কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জ-করিমগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কের সতাল এলাকায় পিচ ও পাথর উঠে গেছে। সৃষ্টি হয়েছে খানাখন্দের। এর মধ্যে জমেছে হাঁটুসমান বৃষ্টির পানি। ভারী যানবাহন চলতে গিয়ে বিকল হচ্ছে। সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগে পড়েছে পাঁচ উপজেলার লক্ষাধিক মানুষ।
গতকাল রোববার যাত্রীভর্তি অটোরিকশা চালিয়ে যাচ্ছিলেন রায়হান। খুব সাবধানে চালিয়ে আসার পরও গর্তে আটকা পড়ে রিকশাটি।
ঠেলে অটোরিকশাটি গর্ত থেকে তুললেও সড়কজুড়ে এমন একাধিক গর্তের কারণে বিড়ম্বনায় পড়তে হয় তাঁকে।
সড়কটির সতাল এলাকায় এসে রায়হানের মতো বিড়ম্বনায় পড়তে হয় রিকশা, অটোরিকশা, ইজিবাইক, ট্রাক, কার-মাইক্রোবাস, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহনের চালক ও যাত্রীদের। বৃষ্টি হলে তো কথাই নেই। এরপরও কিশোরগঞ্জ-করিমগঞ্জ, নিকলী, তাড়াইল যাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ সড়ক হওয়ায় দুর্ভোগ মাথায় নিয়েই প্রতিদিন শত শত যানবাহন চলাচল করছে।
কিশোরগঞ্জ শহর থেকে করিমগঞ্জ, নিকলী, তাড়াইল, ইটনা, মিঠামইন, অষ্টগ্রাম যাওয়ার সড়কটি অত্যন্ত জনগুরুত্বপূর্ণ। করিমগঞ্জ, নিকলী, ইটনা, মিঠামইন, অষ্টগ্রাম থেকে কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতাল, শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, নার্সিং ইনস্টিটিউট, গুরুদয়াল সরকারি কলেজ, ওয়ালী নেওয়াজ খান কলেজ, জেলা প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস, বক্ষব্যাধি হাসপাতাল, স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর, সরযূ বালা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, কিশোরগঞ্জ সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়, আজিম উদ্দিন উচ্চবিদ্যালয়, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম পৌর মহিলা কলেজ, কিশোরগঞ্জ সরকারি মহিলা কলেজ, পানি উন্নয়ন বোর্ড, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, কোর্ট-কাচারিসহ একাধিক সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে যাতায়াতের অন্যতম সড়ক এটি।
ট্রাকচালক হবি মিয়া বলেন, বহুদিন ধরেই সড়কটি বেহাল। বৃষ্টির দিন খানাখন্দ ও কাদায় কোনো না কোনো ট্রাক বিকল হয়।
সম্প্রতি এই সড়কে রিকশা উল্টে আহত হন আনার। তিনি বলেন, ‘আমি আত্মীয়ের বাড়ি থেকে অটোরিকশায় করে বাড়ি ফিরছিলাম। সামনের দিক থেকে আসা একটি অটোরিকশাকে জায়গা দিতে গেলে সড়কের গর্তের অংশে চাকা পড়ে আমাদের অটোরিকশা উল্টে যায়। আমিসহ অটোর ছয় যাত্রী আহত হই।’
সতাল এলাকার ব্যবসায়ী কায়সার আহমেদ আরমান বলেন, দীর্ঘদিন ধরে সড়কটি বেহাল। দুই সপ্তাহ আগে বৃষ্টি হয়েছিল। তখন থেকে প্রতিদিনই সড়কের ভাঙা গর্তে পড়ে অটোরিকশা দুর্ঘটনায় পড়ছে।
কিশোরগঞ্জ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘কিশোরগঞ্জ-করিমগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কটি মূলত সড়ক ও জনপথের। ড্রেনেজ ব্যবস্থা করেছে কিশোরগঞ্জ পৌরসভা। সড়কটি সড়ক ও জনপথের হলেও কীভাবে যানবাহন সুন্দরভাবে চলতে পারে, এ ব্যাপারে একটি টিমকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সরেজমিনে দেখে আমাদের কাছে প্রতিবেদন দিলে আমরা চেষ্টা করব কাজটি সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন করার জন্য।’
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর কিশোরগঞ্জ সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী শাকিল মোহাম্মদ ফয়সাল বলেন, ‘সড়কটির যে যে স্থানে বৃষ্টির কারণে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে, সেসব স্থানে আপাতত পানি সরিয়ে রিপেয়ারিং করার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’
কিশোরগঞ্জ-করিমগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কের সতাল এলাকায় পিচ ও পাথর উঠে গেছে। সৃষ্টি হয়েছে খানাখন্দের। এর মধ্যে জমেছে হাঁটুসমান বৃষ্টির পানি। ভারী যানবাহন চলতে গিয়ে বিকল হচ্ছে। সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগে পড়েছে পাঁচ উপজেলার লক্ষাধিক মানুষ।
গতকাল রোববার যাত্রীভর্তি অটোরিকশা চালিয়ে যাচ্ছিলেন রায়হান। খুব সাবধানে চালিয়ে আসার পরও গর্তে আটকা পড়ে রিকশাটি।
ঠেলে অটোরিকশাটি গর্ত থেকে তুললেও সড়কজুড়ে এমন একাধিক গর্তের কারণে বিড়ম্বনায় পড়তে হয় তাঁকে।
সড়কটির সতাল এলাকায় এসে রায়হানের মতো বিড়ম্বনায় পড়তে হয় রিকশা, অটোরিকশা, ইজিবাইক, ট্রাক, কার-মাইক্রোবাস, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহনের চালক ও যাত্রীদের। বৃষ্টি হলে তো কথাই নেই। এরপরও কিশোরগঞ্জ-করিমগঞ্জ, নিকলী, তাড়াইল যাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ সড়ক হওয়ায় দুর্ভোগ মাথায় নিয়েই প্রতিদিন শত শত যানবাহন চলাচল করছে।
কিশোরগঞ্জ শহর থেকে করিমগঞ্জ, নিকলী, তাড়াইল, ইটনা, মিঠামইন, অষ্টগ্রাম যাওয়ার সড়কটি অত্যন্ত জনগুরুত্বপূর্ণ। করিমগঞ্জ, নিকলী, ইটনা, মিঠামইন, অষ্টগ্রাম থেকে কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতাল, শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, নার্সিং ইনস্টিটিউট, গুরুদয়াল সরকারি কলেজ, ওয়ালী নেওয়াজ খান কলেজ, জেলা প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস, বক্ষব্যাধি হাসপাতাল, স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর, সরযূ বালা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, কিশোরগঞ্জ সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়, আজিম উদ্দিন উচ্চবিদ্যালয়, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম পৌর মহিলা কলেজ, কিশোরগঞ্জ সরকারি মহিলা কলেজ, পানি উন্নয়ন বোর্ড, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, কোর্ট-কাচারিসহ একাধিক সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে যাতায়াতের অন্যতম সড়ক এটি।
ট্রাকচালক হবি মিয়া বলেন, বহুদিন ধরেই সড়কটি বেহাল। বৃষ্টির দিন খানাখন্দ ও কাদায় কোনো না কোনো ট্রাক বিকল হয়।
সম্প্রতি এই সড়কে রিকশা উল্টে আহত হন আনার। তিনি বলেন, ‘আমি আত্মীয়ের বাড়ি থেকে অটোরিকশায় করে বাড়ি ফিরছিলাম। সামনের দিক থেকে আসা একটি অটোরিকশাকে জায়গা দিতে গেলে সড়কের গর্তের অংশে চাকা পড়ে আমাদের অটোরিকশা উল্টে যায়। আমিসহ অটোর ছয় যাত্রী আহত হই।’
সতাল এলাকার ব্যবসায়ী কায়সার আহমেদ আরমান বলেন, দীর্ঘদিন ধরে সড়কটি বেহাল। দুই সপ্তাহ আগে বৃষ্টি হয়েছিল। তখন থেকে প্রতিদিনই সড়কের ভাঙা গর্তে পড়ে অটোরিকশা দুর্ঘটনায় পড়ছে।
কিশোরগঞ্জ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘কিশোরগঞ্জ-করিমগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কটি মূলত সড়ক ও জনপথের। ড্রেনেজ ব্যবস্থা করেছে কিশোরগঞ্জ পৌরসভা। সড়কটি সড়ক ও জনপথের হলেও কীভাবে যানবাহন সুন্দরভাবে চলতে পারে, এ ব্যাপারে একটি টিমকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সরেজমিনে দেখে আমাদের কাছে প্রতিবেদন দিলে আমরা চেষ্টা করব কাজটি সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন করার জন্য।’
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর কিশোরগঞ্জ সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী শাকিল মোহাম্মদ ফয়সাল বলেন, ‘সড়কটির যে যে স্থানে বৃষ্টির কারণে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে, সেসব স্থানে আপাতত পানি সরিয়ে রিপেয়ারিং করার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে যাওয়ার রাস্তাটিতে খানাখন্দ সৃষ্টি হওয়ায় চরম জনদুর্ভোগ দেখা দিয়েছে। জানা গেছে, কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়কের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কে টানা কয়েকদিনের বৃষ্টিতে খানাখন্দ সৃষ্টি হয়। এতে করে
১ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) জুলাই অভ্যুত্থানে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় শাস্তি পাচ্ছেন নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। গত বছরের ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত এসব হামলার তদন্তে গঠিত ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটির সুপারিশ করা ১০২ জনের শাস
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহে নির্মিত হচ্ছে বহুল প্রত্যাশিত হাই-টেক পার্ক। তবে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের জেরে গত বছরের ৫ আগস্টের পর থমকে যায় প্রকল্পের কাজ। সাত মাস বন্ধ থাকার পর এখন ধীরগতিতে চলছে পার্কটির নির্মাণ। ইতিমধ্যে এক দফা প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানোর পর আরেক দফা বৃদ্ধির আবেদন করা হয়েছে। তবে পুরোদমে কাজ শুরু করা না
২ ঘণ্টা আগেএকপশলা বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতা দেখা দেয় বেনাপোল স্থলবন্দরে। টানা বৃষ্টি হলে তো কথাই নেই। পণ্যাগারে পানি ঢুকে নষ্ট হয় শত শত কোটি টাকার আমদানি পণ্য। ক্ষতির মুখে পড়েন ব্যবসায়ীরা, ভোগান্তি বাড়ে শ্রমিকদের।
২ ঘণ্টা আগে