ফকিরহাট (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
বাগেরহাটের ফকিরহাটে টানা বর্ষণ ও জোয়ারের উচ্চতায় নিম্নাঞ্চল ডুবে গেছে। তাতে চিংড়ি ও সাদা মাছের ঘের, সবজি খেত ও বোরো ধানের বীজতলা প্লাবিত হয়েছে। ভৈরব, কালীগঙ্গা ও চিত্রা নদীর পাড়ে বসবাস করা মানুষের ভিটেবাড়ির ওপর চলছে জোয়ার-ভাটা।
গতকাল মঙ্গলবার ও আজ বুধবার সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, ফকিরহাটের ভৈরব নদ, মূলঘর ইউনিয়নে চিত্রা নদী ও কালীগঙ্গা নদীর পারে বসবাসকারী মানুষের ঘরবাড়িতে জোয়ারের পানি উঠেছে। তা ছাড়া উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে অতিবৃষ্টির কারণে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে রাস্তাঘাট, পুকুর, খাল, মাছের ঘের, বাড়ির আঙিনা ডুবে গেছে। নদীর নাব্যতা হ্রাস, মৌসুমি বৃষ্টি ও উজানের বন্যার প্রভাবে নদী ও খালে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে উচ্চতা বৃদ্ধি, পানি নিষ্কাশনে ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকা—এসব কারণে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে বলে জানায় ওই এলাকার লোকজন।
ফকিরহাট মৎস্য বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, উপজেলায় বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষ করা ১৭৬টি পুকুর ও দিঘি, ১৪৫টি মাছের ঘের পুরোপুরি ডুবে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১ হাজার ৭৮১টি পুকুর ও ঘের। তাতে ২ হাজার ১০২ জন চাষির প্রায় ১ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানান উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা। তবে মাছ চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ক্ষতির পরিমাণ আরও বেশি।
উপজেলার আটটি ইউনিয়নের প্রায় সব মাঠে চার দিন ধরে বৃষ্টির পানি জমে আছে। তাতে সবজি খেতের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে বলে চাষিরা জানান। এ জলাবদ্ধতা দীর্ঘস্থায়ী হলে বোরো বীজতলার ব্যাপক ক্ষতি হবে বলে আশঙ্কা কৃষকদের। কৃষি বিভাগের কর্মকর্তাদের মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের বিভিন্ন পরামর্শ দিতে দেখা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে মাঠ পর্যায়ে ক্ষয়ক্ষতির জরিপ চলছে। আমি নিজের উপজেলার বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেছি। জনপ্রতিনিধিরা দুর্যোগ মোকাবিলায় কাজ করছেন।’
বাগেরহাটের ফকিরহাটে টানা বর্ষণ ও জোয়ারের উচ্চতায় নিম্নাঞ্চল ডুবে গেছে। তাতে চিংড়ি ও সাদা মাছের ঘের, সবজি খেত ও বোরো ধানের বীজতলা প্লাবিত হয়েছে। ভৈরব, কালীগঙ্গা ও চিত্রা নদীর পাড়ে বসবাস করা মানুষের ভিটেবাড়ির ওপর চলছে জোয়ার-ভাটা।
গতকাল মঙ্গলবার ও আজ বুধবার সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, ফকিরহাটের ভৈরব নদ, মূলঘর ইউনিয়নে চিত্রা নদী ও কালীগঙ্গা নদীর পারে বসবাসকারী মানুষের ঘরবাড়িতে জোয়ারের পানি উঠেছে। তা ছাড়া উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে অতিবৃষ্টির কারণে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে রাস্তাঘাট, পুকুর, খাল, মাছের ঘের, বাড়ির আঙিনা ডুবে গেছে। নদীর নাব্যতা হ্রাস, মৌসুমি বৃষ্টি ও উজানের বন্যার প্রভাবে নদী ও খালে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে উচ্চতা বৃদ্ধি, পানি নিষ্কাশনে ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকা—এসব কারণে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে বলে জানায় ওই এলাকার লোকজন।
ফকিরহাট মৎস্য বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, উপজেলায় বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষ করা ১৭৬টি পুকুর ও দিঘি, ১৪৫টি মাছের ঘের পুরোপুরি ডুবে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১ হাজার ৭৮১টি পুকুর ও ঘের। তাতে ২ হাজার ১০২ জন চাষির প্রায় ১ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানান উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা। তবে মাছ চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ক্ষতির পরিমাণ আরও বেশি।
উপজেলার আটটি ইউনিয়নের প্রায় সব মাঠে চার দিন ধরে বৃষ্টির পানি জমে আছে। তাতে সবজি খেতের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে বলে চাষিরা জানান। এ জলাবদ্ধতা দীর্ঘস্থায়ী হলে বোরো বীজতলার ব্যাপক ক্ষতি হবে বলে আশঙ্কা কৃষকদের। কৃষি বিভাগের কর্মকর্তাদের মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের বিভিন্ন পরামর্শ দিতে দেখা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে মাঠ পর্যায়ে ক্ষয়ক্ষতির জরিপ চলছে। আমি নিজের উপজেলার বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেছি। জনপ্রতিনিধিরা দুর্যোগ মোকাবিলায় কাজ করছেন।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
২৪ মিনিট আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
১ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
২ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
২ ঘণ্টা আগে