নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ধানমন্ডির সাত মসজিদ রোডে গাছ কাটা বন্ধের দাবির বিষয় মেয়রের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান। আজ রোববার দুপুরে বঙ্গবাজারের এনেক্সকো টাওয়ারের সামনে রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে আন্দোলনকারীদের দাবির মুখে এ ঘোষণা দেন তিনি।
এর আগে গাছ কাটা বন্ধের জন্য নগর ভবন ঘেরাও কর্মসূচির অংশ হিসেবে নগর ভবনের দিকে যাত্রা করেন আন্দোলনকারীরা। পথে বঙ্গবাজার মোড়ে আন্দোলনকারীদের আটকে দেয় পুলিশ। তখন সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে আন্দোলনকারীদের একটি দলকে নগরভবনে যেতে বলা হয়। তবে আন্দোলনকারীরা তাতে রাজি হননি। পরে সিটি করপোরেশনের প্রতিনিধিদল এসে আন্দোলনকারীদের দাবিদাওয়া শোনেন।
এ সময় মো. মিজানুর রহমান আরও বলেন, ‘আপনাদের সম্মান করে আমরা এখানে এসেছি। ঢাকা সিটি এরই মধ্যে অনেক গাছ লাগিয়েছে। নগর পরিকল্পনাবিদদের পরিকল্পনাতেই ধানমন্ডির সাত মসজিদ রোডের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। মেয়র জনগণের ভোটে নির্বাচিত। তাই জনগণের জন্য তাঁকে উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হয়। যেখানে গাছ কাটা হচ্ছে, সেখানে নতুন গাছও লাগানো হচ্ছে। তবে গাছ কাটা বন্ধের দাবি আমরা মেয়রের কাছে পৌঁছে দেব। তিনি পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি থাকায় এখানে আসতে পারেননি। গাছ কাটা বন্ধের বিষয়ে মেয়র যে সিদ্ধান্ত দেন, সেটি আপনাদের জানিয়ে দেব।’
এ সময় আন্দোলনকারীরা বলেন, গাছ না কেটেও সেখানে তো নতুন গাছ লাগানো যেত। আর বড় গাছ কেটে তার বদলে ফুলের গাছ লাগালে তো বড় গাছের ঘাটতি পূরণ হবে না। তবে এর কোনো উত্তর দেননি সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা।
এর আগে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, এ রকম ভয়ংকর গরমের একটা শহরে কীভাবে গাছ কাটা সম্ভব? মেয়র তো চাইলে যেসব গাছ এখনো আছে, তা কাটা বন্ধের ঘোষণা দিতে পারতেন। তাহলে তো আর আন্দোলনের প্রয়োজন হতো না। সুতরাং যত দিন সিটি করপোরেশন গাছ কাটা বন্ধের ঘোষণা দেবে না, তত দিন পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
আন্দোলনে যোগ দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অ্যান্টন চাকমা বলেন, ‘গাছ কাটা বন্ধের জন্য এই রোদের মধ্যেও এসেছি। গাছ কাটা ভালো না, এটা তো সবাই বোঝে। শুধু মনে হয় সিটি করপোরেশনের লোকজনই বুঝতে পারছে না। তাই যত দিন আন্দোলন চলবে, এই আন্দোলনের সঙ্গে থাকব।’
এ সময় আন্দোলনকারীরা স্লোগান দেন, যে মেয়র গাছ কাটে, সেই মেয়র চাই না। এদিকে সিটি করপোরেশনের আশ্বাসের ভিত্তিতে আজকের কর্মসূচি শেষ করার ঘোষণা দেন আন্দোলনকারীরা।
ধানমন্ডির সাত মসজিদ রোডে গাছ কাটা বন্ধের দাবির বিষয় মেয়রের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান। আজ রোববার দুপুরে বঙ্গবাজারের এনেক্সকো টাওয়ারের সামনে রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে আন্দোলনকারীদের দাবির মুখে এ ঘোষণা দেন তিনি।
এর আগে গাছ কাটা বন্ধের জন্য নগর ভবন ঘেরাও কর্মসূচির অংশ হিসেবে নগর ভবনের দিকে যাত্রা করেন আন্দোলনকারীরা। পথে বঙ্গবাজার মোড়ে আন্দোলনকারীদের আটকে দেয় পুলিশ। তখন সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে আন্দোলনকারীদের একটি দলকে নগরভবনে যেতে বলা হয়। তবে আন্দোলনকারীরা তাতে রাজি হননি। পরে সিটি করপোরেশনের প্রতিনিধিদল এসে আন্দোলনকারীদের দাবিদাওয়া শোনেন।
এ সময় মো. মিজানুর রহমান আরও বলেন, ‘আপনাদের সম্মান করে আমরা এখানে এসেছি। ঢাকা সিটি এরই মধ্যে অনেক গাছ লাগিয়েছে। নগর পরিকল্পনাবিদদের পরিকল্পনাতেই ধানমন্ডির সাত মসজিদ রোডের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। মেয়র জনগণের ভোটে নির্বাচিত। তাই জনগণের জন্য তাঁকে উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হয়। যেখানে গাছ কাটা হচ্ছে, সেখানে নতুন গাছও লাগানো হচ্ছে। তবে গাছ কাটা বন্ধের দাবি আমরা মেয়রের কাছে পৌঁছে দেব। তিনি পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি থাকায় এখানে আসতে পারেননি। গাছ কাটা বন্ধের বিষয়ে মেয়র যে সিদ্ধান্ত দেন, সেটি আপনাদের জানিয়ে দেব।’
এ সময় আন্দোলনকারীরা বলেন, গাছ না কেটেও সেখানে তো নতুন গাছ লাগানো যেত। আর বড় গাছ কেটে তার বদলে ফুলের গাছ লাগালে তো বড় গাছের ঘাটতি পূরণ হবে না। তবে এর কোনো উত্তর দেননি সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা।
এর আগে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, এ রকম ভয়ংকর গরমের একটা শহরে কীভাবে গাছ কাটা সম্ভব? মেয়র তো চাইলে যেসব গাছ এখনো আছে, তা কাটা বন্ধের ঘোষণা দিতে পারতেন। তাহলে তো আর আন্দোলনের প্রয়োজন হতো না। সুতরাং যত দিন সিটি করপোরেশন গাছ কাটা বন্ধের ঘোষণা দেবে না, তত দিন পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
আন্দোলনে যোগ দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অ্যান্টন চাকমা বলেন, ‘গাছ কাটা বন্ধের জন্য এই রোদের মধ্যেও এসেছি। গাছ কাটা ভালো না, এটা তো সবাই বোঝে। শুধু মনে হয় সিটি করপোরেশনের লোকজনই বুঝতে পারছে না। তাই যত দিন আন্দোলন চলবে, এই আন্দোলনের সঙ্গে থাকব।’
এ সময় আন্দোলনকারীরা স্লোগান দেন, যে মেয়র গাছ কাটে, সেই মেয়র চাই না। এদিকে সিটি করপোরেশনের আশ্বাসের ভিত্তিতে আজকের কর্মসূচি শেষ করার ঘোষণা দেন আন্দোলনকারীরা।
মাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
৩ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২৯ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
৩০ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে