ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে কাওয়ালি গানের আসর হামলা করে পণ্ড করে দেওয়ার প্রতিবাদে আবারও কাওয়ালি গানের আসর করেছে আয়োজক সংগঠন ‘সিলসিলা’ ৷ শুধু তাই নয় গতকাল বুধবার টিএসসিতে তাদের আয়োজনে হওয়া হামলার প্রতিবাদে প্রতি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় টিএসসিতে কাওয়ালি গানের আসর করারও ঘোষণা দিয়েছে তারা।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) একই স্থানে সন্ধ্যা ৬টায় এই আসর শুরু হয়। প্রায় দেড় ঘণ্টা চলার পর সাড়ে ৭টার দিকে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি টানেন আয়োজকেরা।
আসরে ‘কুন ফায়া কুন’, ‘মাস্ত কালান্দার’, ‘কুজা মান কুজা’ এবং জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের বিভিন্ন গানের ‘ম্যাশআপ’ পরিবেশন করেন সিলসিলার প্রতিষ্ঠাতা লুৎফর রহমান।
এ ছাড়া স্বরচিত র্যাপ গান পরিবেশন করেন আরবি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ইবরাহিম নাফিস এবং আমির আজিজের বিখ্যাত কবিতা ‘সব ইয়াদ রাখ জায়েগা’ আবৃত্তি করেন ছাত্র অধিকার পরিষদের সালেহ আহমদ সিফাত।
অনুষ্ঠান শেষে গতকালের হামলার পর আজও হামলার আশঙ্কা থাকার কথা বলে লুৎফর রহমান বলেন, ‘প্রক্টর স্যার মিষ্টি মিষ্টি কথা বলে সব এড়িয়ে যান। আমাদের ওপর হামলার ব্যাপারটিও এড়িয়ে যাবেন। তাই তাঁদের অস্ত্রের বিপরীতে আমরা গানের সুরে সুরে প্রতিবাদ করে যাব।’
উল্লেখ্য, গতকাল বুধবার সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) আয়োজিত কাওয়ালি অনুষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর চালানো হয়।
ঢাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনের অনুসারী, সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ছাত্রলীগ, কবি জসীম উদ্দীন হল ছাত্রলীগ এবং ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগ কর্মীরা এ হামলা চালিয়েছেন বলে অভিযোগ করে আয়োজক কমিটি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে কাওয়ালি গানের আসর হামলা করে পণ্ড করে দেওয়ার প্রতিবাদে আবারও কাওয়ালি গানের আসর করেছে আয়োজক সংগঠন ‘সিলসিলা’ ৷ শুধু তাই নয় গতকাল বুধবার টিএসসিতে তাদের আয়োজনে হওয়া হামলার প্রতিবাদে প্রতি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় টিএসসিতে কাওয়ালি গানের আসর করারও ঘোষণা দিয়েছে তারা।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) একই স্থানে সন্ধ্যা ৬টায় এই আসর শুরু হয়। প্রায় দেড় ঘণ্টা চলার পর সাড়ে ৭টার দিকে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি টানেন আয়োজকেরা।
আসরে ‘কুন ফায়া কুন’, ‘মাস্ত কালান্দার’, ‘কুজা মান কুজা’ এবং জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের বিভিন্ন গানের ‘ম্যাশআপ’ পরিবেশন করেন সিলসিলার প্রতিষ্ঠাতা লুৎফর রহমান।
এ ছাড়া স্বরচিত র্যাপ গান পরিবেশন করেন আরবি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ইবরাহিম নাফিস এবং আমির আজিজের বিখ্যাত কবিতা ‘সব ইয়াদ রাখ জায়েগা’ আবৃত্তি করেন ছাত্র অধিকার পরিষদের সালেহ আহমদ সিফাত।
অনুষ্ঠান শেষে গতকালের হামলার পর আজও হামলার আশঙ্কা থাকার কথা বলে লুৎফর রহমান বলেন, ‘প্রক্টর স্যার মিষ্টি মিষ্টি কথা বলে সব এড়িয়ে যান। আমাদের ওপর হামলার ব্যাপারটিও এড়িয়ে যাবেন। তাই তাঁদের অস্ত্রের বিপরীতে আমরা গানের সুরে সুরে প্রতিবাদ করে যাব।’
উল্লেখ্য, গতকাল বুধবার সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) আয়োজিত কাওয়ালি অনুষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর চালানো হয়।
ঢাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনের অনুসারী, সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ছাত্রলীগ, কবি জসীম উদ্দীন হল ছাত্রলীগ এবং ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগ কর্মীরা এ হামলা চালিয়েছেন বলে অভিযোগ করে আয়োজক কমিটি।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে