Ajker Patrika

দক্ষিণখান ও উত্তরখানের প্রধান সড়কের কাজ ডিসেম্বরে সম্পন্ন হবে: ডিএনসিসির প্রশাসক

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দক্ষিণখান ও উত্তরখানের প্রধান সড়কের কাজ ডিসেম্বরে সম্পন্ন হবে: ডিএনসিসির প্রশাসক

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) নতুনভাবে সংযুক্ত ১৮টি ওয়ার্ডের অন্তর্গত দক্ষিণখান ও উত্তরখানের প্রধান সড়কের চলমান কাজ আগামী ডিসেম্বর মাসে পুরোপুরি সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন ডিএনসিসির প্রশাসক মো. মাহমুদুল হাসান। 

আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর দক্ষিণখানে চলমান উন্নয়নকাজ পরিদর্শন শেষে স্থানীয় জনগণের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা জানান। ডিএনসিসির জনসংযোগ বিভাগ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। 

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকায় চলমান রাস্তা ও ড্রেনেজ নির্মাণকাজ পরিদর্শন শেষে ডিএনসিসির প্রশাসক এলাকাবাসীর সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় তিনি এলাকাবাসীর সমস্যার কথা শোনেন এবং সমস্যা দ্রুত সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগকে নির্দেশ প্রদান করেন। 

ডিএনসিসির প্রশাসক মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘আগামী নভেম্বরের মধ্যে দক্ষিণখান ও উত্তরখানের প্রধান দুটি সড়ক যান চলাচলের উপযোগী করে দেওয়া হবে এবং ডিসেম্বরের মধ্যে পুরোপুরি সম্পন্ন হবে। এই এলাকায় স্থায়ীভাবে টেকসই উন্নয়নের জন্য উন্নয়নকাজ চলমান। রাস্তা ও ড্রেনেজের কাজগুলো করতে গিয়ে জনগণের ভোগান্তি হয়েছে। এ বছর বর্ষায় সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসেও প্রবল বৃষ্টি হওয়ায় স্বাভাবিক গতিতে কাজ চালিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়নি। এই এলাকার মানুষের ভোগান্তি লাঘবে কাজের গতি বাড়িয়ে দ্রুত সময়ে কাজ শেষ করা হবে।’ 

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ডিএনসিসির চলমান কার্যক্রম সম্পর্কে সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ডিএনসিসির নিয়মিত কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। পুরো এলাকাকে ভাগ করে সকালে লার্ভিসাইডিং ও বিকেলে ফগিং করা হচ্ছে। মশক নিধন কার্যক্রমের পাশাপাশি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমও চলমান রয়েছে। পুরো কার্যক্রম নিবিড়ভাবে তদারকি করা হচ্ছে। গত বছরের তুলনায় ডিএনসিসি এলাকায় ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা কম হলেও আমরা চাই একজন মানুষও যেন ডেঙ্গুতে মারা না যায়। এ বছর দীর্ঘ সময় বর্ষার বৃষ্টি হচ্ছে। এর কারণে ডেঙ্গুর প্রকোপ কিছুটা বেড়েছে। আমরা জনগণকেও সচেতন করছি। কোথাও পানি জমে যেন লার্ভা জন্মাতে না পারে, সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা ডেঙ্গু পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারব।’ 

পরিদর্শনকালে আরও উপস্থিত ছিলেন—ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগে. জেনা. মো. মঈন উদ্দিন, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. শরীফ উদ্দীন, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (ড্রেনেজ সার্কেল) মোহাম্মদ আরিফুর রহমান, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ছাদেকুর রহমান, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ফারুক হাসান মো. আল মাসুদ প্রমুখ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী, দুই ছেলেসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী, দুই ছেলেসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

আওয়ামী সরকারের সাবেক মন্ত্রী ও দলটির সভাপতিমণ্ডলীর প্রয়াত সদস্য মো. নাসিমের স্ত্রী লায়লা আরজুমান্দ বানু, তাঁর দুই ছেলেসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ নির্দেশ দেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ নিষেধাজ্ঞা দেন বলে জানান দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) তানজির আহমেদ।

অন্য যাঁদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে তাঁরা হলেন নাসিমের ছেলে ও সিরাজগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তানভির শাকিল জয়, আরেক ছেলে তমাল মনসুর, জয়ের স্ত্রী সাবরিনা সুলতানা চৌধুরী এবং নাসিমের একান্ত সচিব মীর মোশাররফ হোসেন।

দুদকের উপপরিচালক আফরোজা হক খান তাঁদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়েছে, তানভির শাকিল জয় ক্ষমতার অপব্যবহার, নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। এই সম্পদ তিনি নিজে ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের দখলে রয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া তাঁরা তাঁদের ব্যাংক হিসাবগুলোর লেনদেন করে অর্থ পাচার করেছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। এসব অভিযোগ দুদক অনুসন্ধান করছে।

অনুসন্ধানকালে গোপন সূত্রে জানা যায়, অভিযোগসংশ্লিষ্টরা বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন। তাঁরা বিদেশে পালিয়ে গেলে সাক্ষ্য-প্রমাণ সংগ্রহ করতে বিলম্ব হবে এবং অনুসন্ধান কাজ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ জন্য তাঁদের বিদেশগমনে নিষেধাজ্ঞা প্রয়োজন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিকের ১১৯ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিকের ১১৯ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের মামলা

জ্বালানি তেল খাতে সরকারি মালিকানাধীন স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) ১১৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। ওই তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের (মানি লন্ডারিং) অভিযোগও আনা হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে এ মামলা করেন।

চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গার গুপ্তখাল এলাকায় অবস্থিত এসএওসিএল বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান। মামলায় আসামি করা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের তিন কর্মকর্তা ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মো. মোশারফ হোসেন, ব্যবস্থাপক (হিসাব ও নিরীক্ষা) বেলায়েত হোসেন ও উপব্যবস্থাপক (হিসাব ও নিরীক্ষা) আতিকুর রহমানকে।

মামলার বিষয়টি আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) নিশ্চিত করেছেন দুদক চট্টগ্রামের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণা ও অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের মাধ্যমে কোম্পানির বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। কোম্পানির তৎকালীন পরিচালক মঈন উদ্দিন আহমেদের মালিকানাধীন আরেক প্রতিষ্ঠান এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এওসিএল) কাছে এসএওসিএলের পাওনা ছিল ১১৯ কোটি ২৪ লাখ ৮৭ হাজার ৮৪৯ টাকা। মামলায় মঈন উদ্দিন আহমেদের আসামি হওয়ার কথা থাকলেও সম্প্রতি তিনি মারা যাওয়ায় তাঁকে মামলার দায় থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।

মামলার এজাহারে থাকা তথ্যমতে, আসামিরা ওই পাওনার টাকা ব্যাংকে জমা না করে হিসাব বইয়ে জমা দেখান। সংশ্লিষ্ট চেকগুলো ব্যাংকে জমা না দিয়ে আদায় দেখানো হয়, আবার পরে ‘চেক প্রত্যাখ্যাত’ দেখিয়ে ফেরত দেওয়া হয়। এতে প্রতিষ্ঠানটির অর্থ অনাদায়ী থেকে যায় বলেও এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বিএনপি নেতার নাম থাকায় মামলায় আপত্তি, থানার গেটে কান্না নারীর

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালত চত্বরে আজ রোববার মামলার বাদীপক্ষকে মারধর করা হয়। ছবি: ভিডিও থেকে নেওয়া
নারায়ণগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালত চত্বরে আজ রোববার মামলার বাদীপক্ষকে মারধর করা হয়। ছবি: ভিডিও থেকে নেওয়া

নারায়ণগঞ্জে আদালত এলাকায় বাদীপক্ষের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা দায়েরে থানা-পুলিশের বিরুদ্ধে গড়িমসির অভিযোগ উঠেছে। এজাহারে নগর বিএনপির আহ্বায়ক ও আসামিপক্ষের আইনজীবী সাখাওয়াত হোসেন খানের নাম থাকায় মামলা নিতে রাজি হয়নি পুলিশ। তাঁর নাম বাদ দিয়ে মামলা দায়ের করতে বাদীর ওপর চাপ দেওয়ার কথা জানায় ভুক্তভোগী পরিবার।

এর আগে রোববার একটি মামলার বাদী ইরফান মিয়া (৪২) নামের এক ব্যক্তি আদালতে হাজিরা দিতে গেলে তাঁর ওপর হামলা চালান ওই বিএনপি নেতার জুনিয়র আইনজীবী ও মুহুরি। এতে আহত হন মো. ইরফান মিয়া, তাঁর স্ত্রী রাজিয়া সুলতানা (৩৮) ও তাঁদের দুই সন্তান। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।

রাতেই রাজিয়া সুলতানা বাদী হয়ে আইনজীবী সাখাওয়াত হোসেনসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে ফতুল্লা মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তবে মামলা করতে গেলে এজাহারে আপত্তি জানায় পুলিশ।

পরে রাত ২টার দিকে ফতুল্লা থানা গেটের সামনে শিশুসন্তানকে নিয়ে বসে কান্নাকাটি করতে থাকেন রাজিয়া সুলতানা। এ সময় তিনি বলতে থাকেন, ‘নারায়ণগঞ্জের এসপি, সার্কেল এসপি, ওসি কেউ আমার মামলা নেয় নাই। এখানে কেউ আসবেন না, এখানে কোনো বিচার নাই।’

জানতে চাইলে রাজিয়া সুলতানা বলেন, ‘ওই মামলা করার পর থেকেই সাখাওয়াত হোসেন খান মামলা তুলে নেওয়ার জন্য আমাদের চাপ দিয়ে আসছিল। এমনকি আমার স্বামীকে কেটে নদীতে ভাসিয়ে দেওয়ারও হুমকি দেয়। তার কথা না শুনে আদালতে যাওয়ায় তার জুনিয়র ও মুহুরি আমাদের ওপর হামলা চালায়।’

তিনি বলেন, ‘আজকে আমরা মামলা করতে চাইলে পুলিশ মামলা নিচ্ছে না। সাখাওয়াত হোসেন খানের নাম বাদ দিয়ে মামলা দিতে বলে। কিন্তু যার নির্দেশে হামলা হয়েছে, তার নাম কেন বাদ দিব আমরা? পুলিশ স্পষ্টভাবে সাখাওয়াত হোসেন খানকে বাঁচাতে চাচ্ছে। এখন শুনতে পাচ্ছি, আমাদের নামে উল্টো মামলা দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।’

এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ (মঙ্গলবার) রাতের মধ্যেই মামলা হবে। একই ঘটনায় দুটি এজাহার দায়ের করা হয়েছে। যার কারণে আমরা যাছাই-বাছাই করছিলাম; আসলে ঘটনা কী? ঘটনার সত্যতা আছে, ঘটনা ঘটছে। মামলা নিয়ে নিব। কে কতটুকু কী করছে, না করছে—মামলা নিলে বাকিটা তদন্তের পর বেরিয়ে আসবে।’

এদিকে ভুক্তভোগীর মামলা না নেওয়ার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছেন সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) জেলা সভাপতি ধীমান সাহা জুয়েল। তিনি বলেন, ‘এটা ঠিক না। যেই ঘটনা ঘটেছে, তা নিন্দনীয়। এরপর ভুক্তভোগী মামলা করতে গেলে প্রভাবশালীর নাম আছে বিধায় মামলা নেওয়া হবে না—এটা বাজে দৃষ্টান্ত। মামলা অবশ্যই নিতে হবে, এরপর পুলিশ তদন্ত করে সত্য-মিথ্যা বের করবে। কিন্তু প্রভাবশালীদের নাম থাকলে মামলা নেওয়া হবে না, এমন চর্চা থেকে বের হয়ে আসা জরুরি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

চাটমোহরে ট্রাকচাপায় অটোভ্যানের চালক নিহত

চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি
দুর্ঘটনাকবলিত ভ্যান। ছবি: আজকের পত্রিকা
দুর্ঘটনাকবলিত ভ্যান। ছবি: আজকের পত্রিকা

পাবনার চাটমোহরে ট্রাকের চাপায় পিষ্ট হয়ে মোহাম্মদ নওশের প্রামাণিক (৬৫) নামের এক অটোভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বেলা আড়াইটার দিকে উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের ভবানীপুর কানখোলা মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নওশের উপজেলার রেলবাজার বালুদিয়ার গ্রামের মৃত নজু প্রামাণিক ছেলে।

এলাকাবাসী ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, আজ মঙ্গলবার দুপুরে নিহত নওশের অটোভ্যান নিয়ে আটঘরিয়া থেকে চাটমোহরে ফিরছিলেন। পথিমধ্যে কানখোলা মোড়ে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক অটোভ্যানটিকে ধাক্কা দেয়। এতে নওশের ট্রাকের পেছনের চাকার নিচে পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।

চাটমোহর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুরুল আলম দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে জানান, ঘটনার পরপরই ট্রাকের চালক পালিয়েছেন। ট্রাকটি পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত