তেরখাদা (খুলনা) প্রতিনিধি
খুলনার তেরখাদা উপজেলার ছাগলাদাহ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. উজ্জ্বল শেখের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের তদন্ত শুরু হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে এই তদন্তকাজ শুরু হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আসাদুজ্জামান এই তথ্য জানিয়েছেন।
গত ২ এপ্রিল উপজেলার কুশলা গ্রামের মো. মঞ্জুর সরদার বিভিন্ন দপ্তরে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. উজ্জ্বল শেখের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ৪ এপ্রিল খুলনা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার শাখার জ্যেষ্ঠ সহকারী কমিশনার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. আবু রাসেল স্বাক্ষরিত চিঠি মোতাবেক তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে খুলনা জেলা প্রশাসককে অনুরোধ করা হয়।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ছাগলাদাহ ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. উজ্জ্বল শেখ ২০২২ সালের ডিসেম্বরে ভিজিডি কার্ডের জন্য তাঁকে চারজনের নাম দিতে বলেন। এ জন্য প্রত্যেকের কাছ থেকে ৪ হাজার টাকা করে ১৬ হাজার টাকা দাবি করেন। তিনি কার্ড বাবদ টাকা লাগার কারণ জানতে চাইলে চেয়ারম্যান বলেন, অফিশিয়াল খরচ আছে। সবার কাছ থেকেই ৪ হাজার করে টাকা নিচ্ছেন। এ ছাড়া কার্ড হবে না।
মঞ্জুর সরদার বলেন, ‘তিনি এ কথা বললে চরকুশলা গ্রামের দ্বীন ইসলামের স্ত্রী জ্যোৎস্না বেগম, কুশলা গ্রামের রাজু সরদারের স্ত্রী চম্পা বেগম, কোদলা গ্রামের মিরাজ শেখের স্ত্রী শিলা বেগম ও কুশলা এলাকার ইমলাক শেখের স্ত্রী জ্যোতি খাতুনের ধার-কর্জ করে দেওয়া ৪ হাজার করে টাকা আমি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে দেই। কিন্তু আজ পর্যন্ত চেয়ারম্যান ওই চারজনের কার্ড করে দেননি। টাকা ফেরত চাইলে আজ-কাল করে দুজনের ৮ হাজার টাকা দিয়েছেন। বাকি দুজনের টাকা চাইলে তিনি বিভিন্নভাবে হুমকি-ধমকি দেন।’
এদিকে অভিযোগ রয়েছে, মো. উজ্জ্বল শেখ ছাগলাদাহ ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হওয়ার পর থেকে ডিপ টিউবওয়েল, বয়স্ক, বিধবা, মাতৃত্বকালীন ভাতা, পঙ্গু ভাতার নামে অবৈধ পন্থায় টাকা আদায় করছেন। যারা বেশি টাকা দিচ্ছে, তাদের কাজ হচ্ছে। টাকা দিতে না পারায় প্রকৃত অসহায়-দুস্থরা সরকারি এসব সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
এ ছাড়া জন্ম নিবন্ধন, ওয়ারিশ সনদ, ভূমিহীন সনদ, বিভিন্ন প্রত্যয়নপত্র ইস্যু করতে নিজের লোক মারফত ২০০ থেকে ৫০০ পর্যন্ত টাকা আদায় করছেন। ভিজিডি কার্ড বাবদ তিনি অনেকের কাছ থেকে টাকা নিয়েছেন। টাকা না দিলে ভিজিডি কার্ড পাওয়া যায়নি। গোপনে তদন্ত করলে তাঁর এসব অনিয়ম-দুর্নীতির সত্যতা পাওয়া যাবে বলে মঞ্জুর সরদার দাবি করেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আসাদুজ্জামান বলেন, বিষয়টির তদন্ত চলছে। তদন্তে দোষী প্রমাণিত হলে তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
খুলনার তেরখাদা উপজেলার ছাগলাদাহ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. উজ্জ্বল শেখের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের তদন্ত শুরু হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে এই তদন্তকাজ শুরু হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আসাদুজ্জামান এই তথ্য জানিয়েছেন।
গত ২ এপ্রিল উপজেলার কুশলা গ্রামের মো. মঞ্জুর সরদার বিভিন্ন দপ্তরে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. উজ্জ্বল শেখের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ৪ এপ্রিল খুলনা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার শাখার জ্যেষ্ঠ সহকারী কমিশনার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. আবু রাসেল স্বাক্ষরিত চিঠি মোতাবেক তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে খুলনা জেলা প্রশাসককে অনুরোধ করা হয়।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ছাগলাদাহ ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. উজ্জ্বল শেখ ২০২২ সালের ডিসেম্বরে ভিজিডি কার্ডের জন্য তাঁকে চারজনের নাম দিতে বলেন। এ জন্য প্রত্যেকের কাছ থেকে ৪ হাজার টাকা করে ১৬ হাজার টাকা দাবি করেন। তিনি কার্ড বাবদ টাকা লাগার কারণ জানতে চাইলে চেয়ারম্যান বলেন, অফিশিয়াল খরচ আছে। সবার কাছ থেকেই ৪ হাজার করে টাকা নিচ্ছেন। এ ছাড়া কার্ড হবে না।
মঞ্জুর সরদার বলেন, ‘তিনি এ কথা বললে চরকুশলা গ্রামের দ্বীন ইসলামের স্ত্রী জ্যোৎস্না বেগম, কুশলা গ্রামের রাজু সরদারের স্ত্রী চম্পা বেগম, কোদলা গ্রামের মিরাজ শেখের স্ত্রী শিলা বেগম ও কুশলা এলাকার ইমলাক শেখের স্ত্রী জ্যোতি খাতুনের ধার-কর্জ করে দেওয়া ৪ হাজার করে টাকা আমি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে দেই। কিন্তু আজ পর্যন্ত চেয়ারম্যান ওই চারজনের কার্ড করে দেননি। টাকা ফেরত চাইলে আজ-কাল করে দুজনের ৮ হাজার টাকা দিয়েছেন। বাকি দুজনের টাকা চাইলে তিনি বিভিন্নভাবে হুমকি-ধমকি দেন।’
এদিকে অভিযোগ রয়েছে, মো. উজ্জ্বল শেখ ছাগলাদাহ ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হওয়ার পর থেকে ডিপ টিউবওয়েল, বয়স্ক, বিধবা, মাতৃত্বকালীন ভাতা, পঙ্গু ভাতার নামে অবৈধ পন্থায় টাকা আদায় করছেন। যারা বেশি টাকা দিচ্ছে, তাদের কাজ হচ্ছে। টাকা দিতে না পারায় প্রকৃত অসহায়-দুস্থরা সরকারি এসব সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
এ ছাড়া জন্ম নিবন্ধন, ওয়ারিশ সনদ, ভূমিহীন সনদ, বিভিন্ন প্রত্যয়নপত্র ইস্যু করতে নিজের লোক মারফত ২০০ থেকে ৫০০ পর্যন্ত টাকা আদায় করছেন। ভিজিডি কার্ড বাবদ তিনি অনেকের কাছ থেকে টাকা নিয়েছেন। টাকা না দিলে ভিজিডি কার্ড পাওয়া যায়নি। গোপনে তদন্ত করলে তাঁর এসব অনিয়ম-দুর্নীতির সত্যতা পাওয়া যাবে বলে মঞ্জুর সরদার দাবি করেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আসাদুজ্জামান বলেন, বিষয়টির তদন্ত চলছে। তদন্তে দোষী প্রমাণিত হলে তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৬ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৭ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৮ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৮ ঘণ্টা আগে