নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর আফতাবনগর হাউজিং এলাকায় ট্রাফিক পুলিশ অন্যায়ভাবে মামলা দিয়েছে এমন অভিযোগ এনে রাসেল মিয়া ওরফে ‘জুনিয়র টাইগার শ্রফ’ নামের এক ব্যক্তি বাইকে আগুন দেন। তিনি ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হতে বাইকে আগুন দিয়েছেন বলে দাবি করেছে গোয়েন্দা পুলিশ।
গত শনিবার রাতে রাজধানীর ধানমন্ডি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর এলাকায়।
রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর মিন্টু রোডে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
তিনি বলেন, রাসেল কয়েকদিন আগে মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়ার একটি ভিডিও তৈরি করে। ভিডিওতে একটি কেস স্লিপ দেখিয়ে রাসেলকে বলতে দেখা যায়, ট্রাফিক পুলিশ অন্যায়ভাবে তাঁর মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে পাঁচ হাজার টাকার মামলা দিয়েছে। এই অন্যায়ের মামলার প্রতিবাদ করতেই তাঁর প্রিয় ও ভালোবাসার বাইকটিকে পুড়িয়ে দিচ্ছে।
ডিবিপ্রধান বলেন, তাঁকে কোনো মামলা দেয়নি ট্রাফিক পুলিশ। যে কেস স্লিপটি ভিডিওতে সে নিজের বলে দাবি করেছে সেটি ছিল তাঁর বন্ধু ফুয়াদের। বিপদজনকভাবে মোটরসাইকেল চালানো, সিগন্যাল অমান্য করা এবং উচ্চ শব্দের সাইলেন্সার লাগানোর দায়ে মামলা দেওয়া হয়েছিল।
তিনি বলেন, রাসেল কেসের স্লিপ দেখিয়ে নিজের পাঁচ লাখ টাকা দামের বাইকে আগুন দিয়েছে। তিনি আয় বাড়াতে এই কাজ করেছেন। এই ভিডিও থেকে আয় করেছে ২০০ ডলার। ভাইরাল হতে, মিথ্যা হিরোইজম দেখাতে গিয়ে সে এ কাজটি করেছে বলে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে।
হারুন বলেন, রাসেল নিজেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রাসেল ওরফে জুনিয়র টাইগার শ্রফ পরিচয় দিত। এই নামে ফেসবুক ও ইউটিউবে অন্যের বানানো নানা ধরনের কনটেন্ট পোস্ট করত। যার অধিকাংশই অর্থহীন, অশালীন ও দেশের আইনবিরোধী। এইচএসসি পাসের পর পড়ালেখা ছেড়ে দেওয়া রাসেল মোটরসাইকেল স্পিডিং স্টান্ডিংসহ বিভিন্ন ভিডিও বানিয়ে ইউটিউবে ছাড়ত। বিপদজনক, অশ্লীল ও ফানি ভিডিও বানিয়ে ভিউ বাড়ানোর চেষ্টা করত। এতে তাঁর সামান্য আয় হত। মিলিয়ন ভিউ হলে জুয়ার সাইট প্রমোট করত রাসেল।
এদিকে রাসেলের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান গোয়েন্দা পুলিশের এই কর্মকর্তারা।
রাজধানীর আফতাবনগর হাউজিং এলাকায় ট্রাফিক পুলিশ অন্যায়ভাবে মামলা দিয়েছে এমন অভিযোগ এনে রাসেল মিয়া ওরফে ‘জুনিয়র টাইগার শ্রফ’ নামের এক ব্যক্তি বাইকে আগুন দেন। তিনি ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হতে বাইকে আগুন দিয়েছেন বলে দাবি করেছে গোয়েন্দা পুলিশ।
গত শনিবার রাতে রাজধানীর ধানমন্ডি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর এলাকায়।
রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর মিন্টু রোডে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
তিনি বলেন, রাসেল কয়েকদিন আগে মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়ার একটি ভিডিও তৈরি করে। ভিডিওতে একটি কেস স্লিপ দেখিয়ে রাসেলকে বলতে দেখা যায়, ট্রাফিক পুলিশ অন্যায়ভাবে তাঁর মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে পাঁচ হাজার টাকার মামলা দিয়েছে। এই অন্যায়ের মামলার প্রতিবাদ করতেই তাঁর প্রিয় ও ভালোবাসার বাইকটিকে পুড়িয়ে দিচ্ছে।
ডিবিপ্রধান বলেন, তাঁকে কোনো মামলা দেয়নি ট্রাফিক পুলিশ। যে কেস স্লিপটি ভিডিওতে সে নিজের বলে দাবি করেছে সেটি ছিল তাঁর বন্ধু ফুয়াদের। বিপদজনকভাবে মোটরসাইকেল চালানো, সিগন্যাল অমান্য করা এবং উচ্চ শব্দের সাইলেন্সার লাগানোর দায়ে মামলা দেওয়া হয়েছিল।
তিনি বলেন, রাসেল কেসের স্লিপ দেখিয়ে নিজের পাঁচ লাখ টাকা দামের বাইকে আগুন দিয়েছে। তিনি আয় বাড়াতে এই কাজ করেছেন। এই ভিডিও থেকে আয় করেছে ২০০ ডলার। ভাইরাল হতে, মিথ্যা হিরোইজম দেখাতে গিয়ে সে এ কাজটি করেছে বলে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে।
হারুন বলেন, রাসেল নিজেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রাসেল ওরফে জুনিয়র টাইগার শ্রফ পরিচয় দিত। এই নামে ফেসবুক ও ইউটিউবে অন্যের বানানো নানা ধরনের কনটেন্ট পোস্ট করত। যার অধিকাংশই অর্থহীন, অশালীন ও দেশের আইনবিরোধী। এইচএসসি পাসের পর পড়ালেখা ছেড়ে দেওয়া রাসেল মোটরসাইকেল স্পিডিং স্টান্ডিংসহ বিভিন্ন ভিডিও বানিয়ে ইউটিউবে ছাড়ত। বিপদজনক, অশ্লীল ও ফানি ভিডিও বানিয়ে ভিউ বাড়ানোর চেষ্টা করত। এতে তাঁর সামান্য আয় হত। মিলিয়ন ভিউ হলে জুয়ার সাইট প্রমোট করত রাসেল।
এদিকে রাসেলের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান গোয়েন্দা পুলিশের এই কর্মকর্তারা।
পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নতুন ভবন নির্মাণে ২০১৪ সালে প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছিল জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। প্রকল্পটির এক দশকে অর্থ বরাদ্দ ৫৪৬ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৬৫১ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। শেষ হয়েছে বর্ধিত মেয়াদও। তবু কাজ শেষ হয়নি। এতে কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে জেলা
৩৬ মিনিট আগেটানা বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে উত্তরের নদ-নদীর পানি বেড়েছে; বিশেষ করে তিস্তা নদীর পানি বিভিন্ন পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করায় রংপুর বিভাগের অন্তত চার জেলায় বন্যা পরিস্থিতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ও নীলফামারীর নদীতীরবর্তী নিম্নাঞ্চল এরই মধ্যে প্লাবিত হতে শুরু করেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড
৪০ মিনিট আগেরাজশাহী শহরের অর্ধেকের বেশি তরুণ মানসিকভাবে ভালো নেই। বিষণ্নতায় ভুগছেন তাঁরা। গবেষকেরা বলছেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের কাউনিয়ায় সারের নতুন দোকান উদ্বোধনকালে বিদ্যুতায়িত হয়ে দুজন মারা গেছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন। এর মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে