দৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এমপি বলেছেন, জাতি দুর্ভাগ্যের সঙ্গে লক্ষ্য করছে যে, বিএনপি প্রায় প্রতিদিনই বেগম জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে রাজনীতি করছে; কিন্তু তাঁর চিকিৎসার আইনি যে প্রক্রিয়া সেটার মধ্যে যাচ্ছে না। এতে সন্দেহ সৃষ্টি হয়, বিএনপি আসলে খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে রাজনীতি করতে চায়, চিকিৎসা করতে চায় না।
আজ মঙ্গলবার কুষ্টিয়ায় একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অভিভাবক সমাবেশ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, বিএনপি ধরেই নিয়েছে খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে রাজনীতি করলে রাজনৈতিক ফায়দা পাওয়া যাবে। সে কারণেই তাদের এই প্রক্রিয়া। না হলে তারা এত দিনে আইনি প্রক্রিয়ার মধ্যে যেত, গেলে হয়তো একটা সমাধান আসত।
তিনি বলেন, ‘বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া সুচিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে উঠুন এটা আমরা চাই। বিএনপি বা তাঁর চিকিৎসকেরা যদি মনে করেন বিদেশে চিকিৎসার প্রয়োজন, তাহলে যেহেতু বেগম খালেদা দণ্ডপ্রাপ্ত কয়েদি সেই হিসেবে তাঁকে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যেতে হবে। আমি আশা করি, বিএনপি খালেদা জিয়ার শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে রাজনীতি না করে আইনি প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে তাঁর চিকিৎসার ব্যাপারে সমাধান করবেন।’
মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে নিয়ে মির্জা ফখরুলের বক্তব্য প্রসঙ্গে হানিফ বলেন, ‘মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বিষয়ে মির্জা ফখরুল সাহেবকে যে মুখপাত্র হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে এটা আমাদের জাতি অবশ্য জানে না। একজন রাষ্ট্রদূতের পক্ষ হয়ে যখন একটি দলের মহাসচিব কথা বলেন, তখন জাতির মধ্যে এটা নিয়ে একটা সন্দেহ হয়। মির্জা ফখরুলের এই বক্তব্যর মধ্যে দিয়ে আবারও প্রমাণ হলো বিএনপি এই মুহূর্তে বিদেশি শক্তির ক্রীড়নক হিসেবে বাংলাদেশে কোনো দুরভিসন্ধি //////বত্বাই লিপ্ত আছেন।’
বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন প্রসঙ্গে আ.লীগের যুগ্ম সম্পাদক আরও বলেন, ‘যেহেতু বিএনপি কখনো সুষ্ঠু নির্বাচন প্রক্রিয়ায় হাটে নাই, তাদের কাছে এটা অসম্ভব বলেই মনে হবে। কিন্তু দেশে একমাত্র আওয়ামী লীগই সুষ্ঠু নির্বাচন করে, নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার পরও শান্তিপূর্ণভাবে দায়িত্ব হস্তান্তর করেছিল ২০০১ সালে।
আর বিএনপি তো নির্বাচনে বিশ্বাসীই না। যার ফলে সুষ্ঠু শান্তিপূর্ণ নির্বাচন এটা তাদের কাছে একটা কাল্পনিক ব্যাপার বলেই মনে হয়, তারা ভাবতেই পারে। কিন্তু এদেশের মানুষ বিশ্বাস করে, সংবিধান অনুযায়ী অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন সম্ভব।’
এ সময় সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতা, এডুকেয়ার আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজে চেয়ারম্যান মোজ্জামেল হক রাসেলসহ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এমপি বলেছেন, জাতি দুর্ভাগ্যের সঙ্গে লক্ষ্য করছে যে, বিএনপি প্রায় প্রতিদিনই বেগম জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে রাজনীতি করছে; কিন্তু তাঁর চিকিৎসার আইনি যে প্রক্রিয়া সেটার মধ্যে যাচ্ছে না। এতে সন্দেহ সৃষ্টি হয়, বিএনপি আসলে খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে রাজনীতি করতে চায়, চিকিৎসা করতে চায় না।
আজ মঙ্গলবার কুষ্টিয়ায় একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অভিভাবক সমাবেশ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, বিএনপি ধরেই নিয়েছে খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে রাজনীতি করলে রাজনৈতিক ফায়দা পাওয়া যাবে। সে কারণেই তাদের এই প্রক্রিয়া। না হলে তারা এত দিনে আইনি প্রক্রিয়ার মধ্যে যেত, গেলে হয়তো একটা সমাধান আসত।
তিনি বলেন, ‘বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া সুচিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে উঠুন এটা আমরা চাই। বিএনপি বা তাঁর চিকিৎসকেরা যদি মনে করেন বিদেশে চিকিৎসার প্রয়োজন, তাহলে যেহেতু বেগম খালেদা দণ্ডপ্রাপ্ত কয়েদি সেই হিসেবে তাঁকে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যেতে হবে। আমি আশা করি, বিএনপি খালেদা জিয়ার শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে রাজনীতি না করে আইনি প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে তাঁর চিকিৎসার ব্যাপারে সমাধান করবেন।’
মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে নিয়ে মির্জা ফখরুলের বক্তব্য প্রসঙ্গে হানিফ বলেন, ‘মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বিষয়ে মির্জা ফখরুল সাহেবকে যে মুখপাত্র হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে এটা আমাদের জাতি অবশ্য জানে না। একজন রাষ্ট্রদূতের পক্ষ হয়ে যখন একটি দলের মহাসচিব কথা বলেন, তখন জাতির মধ্যে এটা নিয়ে একটা সন্দেহ হয়। মির্জা ফখরুলের এই বক্তব্যর মধ্যে দিয়ে আবারও প্রমাণ হলো বিএনপি এই মুহূর্তে বিদেশি শক্তির ক্রীড়নক হিসেবে বাংলাদেশে কোনো দুরভিসন্ধি //////বত্বাই লিপ্ত আছেন।’
বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন প্রসঙ্গে আ.লীগের যুগ্ম সম্পাদক আরও বলেন, ‘যেহেতু বিএনপি কখনো সুষ্ঠু নির্বাচন প্রক্রিয়ায় হাটে নাই, তাদের কাছে এটা অসম্ভব বলেই মনে হবে। কিন্তু দেশে একমাত্র আওয়ামী লীগই সুষ্ঠু নির্বাচন করে, নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার পরও শান্তিপূর্ণভাবে দায়িত্ব হস্তান্তর করেছিল ২০০১ সালে।
আর বিএনপি তো নির্বাচনে বিশ্বাসীই না। যার ফলে সুষ্ঠু শান্তিপূর্ণ নির্বাচন এটা তাদের কাছে একটা কাল্পনিক ব্যাপার বলেই মনে হয়, তারা ভাবতেই পারে। কিন্তু এদেশের মানুষ বিশ্বাস করে, সংবিধান অনুযায়ী অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন সম্ভব।’
এ সময় সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতা, এডুকেয়ার আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজে চেয়ারম্যান মোজ্জামেল হক রাসেলসহ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে