গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জে ছোট ভাইয়ের স্ত্রী ও ভাতিজিকে কুপিয়ে হত্যা ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। মামলার প্রধান আসামি হারুন মিনাকে (৬০) গতকাল রোববার রাতে কাশিয়ানী উপজেলার ফুকরা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে, গতকাল সন্ধ্যা ৭টার দিকে হত্যার ঘটনায় রাতেই মামলা করা হয়। হারুনের ছোট ভাই টুকু মিনা বাদী হয়ে গোপালগঞ্জ সদর থানায় এ হত্যা মামলা করেন।
মামলায় হারুন মিনাকে প্রধান আসামি করা হয়েছে। বাকি দুই আসামি হলেন হারুনের স্ত্রী দুলু বেগম (৫৫) ও মেয়ে ময়না (১৮)।
পুলিশ ও স্বজনদের সূত্রে জানা যায়, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামের টুকুর সঙ্গে আগে থেকেই জমি নিয়ে বিরোধ ছিল বড় ভাই হারুনের। গতকাল সন্ধ্যায় হারুনের উঠানে গিয়ে মোবাইল ফোনে কথা বলছিল টুকুর মেয়ে লামিয়া। এ সময় হারুন তাঁর উঠান থেকে ভাতিজা লামিয়াকে চলে যেতে বলেন। এ নিয়ে লামিয়া ও তার মা বিউটি বেগমের (৪০) সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হয় হারুনের। একপর্যায়ে রাগান্বিত হয়ে দেশীয় অস্ত্র কাতরা (বল্লমের মতো) দিয়ে দুজনকেই এলোপাতাড়ি কোপ দিতে থাকেন। এতে লামিয়া ও তার মা গুরুতর আহত হয়। তাঁদের উদ্ধার করে গোপালগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুজনকেই মৃত ঘোষণা করেন।
গোপালগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আনিচুর রহমান জানান, গতকাল রাতেই গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার ফুকরা এলাকা থেকে হারুনকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ দুপুরে হারুনকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। মামলায় অপর দুই আসামি পলাতক রয়েছে। তাঁদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
গোপালগঞ্জে ছোট ভাইয়ের স্ত্রী ও ভাতিজিকে কুপিয়ে হত্যা ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। মামলার প্রধান আসামি হারুন মিনাকে (৬০) গতকাল রোববার রাতে কাশিয়ানী উপজেলার ফুকরা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে, গতকাল সন্ধ্যা ৭টার দিকে হত্যার ঘটনায় রাতেই মামলা করা হয়। হারুনের ছোট ভাই টুকু মিনা বাদী হয়ে গোপালগঞ্জ সদর থানায় এ হত্যা মামলা করেন।
মামলায় হারুন মিনাকে প্রধান আসামি করা হয়েছে। বাকি দুই আসামি হলেন হারুনের স্ত্রী দুলু বেগম (৫৫) ও মেয়ে ময়না (১৮)।
পুলিশ ও স্বজনদের সূত্রে জানা যায়, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামের টুকুর সঙ্গে আগে থেকেই জমি নিয়ে বিরোধ ছিল বড় ভাই হারুনের। গতকাল সন্ধ্যায় হারুনের উঠানে গিয়ে মোবাইল ফোনে কথা বলছিল টুকুর মেয়ে লামিয়া। এ সময় হারুন তাঁর উঠান থেকে ভাতিজা লামিয়াকে চলে যেতে বলেন। এ নিয়ে লামিয়া ও তার মা বিউটি বেগমের (৪০) সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হয় হারুনের। একপর্যায়ে রাগান্বিত হয়ে দেশীয় অস্ত্র কাতরা (বল্লমের মতো) দিয়ে দুজনকেই এলোপাতাড়ি কোপ দিতে থাকেন। এতে লামিয়া ও তার মা গুরুতর আহত হয়। তাঁদের উদ্ধার করে গোপালগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুজনকেই মৃত ঘোষণা করেন।
গোপালগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আনিচুর রহমান জানান, গতকাল রাতেই গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার ফুকরা এলাকা থেকে হারুনকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ দুপুরে হারুনকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। মামলায় অপর দুই আসামি পলাতক রয়েছে। তাঁদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
চেক জালিয়াতির মামলায় হাজির না হওয়ায় আসামি মোসলেম উদ্দিনের অনুপস্থিতিতেই রায় দিয়েছিলেন আদালত। দোষী সাব্যস্ত করে তাঁকে দেওয়া হয়েছিল এক বছরের কারাদণ্ড। পাশাপাশি জরিমানা করা হয় ৬০ লাখ টাকা। এ দণ্ড মাথায় নিয়েই সাত বছর লাপাত্তা ছিলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছে বাস ও ট্রাকের অন্তত ১৫ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ফুকরা এলাকায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি মাদ্রাসার শিশু শিক্ষার্থীকে বেদম প্রহার করেছেন শিক্ষক। এ ঘটনার ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে (ভাইরাল)। গতকাল বৃস্পতিবার বিকেল থেকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি ৩৫ সেকেন্ডের। এর মধ্যে প্রথম ২৩ সেকেন্ড পর্যন্ত শিশুটিকে মারতে দেখা গেছে শিক্ষককে। ওই ২৩ সেকেন্ডে শিশুটিকে ২১ বার
২ ঘণ্টা আগে