মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
বন্ধুর পক্ষে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে গিয়ে এক বছরের কারাদণ্ড হয়েছে পিকুল নামের এক কলেজছাত্রের। কেন্দ্রে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাঁকে এই কারাদণ্ডাদেশ দেন। সেই সঙ্গে প্রকৃত এসএসসি পরীক্ষার্থী আবু ওবাইদাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা সদরের সরকারি আরএসকেএইচ ইনস্টিটিউশন মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরীক্ষাকেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, যশোর বোর্ডে চলমান এসএসসির স্থগিত হওয়া বাংলা দ্বিতীয় পত্রের বহুনির্বাচনী পরীক্ষা ছিল শুক্রবার। এদিন স্থানীয় বীরেন শিকদার আদর্শ স্কুলের এসএসসি পরীক্ষার্থী আবু ওবাইদারের হয়ে তাঁর প্রবেশপত্র ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড নিয়ে পরীক্ষা দিতে যান পিকুল নামের ওই কলেজছাত্র।
মূল পরীক্ষার্থী আবু ওবাইয়া উপজেলার তেলিপুকুর গ্রামের মনিরুজ্জামানের ছেলে। তার বদলি হয়ে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া কলেজছাত্র পিকুল স্থানীয় বাঐজানী গ্রামের লুৎফর শেখের ছেলে এবং মহম্মদপুর আদর্শ টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিএম কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র।
কক্ষ পরিদর্শক শামীম আহমেদ বলেন, ‘যশোর বোর্ডের অধীনে চলমান এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র সরকারি আরএসকেএইচ ইনস্টিটিউশন মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থগিত ছিল। সেই স্থগিত হওয়া বাংলা দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা আজ (রোববার) অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষা শুরুর কয়েক মিনিটের মধ্যেই কেন্দ্রের ৯ নম্বর কক্ষের ২ নম্বর ব্লকে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া পিকুলকে দেখে সন্দেহ হয়। এরপর তার নাম জিজ্ঞেস করতেই বেরিয়ে যায় থলের বিড়াল! বন্ধু আবু ওবাইদার হয়ে পরীক্ষায় অংশ নিলেও কক্ষ পরিদর্শকের কাছে অসাবধানতাবশত নিজের নাম পিকুল বলে ফেলে। এরপর তাঁকে কেন্দ্রসচিবের কক্ষে আনা হয়। সেখানে উপস্থিত সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে তাঁকে সোপর্দ করা হয়। পিকুল তাঁর দোষ স্বীকার করায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক বাসুদেব কুমার মালো এক বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেন।’
সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, ‘শিক্ষকেরা তার প্রবেশপত্র ও কাগজপত্র যাচাই করলে ভুয়া প্রমাণিত হয়। পরে তাকে এক বছরের জেল দেওয়া হয়েছে।’
বন্ধুর পক্ষে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে গিয়ে এক বছরের কারাদণ্ড হয়েছে পিকুল নামের এক কলেজছাত্রের। কেন্দ্রে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাঁকে এই কারাদণ্ডাদেশ দেন। সেই সঙ্গে প্রকৃত এসএসসি পরীক্ষার্থী আবু ওবাইদাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা সদরের সরকারি আরএসকেএইচ ইনস্টিটিউশন মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরীক্ষাকেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, যশোর বোর্ডে চলমান এসএসসির স্থগিত হওয়া বাংলা দ্বিতীয় পত্রের বহুনির্বাচনী পরীক্ষা ছিল শুক্রবার। এদিন স্থানীয় বীরেন শিকদার আদর্শ স্কুলের এসএসসি পরীক্ষার্থী আবু ওবাইদারের হয়ে তাঁর প্রবেশপত্র ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড নিয়ে পরীক্ষা দিতে যান পিকুল নামের ওই কলেজছাত্র।
মূল পরীক্ষার্থী আবু ওবাইয়া উপজেলার তেলিপুকুর গ্রামের মনিরুজ্জামানের ছেলে। তার বদলি হয়ে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া কলেজছাত্র পিকুল স্থানীয় বাঐজানী গ্রামের লুৎফর শেখের ছেলে এবং মহম্মদপুর আদর্শ টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিএম কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র।
কক্ষ পরিদর্শক শামীম আহমেদ বলেন, ‘যশোর বোর্ডের অধীনে চলমান এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র সরকারি আরএসকেএইচ ইনস্টিটিউশন মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থগিত ছিল। সেই স্থগিত হওয়া বাংলা দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা আজ (রোববার) অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষা শুরুর কয়েক মিনিটের মধ্যেই কেন্দ্রের ৯ নম্বর কক্ষের ২ নম্বর ব্লকে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া পিকুলকে দেখে সন্দেহ হয়। এরপর তার নাম জিজ্ঞেস করতেই বেরিয়ে যায় থলের বিড়াল! বন্ধু আবু ওবাইদার হয়ে পরীক্ষায় অংশ নিলেও কক্ষ পরিদর্শকের কাছে অসাবধানতাবশত নিজের নাম পিকুল বলে ফেলে। এরপর তাঁকে কেন্দ্রসচিবের কক্ষে আনা হয়। সেখানে উপস্থিত সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে তাঁকে সোপর্দ করা হয়। পিকুল তাঁর দোষ স্বীকার করায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক বাসুদেব কুমার মালো এক বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেন।’
সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, ‘শিক্ষকেরা তার প্রবেশপত্র ও কাগজপত্র যাচাই করলে ভুয়া প্রমাণিত হয়। পরে তাকে এক বছরের জেল দেওয়া হয়েছে।’
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
১ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
২ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
২ ঘণ্টা আগে