তেরখাদা (খুলনা) প্রতিনিধি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিলেন খুলনার তেরখাদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আসাদুজ্জামান। গতকাল মঙ্গলবার উপজেলা পরিষদের সামনে তেরখাদা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণিতে পাঠদান করেন তিনি। আগেও একাধিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তিনি ক্লাস নিয়েছেন।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে তেরখাদা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। একপর্যায়ে তিনি পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের গণিত বিষয়ে পাঠদান করেন। এ সময় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জেছমিন সুলতানাসহ শ্রেণিশিক্ষকেরাও উপস্থিত ছিলেন। তিনি এর আগে উপজেলার পশ্চিম কাটেংগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করেন।
ওই বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী স্বপ্নিল রুদ্র রায় শুভ্র বলে, ‘ইউএনও স্যার আমাদের গণিত ক্লাস নিয়েছেন। ক্লাসে এসে স্যার আমাদের বিভিন্ন প্রশ্ন করেন। সঠিক উত্তরদাতাদের পুরস্কার দিয়েছেন। তিনি মজার গল্প বলেছেন। সেই সঙ্গে কীভাবে পড়া মনে রাখা যায়, সেই নিয়মও শিখিয়ে দিয়েছেন।’
পঞ্চম শ্রেণির আরেক শিক্ষার্থী অর্পিতা সাহা বলে, ‘আমাদের বিদ্যালয়ে ইউএনও স্যার এসেছিলেন। তিনি আমাদের গণিত বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেন এবং সঠিক উত্তরদাতাকে পুরস্কৃত করেন। গল্পের ছলে স্যার সহজে গণিত বিষয়ে পাঠ শিখিয়েছেন। স্যারের ক্লাস আমার খুবই ভালো লেগেছে।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জেছমিন সুলতানা বলেন, ‘ইউএনও স্যার হঠাৎ স্কুলে আসেন। বিভিন্ন ক্লাসে গিয়ে পাঠদান করেন। স্কুলের আঙিনা ঘুরে দেখেন। একই সঙ্গে শিক্ষাবিষয়ক নানা পরামর্শ দেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তেরখাদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাচ্চাদের পড়াতে খুব ভালো লাগে। শিক্ষা ও জ্ঞান ছড়িয়ে দেওয়ার মতো আনন্দ আর কিছুতে নেই। ছোট্ট বাচ্চাদের পড়ানো অসাধারণ ব্যাপার। তাতে দুটি লাভ হয়, প্রথমত বাচ্চাদের পড়াতে পারছি আবার ওই স্কুলে কোনো সমস্যা আছে কি না সেটাও সরেজমিন দেখতে পারছি।’
ইউএনও আরও বলেন, ‘উন্নত ও সমৃদ্ধ জাতি গঠনে শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী ও দেশের একজন নাগরিক হিসেবে শিক্ষা খাতের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারা আমার জন্য অত্যন্ত গর্বের।’
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিলেন খুলনার তেরখাদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আসাদুজ্জামান। গতকাল মঙ্গলবার উপজেলা পরিষদের সামনে তেরখাদা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণিতে পাঠদান করেন তিনি। আগেও একাধিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তিনি ক্লাস নিয়েছেন।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে তেরখাদা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। একপর্যায়ে তিনি পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের গণিত বিষয়ে পাঠদান করেন। এ সময় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জেছমিন সুলতানাসহ শ্রেণিশিক্ষকেরাও উপস্থিত ছিলেন। তিনি এর আগে উপজেলার পশ্চিম কাটেংগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করেন।
ওই বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী স্বপ্নিল রুদ্র রায় শুভ্র বলে, ‘ইউএনও স্যার আমাদের গণিত ক্লাস নিয়েছেন। ক্লাসে এসে স্যার আমাদের বিভিন্ন প্রশ্ন করেন। সঠিক উত্তরদাতাদের পুরস্কার দিয়েছেন। তিনি মজার গল্প বলেছেন। সেই সঙ্গে কীভাবে পড়া মনে রাখা যায়, সেই নিয়মও শিখিয়ে দিয়েছেন।’
পঞ্চম শ্রেণির আরেক শিক্ষার্থী অর্পিতা সাহা বলে, ‘আমাদের বিদ্যালয়ে ইউএনও স্যার এসেছিলেন। তিনি আমাদের গণিত বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেন এবং সঠিক উত্তরদাতাকে পুরস্কৃত করেন। গল্পের ছলে স্যার সহজে গণিত বিষয়ে পাঠ শিখিয়েছেন। স্যারের ক্লাস আমার খুবই ভালো লেগেছে।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জেছমিন সুলতানা বলেন, ‘ইউএনও স্যার হঠাৎ স্কুলে আসেন। বিভিন্ন ক্লাসে গিয়ে পাঠদান করেন। স্কুলের আঙিনা ঘুরে দেখেন। একই সঙ্গে শিক্ষাবিষয়ক নানা পরামর্শ দেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তেরখাদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাচ্চাদের পড়াতে খুব ভালো লাগে। শিক্ষা ও জ্ঞান ছড়িয়ে দেওয়ার মতো আনন্দ আর কিছুতে নেই। ছোট্ট বাচ্চাদের পড়ানো অসাধারণ ব্যাপার। তাতে দুটি লাভ হয়, প্রথমত বাচ্চাদের পড়াতে পারছি আবার ওই স্কুলে কোনো সমস্যা আছে কি না সেটাও সরেজমিন দেখতে পারছি।’
ইউএনও আরও বলেন, ‘উন্নত ও সমৃদ্ধ জাতি গঠনে শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী ও দেশের একজন নাগরিক হিসেবে শিক্ষা খাতের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারা আমার জন্য অত্যন্ত গর্বের।’
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৫ মিনিট আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৮ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
১২ মিনিট আগে‘আমি সেই হতভাগ্য পিতা, যে নিজের সন্তানের লাশ কাঁধে নিয়েছি।’ এটুকু বলেই ডুকরে কেঁদে ওঠেন ব্যবসায়ী তহুরুল ইসলাম। তিনি ঢাকায় বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহত ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগরের বাবা। রাজশাহী জেলা মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে গতকাল মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টার...
১৯ মিনিট আগে