খুবি প্রতিনিধি
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) পার্শ্ববর্তী ইসলামনগর এলাকাটি ‘হল রোড’ নামে পরিচিত। সেখানে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করছেন কিছু চা ও জুসের দোকানি। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছে অনেক জনপ্রিয় ‘কাদের জুস কর্নার’ নামের দোকানটি। দোকানের মালিক আব্দুল কাদের খান শিক্ষার্থীদের কাছে ‘কাদের ভাই’ নামে বহুল পরিচিত। কিন্তু শিক্ষার্থীদের বাকি খাইয়ে এখন নিঃস্ব তিনি। প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের কাছে তাঁর পাওনা প্রায় ২ লাখ টাকা।
কাদের খান (৩০) জানান, শিক্ষার্থীদের বাকি খাওয়ার কারণে দোকান চালানো আর সম্ভব হচ্ছে না। শিক্ষার্থীদের কাছে প্রায় ২ লাখ টাকা বাকি পড়ে গেছে। তাঁদের মধ্যে অনেকে ক্যাম্পাসে আছেন আবার অনেকে পড়ালেখা শেষ করে খুলনা ছেড়ে চলে গেছেন।
২০১৯ সালে আব্দুল কাদের খুবির পার্শ্ববর্তী হল রোডে ব্যবসা শুরু করেন। তাঁর দোকান স্থানীয় ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক এবং পথচারীদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়। তবে ক্রমাগত বাকি পড়তে পড়তে আর্থিক সংকটে পড়ে দোকানটি চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন এই যুবক। গত সোমবার রাতে তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক পোস্টে শিক্ষার্থীদের কাছে জানিয়ে লিখেছেন, ‘আপনাদের যাদের কাছে আমি টাকা পাব, দয়া করে আপনারা টাকাগুলো দিয়ে দেন। আমি খুব অর্থসংকটে দিন কাটাচ্ছি।’
কাদের জানান, তাঁর পুরো পরিবার এই দোকানের আয়ের ওপর নির্ভরশীল। কাজের সূত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশেই ভাড়া থাকেন তিনি। নিয়মিত খরচ তো রয়েছেই, পাশাপাশি বউ, বাচ্চাসহ তিনজনের সংসার। দৈনন্দিন খরচ জোগাতেই কষ্ট হয়ে যাচ্ছে তাঁর।
এদিকে গতকাল রাতে এ খবর ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিক্রিয়া দেখা যায়।
পরিসংখ্যান ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী রাকিব হাসান বলেন, ‘আমাদের হল রোডের কাদের ভাইয়ের আকুতিটা দেখে অনেক খারাপ লেগেছে। এই মানুষগুলা আমাদেরই একেকটা অংশ, আজকে আমাদের জন্যই তাঁরা অসহায় হয়ে গেছেন। তিনি যাঁদের কাছে বাকি টাকা পাবেন, তাঁদের উচিত কাদের ভাইকে তাঁর পাওনা টাকা ফিরিয়ে দেওয়া।’
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) পার্শ্ববর্তী ইসলামনগর এলাকাটি ‘হল রোড’ নামে পরিচিত। সেখানে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করছেন কিছু চা ও জুসের দোকানি। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছে অনেক জনপ্রিয় ‘কাদের জুস কর্নার’ নামের দোকানটি। দোকানের মালিক আব্দুল কাদের খান শিক্ষার্থীদের কাছে ‘কাদের ভাই’ নামে বহুল পরিচিত। কিন্তু শিক্ষার্থীদের বাকি খাইয়ে এখন নিঃস্ব তিনি। প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের কাছে তাঁর পাওনা প্রায় ২ লাখ টাকা।
কাদের খান (৩০) জানান, শিক্ষার্থীদের বাকি খাওয়ার কারণে দোকান চালানো আর সম্ভব হচ্ছে না। শিক্ষার্থীদের কাছে প্রায় ২ লাখ টাকা বাকি পড়ে গেছে। তাঁদের মধ্যে অনেকে ক্যাম্পাসে আছেন আবার অনেকে পড়ালেখা শেষ করে খুলনা ছেড়ে চলে গেছেন।
২০১৯ সালে আব্দুল কাদের খুবির পার্শ্ববর্তী হল রোডে ব্যবসা শুরু করেন। তাঁর দোকান স্থানীয় ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক এবং পথচারীদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়। তবে ক্রমাগত বাকি পড়তে পড়তে আর্থিক সংকটে পড়ে দোকানটি চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন এই যুবক। গত সোমবার রাতে তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক পোস্টে শিক্ষার্থীদের কাছে জানিয়ে লিখেছেন, ‘আপনাদের যাদের কাছে আমি টাকা পাব, দয়া করে আপনারা টাকাগুলো দিয়ে দেন। আমি খুব অর্থসংকটে দিন কাটাচ্ছি।’
কাদের জানান, তাঁর পুরো পরিবার এই দোকানের আয়ের ওপর নির্ভরশীল। কাজের সূত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশেই ভাড়া থাকেন তিনি। নিয়মিত খরচ তো রয়েছেই, পাশাপাশি বউ, বাচ্চাসহ তিনজনের সংসার। দৈনন্দিন খরচ জোগাতেই কষ্ট হয়ে যাচ্ছে তাঁর।
এদিকে গতকাল রাতে এ খবর ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিক্রিয়া দেখা যায়।
পরিসংখ্যান ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী রাকিব হাসান বলেন, ‘আমাদের হল রোডের কাদের ভাইয়ের আকুতিটা দেখে অনেক খারাপ লেগেছে। এই মানুষগুলা আমাদেরই একেকটা অংশ, আজকে আমাদের জন্যই তাঁরা অসহায় হয়ে গেছেন। তিনি যাঁদের কাছে বাকি টাকা পাবেন, তাঁদের উচিত কাদের ভাইকে তাঁর পাওনা টাকা ফিরিয়ে দেওয়া।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে