গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিনে আজ সোমবার এক মেয়র প্রার্থী ও ৩৬ জন কাউন্সিলর প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। ফলে এই নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে মহানগর বিএনপির এক নেতা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। এ নিয়ে নগরীতে চলছে আলোচনা।
গাজীপুর সিটি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ফরিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষদিনে মেয়র পদে একজন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৩৬ প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন। ফলে এখন নির্বাচনে মেয়র পদে প্রার্থী আছেন ৮ জন, সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে প্রার্থী ৭৭ জন এবং সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন ২৩৯ জন।
তিনি আরও জানান, গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে একজন প্রার্থী থাকায় ওই ওয়ার্ডের সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী ফয়সাল আহমাদ সরকার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। এ ওয়ার্ডে চারজন বৈধ প্রার্থী ছিলেন। তিনজন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করায় ফয়সাল আহমাদ একমাত্র প্রার্থী। ফলে কাউন্সিলর পদে তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, এখানে কাউন্সিলর পদে প্রার্থিতা প্রত্যাহারকারী ৩ প্রার্থী হলেন ভোগড়া এলাকার মো. সুবহান, একই এলাকার মো. লিটন হোসেন ও মো. নাহিদ চৌধুরী। তারা প্রার্থিতা প্রত্যাহার করার ফলে সিটির গুরুত্বপূর্ণ ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর ফয়সাল আহমেদ সরকার পুনরায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। এবারের সিটি নির্বাচনে তিনিই একমাত্র সৌভাগ্যবান প্রার্থী, যিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন।
স্থানীয়রা জানান, মহানগরীর ১৫ নম্বর ওয়ার্ড গাজীপুর সিটি করপোরেশনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এলাকা। এটি মূলত ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের চান্দনা চৌরাস্তা ও ভোগড়া এলাকা নিয়ে গঠিত। এটি গাজীপুর মহানগরীর অত্যন্ত ব্যস্ততম শিল্প ও বাণিজ্যিক এলাকা। দেশের উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের প্রবেশদ্বার হিসেবে খ্যাত চান্দনা চৌরাস্তা ১৫ নম্বর ওয়ার্ডেই পড়েছে। এ কারণে এই এলাকাটির রাজনৈতিক গুরুত্বও বেশি।
ফয়সাল আহমেদ সরকার গাজীপুর মহানগরীর চান্দনা এলাকার শামসুদ্দিন সরকারের ছেলে। তিনি গাজীপুর মহানগর শ্রমিক দলের আহ্বায়ক। তিনি বর্তমানে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর। তিনি আলোচিত চিত্র নায়িকা মাহিয়া মাহির স্বামী রাকিব সরকারের বড় ভাই।
ফয়সাল সরকারের ছোট ভাই মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কামরুল হাসান সরকার রাসেল সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন। ফয়সাল সরকারের আরেক বড় ভাই সুলতান উদ্দিন সরকার গাজীপুর পরিবহন শ্রমিক মালিক ঐক্য পরিষদের সভাপতি।
ফয়সাল আহমাদ সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের সকল ভোটারদের প্রতি কৃতজ্ঞ। নির্বাচনে যারা আমার সঙ্গে প্রার্থী হয়েছিলেন তাঁদের সঙ্গে নিয়ে পরামর্শ করে ১৫ নম্বর ওয়ার্ডকে একটি মাদকমুক্ত, পরিচ্ছন্ন, আধুনিক ও স্মার্ট ওয়ার্ড গড়ে তোলবো ইনশাল্লাহ। এ কাজে তিনি সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিনে আজ সোমবার এক মেয়র প্রার্থী ও ৩৬ জন কাউন্সিলর প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। ফলে এই নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে মহানগর বিএনপির এক নেতা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। এ নিয়ে নগরীতে চলছে আলোচনা।
গাজীপুর সিটি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ফরিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষদিনে মেয়র পদে একজন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৩৬ প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন। ফলে এখন নির্বাচনে মেয়র পদে প্রার্থী আছেন ৮ জন, সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে প্রার্থী ৭৭ জন এবং সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন ২৩৯ জন।
তিনি আরও জানান, গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে একজন প্রার্থী থাকায় ওই ওয়ার্ডের সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী ফয়সাল আহমাদ সরকার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। এ ওয়ার্ডে চারজন বৈধ প্রার্থী ছিলেন। তিনজন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করায় ফয়সাল আহমাদ একমাত্র প্রার্থী। ফলে কাউন্সিলর পদে তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, এখানে কাউন্সিলর পদে প্রার্থিতা প্রত্যাহারকারী ৩ প্রার্থী হলেন ভোগড়া এলাকার মো. সুবহান, একই এলাকার মো. লিটন হোসেন ও মো. নাহিদ চৌধুরী। তারা প্রার্থিতা প্রত্যাহার করার ফলে সিটির গুরুত্বপূর্ণ ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর ফয়সাল আহমেদ সরকার পুনরায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। এবারের সিটি নির্বাচনে তিনিই একমাত্র সৌভাগ্যবান প্রার্থী, যিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন।
স্থানীয়রা জানান, মহানগরীর ১৫ নম্বর ওয়ার্ড গাজীপুর সিটি করপোরেশনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এলাকা। এটি মূলত ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের চান্দনা চৌরাস্তা ও ভোগড়া এলাকা নিয়ে গঠিত। এটি গাজীপুর মহানগরীর অত্যন্ত ব্যস্ততম শিল্প ও বাণিজ্যিক এলাকা। দেশের উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের প্রবেশদ্বার হিসেবে খ্যাত চান্দনা চৌরাস্তা ১৫ নম্বর ওয়ার্ডেই পড়েছে। এ কারণে এই এলাকাটির রাজনৈতিক গুরুত্বও বেশি।
ফয়সাল আহমেদ সরকার গাজীপুর মহানগরীর চান্দনা এলাকার শামসুদ্দিন সরকারের ছেলে। তিনি গাজীপুর মহানগর শ্রমিক দলের আহ্বায়ক। তিনি বর্তমানে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর। তিনি আলোচিত চিত্র নায়িকা মাহিয়া মাহির স্বামী রাকিব সরকারের বড় ভাই।
ফয়সাল সরকারের ছোট ভাই মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কামরুল হাসান সরকার রাসেল সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন। ফয়সাল সরকারের আরেক বড় ভাই সুলতান উদ্দিন সরকার গাজীপুর পরিবহন শ্রমিক মালিক ঐক্য পরিষদের সভাপতি।
ফয়সাল আহমাদ সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের সকল ভোটারদের প্রতি কৃতজ্ঞ। নির্বাচনে যারা আমার সঙ্গে প্রার্থী হয়েছিলেন তাঁদের সঙ্গে নিয়ে পরামর্শ করে ১৫ নম্বর ওয়ার্ডকে একটি মাদকমুক্ত, পরিচ্ছন্ন, আধুনিক ও স্মার্ট ওয়ার্ড গড়ে তোলবো ইনশাল্লাহ। এ কাজে তিনি সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
ঝিনাইদহ শহরে প্রবেশ ও বের হওয়ার প্রধান দুটি পথ বন্ধ করে শহীদ মিনার গোলচত্বর সড়কে সংস্কারকাজ চলছে। এতে অতিরিক্ত আধা থেকে এক কিলোমিটার ঘুরে শহরে যাওয়া-আসা করতে গিয়ে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে লোকজনকে।
১ ঘণ্টা আগেপাবনার ফরিদপুর উপজেলায় অন্তত আড়াই শ কারখানায় তৈরি হচ্ছে অবৈধ চায়না দুয়ারি জাল। ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে ওঠা এসব কারখানায় অবাধে তৈরি হচ্ছে নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এই এলাকার তৈরি করা জাল বিক্রি করা হচ্ছে চলনবিলসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। জলজ জীববৈচিত্র্যের জন্য চায়না দুয়ারি জাল...
১ ঘণ্টা আগেখুলনা বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে শাহবাগে ব্লকেড কর্মসূচি পালন করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা। দেড় ঘণ্টা সড়ক অবরোধের পর বিক্ষোভ সমাবেশ, প্রতীকী অনশন এবং ক্লাস পরীক্ষা বর্জনের...
২ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার কুতুপালংয়ের কৃষক মোহাম্মদ আলী (৫০) চলতি বোরো মৌসুমে স্থানীয় মাছকারিয়া বিলে ৫ একর জমিতে বোরো ধানের চাষ করেছিলেন। ধানও পেকে উঠেছে। বৈশাখের মাঝামাঝিতে ধান কাটার প্রস্তুতি ছিল তাঁর। তবে বৃষ্টিতে জমির পাশের পাহাড়ে অবস্থিত রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের বর্জ্য এসে তাঁর অধিকাংশ পাকা..
২ ঘণ্টা আগে