নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী (আরএনবি) পূর্বাঞ্চলের প্রধান মো. জহিরুল ইসলাম। তিনি নিজের নামে কিনেছেন কোটি টাকার ফ্ল্যাট, বাড়ি ও গাড়ি। তার স্ত্রী কাজী জিন্নাতুন নাহারও কিনেছেন কোটি টাকার ফ্ল্যাট, বাড়ি। অথচ তিনি একজন গৃহিণী। তাঁদের দুজনের সোয়া চার কোটি টাকার সম্পদের খোঁজ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যা নিয়ে ইতিমধ্যে অনুসন্ধান শুরু করেছে সংস্থাটি।
এর মধ্যে ঢাকা-কুমিল্লায় কোটি টাকা মূল্যের বিলাসবহুল ফ্ল্যাট-প্লটের তথ্য মিলেছে। রয়েছে বাড়ি–গাড়িও। এটির বাইরেও নামে-বেনামে রয়েছে আরও সম্পদ। বিদেশেও পাচার করেছেন টাকা। জহিরুল ইসলামকে এসবের ব্যাখ্যা দিতে বলেছে দুদক। কিন্তু এখনো ব্যাখ্যা দিতে পারেননি তিনি।
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর উপপরিচালক মো. নাজমুচ্ছায়াদাত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জহিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন সংক্রান্ত অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। সম্পদের বিষয়ে তাঁর কাছ থেকে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। তিনি এখনো ব্যাখ্যা দিতে পারেননি। ব্যাখ্যার জন্য তিনি আমাদের থেকে সময় নিয়েছেন। আমরা তাঁকে সময় দিয়েছি।’
এর আগে ২০১৭ সালে বাংলাদেশ রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীতে (আরএনবি) ১৮৫ জন সিপাহি নিয়োগে অনিয়মের অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। পরে ২০২২ সালের ২৮ আগস্ট অনিয়মের অভিযোগে চিফ কমান্ড্যান্ট জহিরুল ইসলামসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।
এর মধ্যে জহিরুল ইসলামের সম্পদের অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। প্রাথমিক অনুসন্ধানে স্বামী-স্ত্রী দু’জনের নামে অস্বাভাবিক সম্পদের খোঁজ পাওয়া যায়। জহিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে নিয়োগ, বদলি ও পদোন্নতি বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে।
অনুসন্ধানে পাওয়া সম্পদের তথ্য:
২০১৪ সালের ২৯ মে ঢাকা মিরপুরের সেনপাড়া মৌজায় জহিরুল ইসলামসহ ৩৫ জন চার কোটি ৮৮ লাখ ৮৮৮ টাকায় একটি বাড়ি ক্রয় করেন। এর মধ্যে দুই কোটি টাকা দেন জহিরুল ইসলাম। দলিল মূল্যে দুই কোটি টাকা হলেও বর্তমান বাজারমূল্য কয়েকগুণ বেশি। অর্থাৎ এটি মূলত প্রায় তিন কোটি টাকায় কেনেন তিনি।
এ ছাড়া ঢাকার শহীদবাগে এএনজেড প্রোপার্টিজ লিমিটেডের নয়তলা বিশিষ্ট ‘সিপ্রিং ডেল’ নামে একটি ভবনের দ্বিতীয় তলায় (১০৫০.৭০ বর্গফুটের, সি-ওয়ান নম্বর ফ্ল্যাট) নিজ নামে প্রায় ৮০ লাখ টাকা মূল্যের একটি ফ্ল্যাট ক্রয় করেন তিনি। যার বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় দুই কোটি টাকা।
উত্তরা ১৮ নম্বর সেক্টরের ‘এ’ ব্লকে রাজউক উত্তরা অ্যাপার্টমেন্ট প্রকল্পে ১৬৫৪ বর্গফুট আয়তনের ১১ ডি ভবনের ফ্ল্যাট নম্বর ১০৩ (চেমেলি, আলট্রা-আরএফএ-১৮ এ-১১ ডি-১০৩) নিজের নামে কিনেছেন জহিরুল। এটির মূল্য প্রায় ৬৫ লাখ টাকা। এর মধ্যে চিফ কমান্ড্যান্ট পদে পদোন্নতি পাওয়ার পরপরই ক্রয় করেন প্রায় ৩৫ লাখ টাকা মূল্যের (ঢাকা-মেট্রো-গ-৪২-০৮৭১) একটি গাড়িও।
অন্যদিকে স্ত্রী কাজী জিন্নাতুন নাহারের নামে ২০১২ সালে কুমিল্লার আদর্শ সদর থানাধীন কান্দিরপাড় প্রকাশ্য ঝাউতলা মৌজায় ‘রহমান লজ’ নামে পাঁচতলা ভবনের পঞ্চম তলায় প্রায় ২০ লাখ টাকার একটি ফ্ল্যাট। ২০১৮ সালে একই মৌজায় জয়েন্ট লাইফ রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড ডেভেলপারস লিমিটেডের ‘জয়েন্ট লাইফ এস এস গার্ডেন’ নামের ১০ তলা ভবনের চতুর্থ তলায় প্রায় ২০ লাখ টাকা মূল্যের আরেকটি ফ্ল্যাট ক্রয় করা হয়।
এ ছাড়া ঢাকার রমনার কাকরাইলের সার্কিট হাউস রোডের ‘কনকর্ড গ্র্যান্ড রুবি’ নামীয় ১৪ তলা আবাসিক অ্যাপার্টমেন্ট ভবনের চতুর্থ তলায় ১৭৫০ বর্গফুট আয়তনে প্রায় দুই কোটি টাকা মূল্যের বিলাসবহুল ফ্ল্যাট ক্রয় করেন তিনি। যেখানে বর্তমানে পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন। যদিও এসব সম্পদের বর্তমান বাজারমূল্য কয়েকগুণ বেশি বলে ধারণা দুদক কর্মকর্তাদের।
এ বিষয়ে কথা বলতে চিফ কমান্ড্যান্ট মো. জহিরুল ইসলামের কার্যালয়ে গত ১৪,১৫ ও ১৬ নভেম্বর তিন দফায় যান এ প্রতিবেদক। কিন্তু তিনি সময় দেননি। পরে তিনি ১৫ দিনের ছুটিতে যান। ছুটি শেষ হয় গত ১৪ ডিসেম্বর।
গতকাল ১৭ ও আজ ১৮ ডিসেম্বর আরও দুই দফা তার কার্যালয়ে যান প্রতিবেদক। এ সময় অফিস থেকে জানানো হয়, তিনি ঢাকায় আছেন। এরপর তাঁর মোবাইল ফোনে কয়েক দফা কল দিয়েও সংযোগ পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে রেল সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, আরএনবির বিষয়ে দেখভাল করে রেলওয়ে মহাপরিচালকের দপ্তর। তাই এই বিষয়ে তাঁর কোনো বক্তব্য নেই। পরে রেল মহাপরিচালক মো. কামরুল আহসানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
উল্লেখ্য, মো. জহিরুল ইসলাম ১৯৯০ সালে সাঁট মুদ্রাক্ষরিক-কাম টাইপিস্ট পদে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনে যোগ দেন। ২০০০ সালে তিনি দ্বিতীয় শ্রেণি পদে পদোন্নতি পান। পরবর্তীতে তিনি ২০০২ সালের ১০ সেপ্টেম্বর বিসিএস নন-ক্যাডারে (২১ তম ব্যাচ) বাংলাদেশ রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর সহকারী কমান্ড্যান্ট, ২০০৬ সালে কমান্ড্যান্ট এবং ২০২০ সালে চিফ কমান্ড্যান্ট পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত হন।
১৯৯২ সালে কাজী জিন্নাতুন নাহারের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন জহিরুল ইসলাম। তার স্ত্রী কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার বাতাবাড়ীয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। ২০১৩ সালে তিনি স্বেচ্ছায় অবসরে যান। তাদের একমাত্র কন্যা নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে অধ্যয়নরত।
চট্টগ্রামে রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী (আরএনবি) পূর্বাঞ্চলের প্রধান মো. জহিরুল ইসলাম। তিনি নিজের নামে কিনেছেন কোটি টাকার ফ্ল্যাট, বাড়ি ও গাড়ি। তার স্ত্রী কাজী জিন্নাতুন নাহারও কিনেছেন কোটি টাকার ফ্ল্যাট, বাড়ি। অথচ তিনি একজন গৃহিণী। তাঁদের দুজনের সোয়া চার কোটি টাকার সম্পদের খোঁজ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যা নিয়ে ইতিমধ্যে অনুসন্ধান শুরু করেছে সংস্থাটি।
এর মধ্যে ঢাকা-কুমিল্লায় কোটি টাকা মূল্যের বিলাসবহুল ফ্ল্যাট-প্লটের তথ্য মিলেছে। রয়েছে বাড়ি–গাড়িও। এটির বাইরেও নামে-বেনামে রয়েছে আরও সম্পদ। বিদেশেও পাচার করেছেন টাকা। জহিরুল ইসলামকে এসবের ব্যাখ্যা দিতে বলেছে দুদক। কিন্তু এখনো ব্যাখ্যা দিতে পারেননি তিনি।
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর উপপরিচালক মো. নাজমুচ্ছায়াদাত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জহিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন সংক্রান্ত অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। সম্পদের বিষয়ে তাঁর কাছ থেকে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। তিনি এখনো ব্যাখ্যা দিতে পারেননি। ব্যাখ্যার জন্য তিনি আমাদের থেকে সময় নিয়েছেন। আমরা তাঁকে সময় দিয়েছি।’
এর আগে ২০১৭ সালে বাংলাদেশ রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীতে (আরএনবি) ১৮৫ জন সিপাহি নিয়োগে অনিয়মের অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। পরে ২০২২ সালের ২৮ আগস্ট অনিয়মের অভিযোগে চিফ কমান্ড্যান্ট জহিরুল ইসলামসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।
এর মধ্যে জহিরুল ইসলামের সম্পদের অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। প্রাথমিক অনুসন্ধানে স্বামী-স্ত্রী দু’জনের নামে অস্বাভাবিক সম্পদের খোঁজ পাওয়া যায়। জহিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে নিয়োগ, বদলি ও পদোন্নতি বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে।
অনুসন্ধানে পাওয়া সম্পদের তথ্য:
২০১৪ সালের ২৯ মে ঢাকা মিরপুরের সেনপাড়া মৌজায় জহিরুল ইসলামসহ ৩৫ জন চার কোটি ৮৮ লাখ ৮৮৮ টাকায় একটি বাড়ি ক্রয় করেন। এর মধ্যে দুই কোটি টাকা দেন জহিরুল ইসলাম। দলিল মূল্যে দুই কোটি টাকা হলেও বর্তমান বাজারমূল্য কয়েকগুণ বেশি। অর্থাৎ এটি মূলত প্রায় তিন কোটি টাকায় কেনেন তিনি।
এ ছাড়া ঢাকার শহীদবাগে এএনজেড প্রোপার্টিজ লিমিটেডের নয়তলা বিশিষ্ট ‘সিপ্রিং ডেল’ নামে একটি ভবনের দ্বিতীয় তলায় (১০৫০.৭০ বর্গফুটের, সি-ওয়ান নম্বর ফ্ল্যাট) নিজ নামে প্রায় ৮০ লাখ টাকা মূল্যের একটি ফ্ল্যাট ক্রয় করেন তিনি। যার বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় দুই কোটি টাকা।
উত্তরা ১৮ নম্বর সেক্টরের ‘এ’ ব্লকে রাজউক উত্তরা অ্যাপার্টমেন্ট প্রকল্পে ১৬৫৪ বর্গফুট আয়তনের ১১ ডি ভবনের ফ্ল্যাট নম্বর ১০৩ (চেমেলি, আলট্রা-আরএফএ-১৮ এ-১১ ডি-১০৩) নিজের নামে কিনেছেন জহিরুল। এটির মূল্য প্রায় ৬৫ লাখ টাকা। এর মধ্যে চিফ কমান্ড্যান্ট পদে পদোন্নতি পাওয়ার পরপরই ক্রয় করেন প্রায় ৩৫ লাখ টাকা মূল্যের (ঢাকা-মেট্রো-গ-৪২-০৮৭১) একটি গাড়িও।
অন্যদিকে স্ত্রী কাজী জিন্নাতুন নাহারের নামে ২০১২ সালে কুমিল্লার আদর্শ সদর থানাধীন কান্দিরপাড় প্রকাশ্য ঝাউতলা মৌজায় ‘রহমান লজ’ নামে পাঁচতলা ভবনের পঞ্চম তলায় প্রায় ২০ লাখ টাকার একটি ফ্ল্যাট। ২০১৮ সালে একই মৌজায় জয়েন্ট লাইফ রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড ডেভেলপারস লিমিটেডের ‘জয়েন্ট লাইফ এস এস গার্ডেন’ নামের ১০ তলা ভবনের চতুর্থ তলায় প্রায় ২০ লাখ টাকা মূল্যের আরেকটি ফ্ল্যাট ক্রয় করা হয়।
এ ছাড়া ঢাকার রমনার কাকরাইলের সার্কিট হাউস রোডের ‘কনকর্ড গ্র্যান্ড রুবি’ নামীয় ১৪ তলা আবাসিক অ্যাপার্টমেন্ট ভবনের চতুর্থ তলায় ১৭৫০ বর্গফুট আয়তনে প্রায় দুই কোটি টাকা মূল্যের বিলাসবহুল ফ্ল্যাট ক্রয় করেন তিনি। যেখানে বর্তমানে পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন। যদিও এসব সম্পদের বর্তমান বাজারমূল্য কয়েকগুণ বেশি বলে ধারণা দুদক কর্মকর্তাদের।
এ বিষয়ে কথা বলতে চিফ কমান্ড্যান্ট মো. জহিরুল ইসলামের কার্যালয়ে গত ১৪,১৫ ও ১৬ নভেম্বর তিন দফায় যান এ প্রতিবেদক। কিন্তু তিনি সময় দেননি। পরে তিনি ১৫ দিনের ছুটিতে যান। ছুটি শেষ হয় গত ১৪ ডিসেম্বর।
গতকাল ১৭ ও আজ ১৮ ডিসেম্বর আরও দুই দফা তার কার্যালয়ে যান প্রতিবেদক। এ সময় অফিস থেকে জানানো হয়, তিনি ঢাকায় আছেন। এরপর তাঁর মোবাইল ফোনে কয়েক দফা কল দিয়েও সংযোগ পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে রেল সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, আরএনবির বিষয়ে দেখভাল করে রেলওয়ে মহাপরিচালকের দপ্তর। তাই এই বিষয়ে তাঁর কোনো বক্তব্য নেই। পরে রেল মহাপরিচালক মো. কামরুল আহসানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
উল্লেখ্য, মো. জহিরুল ইসলাম ১৯৯০ সালে সাঁট মুদ্রাক্ষরিক-কাম টাইপিস্ট পদে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনে যোগ দেন। ২০০০ সালে তিনি দ্বিতীয় শ্রেণি পদে পদোন্নতি পান। পরবর্তীতে তিনি ২০০২ সালের ১০ সেপ্টেম্বর বিসিএস নন-ক্যাডারে (২১ তম ব্যাচ) বাংলাদেশ রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর সহকারী কমান্ড্যান্ট, ২০০৬ সালে কমান্ড্যান্ট এবং ২০২০ সালে চিফ কমান্ড্যান্ট পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত হন।
১৯৯২ সালে কাজী জিন্নাতুন নাহারের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন জহিরুল ইসলাম। তার স্ত্রী কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার বাতাবাড়ীয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। ২০১৩ সালে তিনি স্বেচ্ছায় অবসরে যান। তাদের একমাত্র কন্যা নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে অধ্যয়নরত।
গত বৃহস্পতিবার তদন্ত কমিটি মতলব উত্তর উপজেলার মেঘনা নদীর ষাটনল থেকে আমিরাবাদ পর্যন্ত পরিদর্শন করে। এ সময় তারা ষাটনল, ষাটনল বাবু বাজার, মোহনপুর ও এখলাছপুর এলাকা থেকে পানির নমুনা সংগ্রহ করে প্রাথমিক পরীক্ষার পর চূড়ান্ত পরীক্ষার জন্য ঢাকায় ল্যাবরেটরিতে নিয়ে যান।
২৩ মিনিট আগেআজ সকাল থেকে জেলা বিএনপির সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখ্যান করে ডাকা হরতালে ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ। ভোরে বালিয়াডাঙ্গী চৌরাস্তার চারটি রাস্তায় বাঁশ-বেঞ্চ দিয়ে বন্ধ করে ঠাকুরগাঁও শহর থেকে উপজেলার প্রবেশপথ কালমেঘ বাজারে গাছ ফেলে হরতাল কর্মসূচি পালন করে বিএনপির নেতা-কর্মীরা। তাতে সড়কে চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে...
৪৪ মিনিট আগেবিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিসহ সাত দফা দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো অনশন কর্মসূচি পালন করছেন রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, আজ শনিবার বিকেল ৪টার মধ্যে দাবি পূরণের ঘোষণা না দেওয়া হলে অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) আওতাধীন এলাকায়...
২ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে