়কের কয়েন ময়মনসিংহপাড়া কবরস্থানের পাশ থেকে এই লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশের পরিচয় শনাক্তে কাজ করছে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, অজ্ঞাত ব্যক্তি মানসিক প্রতিবন্ধী।
১ সেকেন্ড আগে
কারখানার শ্রমিক মিনারা আক্তার জানান, গত সেপ্টেম্বর মাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে ২৩ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) কারখানার প্রায় সব শ্রমিক আন্দোলন করে সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ করেছিলেন। তখন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে বেতন পরিশোধের আশ্বাসে আন্দোলন বন্ধ করান।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের সামনে থেকে দোকান উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদ জানিয়ে জেলা শহরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ওষুধের ফার্মেসি বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আজ সোমবার সকাল থেকে এই ধর্মঘট কর্মসূচি পালন করছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগে
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. মুহসিন উদ্দীন পদত্যাগ করেছেন। আজ সোমবার সকালে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলমের দপ্তরে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেবড়াইগ্রাম (নাটোর) প্রতিনিধি

নাটোরের বড়াইগ্রামে অজ্ঞাতপরিচয় (৭০) এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকালে নাটোর-পাবনা মহাসড়কের কয়েন ময়মনসিংহ পাড়া কবরস্থানের পাশ থেকে এই লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশের পরিচয় শনাক্তে কাজ করছে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, অজ্ঞাত ব্যক্তি মানসিক প্রতিবন্ধী।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার সকালে নাটোর-পাবনা মহাসড়কের কয়েন ময়মনসিংহপাড়া এলাকায় লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নাটোর সদর হাসপাতালে পাঠায়।
বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম সারোয়ার হোসেন বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য লাশ নাটোর সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, নিহত ব্যক্তি একজন মানসিক প্রতিবন্ধী। পরিচয় শনাক্তে কাজ করছে পুলিশ। আইনানুগ ব্যবস্থাও প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

নাটোরের বড়াইগ্রামে অজ্ঞাতপরিচয় (৭০) এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকালে নাটোর-পাবনা মহাসড়কের কয়েন ময়মনসিংহ পাড়া কবরস্থানের পাশ থেকে এই লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশের পরিচয় শনাক্তে কাজ করছে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, অজ্ঞাত ব্যক্তি মানসিক প্রতিবন্ধী।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার সকালে নাটোর-পাবনা মহাসড়কের কয়েন ময়মনসিংহপাড়া এলাকায় লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নাটোর সদর হাসপাতালে পাঠায়।
বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম সারোয়ার হোসেন বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য লাশ নাটোর সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, নিহত ব্যক্তি একজন মানসিক প্রতিবন্ধী। পরিচয় শনাক্তে কাজ করছে পুলিশ। আইনানুগ ব্যবস্থাও প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) কয়েকটি ডিসিপ্লিনে সেমিনার লাইব্রেরি এবং ল্যাবরেটরির কোনোটিই নেই। কিন্তু স্নাতকোত্তরে ভর্তির সময় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ডিসিপ্লিন ভেদে এ দুই খাত কিংবা অন্তত একটি খাতের উল্লেখ করে উন্নয়ন ফি হিসেবে বিভিন্ন অঙ্কের টাকা নেওয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেশির ভাগ ডিসিপ্লিনের প
০১ জানুয়ারি ২০২৪
কারখানার শ্রমিক মিনারা আক্তার জানান, গত সেপ্টেম্বর মাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে ২৩ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) কারখানার প্রায় সব শ্রমিক আন্দোলন করে সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ করেছিলেন। তখন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে বেতন পরিশোধের আশ্বাসে আন্দোলন বন্ধ করান।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের সামনে থেকে দোকান উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদ জানিয়ে জেলা শহরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ওষুধের ফার্মেসি বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আজ সোমবার সকাল থেকে এই ধর্মঘট কর্মসূচি পালন করছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগে
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. মুহসিন উদ্দীন পদত্যাগ করেছেন। আজ সোমবার সকালে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলমের দপ্তরে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেশ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের আন্দোলনের জেরে এএ ইয়ার্ন মিলস লিমিটেড কারখানাটি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এই আকস্মিক বন্ধের কারণে প্রায় তিন হাজার শ্রমিক কর্মহীন হয়ে পড়েছেন। কারখানা বন্ধ ঘোষণার প্রতিবাদে শ্রমিকেরা আজ সোমবার সকাল থেকে কারখানার মূল ফটকের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন।
আজ সোমবার সকাল ১০টা থেকে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের নগরহাওলা গ্রামের এএ ইয়ার্ন মিলস লিমিটেড কারখানার শ্রমিকেরা বিক্ষোভ শুরু করেন।
কারখানার শ্রমিক মিনারা আক্তার জানান, গত সেপ্টেম্বর মাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে ২৩ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) কারখানার প্রায় সব শ্রমিক আন্দোলন করে সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ করেছিলেন। তখন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে বেতন পরিশোধের আশ্বাসে আন্দোলন বন্ধ করান। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, আজ সোমবার থেকে পুরোদমে কারখানা চালু হবে। কিন্তু শ্রমিকেরা কর্মস্থলে এসে দেখেন মূল ফটকের সামনে কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধের নোটিশ ঝোলানো রয়েছে।
শ্রমিক শামীম বলেন, ‘দীর্ঘ বছর ধরে এই কারখানায় কাজ করছি। কয়েক মাস ধরে বেতন পরিশোধ নিয়ে টালবাহানা চলছে। হঠাৎ আন্দোলনের জেরে কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হলো। আমাদের বকেয়া বেতনসহ অন্যান্য দাবিদাওয়া না মিটিয়ে কারখানা বন্ধ করা শ্রমিকদের সঙ্গে অন্যায়।’
শ্রমিক বিলকিস বেগম হতাশা প্রকাশ করে বলেন, ‘কমপক্ষে ৯ বছর এই কারখানায় কর্মরত। শেষ বয়সে এসে চাকরি হারানোর মতো অবস্থা। এই বয়সে অন্য কোনো কারখানায় চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। আমাদের বেতন-ভাতা কোনো কিছু পরিশোধ না করেই হঠাৎ বন্ধের নোটিশ দিয়েছে। গত ২৩ তারিখ আমরা ন্যায্য দাবির জন্য আন্দোলন করতে গিয়ে অনেকে পুলিশের লাঠিপেটা, টিয়ারগ্যাস ও রাবার বুলেট খেয়েছি। আমাদের কী অপরাধ?’

এএ ইয়ার্ন মিলস লিমিটেড কারখানার মানবসম্পদ কর্মকর্তা মো. মনির হোসেন ভাঙচুরের অভিযোগ তুলেছেন। তিনি বলেন, ‘২৩ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকেরা কারখানার গুরুত্বপূর্ণ মেশিন ভাঙচুর করেছে। এ অবস্থায় কারখানা চালানো সম্ভব নয়। মালিকপক্ষ কারখানা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং সে মোতাবেক বাংলাদেশ শ্রম আইনের ধারা ১৩(১) অনুসারে কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করা হয়েছে।’
শিল্প পুলিশের ইন্সপেক্টর আব্দুল লতিফ বলেন, ‘খবর পেয়ে সকাল থেকেই কারখানার নিরাপত্তায় আমরা রয়েছি। শ্রমিকেরা কারখানার মূল ফটকের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন। ইতিমধ্যে কারখানা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। কর্তৃপক্ষ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সমস্যা সমাধানের জন্য দুই ঘণ্টার সময় নিয়েছে।’

গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের আন্দোলনের জেরে এএ ইয়ার্ন মিলস লিমিটেড কারখানাটি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এই আকস্মিক বন্ধের কারণে প্রায় তিন হাজার শ্রমিক কর্মহীন হয়ে পড়েছেন। কারখানা বন্ধ ঘোষণার প্রতিবাদে শ্রমিকেরা আজ সোমবার সকাল থেকে কারখানার মূল ফটকের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন।
আজ সোমবার সকাল ১০টা থেকে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের নগরহাওলা গ্রামের এএ ইয়ার্ন মিলস লিমিটেড কারখানার শ্রমিকেরা বিক্ষোভ শুরু করেন।
কারখানার শ্রমিক মিনারা আক্তার জানান, গত সেপ্টেম্বর মাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে ২৩ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) কারখানার প্রায় সব শ্রমিক আন্দোলন করে সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ করেছিলেন। তখন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে বেতন পরিশোধের আশ্বাসে আন্দোলন বন্ধ করান। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, আজ সোমবার থেকে পুরোদমে কারখানা চালু হবে। কিন্তু শ্রমিকেরা কর্মস্থলে এসে দেখেন মূল ফটকের সামনে কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধের নোটিশ ঝোলানো রয়েছে।
শ্রমিক শামীম বলেন, ‘দীর্ঘ বছর ধরে এই কারখানায় কাজ করছি। কয়েক মাস ধরে বেতন পরিশোধ নিয়ে টালবাহানা চলছে। হঠাৎ আন্দোলনের জেরে কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হলো। আমাদের বকেয়া বেতনসহ অন্যান্য দাবিদাওয়া না মিটিয়ে কারখানা বন্ধ করা শ্রমিকদের সঙ্গে অন্যায়।’
শ্রমিক বিলকিস বেগম হতাশা প্রকাশ করে বলেন, ‘কমপক্ষে ৯ বছর এই কারখানায় কর্মরত। শেষ বয়সে এসে চাকরি হারানোর মতো অবস্থা। এই বয়সে অন্য কোনো কারখানায় চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। আমাদের বেতন-ভাতা কোনো কিছু পরিশোধ না করেই হঠাৎ বন্ধের নোটিশ দিয়েছে। গত ২৩ তারিখ আমরা ন্যায্য দাবির জন্য আন্দোলন করতে গিয়ে অনেকে পুলিশের লাঠিপেটা, টিয়ারগ্যাস ও রাবার বুলেট খেয়েছি। আমাদের কী অপরাধ?’

এএ ইয়ার্ন মিলস লিমিটেড কারখানার মানবসম্পদ কর্মকর্তা মো. মনির হোসেন ভাঙচুরের অভিযোগ তুলেছেন। তিনি বলেন, ‘২৩ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকেরা কারখানার গুরুত্বপূর্ণ মেশিন ভাঙচুর করেছে। এ অবস্থায় কারখানা চালানো সম্ভব নয়। মালিকপক্ষ কারখানা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং সে মোতাবেক বাংলাদেশ শ্রম আইনের ধারা ১৩(১) অনুসারে কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করা হয়েছে।’
শিল্প পুলিশের ইন্সপেক্টর আব্দুল লতিফ বলেন, ‘খবর পেয়ে সকাল থেকেই কারখানার নিরাপত্তায় আমরা রয়েছি। শ্রমিকেরা কারখানার মূল ফটকের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন। ইতিমধ্যে কারখানা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। কর্তৃপক্ষ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সমস্যা সমাধানের জন্য দুই ঘণ্টার সময় নিয়েছে।’

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) কয়েকটি ডিসিপ্লিনে সেমিনার লাইব্রেরি এবং ল্যাবরেটরির কোনোটিই নেই। কিন্তু স্নাতকোত্তরে ভর্তির সময় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ডিসিপ্লিন ভেদে এ দুই খাত কিংবা অন্তত একটি খাতের উল্লেখ করে উন্নয়ন ফি হিসেবে বিভিন্ন অঙ্কের টাকা নেওয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেশির ভাগ ডিসিপ্লিনের প
০১ জানুয়ারি ২০২৪
নাটোরের বড়াইগ্রামে অজ্ঞাতপরিচয় (৭০) এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকালে নাটোর-পাবনা মহাসড়কের কয়েন ময়মনসিংহপাড়া কবরস্থানের পাশ থেকে এই লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশের পরিচয় শনাক্তে কাজ করছে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, অজ্ঞাত ব্যক্তি মানসিক প্রতিবন্ধী।
১ সেকেন্ড আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের সামনে থেকে দোকান উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদ জানিয়ে জেলা শহরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ওষুধের ফার্মেসি বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আজ সোমবার সকাল থেকে এই ধর্মঘট কর্মসূচি পালন করছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগে
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. মুহসিন উদ্দীন পদত্যাগ করেছেন। আজ সোমবার সকালে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলমের দপ্তরে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের সামনে থেকে দোকান উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদ জানিয়ে জেলা শহরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ওষুধের ফার্মেসি বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আজ সোমবার সকাল থেকে এই ধর্মঘট কর্মসূচি পালন করছেন তাঁরা। তবে টি রোড, কালীবাড়ি, স্টেশন রোড ও কাউতলী এলাকার কিছু ফার্মেসি খোলা রয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতি পৌর শাখার সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী জানান, ১৯৮৩ সাল থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মহিলা কলেজের আশপাশের এই দোকানগুলো তাঁরা ভাড়া নিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন এবং নিয়মিত ভাড়া পরিশোধ করছেন।
তিনি অভিযোগ করেন, ‘অথচ বর্তমানে আমাদের অবৈধ আখ্যা দিয়ে জোরপূর্বক উচ্ছেদের চেষ্টা করা হচ্ছে, যা অমানবিক ও অবৈধ। আমরা অবিলম্বে উচ্ছেদ অভিযান বন্ধ এবং ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের ন্যায়সংগত সমাধান চাই।’
তিনি আরও জানান, এ নিয়ে কয়েক দিন ধরে তাঁরা আন্দোলন চালিয়ে আসছেন। কিন্তু প্রতিকার না পেয়ে সোমবার থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের সব ফার্মেসি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। একই সঙ্গে ব্যবসায়ীরা অবস্থান কর্মসূচিও পালন করছেন।
এদিকে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের সামনের অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে নতুন ও দৃষ্টিনন্দন ফটক নির্মাণের দাবিতে কয়েক দিন ধরে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছে কলেজের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, কলেজের সামনের বাণিজ্যিক স্থাপনাগুলোর কারণে তাঁদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে এবং চলাচলের সময় তাঁরা নানাভাবে হেনস্তার শিকার হচ্ছেন।
এই ধর্মঘটের ফলে জেলা শহরের প্রায় এক হাজার ফার্মেসির বেশির ভাগ বন্ধ রয়েছে, যার কারণে জরুরি ওষুধ কিনতে এসে রোগী ও সাধারণ মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের সামনে থেকে দোকান উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদ জানিয়ে জেলা শহরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ওষুধের ফার্মেসি বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আজ সোমবার সকাল থেকে এই ধর্মঘট কর্মসূচি পালন করছেন তাঁরা। তবে টি রোড, কালীবাড়ি, স্টেশন রোড ও কাউতলী এলাকার কিছু ফার্মেসি খোলা রয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতি পৌর শাখার সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী জানান, ১৯৮৩ সাল থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মহিলা কলেজের আশপাশের এই দোকানগুলো তাঁরা ভাড়া নিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন এবং নিয়মিত ভাড়া পরিশোধ করছেন।
তিনি অভিযোগ করেন, ‘অথচ বর্তমানে আমাদের অবৈধ আখ্যা দিয়ে জোরপূর্বক উচ্ছেদের চেষ্টা করা হচ্ছে, যা অমানবিক ও অবৈধ। আমরা অবিলম্বে উচ্ছেদ অভিযান বন্ধ এবং ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের ন্যায়সংগত সমাধান চাই।’
তিনি আরও জানান, এ নিয়ে কয়েক দিন ধরে তাঁরা আন্দোলন চালিয়ে আসছেন। কিন্তু প্রতিকার না পেয়ে সোমবার থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের সব ফার্মেসি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। একই সঙ্গে ব্যবসায়ীরা অবস্থান কর্মসূচিও পালন করছেন।
এদিকে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের সামনের অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে নতুন ও দৃষ্টিনন্দন ফটক নির্মাণের দাবিতে কয়েক দিন ধরে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছে কলেজের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, কলেজের সামনের বাণিজ্যিক স্থাপনাগুলোর কারণে তাঁদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে এবং চলাচলের সময় তাঁরা নানাভাবে হেনস্তার শিকার হচ্ছেন।
এই ধর্মঘটের ফলে জেলা শহরের প্রায় এক হাজার ফার্মেসির বেশির ভাগ বন্ধ রয়েছে, যার কারণে জরুরি ওষুধ কিনতে এসে রোগী ও সাধারণ মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) কয়েকটি ডিসিপ্লিনে সেমিনার লাইব্রেরি এবং ল্যাবরেটরির কোনোটিই নেই। কিন্তু স্নাতকোত্তরে ভর্তির সময় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ডিসিপ্লিন ভেদে এ দুই খাত কিংবা অন্তত একটি খাতের উল্লেখ করে উন্নয়ন ফি হিসেবে বিভিন্ন অঙ্কের টাকা নেওয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেশির ভাগ ডিসিপ্লিনের প
০১ জানুয়ারি ২০২৪
নাটোরের বড়াইগ্রামে অজ্ঞাতপরিচয় (৭০) এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকালে নাটোর-পাবনা মহাসড়কের কয়েন ময়মনসিংহপাড়া কবরস্থানের পাশ থেকে এই লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশের পরিচয় শনাক্তে কাজ করছে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, অজ্ঞাত ব্যক্তি মানসিক প্রতিবন্ধী।
১ সেকেন্ড আগে
কারখানার শ্রমিক মিনারা আক্তার জানান, গত সেপ্টেম্বর মাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে ২৩ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) কারখানার প্রায় সব শ্রমিক আন্দোলন করে সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ করেছিলেন। তখন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে বেতন পরিশোধের আশ্বাসে আন্দোলন বন্ধ করান।
১ ঘণ্টা আগে
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. মুহসিন উদ্দীন পদত্যাগ করেছেন। আজ সোমবার সকালে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলমের দপ্তরে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. মুহসিন উদ্দীন পদত্যাগ করেছেন। আজ সোমবার সকালে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলমের দপ্তরে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।
অধ্যাপক ড. মো. মুহসিন উদ্দীন এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, রোববারই তিনি উপাচার্যকে পদত্যাগের কথা জানিয়েছিলেন এবং আজ আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।
পদত্যাগের কারণ প্রসঙ্গে অধ্যাপক মুহসিন জানান, সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) বাজেট টিম বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শনের সময় ১৭টি ‘অবজার্ভেশন’ (পর্যবেক্ষণ) দিয়েছে। এর মধ্যে চারটি পর্যবেক্ষণ সরাসরি রেজিস্ট্রার-সংক্রান্ত। এই পর্যবেক্ষণগুলো ছিল—কেন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক হয়েও সিন্ডিকেট সদস্য ও একাডেমিক সদস্য? কেন তিনি আবাসিক কর্মকর্তা হিসেবে ক্যাম্পাসের ভেতরে থাকেন না? কেন রেজিস্ট্রার গাড়ি ব্যবহার করেন?
রেজিস্ট্রার জানান, এসব কারণে তিনি মনে করেন এই পদে থাকা উচিত হবে না। যে কারণে তিনি পদত্যাগ করেছেন। চলতি বছরের ২১ মে ড. মুহসিন রেজিস্ট্রার হিসেবে যোগদান করেন। ছয় মাস পর্যন্ত এ পদে থাকার কথা থাকলেও তার আগেই পদত্যাগ করলেন তিনি।
এ ব্যাপারে জানতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলমকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
তবে উপাচার্যের পিএস টু ভিসি মুহাম্মদ মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি শুনেছি রেজিস্ট্রার পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন, কিন্তু দেখিনি।’ উপাচার্য প্রসঙ্গে বলেন, ‘স্যার একটি সভায় আছেন।’

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. মুহসিন উদ্দীন পদত্যাগ করেছেন। আজ সোমবার সকালে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলমের দপ্তরে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।
অধ্যাপক ড. মো. মুহসিন উদ্দীন এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, রোববারই তিনি উপাচার্যকে পদত্যাগের কথা জানিয়েছিলেন এবং আজ আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।
পদত্যাগের কারণ প্রসঙ্গে অধ্যাপক মুহসিন জানান, সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) বাজেট টিম বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শনের সময় ১৭টি ‘অবজার্ভেশন’ (পর্যবেক্ষণ) দিয়েছে। এর মধ্যে চারটি পর্যবেক্ষণ সরাসরি রেজিস্ট্রার-সংক্রান্ত। এই পর্যবেক্ষণগুলো ছিল—কেন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক হয়েও সিন্ডিকেট সদস্য ও একাডেমিক সদস্য? কেন তিনি আবাসিক কর্মকর্তা হিসেবে ক্যাম্পাসের ভেতরে থাকেন না? কেন রেজিস্ট্রার গাড়ি ব্যবহার করেন?
রেজিস্ট্রার জানান, এসব কারণে তিনি মনে করেন এই পদে থাকা উচিত হবে না। যে কারণে তিনি পদত্যাগ করেছেন। চলতি বছরের ২১ মে ড. মুহসিন রেজিস্ট্রার হিসেবে যোগদান করেন। ছয় মাস পর্যন্ত এ পদে থাকার কথা থাকলেও তার আগেই পদত্যাগ করলেন তিনি।
এ ব্যাপারে জানতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলমকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
তবে উপাচার্যের পিএস টু ভিসি মুহাম্মদ মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি শুনেছি রেজিস্ট্রার পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন, কিন্তু দেখিনি।’ উপাচার্য প্রসঙ্গে বলেন, ‘স্যার একটি সভায় আছেন।’

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) কয়েকটি ডিসিপ্লিনে সেমিনার লাইব্রেরি এবং ল্যাবরেটরির কোনোটিই নেই। কিন্তু স্নাতকোত্তরে ভর্তির সময় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ডিসিপ্লিন ভেদে এ দুই খাত কিংবা অন্তত একটি খাতের উল্লেখ করে উন্নয়ন ফি হিসেবে বিভিন্ন অঙ্কের টাকা নেওয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেশির ভাগ ডিসিপ্লিনের প
০১ জানুয়ারি ২০২৪
নাটোরের বড়াইগ্রামে অজ্ঞাতপরিচয় (৭০) এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকালে নাটোর-পাবনা মহাসড়কের কয়েন ময়মনসিংহপাড়া কবরস্থানের পাশ থেকে এই লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশের পরিচয় শনাক্তে কাজ করছে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, অজ্ঞাত ব্যক্তি মানসিক প্রতিবন্ধী।
১ সেকেন্ড আগে
কারখানার শ্রমিক মিনারা আক্তার জানান, গত সেপ্টেম্বর মাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে ২৩ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) কারখানার প্রায় সব শ্রমিক আন্দোলন করে সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ করেছিলেন। তখন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে বেতন পরিশোধের আশ্বাসে আন্দোলন বন্ধ করান।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের সামনে থেকে দোকান উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদ জানিয়ে জেলা শহরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ওষুধের ফার্মেসি বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আজ সোমবার সকাল থেকে এই ধর্মঘট কর্মসূচি পালন করছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগে