নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে গুম হওয়া পরিবারগুলোর সদস্যদের নিয়ে গঠিত মানবাধিকার সংগঠন ‘মায়ের ডাকের’ সমাবেশে বাধা দিয়েছে পুলিশ। এ সময় মাইক্রোফোন কেড়ে নেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেন আয়োজক ও অংশগ্রহণকারীরা। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবসকে সামনে রেখে আজ শনিবার সকালে রাজধানীর শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে মায়ের ডাকের কর্মসূচি ছিল। সকাল ১১টা ১০ মিনিটে বাধার মুখে পড়েন তাঁরা।
সকাল থেকেই সমাবেশস্থলে পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতি ছিল। সকাল ১১টা ৩ মিনিটে আনুষ্ঠানিকভাবে সমাবেশ শুরু করেন আয়োজক ও অংশগ্রহণকারীরা। সমাবেশে সূচনা বক্তব্য রাখেন ৫ বছর আগে গুম হওয়া মিরপুরের কাঠ ব্যবসায়ী বাতেনের মেয়ে আনিসা ইসলাম ইনসি।
তিনি বলেন, ‘গত ৫ বছর থেকে আমার একটি নতুন পরিচয় হয়েছে। আমি একজন গুম হওয়া বাবার সন্তান। এই পরিচয়টা বহন করতে হচ্ছে ৫ বছর ধরে। এই যে আপনারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, আমাদের সামনে পোশাক পরে দাঁড়িয়ে আছেন। আপনারা কি আমাদের ভয় পাচ্ছেন? আপনারা লাঠি নিয়ে আমাদের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন, আপনারা কি আমাদের মারবেন? মারবেন আমাদের, তাহলে আমার বাবার সঙ্গে আমাদেরও গুম করে দিতেন। পাঁচ বছর আগে মিরপুরের মাজার রোড এলাকায় নিজস্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে আমার বাবাকে গুম করা হয়েছে।’
এরপর আর বেশিক্ষণ কথা বলতে পারেননি ইনসি। উপস্থিত পুলিশ সদস্যরা কথা বলতে বাধা দেন এবং ইনসির হাত থেকে মাইক্রোফোন কেড়ে নেন। সেই সময় সমাবেশে অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে পুলিশের বাগ্বিতণ্ডা হয়। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের রমনা জোনের এডিসি সালমান ফারশির নেতৃত্বে উপস্থিত কয়েকজন পুলিশ সদস্য তাদের বাধা দেন। পরে পুলিশি বাধার মুখে সমাবেশে অংশগ্রহণকারী প্রেসক্লাবের দিকে চলে যান। প্রেসক্লাবে পুনরায় সমাবেশ শুরু হয়েছে।
এ বিষয়ে রমনা জোনের পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মো. আক্তারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওরা তো এখানে দাঁড়াতেই পারবে না। ওরা অনধিকার চর্চা করেছে।
প্রোগ্রাম করতে না দেওয়া প্রসঙ্গে মো. আক্তারুল ইসলাম বলেন, ‘এই প্রোগ্রামের জন্য তারা কোনো অনুমতি নেয়নি। তাই এখানে তাদের প্রোগ্রাম করতে নিষেধ করা হয়। তখন তারা আমাদের বলেন, তাহলে আমরা প্রেসক্লাবে গিয়ে প্রোগ্রাম করব। তারপর তারা প্রেসক্লাবে চলে যায়।’
বাংলাদেশে গুম হওয়া পরিবারগুলোর সদস্যদের নিয়ে গঠিত মানবাধিকার সংগঠন ‘মায়ের ডাকের’ সমাবেশে বাধা দিয়েছে পুলিশ। এ সময় মাইক্রোফোন কেড়ে নেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেন আয়োজক ও অংশগ্রহণকারীরা। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবসকে সামনে রেখে আজ শনিবার সকালে রাজধানীর শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে মায়ের ডাকের কর্মসূচি ছিল। সকাল ১১টা ১০ মিনিটে বাধার মুখে পড়েন তাঁরা।
সকাল থেকেই সমাবেশস্থলে পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতি ছিল। সকাল ১১টা ৩ মিনিটে আনুষ্ঠানিকভাবে সমাবেশ শুরু করেন আয়োজক ও অংশগ্রহণকারীরা। সমাবেশে সূচনা বক্তব্য রাখেন ৫ বছর আগে গুম হওয়া মিরপুরের কাঠ ব্যবসায়ী বাতেনের মেয়ে আনিসা ইসলাম ইনসি।
তিনি বলেন, ‘গত ৫ বছর থেকে আমার একটি নতুন পরিচয় হয়েছে। আমি একজন গুম হওয়া বাবার সন্তান। এই পরিচয়টা বহন করতে হচ্ছে ৫ বছর ধরে। এই যে আপনারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, আমাদের সামনে পোশাক পরে দাঁড়িয়ে আছেন। আপনারা কি আমাদের ভয় পাচ্ছেন? আপনারা লাঠি নিয়ে আমাদের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন, আপনারা কি আমাদের মারবেন? মারবেন আমাদের, তাহলে আমার বাবার সঙ্গে আমাদেরও গুম করে দিতেন। পাঁচ বছর আগে মিরপুরের মাজার রোড এলাকায় নিজস্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে আমার বাবাকে গুম করা হয়েছে।’
এরপর আর বেশিক্ষণ কথা বলতে পারেননি ইনসি। উপস্থিত পুলিশ সদস্যরা কথা বলতে বাধা দেন এবং ইনসির হাত থেকে মাইক্রোফোন কেড়ে নেন। সেই সময় সমাবেশে অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে পুলিশের বাগ্বিতণ্ডা হয়। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের রমনা জোনের এডিসি সালমান ফারশির নেতৃত্বে উপস্থিত কয়েকজন পুলিশ সদস্য তাদের বাধা দেন। পরে পুলিশি বাধার মুখে সমাবেশে অংশগ্রহণকারী প্রেসক্লাবের দিকে চলে যান। প্রেসক্লাবে পুনরায় সমাবেশ শুরু হয়েছে।
এ বিষয়ে রমনা জোনের পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মো. আক্তারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওরা তো এখানে দাঁড়াতেই পারবে না। ওরা অনধিকার চর্চা করেছে।
প্রোগ্রাম করতে না দেওয়া প্রসঙ্গে মো. আক্তারুল ইসলাম বলেন, ‘এই প্রোগ্রামের জন্য তারা কোনো অনুমতি নেয়নি। তাই এখানে তাদের প্রোগ্রাম করতে নিষেধ করা হয়। তখন তারা আমাদের বলেন, তাহলে আমরা প্রেসক্লাবে গিয়ে প্রোগ্রাম করব। তারপর তারা প্রেসক্লাবে চলে যায়।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে