নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জ থেকে বিভিন্ন সড়কে চলাচলকারী এসি–ননএসি বাসের ভাড়া কমানোর দাবি জানিয়েছে যাত্রী অধিকার সংরক্ষণ ফোরাম। ১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে ১৭ নভেম্বর শহরে অর্ধ-দিবস হরতালের ডাক দিয়েছেন সংগঠনের নেতারা।
আজ শনিবার নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের আহ্বায়ক রফিউর রাব্বী বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জে পরিবহন নিয়ে অরাজকতা দীর্ঘদিনের। আওয়ামী লীগের শাসনামলে বিভিন্ন সেক্টরের মতো পরিবহন খাতটি ছিল ওসমান পরিবারের চাঁদাবাজির অন্যতম উৎস। যথেচ্ছভাবে ভাড়া বৃদ্ধি করে জনগণের দুর্ভোগ তৈরিতে স্থানীয় বিআরটিএ ও প্রশাসন সব সময় তাদের সহায়তা করেছে।’
তিনি বলেন, ‘গত ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর আমরা চাই, পরিবহন সেক্টরে যেন আবার অন্য কোনো চাঁদাবাজ-গডফাদারদের হাতে বন্দী হয়ে না পড়ে। সে জন্য নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকাসহ সকল রুটের ভাড়া যৌক্তিক পর্যায়ে কমিয়ে আনা এবং ছাত্রদের জন্য অর্ধেক ভাড়া দ্রুত কার্যকর করার দাবি করছি।’
রফিউর রাব্বী বলেন, ‘আমরা দাবি জানাচ্ছি, ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুটের ননএসি বাসের ভাড়া ৪৫ টাকা এবং এসি বাসের ভাড়া ৬৫ টাকা করতে হবে। একইভাবে পাগলা, পোস্তগোলা, চিটাগাং রোড, পানাম রুটের ভাড়া যৌক্তিক পর্যায়ে কমিয়ে আনতে হবে। ছাত্রদের জন্য অর্ধেক ভাড়া কার্যকর করতে হবে। আমরা প্রত্যাশা করব, চূড়ান্ত কর্মসূচিতে যাওয়ার আগেই ১৫ নভেম্বরের মধ্যে মানুষের যৌক্তিক দাবি মেনে নিয়ে পরিবহন মাফিয়াদের হাত থেকে জনগণের অধিকারকে রক্ষা করবেন।’
পরে কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়, ‘আগামী ১ থেকে ৮ নভেম্বর নাগরিক ও বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে মতবিনিময়। ৯ নভেম্বর মিছিল। ১০ থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত পথসভা ও গণসংযোগ। ১৪ নভেম্বর মাইকিং। ১৫ নভেম্বর শহীদ মিনারে মহাসমাবেশ। ১৬ নভেম্বর সন্ধ্যায় মশাল মিছিল। ১৭ নভেম্বর নারায়ণগঞ্জ শহরে সকাল ৬টা থেকে দুপুর দুইটা পর্যন্ত অর্ধ-দিবস সর্বাত্মক হরতাল।
নারায়ণগঞ্জ থেকে বিভিন্ন সড়কে চলাচলকারী এসি–ননএসি বাসের ভাড়া কমানোর দাবি জানিয়েছে যাত্রী অধিকার সংরক্ষণ ফোরাম। ১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে ১৭ নভেম্বর শহরে অর্ধ-দিবস হরতালের ডাক দিয়েছেন সংগঠনের নেতারা।
আজ শনিবার নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের আহ্বায়ক রফিউর রাব্বী বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জে পরিবহন নিয়ে অরাজকতা দীর্ঘদিনের। আওয়ামী লীগের শাসনামলে বিভিন্ন সেক্টরের মতো পরিবহন খাতটি ছিল ওসমান পরিবারের চাঁদাবাজির অন্যতম উৎস। যথেচ্ছভাবে ভাড়া বৃদ্ধি করে জনগণের দুর্ভোগ তৈরিতে স্থানীয় বিআরটিএ ও প্রশাসন সব সময় তাদের সহায়তা করেছে।’
তিনি বলেন, ‘গত ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর আমরা চাই, পরিবহন সেক্টরে যেন আবার অন্য কোনো চাঁদাবাজ-গডফাদারদের হাতে বন্দী হয়ে না পড়ে। সে জন্য নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকাসহ সকল রুটের ভাড়া যৌক্তিক পর্যায়ে কমিয়ে আনা এবং ছাত্রদের জন্য অর্ধেক ভাড়া দ্রুত কার্যকর করার দাবি করছি।’
রফিউর রাব্বী বলেন, ‘আমরা দাবি জানাচ্ছি, ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুটের ননএসি বাসের ভাড়া ৪৫ টাকা এবং এসি বাসের ভাড়া ৬৫ টাকা করতে হবে। একইভাবে পাগলা, পোস্তগোলা, চিটাগাং রোড, পানাম রুটের ভাড়া যৌক্তিক পর্যায়ে কমিয়ে আনতে হবে। ছাত্রদের জন্য অর্ধেক ভাড়া কার্যকর করতে হবে। আমরা প্রত্যাশা করব, চূড়ান্ত কর্মসূচিতে যাওয়ার আগেই ১৫ নভেম্বরের মধ্যে মানুষের যৌক্তিক দাবি মেনে নিয়ে পরিবহন মাফিয়াদের হাত থেকে জনগণের অধিকারকে রক্ষা করবেন।’
পরে কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়, ‘আগামী ১ থেকে ৮ নভেম্বর নাগরিক ও বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে মতবিনিময়। ৯ নভেম্বর মিছিল। ১০ থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত পথসভা ও গণসংযোগ। ১৪ নভেম্বর মাইকিং। ১৫ নভেম্বর শহীদ মিনারে মহাসমাবেশ। ১৬ নভেম্বর সন্ধ্যায় মশাল মিছিল। ১৭ নভেম্বর নারায়ণগঞ্জ শহরে সকাল ৬টা থেকে দুপুর দুইটা পর্যন্ত অর্ধ-দিবস সর্বাত্মক হরতাল।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে