ঢামেক প্রতিবেদক
ঢাকার সাভার হেমায়েতপুরে তেলের ট্যাংকার থেকে ভয়াবহ আগুনের ঘটনায় চিকিৎসাধীন হেলাল উদ্দিন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এ ঘটনায় মৃত্যু বেড়ে তিনজনে দাঁড়াল।
মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রাত ১০টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিটে (এইচডিইউ) হেলাল উদ্দিনের মৃত্যু হয়।
বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক মো. তরিকুল ইসলাম মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, হেলালের শরীরের শতভাগই পুড়ে গিয়েছিল। এইচডিইউতে রেখে তাঁকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছিল। সেখানেই রাতে তিনি মারা গেছেন।
তিনি আরও বলেন, এই ঘটনায় বাকি ৭ জন ভর্তি রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
হেলালের মামা শাহআলম বলেন, হেলালের বাড়ি বরগুনা সদর উপজেলার ছোট গড়িচান্না গ্রামে। তাঁর বাবার নাম জয়নাল শিকদার। পেশায় ট্রাক ড্রাইভার তিনি। বরগুনা থেকে ট্রাকে করে তরমুজ নিয়ে গাজীপুর যাচ্ছিলেন। পথে এই দুর্ঘটনার শিকার হন।
এর আগে মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে হেমায়েতপুর জোড়পুল এলাকায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। দগ্ধ নয়জনকে উদ্ধার করে বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে এলে ফল ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম (৪৫) নামে একজন জরুরি বিভাগে মারা যান। ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয় একজনের।
দগ্ধরা হলেন—প্রাইভেটকার চালক আ. সালাম (৩৫), প্রিমিয়ার সিমেন্ট বহনকারী গাড়ির চালক আলআমিন (২৮) ও গাড়ির লেবার মিলন মোল্লা (২০), ফল ব্যবসায়ী আলআমিন (৩০), তাঁর মেয়ে স্কুলছাত্রী মিম (১০), ফল ব্যবসায়ী নিরঞ্জন (৪৫) এবং সাকিব (২৪)।
হাসপাতালে ভর্তি দগ্ধ প্রাইভেটকার চালক আ. সালাম বলেন, তিনি হেমায়েতপুরে সিএনজি পাম্প থেকে গ্যাস নিয়ে ঢাকার দিকে ফিরছিলেন। তবে হেমায়েতপুর জোড়পুল এলাকায় একটি তেলের ট্যাংকার দুর্ঘটনায় রাস্তার ওপর উল্টে ছিল। সেটির কারণে পাশ দিয়ে অন্যসব গাড়ি ধীরগতিতে পার হচ্ছিল। আর রাস্তায় ওই ট্যাংকার থেকে তেল গড়িয়ে পড়ছিল। তখন হঠাৎ সেখানে আগুন ধরে ওঠে। এতে ট্যাংকারের আশপাশে থাকা অনেকগুলো গাড়িতে আগুন ধরে যায়।
তিনি বলেন, তার প্রাইভেটকারে কোনো যাত্রী ছিল না। যখন প্রাইভেটকারটিতে আগুন ধরে যায় তখন তিনি দৌড়ে গাড়ি থেকে বেরিয়ে যান। তবে এর আগেই তিনি অগ্নিদগ্ধ হন।
ঢাকার সাভার হেমায়েতপুরে তেলের ট্যাংকার থেকে ভয়াবহ আগুনের ঘটনায় চিকিৎসাধীন হেলাল উদ্দিন (৪০) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এ ঘটনায় মৃত্যু বেড়ে তিনজনে দাঁড়াল।
মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রাত ১০টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিটে (এইচডিইউ) হেলাল উদ্দিনের মৃত্যু হয়।
বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক মো. তরিকুল ইসলাম মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, হেলালের শরীরের শতভাগই পুড়ে গিয়েছিল। এইচডিইউতে রেখে তাঁকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছিল। সেখানেই রাতে তিনি মারা গেছেন।
তিনি আরও বলেন, এই ঘটনায় বাকি ৭ জন ভর্তি রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
হেলালের মামা শাহআলম বলেন, হেলালের বাড়ি বরগুনা সদর উপজেলার ছোট গড়িচান্না গ্রামে। তাঁর বাবার নাম জয়নাল শিকদার। পেশায় ট্রাক ড্রাইভার তিনি। বরগুনা থেকে ট্রাকে করে তরমুজ নিয়ে গাজীপুর যাচ্ছিলেন। পথে এই দুর্ঘটনার শিকার হন।
এর আগে মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে হেমায়েতপুর জোড়পুল এলাকায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। দগ্ধ নয়জনকে উদ্ধার করে বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে এলে ফল ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম (৪৫) নামে একজন জরুরি বিভাগে মারা যান। ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয় একজনের।
দগ্ধরা হলেন—প্রাইভেটকার চালক আ. সালাম (৩৫), প্রিমিয়ার সিমেন্ট বহনকারী গাড়ির চালক আলআমিন (২৮) ও গাড়ির লেবার মিলন মোল্লা (২০), ফল ব্যবসায়ী আলআমিন (৩০), তাঁর মেয়ে স্কুলছাত্রী মিম (১০), ফল ব্যবসায়ী নিরঞ্জন (৪৫) এবং সাকিব (২৪)।
হাসপাতালে ভর্তি দগ্ধ প্রাইভেটকার চালক আ. সালাম বলেন, তিনি হেমায়েতপুরে সিএনজি পাম্প থেকে গ্যাস নিয়ে ঢাকার দিকে ফিরছিলেন। তবে হেমায়েতপুর জোড়পুল এলাকায় একটি তেলের ট্যাংকার দুর্ঘটনায় রাস্তার ওপর উল্টে ছিল। সেটির কারণে পাশ দিয়ে অন্যসব গাড়ি ধীরগতিতে পার হচ্ছিল। আর রাস্তায় ওই ট্যাংকার থেকে তেল গড়িয়ে পড়ছিল। তখন হঠাৎ সেখানে আগুন ধরে ওঠে। এতে ট্যাংকারের আশপাশে থাকা অনেকগুলো গাড়িতে আগুন ধরে যায়।
তিনি বলেন, তার প্রাইভেটকারে কোনো যাত্রী ছিল না। যখন প্রাইভেটকারটিতে আগুন ধরে যায় তখন তিনি দৌড়ে গাড়ি থেকে বেরিয়ে যান। তবে এর আগেই তিনি অগ্নিদগ্ধ হন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে