মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার মামলায় মানিকগঞ্জ জেলা ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট দীপক কুমার ঘোষকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এবং জেলা আওয়ামী লীগের বর্তমান কমিটির সদস্য হিসেবে রয়েছেন।
সদর থানা-পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে অ্যাডভোকেট দীপক কুমার ঘোষের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ক্লোন হয়। এরপর ওই মোবাইল থেকে বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে টাকা চাওয়া হয়। বিষয়টি জানতে পেরে দীপক কুমার ঘোষ এদিন দুপুরে সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে যান। জিডির কাজ শেষ করে দীপক কুমার থানা থেকে বের হয়ে বাড়ির দিকে রওনা দিয়ে খালপাড় পর্যন্ত গেলে জরুরি কথা বলে থানা থেকে ফোন করে তাঁকে ডেকে নেওয়া হয়। এরপর কোনো কথা না বলে থানার ভেতর বেশ কয়েক ঘণ্টা বসিয়ে রেখে গত বছরের ৪ আগস্ট ছাত্র-জনতার ওপর হামলা মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামি হিসেবে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
দীপক কুমার ঘোষের সহকারী উদ্ধব সরকার সাংবাদিকদের জানান, দীপক কুমার ঘোষ একই ঘটনায় অন্য একজনের করা মামলায় উচ্চ আদালত থেকে জামিনে রয়েছেন। এরপর নিম্ন আদালতে জামিন বহাল রাখেন সংশ্লিষ্ট বিচারক। ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসে সদর থানায় একই ঘটনায় কিরণ নামের এক ব্যক্তির করা মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামি হিসেবে দীপক ঘোষকে থানায় ডেকে নিয়ে গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ। এরপর সারা রাত বসিয়ে রেখে আজ শুক্রবার দুপরে মানিকগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২-এ তাঁর জামিন শুনানি হলে বিচারক ফারিহা নোশীন বর্ণী জামিন নামঞ্জুর তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম আমান উল্লাহ জানান, দীপক কুমার ঘোষ জামিনে থাকলেও ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় করা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। তিনি বলেন, গত বছরের ৪ আগস্ট ছাত্র-জনতার ওপর হামলায় একাধিক ব্যক্তি বাদী হয়ে মামলা করেছেন। ওইসব মামলায় দীপক ঘোষ অজ্ঞাতনামা আসামি হিসেবে রয়েছেন।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার মামলায় মানিকগঞ্জ জেলা ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট দীপক কুমার ঘোষকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এবং জেলা আওয়ামী লীগের বর্তমান কমিটির সদস্য হিসেবে রয়েছেন।
সদর থানা-পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে অ্যাডভোকেট দীপক কুমার ঘোষের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ক্লোন হয়। এরপর ওই মোবাইল থেকে বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে টাকা চাওয়া হয়। বিষয়টি জানতে পেরে দীপক কুমার ঘোষ এদিন দুপুরে সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে যান। জিডির কাজ শেষ করে দীপক কুমার থানা থেকে বের হয়ে বাড়ির দিকে রওনা দিয়ে খালপাড় পর্যন্ত গেলে জরুরি কথা বলে থানা থেকে ফোন করে তাঁকে ডেকে নেওয়া হয়। এরপর কোনো কথা না বলে থানার ভেতর বেশ কয়েক ঘণ্টা বসিয়ে রেখে গত বছরের ৪ আগস্ট ছাত্র-জনতার ওপর হামলা মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামি হিসেবে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
দীপক কুমার ঘোষের সহকারী উদ্ধব সরকার সাংবাদিকদের জানান, দীপক কুমার ঘোষ একই ঘটনায় অন্য একজনের করা মামলায় উচ্চ আদালত থেকে জামিনে রয়েছেন। এরপর নিম্ন আদালতে জামিন বহাল রাখেন সংশ্লিষ্ট বিচারক। ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসে সদর থানায় একই ঘটনায় কিরণ নামের এক ব্যক্তির করা মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামি হিসেবে দীপক ঘোষকে থানায় ডেকে নিয়ে গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ। এরপর সারা রাত বসিয়ে রেখে আজ শুক্রবার দুপরে মানিকগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২-এ তাঁর জামিন শুনানি হলে বিচারক ফারিহা নোশীন বর্ণী জামিন নামঞ্জুর তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম আমান উল্লাহ জানান, দীপক কুমার ঘোষ জামিনে থাকলেও ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় করা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। তিনি বলেন, গত বছরের ৪ আগস্ট ছাত্র-জনতার ওপর হামলায় একাধিক ব্যক্তি বাদী হয়ে মামলা করেছেন। ওইসব মামলায় দীপক ঘোষ অজ্ঞাতনামা আসামি হিসেবে রয়েছেন।
হাতীবান্ধা উপজেলার গোতামারী ইউনিয়নের দইখাওয়া সীমান্তের ৯০৫/১-এস পিলার এলাকা দিয়ে বিএসএফ তাদের বাংলাদেশে ঢুকিয়ে দেয়। পরে বিজিবি তাদের আটক করে হাতীবান্ধা থানায় সোপর্দ করে। জানা গেছে, তারা ৮-১০ বছর আগে অবৈধভাবে ভারতে গিয়েছিলেন এবং মুম্বাইয়ে কাজ করছিলেন। সম্প্রতি বিএসএফ তাদের ধরে এনে জোরপূর্বক সীমান্ত..
১০ মিনিট আগেবাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুল ইসলাম জানান, আবদুল মমিন প্রায়ই রাতে বাড়ি থেকে বের হয়ে ঘোরাফেরা করতেন। শুক্রবার রাতেও খাবার খেয়ে বের হওয়ার পর আর ফেরেননি। শনিবার সকালে গ্রামের ইউসুফ আলীর পোলট্রি খামারের পাশে খোলা বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে থাকা অবস্থায় তার মরদেহ দেখতে পান স্থানীয়রা।
১৫ মিনিট আগেনিহত মনিরুজ্জামানের বোন ফাতেমা জানান, সন্তানসম্ভবা ভাতিজিকে দেখতে শুক্রবার তিনি ভাইয়ের বাড়িতে যান। রাতে ভাই ও ভাবি ঘরের মেঝেতে এবং তিনি খাটে ঘুমান। সকালে ঘুম ভাঙার পর তাদের ঘরে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে বাড়ির পেছনে গাছে ভাইয়ের ঝুলন্ত মরদেহ এবং কিছুক্ষণ পর মাঠে ভাবির মরদেহ পাওয়া যায়।
১৬ মিনিট আগেসংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে শুক্রবার (১৩ জুন) বিকেল থেকে যৌথবাহিনী অভিযান শুরু করে। সেনাবাহিনীর ১১ পদাতিক ডিভিশনের নেতৃত্বে পরিচালিত অভিযানে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট ও অন্যান্য বাহিনীর সদস্যরা অংশ নেন। অভিযান চালিয়ে ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র, হেলমেট...
৪০ মিনিট আগে