ঢামেক প্রতিনিধি
রাজধানী ধানমন্ডিতে গ্যাস লাইন লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দগ্ধ হয়ে একে একে পরিবারের তিনজনই মারা গেলেন। বাবা ও মায়ের পর গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় তাঁদের শারীরিক প্রতিবন্ধী সাড়ে তিন বছর বয়সী বায়েজিদ। তার শরীরের ৪৫ শতাংশ দগ্ধ ছিল, পুড়ে গিয়েছিল শ্বাসনালিও।
বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন মো. তরিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, শ্বাসনালিসহ শিশুটির শরীরের ৪৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। গতকাল দিবাগত রাতে আইসিইউতে মারা যায় বায়েজিদ। বুধবার রাতে মারা যায় শিশুটির মা নিপা, আগের দিন মঙ্গলবার রাতে শিশুটির বাবা টোটন মাহমুদ।
গত শনিবার রাত সাড়ে ৩টার দিকে ধানমন্ডি শুক্রাবাদ ২৭ নম্বর রোডের বাজার মসজিদের পাশের গলির একটি বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
নিপার মা রেহানা বেগম জানান, তাদের বাড়ি নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানার কাচারীকান্দি গ্রামে। নিপার বাবার নাম আবুল হোসেন। চলতি মাসের ১ তারিখেই শুক্রাবাদ বাজার মসজিদের পাশে একটি বাড়ির নিচতলায় ভাড়া উঠেছিলেন টোটন-নিপা দম্পতি। নিপার স্বামী টোটন কারওয়ান বাজারে মাছের আড়তে কাজ করেন। আর নিপা অন্যের বাসাবাড়িতে কাজ করেন। তিন সন্তানের জনক-জননী তাঁরা। তবে বড় দুই ছেলে-মেয়ে গ্রামে দাদা-দাদির কাছে থাকে। ছোট ছেলে শারীরিক প্রতিবন্ধী বায়েজিদ বাবা-মায়ের সঙ্গে ওই বাসায় থাকত।
তিনি আরও জানান, ভোর ৫টার দিকে নিপা নিজেই কল দিয়ে তাকে জানান, তাদের বাসায় আগুন লেগেছে। তাঁদের শরীরও পুড়ে গেছে। তাঁদের দ্রুত বাঁচানোর আকুতি জানান। এর বেশি আর কিছু বলতে পারেননি তখন। পরে ওই বাড়িওয়ালা ও প্রতিবেশীরা তাঁদের উদ্ধার করে বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে গেছেন।
বাসায় গ্যাসলাইন লিকেজ থেকে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটতে পারে বলে তাঁদের ধারণা।
রাজধানী ধানমন্ডিতে গ্যাস লাইন লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দগ্ধ হয়ে একে একে পরিবারের তিনজনই মারা গেলেন। বাবা ও মায়ের পর গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় তাঁদের শারীরিক প্রতিবন্ধী সাড়ে তিন বছর বয়সী বায়েজিদ। তার শরীরের ৪৫ শতাংশ দগ্ধ ছিল, পুড়ে গিয়েছিল শ্বাসনালিও।
বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন মো. তরিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, শ্বাসনালিসহ শিশুটির শরীরের ৪৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। গতকাল দিবাগত রাতে আইসিইউতে মারা যায় বায়েজিদ। বুধবার রাতে মারা যায় শিশুটির মা নিপা, আগের দিন মঙ্গলবার রাতে শিশুটির বাবা টোটন মাহমুদ।
গত শনিবার রাত সাড়ে ৩টার দিকে ধানমন্ডি শুক্রাবাদ ২৭ নম্বর রোডের বাজার মসজিদের পাশের গলির একটি বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
নিপার মা রেহানা বেগম জানান, তাদের বাড়ি নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানার কাচারীকান্দি গ্রামে। নিপার বাবার নাম আবুল হোসেন। চলতি মাসের ১ তারিখেই শুক্রাবাদ বাজার মসজিদের পাশে একটি বাড়ির নিচতলায় ভাড়া উঠেছিলেন টোটন-নিপা দম্পতি। নিপার স্বামী টোটন কারওয়ান বাজারে মাছের আড়তে কাজ করেন। আর নিপা অন্যের বাসাবাড়িতে কাজ করেন। তিন সন্তানের জনক-জননী তাঁরা। তবে বড় দুই ছেলে-মেয়ে গ্রামে দাদা-দাদির কাছে থাকে। ছোট ছেলে শারীরিক প্রতিবন্ধী বায়েজিদ বাবা-মায়ের সঙ্গে ওই বাসায় থাকত।
তিনি আরও জানান, ভোর ৫টার দিকে নিপা নিজেই কল দিয়ে তাকে জানান, তাদের বাসায় আগুন লেগেছে। তাঁদের শরীরও পুড়ে গেছে। তাঁদের দ্রুত বাঁচানোর আকুতি জানান। এর বেশি আর কিছু বলতে পারেননি তখন। পরে ওই বাড়িওয়ালা ও প্রতিবেশীরা তাঁদের উদ্ধার করে বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে গেছেন।
বাসায় গ্যাসলাইন লিকেজ থেকে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটতে পারে বলে তাঁদের ধারণা।
হায়দার আলী ভবনের সামনে হাজারো মানুষ, তিন পাশে শিক্ষার্থীদের মানবদেয়াল। দূর থেকে হাজার চোখ উঁকি দিচ্ছে ভবনের দিকে। প্রশিক্ষণ বিমানের আঘাতে এফোঁড়-ওফোঁড় হওয়া ভবনের বিশাল জায়গাজুড়ে দেয়ালে ক্ষত। মেঝের নিচে বিশাল গর্ত। সেই গর্তে জমে রয়েছে পানি। ভবনটির সামনে ছড়ানো-ছিটানো শিক্ষার্থীদের পোড়া বই, লেখা...
১ ঘণ্টা আগেমাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি একাডেমিক ভবনে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় প্রশিক্ষণে নিরাপত্তাঝুঁকি এড়াতে ঢাকার বাইরের এয়ারফিল্ডগুলো ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলেছেন, ঢাকার বাইরে পড়ে থাকা ছয়টি এয়ারফিল্ড সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহার করা হলে...
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিমান বিধ্বস্তে আহত ও নিহতদের একটি বিস্তারিত তালিকা প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ও মৃতদের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, এই দুর্ঘটনায় মোট ৬৭ জন আহত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন এবং ২৯ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে২০২০ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে নদীটি খনন করে নাব্যতা ফিরিয়ে আনা হয়। কিন্তু এখন আবার সেই নদীতেই চলছে বেপরোয়া বালু উত্তোলন। স্থানীয়দের অভিযোগ, টোক ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য আবু বকর সিদ্দিক কিরণ, মনোহরদী আওয়ামী লীগ নেতা কাজল মৃধা এবং যুবদল নেতা জহিরুল ইসলাম মিলে অন্তত ৩০–৩৫ জন প্রভাবশালীকে...
১ ঘণ্টা আগে